মামুন অর রশীদ
প্রকাশ : ১৪ আগস্ট ২০২৪, ০২:৪৫ এএম
আপডেট : ১৪ আগস্ট ২০২৪, ০৪:১৩ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ

রাষ্ট্র বিনির্মাণে আইসিটি খাত বিষয়ে প্রস্তাবনা

রাষ্ট্র বিনির্মাণে আইসিটি খাত বিষয়ে প্রস্তাবনা

এই খাতটি বিশাল, যা অন্যান্য অর্থনীতিক ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা খাতের সঙ্গে সংযুক্ত। তাই রাষ্ট্রব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে চাইলে আইসিটি খাতের ওপর নিয়ন্ত্রণ এনে তার বিবিধ উপখাতকে কার্যকর করা জরুরি। বিশদ বর্ণনায় না গিয়ে সংক্ষেপে বিদ্যমান নিকট অতীতের চলমান ব্যবস্থার কিছু সীমাবদ্ধতা উল্লেখ করা যেতে পারে, যেগুলো বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে আলোচনায় এসেছে।

এখানে ততোধিক সরকারি কোম্পানি তৈরির প্রবণতা অস্বচ্ছতার ঝুঁকি তৈরি করেছে। কোম্পানিগুলো লাভ দেখেনি এবং দেখার সুযোগও নেই। পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের নামে সরকারকে, মূলত জনগণকে ঠকানো হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে সরকারের লাভ খুব নগণ্য। এ ক্ষেত্রে ‘পরিচয়’ পোর্টালের উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। এতদিনকার চালুকৃত ব্যবস্থায় সংযুক্তি (কানেকটিভিটি) তৈরির নামে দায়বদ্ধতার বিধান না রেখে, দু-একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রকল্প প্রণয়ন করা হয়েছে।

দেশের তথ্যপ্রযুক্তির অবকাঠামোর জন্য প্রয়োজনীয় হলেও টিয়ার ফোর ডেটা সেন্টার একটি অপচয়মূলক উদ্যোগ হিসেবে অনেকের কাছে বিবেচিত হয়েছে, যেখানে ভেন্ডরগুলোর সঙ্গে অসম চুক্তি করা হয়েছে। ওপেনসোর্স প্রযুক্তিকে না রেখে প্রোপাইটরি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান যেমন, ওরাকলের সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছে। এ বিষয়গুলোর যথার্থ পর্যালোচনাযোগ্য। উপরন্তু এ প্রতিষ্ঠানকে লাভজনক করার জন্য সরকারি ডাটা সেন্টারে উচ্চমূল্যে হোস্টিং সার্ভিস বাধ্যতামূলক করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এখানে ডাটা সিকিউরিটি ও জবাবদিহিতারও ঘাটতির কথাও গণমাধ্যমে এসেছে। যেমন রাজউকের অত্যন্ত স্পর্শকাতর তথ্য নিয়ে সংকট তৈরি হয়েছিল, যা সংবাদে প্রকাশ পেয়েছে। তবে এ ধরনের অবকাঠামোর (ইনফ্রাস্ট্রাকচার) প্রয়োজন রয়েছে বিধায় পর্যাপ্ত অনুসন্ধান সাপেক্ষে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।

এ ছাড়া হাইটেক পার্ক উচ্চপ্রযুক্তি বা ভবিষ্যৎ প্রযুক্তির কর্তৃপক্ষ হিসেবে পরিচিতি পায়নি, পেয়েছে দালান তৈরির সংস্থা হিসেবে। এ প্রকল্পের আওতায় জমি অধিগ্রহণ ও দালান এবং অপ্রয়োজনীয় ভৌতকাঠামো তৈরি করা হয়েছে যার ব্যবহার নেই বললেই চলে। হাইটেক পার্কগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করার চুক্তি নিয়েও প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে প্রচুর লেখালেখি রয়েছে গণমাধ্যমে।

