সৈয়দ আব্দুল হামিদ
প্রকাশ : ২৮ জুলাই ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৮ জুলাই ২০২৫, ০৮:০৯ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

ওষুধে আগ্রাসী বিপণন কৌশল

ওষুধে আগ্রাসী বিপণন কৌশল

১৯৮২ সালের জাতীয় ওষুধনীতির ফলে বাংলাদেশ আজ ওষুধ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। চাহিদার প্রায় ৯৮ শতাংশ ওষুধ দেশেই উৎপাদিত হয়। বাংলাদেশ বিশ্বের প্রায় ১৫০টি দেশে রপ্তানি করছে। ওষুধ শিল্প বাংলাদেশের শিল্প খাতে একটি বড় জায়গা দখল করেছে। বাংলাদেশে বর্তমানে তিন শতাধিক প্রতিষ্ঠান অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত। পাশাপাশি ২০৬টি প্রতিষ্ঠান আয়ুর্বেদিক এবং ৪৪টি প্রতিষ্ঠান হারবাল ওষুধ উৎপাদন করছে। বাংলাদেশের জিডিপিতে এ শিল্পের অবদান ১.৮ শতাংশ।

কিন্তু শিল্পটি বর্তমানে এক গভীর সংকটে পতিত হয়েছে, যার মূল কারণ হলো—অতিরিক্ত আগ্রাসী বিপণন কৌশল। মেডিকেল রিপ্রেজেন্টেটিভের মাধ্যমে চিকিৎসকদের উপহার, সম্মানী, বিদেশ ভ্রমণ, বৈজ্ঞানিক সভায় অংশগ্রহণসহ নানা সুবিধা প্রদানের নামে ওষুধ কোম্পানিগুলো বিপুল অঙ্কের অর্থ ব্যয় করছে। এ সুবিধাভোগীর তালিকা শুধু চিকিৎসক সমাজেই সীমাবদ্ধ নয়, এর মধ্যে প্যারামেডিক, গ্রাম্য বা হাতুড়ে চিকিৎসক, এমনকি ওষুধের দোকানের বিক্রয়কর্মীরাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। বর্তমান পরিস্থিতি এমন একপর্যায়ে পৌঁছেছে, অনেক সুবিধাভোগী ব্যক্তিগত কিংবা পারিবারিক প্রয়োজনে যে কোনো গৃহস্থালির সামগ্রীও কোম্পানির কাছ থেকে দাবি করতে দ্বিধা করছেন না। এমনকি সন্তানদের বিভিন্ন প্রয়োজনও অনেক সময় ওষুধ কোম্পানিগুলোকেই মেটাতে হয়। এই বিপণন কৌশল যতটা না বাজার সম্প্রসারণে সহায়ক, তার চেয়েও বেশি হচ্ছে অপ্রয়োজনীয় প্রতিযোগিতা, অপচয়, চিকিৎসকদের ওপর অনৈতিক প্রভাব এবং সর্বোপরি ওষুধের মূল্যের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণ।

এ বিশাল পরিসরের একটি শিল্প উপযুক্ত এবং কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণের জন্য পর্যাপ্ত রেগুলেটরি অবকাঠামো আমাদের নেই। আমাদের একটি শক্তিশালী ঔষধ প্রশাসন থাকা বাঞ্ছনীয়। বর্তমানে এটি নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ডিজিডিএ) নামে একটি অধিদপ্তরের মাধ্যমে। এ অধিদপ্তরটি বর্তমানে নতুন ওষুধ কোম্পানি প্রতিষ্ঠার অনুমোদন, প্রতিটি ওষুধের অনুমোদন, ওষুধ ও মোড়ক উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত কাঁচামালের অনুমোদন, ওষুধের গুণগত মান নির্ধারণের জন্য ফার্মাকো ভিজিল্যান্স, নিয়মিতভাবে ওষুধ শিল্প প্রতিষ্ঠান ভিজিট এবং ওষুধের ফার্মেসির অনুমোদনসহ বহুবিধ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। তা ছাড়া ওষুধের মূল্য নির্ধারণেও ডিজিডিএর ভূমিকা আছে।

