শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫, ৭ ভাদ্র ১৪৩২
শহিদ ইসলাম
প্রকাশ : ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৫৮ এএম
আপডেট : ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:১১ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

বিশ্ববিদ্যালয়ে কেমন প্রশাসন চাই

বিশ্ববিদ্যালয়ে কেমন প্রশাসন চাই

পৃথিবীর সব দেশেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো জ্ঞান উৎপাদন ও দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বাংলাদেশে অনেক মেধাবী মুখ থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সেই অর্থে বিশ্বমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে ওঠেনি। শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির ক্ষেত্রে বিশ্বমানের কোনো পদ্ধতির অনুসরণ না করা, শিক্ষকদের জাতীয় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততা, শিক্ষা প্রদান ও গবেষণার ক্ষেত্রে বিশ্বমানের প্রক্রিয়ার অনুসরণ না করা, শিক্ষক-ছাত্রের শিক্ষাবান্ধব সম্পর্ক না থাকা ইত্যাদি কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর গুণগত উন্নতি হয়নি। এসবের পেছনে মূল কারণ হলো, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যারা অভিভাবক ও প্রশাসক হিসেবে কাজ করে, তাদের নিয়োগ ও বাছাইয়ের ক্ষেত্রে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করা।

সাড়ে ১৫ বছর স্বৈরাচারী সরকারের সময়; এমনকি তার আগে থেকেই যোগ্যতার চেয়ে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা বিবেচনায় নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ঠিক করা হতো। গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী সরকারের পদত্যাগের পর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় এক ধরনের স্থবিরতা লক্ষ করা গেছে। নতুন করে কারা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবক হবেন, তা নিয়ে রয়েছে মতানৈক্য। রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বিশেষ করে ভিসি, প্রো-ভিসি, প্রক্টর, বিভিন্ন অনুষদের ডিনসহ বিভিন্ন ইনস্টিটিউট ও প্রশাসনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা রাজনৈতিক কর্মীর মতোই কাজ করতেন। আগের সরকারের পতনের শেষ সময় পর্যন্ত সেই প্রশাসনই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বহাল ছিল। গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর ছাত্রদের বিক্ষোভের মুখে প্রায় অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা পদত্যাগ করেছেন। ফলে অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ই এখন অভিভাবকশূন্য।

স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সময় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আন্দোলনের কেন্দ্র হওয়ায় সেখানে এখনো শিক্ষার স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরে আসেনি। তা ছাড়া সামগ্রিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। তার ওপর দলীয়ভাবে নিয়োগপ্রাপ্তদের পদত্যাগ সেই সংকট আরও ঘনীভূত করেছে। অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে নিয়োগের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ্য লোকেরও অভাব আছে। অনেক মেধাবী তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য পাড়ি জমিয়েছে বিদেশের মাটিতে। এখনই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সংস্কার না করলে ভবিষ্যতে শিক্ষার বেহাল দশাই দেখতে হবে।

শিক্ষকদের অধিকার নিশ্চিতকরণ ও কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক সমিতি রয়েছে। তবে চর দখলের মতো গত ১৫ বছর এ সমিতিগুলো সরকারদলীয় শিক্ষকদের দখলেই ছিল। ২০০৯-এর পর থেকে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক বিবেচনায় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি ও আর্থিক অনিয়মের কথাও উঠে এসেছে টিআইবির গবেষণা প্রতিবেদনে। এ শিক্ষকরাই অধিকাংশ ক্ষেত্রে শিক্ষক রাজনীতির ক্ষেত্রে সক্রিয় থাকেন। নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষক রাজনীতিতে জড়িত হওয়ার জন্য সিনিয়র শিক্ষকরা চাপ দিয়ে থাকেন। যে গ্রুপের শিক্ষকদের মাধ্যমে নিয়োগ পেয়ে থাকেন, সেই গ্রুপের রাজনীতি না করলে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের নানাভাবে অপদস্থ করা হয়। নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হয়। ফলে নতুন নিয়োগকৃতদের মধ্যে কারও কারও উদ্দেশ্য সৎ থাকলেও, ‘সিস্টেমের’ কারণে তাদেরও যে ‘যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণের’ ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘রাজনীতি’র অনেকাংশই ভিসির পদ কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। জাতীয় রাজনীতির মতো ভিসি হয়ে ওঠেন একজন ‘একনায়ক’। নিজের পদ ধরে রাখার জন্য, তার পক্ষে ভোট দেওয়ার জন্য যিনিই ভিসি হয়ে আসেন, তার মধ্যে ভোটার বাড়ানোর প্রবণতা থাকে। নতুন নতুন শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে ভিসিরা সেই ভোটার বাড়ান। এ ক্ষেত্রে যে কোনো ধরনের অনিয়মের আশ্রয় নিতে তারা পিছপা হন না।