স্টার্টআপ কোম্পানি ও এই জাতীয় নানাবিধ কোম্পানিতে প্রচুর অর্থ ব্যয় করা হয়েছে, যার প্রকৃত ফল মূল্যায়ন করা জরুরি। একই সঙ্গে, তথাকথিত ‘দ্বৈত-নাগরিক’দের দিয়ে ফ্রিল্যান্সার তৈরি ও প্রশিক্ষণের নামে অর্থ অপচয় করা হয়েছে বলে সংবাদমাধ্যমে এসেছে।

স্মার্ট দেশ গড়ে তোলার সব প্রচারণার কেন্দ্রে থেকেছে এটুআই (a2i) প্রকল্প, যার মাধ্যমে আইসিটি খাতের দেশি-বিদেশি বরাদ্দ ব্যবহারের পরিকল্পনা ছিল। অথচ এটুআই বহিরাগত পরামর্শকদের সহায়তায় (ন্যাশনাল পোর্টাল ও ই-নথি ছাড়া) উল্লেখজনক কোনো কাজ করেনি। এমনকি নিজেদের মধ্যে কারিগরি সক্ষমতা গড়ে না তুলে প্রতিষ্ঠানটি বিজনেস স্কুল (ব্যবসা-শিক্ষা) বা সমধর্মী স্নাতকোত্তরদের নেতৃত্বে একটি বিজ্ঞাপনী এজেন্সি হিসেবে ভূমিকা রেখেছে। এটুআই এজেন্সি হয়ে নিজে টেক কোম্পানি হিসেবে কাজ করার পরিকল্পনা করেছে, যা দেশীয় বেসরকারি টেক প্রতিষ্ঠানের জন্য হুমকি বলে দাবি করা হয়েছে। এ ছাড়া সংশ্লিষ্টজনরা মনে করেন, অগভীর, জনপ্রিয়, সস্তা ধারণামূলক প্রযুক্তিগত প্রকল্প প্রণয়ন করে সেসব থেকে প্রাপ্ত অর্থ খরচে উৎসাহ দেখা গিয়েছে।

রাজনৈতিক বিবেচনায় জনতুষ্টিবাদের উদ্দেশ্য এবং অস্বচ্ছ উপায়ে অর্থ অপচয়ের উদ্দেশ্য ছাড়া প্রশাসনিক বিভাগ হিসেবে আইসিটির অনেক কিছুই করার আছে। যেগুলো নাগরিক অধিকার, সুশাসন ও ন্যায্য সমাজ প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতা করবে।

পুনর্বিবেচনার জন্য আইসিটি খাতের নির্দিষ্ট কিছু বিষয়: নিম্নে কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করা হলো যেখানে বাংলাদেশের নবগঠিত সরকার উদ্যোগ নিতে পারে:

১. ইন্টারঅপারেবল পাবলিক সার্ভিস প্রতিষ্ঠা: সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্বচ্ছতা (ট্রান্সপারেন্সি) প্রতিষ্ঠায় ও সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সতত-পরিবর্তনযোগ্য নাগরিক তথ্যভান্ডার (ডায়নামিক সিটিজেন ডাটাবেজ)-এর যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে। দেশে সর্বজনীন ও সরকারি (পাবলিক) সেবা সাধারণত কৃত্রিম বুদ্ধিসম্পন্ন গতিশীল ব্যবস্থার (ইন্টেলিজেন্ট ডায়নামিক সিস্টেম) মাধ্যমে প্রদান করা হয়। এই সেবাগুলো বর্তমানে আন্তঃসংযোগীয় কার্যক্ষম (ইন্টারঅপারেবল) কোনো প্ল্যাটফর্ম থেকে দেওয়া হয় না। নাগরিক পরিচয়ের (সিটিজেন আইডেনটিটি) তথ্যভান্ডার (ডাটাবেজ), যেমন—পাসপোর্ট, এনআইডি ও শিক্ষা সনদের সঙ্গে, আর্থিক ও কর-সংক্রান্ত তথ্য (ফিন্যান্সিয়াল/ট্যাক্স ডাটা), সরকারি সেবাদান তথ্য (পাবলিক সার্ভিস ডাটা) ও পারিবারিক তথ্যভান্ডারের সংযুক্তিকরণ প্রয়োজন।

২. রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী আইটি স্ট্যান্ডার্ড নির্ধারণ: সরকারের সব সংস্থা বিচ্ছিন্ন ও বিক্ষিপ্তভাবে সফটওয়্যার ও সেবা-সরবরাহের নকশা (ডিজাইন) প্রণয়ন করে। শুধু ফিন্যান্সিয়াল সেক্টর গণ্য করলে দেখা যায় যে, এনবিআর, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আইবাস, সিপিটিইউ, বাংলাদেশ ব্যাংক, সবারই পৃথক পৃথক সফটওয়্যার আছে। সফটওয়্যারগুলো নির্মাণ করা হয়েছে পৃথক টেকনোলজি স্ট্যাক ব্যবহার করে। কার্য-শর্তাবলিতে (টিওআর) ব্যবহারকারীদের জন্য নির্দেশ-পুস্তিকা (স্পেক) তৈরিতে কখনো আইসিটি, বিসিসি বা কখনো অ্যাকাডেমিয়ার সহযোগিতা নেওয়া হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সব সার্ভিস ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের জন্য একই মান অনুসরণ করে ইউজার প্রোফাইল, সিকিউরিটি, টেস্টিং, অ্যাকসেসিবিলিটি, ইউএক্স, লাইফসাইকেল, ওনারশিপ ও লাইসেন্সিং নিয়ে স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করতে হবে।

৩. উপাত্ত (ডাটা) ও তথ্য (ইনফরমেশন) নিরাপত্তা: দেশের প্রায় সব ধরনের স্পর্শকাতর তথ্যাদি নিরাপদ বলয়ে নেই। বিশেষত, পাসপোর্টের আইরিশ ডাটা, সরকারি নথি ডাটার মতো বেশ কিছু উপাত্ত (ডাটা) ও তথ্যব্যবস্থা (সিস্টেম) বাইরের দেশে (যেমন, সিঙ্গাপুরে) মোতায়েন (ডেপ্লোয়) রয়েছে। এ জাতীয় পরনির্ভরশীলতা কাটিয়ে ব্যাংকিং ও নাগরিক (সিটিজেন) ডাটার নিরাপত্তা সুরক্ষার জন্য দেশীয় পরামর্শকদের (কনসালট্যান্ট) ওপর নির্ভর করতে হবে। বর্তমান ব্যবস্থাটি খুবই অনিশ্চিত ও ভঙ্গুর অবস্থায় আছে। ডাটা সেন্টারের সিকিউরিটি সফটওয়্যারগুলো চীনের তৈরি, আবার কখনো বিক্রেতা (ভেন্ডর) বা খদ্দের (ক্লায়েন্ট) পরামর্শকরা ভারতীয়। এ ব্যবস্থা পরিবর্তন করে দেশীয় দক্ষ নির্ভরযোগ্য মানবসম্পদ তৈরির জন্য অ্যাকাডেমিয়ার সঙ্গে মিলে মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।

৪. নীতিমালা সংস্কার: ক. ডাটা প্রাইভেসি নীতিমালা: আমাদের দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় চূড়ান্ত ব্যবহারকারীদের (এন্ড ইউজার) উপাত্ত গ্রহণ, সংরক্ষণ, বিনিময়ের (এক্সচেঞ্জ) বিষয়ে কোনো জনবান্ধব নীতিমালা নেই। সফটওয়্যার ও পুরো ইকো সিস্টেমে তথ্য-উপাত্ত গোপনীয়তা (ডাটা প্রাইভেসি) নিয়ে নীতিমালা ও কারিগরি নির্দেশিকা (টেকনিক্যাল গাইডলাইন) প্রণয়ন করতে হবে।

