জেন্ডার প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ফেরত আসা অভিবাসী নারী শ্রমিকরা তাদের নিজেদের অভিজ্ঞতা মতবিনিময় করার সুযোগ পেয়েছে। পাশাপাশি গ্রামপর্যায়ের মাঠকর্মীরাও তাদের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরার সুযোগ পেল। গ্রাম ও শহরের মেয়েদের জীবন দক্ষতার অভিজ্ঞতা তুলে ধরা হয়েছে। এর মাধ্যমে তাদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন সেন্টার ফর ওমেন অ্যান্ড চিলড্রেন স্ট্রাডিজের সভাপতি অধ্যাপক ইশরাত শামীম।
এমপাওয়ারমেন্ট অব রিটার্নি ওমেন মাইগ্রেন্ট প্রোগাম আন্ডার ওমেন’স ভয়েস অ্যান্ড লিডারশিপ- বাংলাদেশ প্রজেক্টের আওতায় শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় সিডব্লিউসিএসের কনফারেন্স কক্ষে ফেমিনিস্ট এপ্রোচ ট্রেনিংয়ে স্বাগত বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রাগসরের জেন্ডার উপদেষ্টা অ্যান্ড প্রতিষ্ঠাতা ফৌজিয়া খন্দকার ইভা বলেন, নারীরা যাতে সংরক্ষিত আসন থেকে সাধারণ আসনে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন, চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে পারেন, বিভিন্ন সেক্টরে তারা কাজ করতে পারেন সেই লক্ষ্যে কাজ করছি।
তিনি জেন্ডার রোলস, জেন্ডার গ্যাপ, জেন্ডার ল্যাংগুয়েজ, জেন্ডার ডিভিশন অব লেবার, সমতা-ন্যায্যতার পার্থক্য, নারীর ক্ষমতার সম্পর্ক, সব ধরনের নারী নির্যাতন ইত্যাদি বিষয়গুলো আলোচনার মাধ্যমে বিশদভাবে তুলে ধরেন।
জেন্ডার সংবেদনশীল সমাজ, রাষ্ট্র গড়ে তুলে কাজ করাই হলো আমাদের মূল লক্ষ্য বললেন সেন্টার ফর ওমেন অ্যান্ড চিলড্রেন স্ট্রাডিজের নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট ফরিদা ইয়াসমীন।
মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় এবং গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডার অর্থায়নে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে সেন্টার ফর ওমেন অ্যান্ড চিলড্রেন স্ট্রাডিজ। এই প্রশিক্ষণে অংশ নেন সেন্টার ফর ওমেন অ্যান্ড চিলড্রেন স্ট্রাডিজের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক নুসরাত সুলতানা, নির্বাহী সদস্য ড. মৌমিতা তানজিলা, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ফেরত আসা অভিবাসী নারী শ্রমিকরা।
মন্তব্য করুন