ওষুধের গুণগত মান নির্ধারণে বায়ো ইক্যুভ্যালেন্স ও বায়ো সিমিলার টেস্ট করার জন্য যে প্রতিষ্ঠান দরকার, তার অনুমোদনও ডিজিডিএ থেকে নিতে হয়। ২০২৩ সালের ‘ওষুধ ও কসমেটিকস’ আইনে ওষুধের পাশাপাশি কসমেটিকস শিল্পের নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব ডিজিডিএর ওপর বর্তায়। ওষুধ শিল্পমালিকদের একটি অংশ সরাসরি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত এবং তাদের কেউ কেউ সংসদ সদস্য হিসেবেও নির্বাচিত হতে দেখা যায়। তাই অধিদপ্তর মানের একটি প্রশাসনের পক্ষে এ ধরনের একটি শিল্প কার্যকরীভাবে পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে।

তাই একটি উপযুক্ত আইনি কাঠামোর আওতায় ডিজিডিএকে একটি শক্তিশালী কমিশন বা অথরিটিতে উন্নীত করা অপরিহার্য, যার প্রধান হবেন মন্ত্রী পদমর্যাদার। ওই প্রতিষ্ঠানকে যুগোপযোগী অর্গানোগ্রাম এবং স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো প্রণয়ন সাপেক্ষে নিয়মিত ভিত্তিতে যোগ্য ব্যক্তিদের নিয়োগ দান, সঠিক ক্যারিয়ার পাথ নির্ধারণ এবং দেশ-বিদেশে তাদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সক্ষম করে তুলতে পারলে ওষুধ শিল্পে চলমান চ্যালেঞ্জগুলো অনেকাংশে মোকাবিলা করা সহজ হবে।

কিন্তু ওষুধের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণের জন্য মূল্য নির্ধারণ সংশ্লিষ্ট সব ধরনের কার্যক্রম থেকে ডিজিডিএকে বিরত রাখা সমীচীন হবে। ১৯৮২ সালের ওষুধনীতি অনুসরণ করে ১১৭টি অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের মূল্য একটি ফর্মুলার মাধ্যমে ঔষধ প্রশাসনের সহযোগিতায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণ করার বিধান থাকলেও তা নিয়মিত ভিত্তিতে করা হয় না। কারণ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সরকারের সরাসরি প্রতিষ্ঠান হওয়ায় মূল্য বৃদ্ধি করলে পুরো দায় সরকারের ওপরই বর্তায়, যা সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে। তাই সাধারণত এই ১১৭ ক্যাটাগরির ওষুধের দাম পুনর্নির্ধারণ করতে দেখা যায় না। ওষুধের মূল্য যৌক্তিকভাবে নিয়মিত ভিত্তিতে নির্ধারণ না করলে, বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করা সম্ভব নয়। তাই বেশিরভাগ কোম্পানি এখন এই ১১৭ ক্যাটাগরির অত্যাবশ্যকীয় ওষুধ উৎপাদন করে না। অথচ ১৯৮২ সালের ওষুধনীতিতে প্রত্যেক ওষুধ উৎপাদনকারীকে তাদের মোট উৎপাদনের ৬০ শতাংশ অত্যাবশ্যকীয় ওষুধ উৎপাদন বাধ্যতামূলক করা হয়। এই শর্ত সাপেক্ষে অন্যান্য ওষুধের দাম উৎপাদনকারী কর্তৃক নির্ধারণের ব্যবস্থা রাখা হয়।

তবে ওষুধের মূল্য যৌক্তিকভাবে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখতে হলে, তা সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফর্মুলার মাধ্যমে নির্ধারণ করা ছাড়া তেমন বিকল্প নেই। ওষুধের আগ্রাসী বিপণন বন্ধ করার জন্যও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফর্মুলার মাধ্যমে মূল্য নির্ধারণ করা বাঞ্ছনীয়। কেননা এ পদ্ধতিতে দাম নির্ধারণ করলে আগ্রাসী বিপণনের জন্য যে ব্যয় হবে, তা ওষুধ কোম্পানিকেই বহন করতে হবে। বর্তমানে বেশিরভাগ ওষুধের দাম ডিজিডিএর অনুমোদন সাপেক্ষে ওষুধ কোম্পানি কর্তৃক নির্ধারিত হয় বিধায় আগ্রাসী বিপণনের জন্য যে খরচ হয়, তা ভোক্তাকেই বহন করতে হয়। তাই সব ধরনের ওষুধের মূল্য সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফর্মুলার মাধ্যমেই নির্ধারণ করা উচিত।

