চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড ও চট্টগ্রাম নগরের আংশিক) আসনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন সেই উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মচারী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। সে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দ্বাদশ নির্বাচনে লড়ছেন। রিটার্নিং কর্মকর্তা তার প্রার্থিতা বাতিল করলে সে উচ্চ আদালতে আপিল করলে প্রার্থিতা ফিরে পায়। সেই রায়ের কপি রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে দাখিল করেন। শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) তাকে প্রতীক (রকেট) বরাদ্দ দেওয়া হয়। এ নিয়ে মোট আটজন প্রার্থী চট্টগ্রাম-৪ সীতাকুণ্ড আসনে নির্বাচন করছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কে এম রফিকুল ইসলাম।
এর আগে প্রার্থিতা যাচাইবাছাইয়ের সময় ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থন সংগ্রহে সমস্যার কারণে মো. সালাউদ্দিনের প্রার্থিতা বাতিল করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। পরে নির্বাচন কমিশনে আপিল করেন তিনি। সেখানেও তার প্রার্থিতা বাতিলের নির্দেশ বহাল থাকে। পরে তিনি উচ্চ আদালতের বিশেষ নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে আপিল করেন। উচ্চ আদালতের নির্দেশে তার প্রার্থিতা ফিরে পান।
কে এম রফিকুল ইসলাম বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সীতাকুণ্ড আসন থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন আট প্রার্থী। নৌকা প্রতীকে সীতাকুণ্ড উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আল মামুন, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব দিদারুল কবির, চেয়ার প্রতীকে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটি পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক মো. মোজাম্মেল হোসেন, ডাব প্রতীকে বাংলাদেশ কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মো. শহীদুল ইসলাম চৌধুরী, সোনালি আঁশ প্রতীকে তৃণমূল বিএনপির সদস্য খোকন চৌধুরী, টেলিভিশন প্রতীকে বিএনএফের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আকতার হোসেন, ঈগল প্রতীকে মো. ইমরান ও রকেট প্রতীকে মো. সালাউদ্দিন।
মন্তব্য করুন