আহমেদ শাহেদ
প্রকাশ : ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৫ এএম
আপডেট : ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:২৭ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

প্রসঙ্গ আ.লীগের বন্ধুহীনতা ও পতন

প্রসঙ্গ আ.লীগের বন্ধুহীনতা ও পতন

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পর থেকে আওয়ামী লীগ দেশের রাজনীতির এক শক্তিশালী ও প্রভাবশালী দল হিসেবে উঠে এসেছে। দলটি বাঙালির স্বপ্নের স্বাধীনতা অর্জনে যে ভূমিকা পালন করেছে, তা ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দলের ভেতর ও বাইরে বিভিন্ন পরিবর্তন এসেছে, যা দলটিকে আজ এক ধরনের সংকটের মুখে ঠেলে দিয়েছে। গণতন্ত্রের লালন ও বিকাশের পরিবর্তে দলটি একনায়কতন্ত্রের দিকে ঝুঁকে পড়েছে, যা তাদের বন্ধুহীনতা এবং সম্ভাব্য পতনের প্রধান কারণ হিসেবে দেখা যাচ্ছে।

গণতন্ত্রের মৌলিক চেতনার সঙ্গে বিরোধ: গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি হলো জনগণের অংশগ্রহণ, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও স্বচ্ছতা। আওয়ামী লীগের প্রাথমিক বছরগুলোতে দলটি গণতন্ত্রের এই আদর্শগুলোকে ধারণ করেছে। তবে ক্ষমতায় থাকাকালীন দলের ভেতরে এক ধরনের কর্তৃত্ববাদী মনোভাব গড়ে উঠেছে, যা গণতান্ত্রিক চেতনাকে অবমূল্যায়ন করেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দলটি এমন একটি প্রশাসনিক কাঠামো তৈরি করেছে, যেখানে বিরোধী দলগুলোর মতামতকে অবজ্ঞা করা হয়েছে এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থায় তাদের ভূমিকা ক্ষীণ করা হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে, গণতন্ত্র একটি আনুষ্ঠানিক বিষয় হিসেবে রয়ে গেছে, যা কার্যত জনগণের কাছে কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারছে না।

নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় ক্রমাগত কারচুপি: বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচন হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। তবে সাম্প্রতিক নির্বাচনগুলোতে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার যে ধরনের কৌশল অবলম্বন করেছে, তা দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘটনাগুলো এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। ২০১৪ সালের নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির বয়কট এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি, ভোট জালিয়াতি ও সহিংসতার অভিযোগ দলটির গণতান্ত্রিক ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে। নির্বাচনী প্রক্রিয়ার ওপর জনগণের আস্থা ক্ষীণ হওয়ায়, আওয়ামী লীগের শাসনের প্রতি জনগণের সমর্থন হ্রাস পেয়েছে।

সংবিধান সংশোধন ও একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা: আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে নিজেদের ক্ষমতা পোক্ত করেছে। ২০১১ সালে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয়, যা রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং গণতন্ত্রের প্রতি জনগণের আস্থার সংকট তৈরি করে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গণতন্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত ছিল, যা জনগণের কাছে নির্বাচন প্রক্রিয়ার ওপর আস্থা রাখার একটি মাধ্যম ছিল। এই সংশোধনীর ফলে আওয়ামী লীগ সরকার একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে আরেক ধাপ এগিয়ে যায়। সংবিধানের এই পরিবর্তন দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে গভীর ক্ষত সৃষ্টি করেছে এবং গণতন্ত্রের মৌলিক চেতনাকে বিপন্ন করেছে। এর ফলে বিরোধী দলগুলোর রাজনৈতিক ভূমিকা ক্রমশ সংকুচিত হয়েছে এবং তাদের আন্দোলন দমনের জন্য সরকার শক্তি প্রয়োগ করেছে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিচার বিভাগকে দলীয় স্বার্থে ব্যবহার: গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বিচার বিভাগের স্বাধীনতা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরপেক্ষতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে এ দুই প্রতিষ্ঠান কার্যত সরকারের একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠার হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে। বিরোধী দলগুলোর নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা, গ্রেপ্তার এবং বিচারহীনতার অভিযোগ ব্যাপকভাবে উঠেছে। বিচার বিভাগকে দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করার ফলে সাধারণ জনগণের মধ্যে বিচার বিভাগের ওপর আস্থা হ্রাস পেয়েছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী একটি বিতর্কিত প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এ ধরনের একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা শুধু বিরোধী দলগুলোর ওপর প্রভাব ফেলেছে তাই নয়; বরং এটি সমাজের বিভিন্ন স্তরের মধ্যে আতঙ্ক ও শঙ্কার সৃষ্টি করেছে। এর ফলে, সরকারের সমালোচনা করার সাহস হারিয়েছে অনেকেই এবং গণতন্ত্রের প্রতি আস্থাহীনতা সৃষ্টি হয়েছে।