এ ক্ষেত্রে দাম নির্ধারণের জন্য খরচের উপাদান হিসেবে ওষুধকে যে কয়েকটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করার বিধান আছে, তা যৌক্তিকভাবে নির্ধারণ করতে হবে। পাশাপাশি ওষুধ উৎপাদনকারীর এবং খুচরা বিক্রেতার জন্য নির্ধারিত মার্কআপও নিয়মিত ভিত্তিতে যৌক্তিকভাবে নির্ধারণ করা উচিত। উল্লেখ্য, ১৯৮২ সালের ওষুধনীতিতে অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণের জন্য খরচের উপাদান হিসেবে পাঁচটি ক্যাটাগরি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। ২০০৫ সালের ওষুধনীতিতে এই ক্যাটাগরি বাড়িয়ে নয়টি করা হয়।

মনে রাখা দরকার, ওষুধ একটি বাণিজ্যিক দ্রব্য। কোনো প্রতিষ্ঠান উপযুক্ত মুনাফা ছাড়া ওষুধ উৎপাদন করবে না, আবার কোনো কোম্পানিকেও ওষুধের মতো জীবনরক্ষাকারী দ্রব্য থেকে উচ্চ মুনাফা অর্জন করতে দেওয়া যাবে না। কিন্তু ওষুধের দাম নির্ধারণসংক্রান্ত কোনো বিষয়ে জড়িত থাকা—ডিজিডিএর ম্যান্ডেটের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। আবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ও এ কাজের সঙ্গে সরাসরি জড়িত থাকলে বর্তমানের মতো নিয়মিত ভিত্তিতে মূল্য নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। তা ছাড়া কোনো কমিটির পক্ষে এ ধরনের ব্যাপক পরিসরের কর্মযজ্ঞ নিয়মিতভাবে সম্পন্ন করা আদৌ সম্ভব নয়। এসব বিবেচনায় যৌক্তিকভাবে ওষুধের মূল্য নিয়মিত ভিত্তিতে নির্ধারণের জন্য ভারতের ‘ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথরিটি’র মতো একটি শক্তিশালী স্বতন্ত্র অথরিটি গঠন করতে হবে।

এই অথরিটির মাধ্যমে ওষুধের মূল্য নির্ধারণ হলে তার দায় সরাসরি সরকারের ওপর বর্তাবে না এবং সরকারের সুনাম ক্ষুণ্নসহ কোনো রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জও তৈরি করবে না। অন্যদিকে নিয়মিত ভিত্তিতে ওষুধের মূল্য পুনর্নির্ধারণ হওয়ায় ওষুধ কোম্পানিও কোনো ঝুঁকির মধ্যে পড়বে না। আর জনগণকেও অপ্রত্যাশিত উচ্চমাত্রার মূল্য পরিশোধ করতে হবে না। তাই সব পক্ষেরই এখানে জেতার সুযোগ তৈরি হবে।

তবে এসব সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি আগ্রাসী বিপণন নিয়ন্ত্রণে ওষুধ শিল্পের মালিকদেরও এগিয়ে আসতে হবে। কারণ, বাস্তবতা হলো, অতিরিক্ত ও অনিয়ন্ত্রিত আগ্রাসী বিপণন কৌশলের কারণে ওষুধ কোম্পানিগুলোর বিপণন ব্যয় অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে। অনেক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এটি মোট ব্যয়ের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছেছে, যা একটি উৎপাদনমুখী শিল্পের জন্য দীর্ঘমেয়াদে অসমর্থনীয়। অন্যদিকে, এ ক্রমবর্ধমান বিপণন ব্যয়ের চাপ সরাসরি ওষুধের মূল্যবৃদ্ধিতে প্রতিফলিত হচ্ছে, ফলে সাধারণ জনগণের জন্য ওষুধ ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে এবং শিল্পটি জনআক্রোশ ও সমালোচনার মুখে পড়ছে।

এ প্রেক্ষাপটে স্পষ্ট যে, অতি উচ্চ বিপণন ব্যয় বহন করে ভবিষ্যতে ওষুধ শিল্পের দীর্ঘমেয়াদে টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়বে। তাই সময় এসেছে, শিল্পমালিকদের সংগঠন—বিশেষ করে শীর্ষ কোম্পানিগুলোর এ আগ্রাসী বিপণন প্রবণতা বন্ধে এগিয়ে আসার।