এভাবে রাজনৈতিক বিবেচনায় অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা ছাত্রবান্ধব হওয়ার পরিবর্তে ছাত্রদের শাসকে পরিণত হন। তবে আশার কথা, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এখনো কিছু বিবেকবান শিক্ষক রয়েছেন। একই সঙ্গে হতাশার কথা হলো, রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগপ্রাপ্তরাই সবকিছুর নিয়ন্ত্রক হওয়ার কারণে ভালো শিক্ষকদের পক্ষে অনেক কিছুই করা সম্ভব হয় না। দলীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত শিক্ষকরাই সাম্প্রতিক ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রদের ওপর হামলায় মদদ দিয়েছেন। যথাযথ নিয়োগ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে শিক্ষক ও প্রশাসনিক পদগুলোতে নিয়োগ হলে এসব পদধারী কখনোই ছাত্রদের বিপক্ষে গিয়ে কোনো সিদ্ধন্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে পারতেন না।

গত ১৫ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যে পরিমাণ দলীয়করণ করা হয়েছে, তা স্বাধীনতার পর আর কখনোই হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকরা সংসদ নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচন; এমনকি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনেও প্রচারণার কাজে অংশ নিয়েছেন। শিক্ষা কার্যক্রমের চেয়ে দলীয় রাজনীতির সেবা করাই শিক্ষকদের অন্যতম কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সত্যিকার অর্থে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে ওঠেনি। বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাঙ্কিং বিবেচনায় এগুলোর অবস্থান যোজন যোজন দূরে। জ্ঞান উৎপাদন ও যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দক্ষ কর্মশক্তি তৈরিতেও মোটামুটি পিছিয়ে আছে বলতে হয়।

স্বৈরাচারী সরকার পতনের পর কারা পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবক হবেন, সেটা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াসহ সব জায়গায় আলোচনা হচ্ছে। সাধারণত যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকে তখন আওয়ামীপন্থি শিক্ষকরা এবং যখন বিএনপি ক্ষমতায় থাকে তখন বিএনপিপন্থি শিক্ষকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক পদগুলোতে বসে থাকেন। আওয়ামীপন্থিরা যেমন বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ, বিএনপিপন্থিরা তেমনি জাতীয়তাবাদী শিক্ষক পরিষদ কিংবা জিয়া শিক্ষক পরিষদের ব্যানারে শিক্ষক রাজনীতি করে থাকেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লাল ও নীল দলের ব্যানারে মূলত দলীয় রাজনীতির মোড়কে শিক্ষকরা রাজনীতি চালিয়ে যান। এ ছাড়া প্রগতিশীল শিক্ষকদের নিয়ে গঠিত হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। কিন্তু এ পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কারা প্রশাসনিক পদগুলোতে আসবেন?

যেহেতু আওয়ামী লীগ ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত, বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ বা আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের প্রশাসনিক পদে আসার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। দ্বিতীয় থাকে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক পরিষদ বা বিএনপিপন্থি শিক্ষক। কিছু জায়গা থেকে প্রশ্ন উঠেছে, তারা আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের কপি। ফলে অভিভাবকহীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রশাসক নিয়োগের ক্ষেত্রে এক ধরনের স্থবিরতা লক্ষ করা গেছে।

আমি তিন বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছি। এখানে ডিন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসিডেন্ট (বাংলাদেশের ভিসির মতো) ইত্যাদি পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে একটা সুনির্দিষ্ট পলিসি থাকে। শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ভোটের সর্বোচ্চ ভোটপ্রাপ্তিই প্রেসিডেন্ট হবে, এমন প্রক্রিয়া এখানে অনুসরণ করা হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেসিডেন্ট নিয়োগের জন্য একটা সার্চ কমিটি থাকে। আবেদন করতে হয় প্রেসিডেন্ট পদের জন্য। প্রেসিডেন্ট পদে আবেদন থেকে শুরু করে চূড়ান্ত পর্যায়ে বাছাই হওয়া পর্যন্ত তাকে নানা ধরনের পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে মিটিং করতে হয়। কেন তিনি প্রেসিডেন্ট পদের জন্য যোগ্য প্রার্থী, বিভিন্ন স্টেজে তাকে সেটা প্রমাণ করতে হয়। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে তার পরিকল্পনা কী, সেটাও তাকে দেখাতে হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রেসিডেন্টরা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড আর মিডিয়ায় বক্তব্য দেওয়া নিয়ে ব্যস্ত থাকেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্রই তার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট কে, তা জানে না কিংবা জানার প্রয়োজন বোধ করে না। বাংলাদেশে হয়তো একদিনেই যুক্তরাষ্ট্রের অনুসৃত পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করা সম্ভব নয়। তবে বাংলাদেশে বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় আপৎকালীন সমস্যার সমাধানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও অন্যান্য প্রশাসনিক পদে নিয়োগের প্রধান মানদণ্ড হওয়া উচিত দুটি—এক. প্রশাসনিক কাজে দক্ষতা (এ ক্ষেত্রে অতীত অভিজ্ঞতা বিবেচনা করা যেতে পারে)। আগের কাজের মূল্যায়নের ভিত্তিতে তাকে বিবেচনা করা যেতে পারে; দুই. শিক্ষক হিসেবে তার একাডেমিক পারফরম্যান্স। এ ক্ষেত্রে তার গবেষণা কাজের অভিজ্ঞতা, তার গবেষণা প্রকাশনা এবং একই সঙ্গে তার শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে পারফরম্যান্স বিবেচনা করতে হবে। এ দুই যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে সাম্প্রতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় আরও দুটো বিষয় মাথায় রাখা।