বিরোধী দল ও নাগরিক স্বাধীনতার সংকট: আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বিরোধী দলগুলোকে কার্যত রাজনীতি থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক দমননীতি চালানো হয়েছে, যা তাদের কার্যক্রম সীমিত করে ফেলেছে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে বিরোধী দলগুলো একটি শক্তিশালী বিকল্প হিসেবে গড়ে উঠতে পারেনি। বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা, মামলা এবং কারাগারে আটকে রাখা হয়েছে। এ ধরনের দমননীতি সরকারের গণতন্ত্রহীনতাকে আরও প্রকট করে তুলেছে। ফলে বিরোধী দলগুলো গণমানুষের সমর্থন হারিয়েছে এবং সরকারের কর্মকাণ্ডে তাদের ভূমিকা নেই বললেই চলে।

সীমাহীন দুর্নীতি: আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে সীমাহীন দুর্নীতি দেশের প্রতিটি স্তরে ছড়িয়ে পড়েছে। সরকারের উচ্চপদস্থ নেতারা এবং তাদের সহযোগীরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। ব্যাংকিং খাত, সরকারি প্রকল্প এবং ক্রয়-সংক্রান্ত কার্যক্রমে দুর্নীতি এতটাই প্রকট হয়ে উঠেছে যে, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ও সাধারণ জনগণের জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত হয়েছে। দুর্নীতির এই ভয়াবহতা সরকারের ওপর জনগণের আস্থা নষ্ট করেছে এবং গণতন্ত্রের ধারণা দুর্বল করেছে।

দুর্নীতি শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতি সাধন করে না; এটি সরকারের নৈতিক অবস্থানকেও প্রশ্নবিদ্ধ করে। ফলে সাধারণ জনগণ এ ধরনের একনায়কতন্ত্র থেকে মুক্তির জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠেছে। আওয়ামী লীগের শাসনামলে সীমাহীন দুর্নীতি সাধারণ মানুষের মধ্যে গভীর অসন্তোষের জন্ম দেয়, যা সরকারের পতনের অন্যতম কারণ।

জাতীয় স্বার্থে আপস: আওয়ামী শাসনামলে জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে আপস করার অভিযোগ উঠেছে। বিশেষ করে, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে অনেক সময় দেশের স্বার্থকে উপেক্ষা করে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যা জনগণের মধ্যে অসন্তোষের জন্ম দিয়েছে। ফারাক্কা বাঁধ থেকে পানি প্রবাহের মতো সমস্যাগুলোতে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তবে সরকার এসব ইস্যুতে কার্যকর ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হয়েছে। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে এ ধরনের আপসমূলক নীতি শুধু দেশের স্বার্থের জন্য ক্ষতিকরই নয়, এটি জনগণের মধ্যে গভীর অসন্তোষেরও কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় ব্যর্থতার জন্য সরকারকে জনগণ আর সমর্থন করতে পারছে না, যা তাদের পতনের একটি অন্যতম কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা যেতে পারে।