বাংলাদেশের বাজারে বর্তমানে শীর্ষ দশটি ওষুধ কোম্পানি সম্মিলিতভাবে মোট বাজারের প্রায় ৬৫-৭০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করে। শীর্ষ ২০টি ওষুধ কোম্পানি সম্মিলিত অংশীদারত্ব প্রায় ৮০-৮৫ শতাংশ আর শীর্ষ ৩০টি কোম্পানির সম্মিলিত বাজার অংশীদারত্ব প্রায় ৯০ শতাংশ। এদের মধ্যে যদি একটি সুসমন্বিত ও যৌথ উদ্যোগ গড়ে ওঠে—যেমন তারা নিজেদের মধ্যে অপ্রয়োজনীয় প্রতিযোগিতা বন্ধ করে, একটি যৌথ নীতির মাধ্যমে বিপণন ব্যয় হ্রাসের পরিকল্পনা নেয়—তাহলে তারা ব্যবসায়িক ক্ষতির ঝুঁকি ছাড়াই একটি টেকসই অবস্থানে পৌঁছাতে পারবে।

কারণ, শীর্ষ কোম্পানিগুলোর ওষুধ চিকিৎসকদের প্রেসক্রিপশন তালিকা থেকে বাদ দেওয়া প্রায় অসম্ভব। চিকিৎসকদের কাছে এসব কোম্পানির ওষুধই সবচেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য এবং প্রতিষ্ঠিত। যদি চিকিৎসকরা শীর্ষ কোম্পানির ওষুধ বাদ দিয়ে মানহীন কোম্পানির ওষুধ প্রেসক্রাইব করতে যান, তাহলে সমাজে আন্দোলন গড়ে উঠতে পারে; যে ঝুঁকি কোনো চিকিৎসকই নিতে চাইবেন না। ফলে চিকিৎসকদের কাছে শীর্ষ কোম্পানিগুলোর নির্ভরশীলতা স্বাভাবিকভাবেই বজায় থাকবে।

এ বাস্তবতা বিবেচনায়, এই শিল্পের সুদৃঢ় ভবিষ্যতের জন্য এখনই সময়, মালিকরা স্বপ্রণোদিত হয়ে আগ্রাসী বিপণন থেকে সরে এসে একটি পরিকল্পিত, দক্ষ, নৈতিক ও টেকসই বিপণন কাঠামো গড়ে তোলার দিকে অগ্রসর হোন। অন্য কথায়, এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য শিল্পের ভেতর থেকেই জবাবদিহি ও নিয়ন্ত্রণের সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে। এর ব্যত্যয় ঘটলে, ভবিষ্যতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে শুধু তাদের মুনাফা নয়—সার্বিক শিল্প খাত, জনস্বাস্থ্য এবং জাতীয় ভাবমূর্তিও।

লেখক: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

পাথর লুট / ডিসি, এসপি ও বিভাগীয় কমিশনারকে দুষলেন জামায়াত নেতা

ফ্যান চালালে মাসে কত টাকা বিদ্যুৎ খরচ হয় জেনে নিন

নতুন নাটকে আইনা আসিফ

বাংলাদেশ এখন অর্থনীতিকে উচ্চপর্যায়ে নিয়ে যেতে প্রস্তুত : আমির খসরু

সিলেটের পাথর উদ্ধারে চলছে দুদকের অভিযান

ডিজিটাল ডিভাইস থেকে চোখ সরছে না, হতে পারে বিপদ

২০২৭ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সরাসরি খেলার সম্ভাবনা কতটুকু?

আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ / বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় তরুণদের মূল্যায়ন কতটা জরুরি? 

রেলপথ অবরোধে আটকা ৮টি ট্রেন, ভয়াবহ শিডিউল বিপর্যয়

পাকিস্তান সীমান্তে দুপক্ষের গোলাগুলি, ভারতীয় সেনা নিহত

১০

জেসিকাকে ওরকার খেয়ে ফেলার দাবি ভুয়া, ভিডিওটি এআই নির্মিত

১১

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে বজ্রবৃষ্টি

১২

আটক ৫ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১৩

অবশেষে প্রকাশ্যে এলো ‘দেবী চৌধুরানী’র টিজার

১৪

আড়তে মেলে ইলিশ, পাতে ওঠে না সবার

১৫

নির্বাচনের সময় উপদেষ্টা থাকবেন না আসিফ মাহমুদ

১৬

বাস-ট্রাকের ভয়াবহ সংঘর্ষ

১৭

শিক্ষকরা প্রেস ক্লাবের সামনে, যান চলাচল বন্ধ

১৮

নিউজিল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার এবার খেলবেন স্কটল্যান্ডের হয়ে

১৯

কিশোরগঞ্জে ২ কলেজের নাম পরিবর্তন

২০
X