এক. ফ্যাসিবাদের খুন, গুম, ছাত্র-জনতার হত্যাকে সমর্থনকারী, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রদের ওপর নির্যাতনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদদাতা, ফ্যাসিবাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগীদের নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের কাউকে নিয়োগ না দেওয়া।

দুই. প্রথম দুটো যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে গণঅভ্যুত্থানের সময়ে ছাত্রদের অধিকারের পক্ষে ছিল, ছাত্রদের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী, শিক্ষাবান্ধব বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করতে সক্ষম লোকদের বিবেচনায় নেওয়া।

আমরা দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সত্যিকার অর্থে জ্ঞানচর্চার ও দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির একটা কারখানা হিসেবে দেখতে চাই। যিনি ভিসি হবেন, তাকে অবশ্যই ছাত্রবান্ধব শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করতে হবে। গবেষণাগার হিসেবে গড়ে তুলতে থাকতে হবে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা। দলমত নির্বিশেষে সবার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। শিক্ষা কারিকুলামকে বিশ্বমানের করার জন্য সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি থাকতে হবে। পাশাপাশি সব শিক্ষকের জবাবদিহি নিশ্চিতকরণে সুস্পষ্ট নীতিমালা তৈরি করতে হবে। সে ক্ষেত্রে যোগ্য অভিভাবক বাছাইয়ের কোনো বিকল্প নেই। এগুলো যারা নিশ্চিত করতে পারবেন বা নিশ্চিত করার নিশ্চয়তা দেবেন, তাদেরই বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া জরুরি।

লেখক: পিএইচডি ফেলো, ইউনিভার্সিটি অব ফ্লোরিডা

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

দলবদলের বাজারে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবগুলোর রেকর্ড ভাঙা খরচ

ধর্মগড় সীমান্তে বিজিবির হাতে আটক চার বাংলাদেশি

হাসিনাকে ফেরত পাঠানো নিয়ে মোদিকে ওয়েইসির প্রশ্ন

জাকসুতে প্যানেল দ্বন্দ্ব, পদত্যাগ করে বাগছাস নেতার মিষ্টি বিতরণ

সৈয়দপুর বিমানবন্দরে যাত্রীসেবা আন্তর্জাতিক মানের করতে চাই : বেবিচক চেয়ারম্যান

‘আ. লীগ বিদ্যুৎ খাতে চুরির লাইসেন্স দিয়েছিল’

আ.লীগ নেত্রী রুনু গ্রেপ্তার

ইসির ইউটিউব চ্যানেল চালু, মিলবে যেসব তথ্য

শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ, গ্রেপ্তারের দাবি শিক্ষার্থী

চার বিভাগে ভারী বর্ষণের সতর্কতা জারি, পাহাড়ধসের আশঙ্কা

১০

ভোলায় পাঁচ দিন ২০ নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১১

থানা ব্যারাকে নারী পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণ, তিনজন ক্লোজড

১২

পিআর পদ্ধতিতে সব ভোটারের মূল্যায়ন হয় : চরমোনাই পীর

১৩

তিস্তায় কার্টুন বক্সে ভাসছিল নবজাতকের মরদেহ

১৪

দেশের উন্নয়নে মেধাবী শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসতে হবে : চসিক মেয়র

১৫

কৃষক দল সম্পাদক বাবুলের মুক্তির দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল

১৬

চট্টগ্রামে সাংবাদিকদের সতর্কবার্তা / ‘সাংবাদিকরা চুপ থাকলে সমাজ অন্ধকারে ডুবে যাবে’

১৭

যেসব অনিয়মে বাতিল হবে এজেন্সির নিবন্ধন

১৮

অবৈধ কার্যক্রম প্রতিরোধে সিলেট জেলা পুলিশ অঙ্গীকারবদ্ধ : পুলিশ সুপার

১৯

বগুড়ায় সাহিত্য উৎসব শুক্রবার, অংশ নিবে দুই শতাধিক কবি

২০
X