আয়নাঘর—জনমানুষ থেকে বিচ্ছিন্নতা: আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে ‘আয়নাঘর’ নামে পরিচিত একটি টর্চারসেল প্রতিষ্ঠিত হয়, যেখানে বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের ধরে এনে ভয়াবহ নির্যাতন করা হতো। এই গোপন টর্চারসেলগুলোতে বিভিন্নভাবে বিরোধী দলগুলোর নেতাকর্মীদের ওপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার চালানো হতো, যাতে তারা সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন থেকে বিরত থাকে।

‘আয়নাঘর’ শব্দটি এমন একটি স্থানকে নির্দেশ করে, যেখানে নির্যাতনকারীরা তাদের শিকারদের নিজেদের প্রভাবের প্রতিচ্ছবি দেখানোর চেষ্টা করত, এবং তাদের মানসিকভাবে দুর্বল করার চেষ্টা করত। বিরোধী নেতাকর্মীদের অত্যাচার করার মাধ্যমে সরকার তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডকে দমন করতে চেয়েছিল এবং ক্ষমতা ধরে রাখার চেষ্টা করেছিল। এ ধরনের নির্যাতন ও নিপীড়নের কারণে জনগণের মধ্যে সরকারবিরোধী মনোভাব তীব্রতর হয়। সাধারণ মানুষের মধ্যে এই ধারণা বদ্ধমূল হয় যে, সরকারের হাতে তাদের নিরাপত্তা নেই। বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের ওপর এ ধরনের অমানবিক নির্যাতন এবং ‘আয়নাঘর’-এর মতো প্রতিষ্ঠান স্থাপনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের কাছ থেকে আরও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, যা তাদের পতনের অন্যতম কারণ হিসেবে পরিগণিত হতে পারে।

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ প্রচেষ্টা: গণতন্ত্রের অপরিহার্য অংশ হলো মতপ্রকাশের স্বাধীনতা। তবে আওয়ামী লীগ সরকার সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ সীমিত করেছে। সংবাদমাধ্যমের ওপর চাপ প্রয়োগ করা, ভিন্নমত পোষণকারীদের কণ্ঠরোধ করা, এবং সরকারবিরোধী সংবাদ প্রকাশের কারণে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এবং অন্যান্য আইনের মাধ্যমে সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে ব্যাপকভাবে সীমিত করেছে। এর ফলে, সঠিক তথ্য জনগণের কাছে পৌঁছাতে পারছে না এবং সরকার তার কার্যক্রমের সমালোচনা থেকে মুক্ত থাকতে পারছে। এটি সরকারের একনায়কতান্ত্রিক প্রবণতার অন্যতম প্রতিফলন, যা গণতন্ত্রহীনতাকে আরও প্রকট করেছে।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থনহীনতা: আওয়ামী লীগ সরকারের গণতন্ত্রহীনতা এবং একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রবণতা দেশের আন্তর্জাতিক অবস্থানকেও দুর্বল করেছে। পশ্চিমা দেশগুলো, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের অবনতির কারণে ক্রমাগত উদ্বেগ প্রকাশ করছে।

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাও বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং গণতন্ত্রের চর্চা হ্রাস পাওয়ার বিষয়টি বারবার তুলে ধরেছে। এ কারণে, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যেও বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক সমর্থনহীনতা সরকারের ওপর চাপ বাড়াচ্ছে এবং সরকারের অবস্থান আরও দুর্বল করে তুলছে।