খ. নিরাপত্তা আইন (সিকিউরিটি অ্যাক্ট): সমালোচিত সিকিউরিটি অ্যাক্টের পরিবর্তন করতে হবে। মানুষের স্বাধীন মতপ্রকাশ উপযোগী ইন্টারনেট ব্যবহারের নীতিমালা করতে হবে।

গ. অনলাইন মিডিয়ায় মতপ্রকাশ ও তথ্য-বিকৃতি (অপিনিয়ন ও মিসইনফরমেশন): আজকের যুগে, ব্যক্তিস্বাধীনতার একটা বড় জায়গা জুড়ে রয়েছে ইন্টারনেটে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা। তবে অনলাইনে মিসইনফরমেশন দিয়ে ভাইরাল হওয়ার পেজ, রিল, ওয়েবসাইটগুলো নজরদারিতে এনে কিছু সুরক্ষামূলক শিথিলভাবে নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

৫. বিদেশি সেবা স্থাপন (সার্ভিস ইনস্টল) ও বৈদেশিক মুদ্রা আনয়ন: নানা কারণে এ দেশে আমাজন, পেপাল, স্টারলিঙ্ক, গুগল পে, আইক্লাউড/অ্যাপল পে প্রভৃতি সার্ভিস নেই। এগুলো এ দেশে চালুর ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে ওসিআর, টিটিএস, এসটিটি সার্ভিসগুলোতে বিদেশিনির্ভরতা কমাতে হবে। ডাটা সেন্টারের মাধ্যমে ডাটা লোকালাইজেশন (স্থানীয়করণ) বাড়াতে পারলে, বাইরের দেশে ক্লাউড, জিপিইউ ভাড়াবাবদ যে বৈদেশিক মুদ্রা খরচ হয়, তার সাশ্রয় ঘটবে।

৬. আইটি ফ্রেন্ডলি রিয়েল লাইফ ডিজাইন: ই-বাণিজ্যের সুবিধার্থে ডাক-যোগাযোগের ঠিকানা প্রমিতকরণ, প্রযুক্তির মাধ্যমে গাড়ির নম্বরকে চেনার (রিকগনিশন) উপযোগী, রাস্তার সাইন আইওটি কার (গাড়ি) ও স্ক্রিন রিডার উপযোগী করতে হবে। এসব ক্ষেত্রে ওপেন স্ট্রিট জাতীয় ওপেনসোর্স ম্যাপ ব্যবস্থা ব্যবহার করলে সাশ্রয় হবে।

৭. আইসিটি অবকাঠামো (ইনফ্রাস্ট্রাকচার): আইসিটির মূল কাজ শুধু নীতি প্রণয়ন (পলিসি) ও প্রমিতকরণ (স্ট্যান্ডার্ড তৈরি) নয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল তথ্য-উপাত্ত (সেনসেটিভ ডাটা) নিরাপদে সংরক্ষণ রাষ্ট্রের দায়িত্ব। বিদেশি ব্যক্তি খাতের মাধ্যমে তা পরিচালনা করলে নিরাপত্তা ঝুঁকি থেকে যায়। সেই ঝুঁকি হ্রাসের উদ্দেশ্যে নিজস্ব অবকাঠামো (ইনফ্রা) তৈরি করা জরুরি। এজন্য মিররিং ক্যাপাবিলিটিসহ ক্লাউড ডাটা সেন্টার বাড়াতে হবে, যেখানে যথেষ্ট জিপিইউর ব্যবস্থা থাকবে।

৮. প্রকল্প প্রণয়ন: এআই ও সিকিউরিটি নিয়ে বিভিন্ন অর্থকরী (রেভিনিউ আর্নিং) কার্যক্রম শুরু করা যেতে পারে। সেমিকন্ডাক্টর শিল্প প্রসারে প্রকল্প হাতে নেওয়া সম্ভব।

