মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
শফিকুল ইসলাম
প্রকাশ : ০৭ মে ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১৪ মে ২০২৫, ০৭:২৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

খালেদা জিয়া ফিরলেন অনন্য সম্মান নিয়ে

বিমানবন্দর থেকে জনতার মিছিল
খালেদা জিয়া ফিরলেন অনন্য সম্মান নিয়ে
খালেদা জিয়া ফিরলেন অনন্য সম্মান নিয়ে

যুক্তরাজ্যে উন্নত চিকিৎসা শেষে দেশ-বিদেশের অনন্য সম্মান নিয়ে চার মাস পর গতকাল মঙ্গলবার দেশে ফিরলেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। গত জানুয়ারিতে যেভাবে লন্ডনে গিয়েছিলেন, সেভাবেই কাতারের আমিরের সৌজন্যে পাঠানো রাজকীয় এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে চড়েই দেশে ফিরলেন তিনি। দলীয় প্রধানকে অভ্যর্থনা জানাতে বিমানবন্দর থেকে গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসা পর্যন্ত নেতাকর্মীর উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। সড়কের উভয় পাশে দাঁড়িয়ে তাদের প্রিয় নেত্রীকে অভ্যর্থনা জানান বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী। ভিড় ঠেলে বাসভবনে পৌঁছতে খালেদা জিয়ার সময় লাগে প্রায় সোয়া দুই ঘণ্টা।

গতকাল সকাল ১০টা ৪২ মিনিটে খালেদা জিয়াকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছে। খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিরেছেন তার দুই পুত্রবধূ তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শর্মিলা রহমান সিঁথি। তাদের ফুলের তোড়া দিয়ে ও ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে স্বাগত জানানো হয়। ডা. জুবাইদা রহমানের দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফেরার খবর ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। জুবাইদার এ প্রত্যাবর্তনে দলটির নেতাকর্মীদের মধ্যে অন্যরকম চাঙ্গাভাব বিরাজ করছে।

খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেশে এসেছেন তার মেডিকেল বোর্ডের প্রধান শাহাবুদ্দিন তালুকদার, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ড. এনামুল হক চৌধুরী, নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল, লন্ডন বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক, সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমেদসহ ১৪ জন।

বিমানবন্দরে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, মীর সরফত আলী সপু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ, যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না, সেক্রেটারি নুরুল ইসলাম নয়ন, ছাত্রদলের সেক্রেটারি নাছির উদ্দিন নাছিরসহ অনেকে।

বিমানবন্দরে স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ সিনিয়র নেতারা থাকলেও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্পটে ছিলেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, যুগ্ম মহাসচিবসহ সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যরা। এদিন হাজার হাজার নেতাকর্মীর ভালোবাসা আর শুভেচ্ছায় সিক্ত হন খালেদা জিয়া।

দলীয় চেয়ারপারসনকে অভ্যর্থনা জানাতে ব্যাপক প্রস্তুতির কথা আগেই জানিয়েছিল বিএনপি। অনেকটা নির্দেশনা মেনে গতকাল ভোর থেকেই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ঢাকায় আসেন বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। তাদের কারও হাতে ছিল প্ল্যাকার্ড সম্বলিত শুভেচ্ছা বার্তা, দলীয় পতাকা এবং ব্যানার। বিমানবন্দরের সামনের সড়ক সকাল ৮টার আগেই নেতাকর্মীদের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে। দলীয় নেতাকর্মী ও উৎসুক জনতার ভিড়ে রাজধানী পরিণত হয় উৎসবের নগরীতে।

বিএনপির নেতাকর্মীরা বলেছেন, খালেদা জিয়া শুধু সাবেক প্রধানমন্ত্রী কিংবা বিএনপির চেয়ারপারসনই নন, তিনি হলেন বাংলাদেশের গণতন্ত্রের মাতা। তার স্বামী শহীদ জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক এবং আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি ও বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। স্বামীর আকস্মিক মৃত্যুর পর দলের হাল ধরেন গৃহবধূ খালেদা জিয়া। এরপর দেশের মানুষের সীমাহীন ভালোবাসায় তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তার হাত ধরে দেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা রক্ষা থেকে শুরু করে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হয়। তিনিই বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও তার গ্রহণযোগ্যতা অতুলনীয়। বিশেষ করে তার চরম অসুস্থতার খবর শুনেই কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি তার রাজকীয় বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স দিয়েছেন বিনা ভাড়ায়। সেই এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই খালেদা জিয়া লন্ডনে যান এবং গতকাল আবারও লন্ডন থেকে দেশে ফিরলেন। এটি তো নিঃসন্দেহে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খালেদা জিয়ার প্রতি বিশ্বনেতাদের ভালোবাসা এবং তার গ্রহণযোগ্যতার অনন্য উদাহরণ। তা ছাড়া গত বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বিএনপিই আগামীতে রাষ্ট্রক্ষমতায় যাবে, জিয়া পরিবারের হাতে দেশ পরিচালিত হবে—এটিও মনে করেন বিশ্বনেতারা।

খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য কাতারের আমিরের রয়েল অ্যাম্বুলেন্স ব্যবস্থার পেছনে ভূমিকা রেখেছেন তার উপদেষ্টা ড. এনামুল হক চৌধুরী। যিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের সফরসঙ্গী হিসেবেও ছিলেন। তিনি গতকাল কালবেলাকে বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে সম্মান দেওয়ার চেয়ে বড় বিষয় হলো আন্তরিকতা। একজন রাষ্ট্রপ্রধান আরেকজন সাবেক রাষ্ট্রপ্রধানের অসুস্থতার খবর শুনে রাজকীয় এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠিয়েছেন। এটা হলো ব্যক্তিগত, জিয়া পরিবারের এবং তারেক রহমানের ওপরে অগাধ আস্থা ও বিশ্বাস।’

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম গতকাল কালবেলাকে বলেন, ‘একজন বিধবা নারী ও গৃহবধূ থেকে দেশের মানুষের ভালোবাসায় প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন খালেদা জিয়া। যিনি দেশের স্বাধীনতা-গণতন্ত্রের প্রশ্নে কখনো আপস করেননি। ১৯৯০ সালে স্বৈরাচার এরশাদের আঁতাতের নির্বাচনে যাননি। তিনি দীর্ঘ ৯ বছর স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। তিনি হলেন আপসহীন ও মহিয়সী নেত্রী। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও দেশসেবায় অবদানের জন্য বিদেশেও সমাদৃত। এককথায় তিনি বৈশ্বিক নেত্রী। কাতারের আমিরের পাঠানো রাজকীয় এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো তারই নিদর্শন। এ ছাড়া খালেদা জিয়াকে সৌদি আরবও অতীতে যে ধরনের রাজকীয় সম্মান দিয়েছে, তা বিরল।’

বিএনপির গণশিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান বলেন, ‘খালেদা জিয়া হলেন মাদার অব ডেমোক্রেসি। তিনি দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যে অবদান রেখেছেন, তা বিশ্বেও বিরল। সেজন্যই তিনি দেশের মানুষের কাছে এবং বিশ্বনেতাদের কাছে সমানভাবে সমাদৃত। তার অসুস্থার খবরে কাতারের আমির রয়্যাল এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠিয়ে যে সম্মান দিয়েছেন, তার জন্য দেশবাসী হিসেবে আমরাও গর্বিত। খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তনে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা আর কেউ রুদ্ধ করতে পারবেন না।’

চার মাস পর দেশে ফিরলেন খালেদা জিয়া

৭৯ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন থেকে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ নানা শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন। তিনি উন্নত চিকিৎসার জন্য কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির পাঠানো রাজকীয় বহরের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে গত ৭ জানুয়ারি লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন। ৮ জানুয়ারি লন্ডন ক্লিনিকের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক প্যাট্রিক কেনেডি ও অধ্যাপক জেনিফার ক্রসের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন ছিলেন খালেদা জিয়া। টানা ১৭ দিন ক্লিনিকে চিকিৎসা নিয়ে ২৫ জানুয়ারি থেকে বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় ওঠেন তিনি। চিকিৎসকের পরামর্শে দেশে ফেরার শেষ সময় পর্যন্ত তিনি ছেলের বাসায়ই ছিলেন। শারীরিকভাবে সুস্থতা বোধ করায় চার মাস পর চিকিৎসকের পরামর্শে দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নেন বিএনপি চেয়ারপারসন।

একপর্যায়ে কাতারের আমিরের পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে চড়েই লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে স্থানীয় সময় সোমবার বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে রওনা হন খালেদা জিয়া। সেখানে ছেলে তারেক রহমান ও নাতনি জায়মা রহমান আবেগঘন পরিবেশে তাকে বিদায় জানান। ২০০৮ সালে জরুরি অবস্থার সময়ে দেশ ছাড়ার পর থেকে লন্ডনেই আছেন তারেক রহমান এবং তার স্ত্রী জুবাইদা রহমান। ১৭ বছর পর শাশুড়ির সঙ্গে দেশে ফিরলেন জুবাইদা। তবে তারেক রহমান কবে ফিরবেন, তা এখনো নিশ্চিত নয়। ছেলেকে দেখিয়ে হিথ্রো বিমানবন্দরে উপস্থিত বিএনপি কর্মীদের উদ্দেশে খালেদা জিয়া বলেছেন, ‘ভাইয়াকে দেখে রেখ।’