ছাত্র-জনতার আন্দোলন এবং সরকারের পতন: আওয়ামী অপশাসন এবং গণতন্ত্রহীনতার বিরুদ্ধে সাধারণ জনগণের অসন্তোষ দীর্ঘদিন ধরে জমা হচ্ছিল। ছাত্র-জনতার কোটা সংস্কার আন্দোলন এই অসন্তোষের একটি বড় উদাহরণ হিসেবে উঠে আসে। আন্দোলনটি মূলত সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতির বিরুদ্ধে শুরু হলেও তা দ্রুত সরকারবিরোধী একটি বৃহত্তর আন্দোলনে পরিণত হয়। সীমাহীন দমনপীড়নের ফলে জনগণের মধ্যে সরকারের প্রতি ক্রমবর্ধমান অসন্তোষ আরও তীব্র হয় এবং সরকারবিরোধী আন্দোলন নতুন মাত্রা লাভ করে। অবশেষে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট, ছাত্র-জনতার প্রবল আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। এ ঘটনা আওয়ামী লীগের একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠার চেষ্টার চরম পরিণতি হিসেবে চিহ্নিত করা যেতে পারে। যে দলটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্বপ্ন পূরণ করেছিল, তা আজ একনায়কতন্ত্রের পথে ধাবিত হয়ে গণতন্ত্রহীনতার ফাঁদে পড়েছে। সীমাহীন দুর্নীতি, জাতীয় স্বার্থে আপস এবং আয়নাঘরে বন্দি হয়ে দলটি জনগণের আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। গণতন্ত্রহীনতা, বন্ধুহীনতা এবং জনগণের সমর্থন হারানোর কারণে দলটি ক্রমেই রাজনৈতিক সংকটে পড়ছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফল হিসেবে সরকার পতনের এই ঘটনা দলটির রাজনৈতিক ব্যর্থতার প্রতীক।

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, বিরোধী দলগুলোর প্রতি সহনশীলতা, এবং জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করা এখন দলটির টিকে থাকার জন্য একমাত্র উপায়। অন্যথায়, আওয়ামী লীগ ইতিহাসের পৃষ্ঠায় একটি শক্তিশালী দল হিসেবে নয়; বরং একনায়কতন্ত্রের প্রতীক হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

লেখক: কলাম লেখক ও গণমাধ্যমকর্মী

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

৫ অভ্যাসে বার্ধক্যেও ভালো থাকবে হৎপিণ্ড

অনশন প্রত্যাহার করল বেরোবি শিক্ষার্থীরা

‘ভুল চিকিৎসায়’ একদিনে দুই শিশুর মৃত্যু

সরকারি কর্মচারীদের জন্য সুখবর

কাভার্ডভ্যানের চাপায় মা-মেয়ের মৃত্যু

মাস্ক পরে হাসপাতালে দীপু মনি

ছাত্র সংসদের দাবিতে ‘আমরণ অনশন’ ঘিরে বিভক্ত বেরোবির শিক্ষার্থীরা

বন্ধুত্ব চাইলে সীমান্ত হত্যা বন্ধ করুন : লায়ন ফারুক

গাজা সীমান্তে ৪০ হাজার সেনা মোতায়েন করল মিসর

জাজিরা হাসপাতালে দুদকের অভিযান, অনিয়মে জর্জরিত স্বাস্থ্যসেবা

১০

ডেজার সভাপতি প্রকৌশলী রুহুল আলম, সম্পাদক প্রকৌশলী চুন্নু

১১

নানা আয়োজনে গাকৃবিতে মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন

১২

বিপিএলের ফিক্সিং ইস্যুতে সতর্ক অবস্থানে তামিম

১৩

রাকসু নির্বাচনের মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বুধবার

১৪

এবার সিলেটের উৎমাছড়া থেকে ২ লাখ ঘনফুট পাথর জব্দ

১৫

জমি রেকর্ড সংশোধনের মামলা দায়েরের শেষ সময় সেপ্টেম্বরে

১৬

পায়ের ফাঁকে বালিশ দিয়ে ঘুমালে কী হয়, জানেন কি?

১৭

জামায়াতের মুখে সংস্কার, হাস্যকর বিষয় : সোহেল

১৮

লবণ বেশি খেলে কী ঘটে শরীরে? জানালেন পুষ্টি বিশেষজ্ঞ

১৯

গণতন্ত্রকামী দলগুলোর দূরত্ব তৈরি হলে ফ্যাসিবাদ সুযোগ নেবে : তারেক রহমান

২০
X