৯. আইসিটি ও ভাষা: ভাষার সঙ্গে আইসিটির সম্পর্ক শুধু অর্থনৈতিক নয়, রাজনৈতিকও। যেমন, গুগল ও চ্যাটজিপিটি উভয়ই ভাষার সফটওয়্যার, যা তাদের বিশ্বের প্রধান টেক ইন্ডাস্ট্রিতে পরিণত করেছে। বাংলা ভাষা নিয়ে ভারতের সঙ্গে একটি দ্বৈরথ ও টেকনিক্যাল কূটনীতির টানাপোড়েন চলছে ইউনিকোড ও ডোমেইন নিয়ে। ভারত প্রযুক্তি বিশ্বে বাংলা ভাষার প্রতিনিধিত্ব চাইছে অনেক দিন ধরে। এ ছাড়া ওসিআর, মেশিন ট্রান্সলেটর, ভয়েস টাইপিং নিয়ে ভারতের সরকারের এ দেশে দৃষ্টি রয়েছে, যা ডাটা সিকিউরিটির সহায়ক না।

১০. সামরিক স্বনির্ভরতার জন্য প্রযুক্তি: দেশের সামরিক বাহিনীকে দেশীয় জনবল পরিচালিত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করার জন্য আইসিটি সমন্বয়ক হতে পারে। বর্তমানে স্থল আকাশ সমুদ্র নিরাপত্তার মতো ইন্টারনেট ও ইনফরমেশন নিরাপত্তাও গুরুত্বপূর্ণ, যা দেশীয় উদ্ভাবনে উন্নত করার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। নতুন সরকারের জন্য এসব বিষয় দ্রুত অনুধাবন প্রয়োজন এবং দেশ-বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশিদের মধ্যকার দক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে এ সরকারকে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।

লেখক: গবেষক

[অনুপ্রেরণা ও মত বিনিময়ে সহায়তা করার জন্য ইকনোমিক রিসার্চ গ্রুপ-এর প্রতি লেখক কৃতজ্ঞ।]

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

২০ আগস্ট : আজকের রাশিফলে কী আছে জেনে নিন

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

ওসির স্বাক্ষর জাল করে ১০ লাখ টাকা আত্মসাৎ, পুলিশ সদস্যের নামে মামলা

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার খবর কী?

টিভিতে আজকের খেলা

চক্ষু বিশেষজ্ঞ বিভাগে নিয়োগ দিচ্ছে রেড ক্রিসেন্ট

দিনাজপুরে প্রজন্ম লীগ নেতা তৈবুর গ্রেপ্তার

ইতালি যাওয়ার এক দিন পরই বাংলাদেশির মৃত্যু

আখেরি চাহার সোম্বা আজ, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি

সেলস ম্যানেজার পদে স্কয়ার গ্রুপে চাকরির সুযোগ

১০

ফজর নামাজের সময় মসজিদে নারকীয় তাণ্ডব, নিহত ২৭

১১

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় হতে পারে বজ্রবৃষ্টি

১২

২০ আগস্ট : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

১৩

ঢাকার যেসব এলাকায় আজ মার্কেট বন্ধ 

১৪

হাসপাতালে ভর্তি মির্জা ফখরুল

১৫

২০ আগস্ট : আজকের নামাজের সময়সূচি

১৬

সৌদিগামী যাত্রীদের জন্য সুখবর

১৭

এমবাপ্পের একমাত্র গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়

১৮

ম্যানসিটি ছাড়ছেন আর্জেন্টিনার ‘নতুন মেসি’

১৯

‘৫১ লাখ টাকার স্টেডিয়াম ১৪ কোটিতে করার অনুমোদন’, কী ব্যাখ্যা দিলেন সচিব

২০
X