‘ফিরোজা’য় পৌঁছতে লেগেছে ২ ঘণ্টা

লন্ডনে চার মাস চিকিৎসা নেওয়ার পর গতকাল সকাল ১০টা ৪২ মিনিটে বিএনপি চেয়ারপারসনকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখান থেকে বেলা সোয়া ১১টায় সাদা রঙের পাজেরো জিপে করে গুলশানের বাসা ফিরোজার উদ্দেশে রওনা হন তিনি। প্রচুর লোকসমাগম থাকায় গাড়িবহর ধীরে ধীরে এগোতে থাকে। তাকে বহনকারী গাড়ি খিলক্ষেত, কুর্মিটোলা, নৌসদর দপ্তর হয়ে ফিরোজায় পৌঁছায় দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে। তিনি হেঁটে বাসভবনে প্রবেশ করেন। প্রায় ১০ কিলোমিটার পথে দলের হাজার হাজার নেতাকর্মীর সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করে তার বাসায় পৌঁছতে লেগে যায় ২ ঘণ্টারও বেশি সময়। বিএনপি নেত্রী সাধারণত গাড়ির সামনে না বসলেও এদিন তাকে সেখানে আসন নিতে দেখা গেছে। পেছনের আসনে বসেন তার দুই পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান ও সৈয়দা শর্মিলা রহমান সিঁথি।

বাসভবন ফিরোজায় খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানান তার মেজো বোন সেলিমা ইসলাম, ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার, শামীমের স্ত্রী কানিজ ফাতেমা, জুবাইদা রহমানের বড় বোন শাহীনা জামান বিন্দু এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা। এ ছাড়া বিএনপি নেত্রীর মেডিকেল বোর্ডের সদস্য এফএম সিদ্দিক, বিএনপি নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ ছিলেন সেখানে। খালেদা জিয়ার জন্য গুলশানের ৭৯ নম্বর সড়কে ‘ফিরোজা’ আগেই প্রস্তুত করার কথা জানিয়েছে বিএনপি। গতকাল ফিরোজায় ও তার সামনের সড়কে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব ও পুলিশ সদস্যদের কড়া নিরাপত্তা দেখা গেছে।

খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা জানাতে হাজার হাজার নেতাকর্মী জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা হাতে নিয়ে সড়কের উভয় পাশে অবস্থান নেন। বিএনপি নেত্রী গাড়ি থেকে হাত নেড়ে নেতাকর্মীদের শুভেচ্ছার জবাব দেন। এ সময় নেতাকর্মীরা ‘খালেদা জিয়ার আগমন, শুভেচ্ছা স্বাগতম’, ‘খালেদা, জিয়া’, ‘তারেক, রহমান’, ‘খালেদা জিয়া ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।

খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানানোর সময় সড়কের বিভিন্ন স্থানে ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুল আউয়াল মিন্টু, অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, লায়ন আসলাম চৌধুরী, আবদুস সালাম আজাদ, অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম আজাদ, খন্দকার মাশুকুর রহমান, অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, কাদের গণি চৌধুরী, পেশাজীবী নেতা অধ্যাপক ডা. হারুন আল রশিদ, ডা. আবদুস সালাম, ডা. মো. মেহেদী হাসান, ডা. সায়ীদ মেহবুব উল কাদির, অধ্যাপক আবুল হাসনাত শামীম, প্রকৌশলী আলমগীর হাছিন আহমেদ, প্রকৌশলী আশরাফ উদ্দিন বকুল, প্রকৌশলী মো. মোস্তাফা-ই জামান সেলিম, প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান চুন্নুসহ অসংখ্য নেতাকর্মী।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

পুত্রবধূকে বেধড়ক পিটুনি, মৃত ভেবে পালিয়ে যান শ্বশুর-শাশুড়ি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঝটিকা সফরে ঢাবি ভিসি

আতাউর রহমান ভূঞা স্মরণে লেখা গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠিত

দুর্নীতি প্রতিরোধে দুদকের বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

সাভারে রং মিস্ত্রিকে গুলি করে হত্যা

ইশরাককে শপথ না পড়ালে আন্দোলন অন্যভাবে রূপ নেবে : সালাহউদ্দিন

‘আমরা প্রজাতন্ত্রের এমন চাকর মালিককে জেলে ভরে দিতে পারি’

আরব আমিরাতকে ২০৬ রানের লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ

যুবদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর  

সিলেটে কৃষক হত্যায় তিন ভাইয়ের যাবজ্জীবন

১০

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

১১

ট্রেনে ঝুলানো সেই মতিউরের রক্তমাখা প্যান্ট হাতে কাঁদছে মেয়ে

১২

ট্রাম্পের নতুন আইন, বিপাকে লাখ লাখ ভারতীয়

১৩

রাজধানীর সেন্ট্রাল রোডে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম

১৪

৫ বছর পর গৃহকর্মী মাকে যেভাবে ফিরে পেলেন ছেলে

১৫

১৭ পুলিশ কর্মকর্তার বদলি

১৬

মেট্রো স্টেশনে সাইকেল পার্কিং ব্যবস্থার পরিকল্পনা ডিএনসিসির

১৭

চুয়াডাঙ্গায় ৫০০ অসহায় পরিবারের পাশে দোস্ত এইড

১৮

সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

১৯

তারেক রহমানের দেশে ফেরার পথ সুগম করতে হবে : লায়ন ফারুক

২০
X