কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৬ জুন ২০২৩, ০৫:১৫ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন ৩ কর্মকর্তা

শেরেবাংলা নগরের শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান নির্বাচিতদের হাতে সনদ ও নগদ অর্থ তুলে দেওয়া হয়। ছবি : কালবেলা
শেরেবাংলা নগরের শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান নির্বাচিতদের হাতে সনদ ও নগদ অর্থ তুলে দেওয়া হয়। ছবি : কালবেলা

পরিকল্পানা কমিশনের কার্যক্রম বিভাগের প্রধান খন্দকার আহসান হোসেনসহ তিনজন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের শুদ্ধাচার পুরস্কার পেয়েছেন। শুদ্ধাচার চর্চার কারণে তাদের ২০২৩ সালের শুদ্ধাচার পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে।

সোমবার (২৬ জুন) শেরেবাংলা নগরের পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি ২০২৩-২৪ ও শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান ২০২৩ অনুষ্ঠান নির্বাচিতদের হাতে সনদ ও নগদ অর্থ তুলে দেওয়া হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। পরিকল্পনা কমিশনের সচিব সত্যজিৎ কর্মকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের বিভিন্ন বিভাগের সদস্য ও কর্মকর্তারা।

অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন হচ্ছে। আর এসব দৃশ্যমান উন্নয়নের পেছনে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের অবদান রয়েছে। এটা খুব ভালো লাগে।

মন্ত্রী বলেন, সরকারের স্বাস্থ্য, শিক্ষাসহ অন্যান্য বিষয়ের মতো পরিকল্পনা কমিশন সম্পর্কে জনগণের কাছে তেমন পরিচিত না। তবে এখন মানুষ পরিকল্পনা কমিশন সম্পর্কে জানে। আগে মানুষের চিন্তাভাবনা ছিল আধ্যাত্মিক। এখন মানুষ বৈজ্ঞানিকভাবে চিন্তা করতে শিখছে। মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন হচ্ছে। এটা ভালো দিক। দেশের উন্নয়নে সবাইকে দল হয়ে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশ যেন বাঙালির হাতে থাকে সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে এবং দেশের জন্য কাজ করতে হবে।

এম এ মান্নান বলেন, মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ার কারণে সরকারি কর্মকর্তাদের ৫ শতাংশ বেতন বাড়িয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এটা মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সমন্বয় করে ১০ শতাংশ করলে ভালো হতো।

পরিকল্পনা কমিশনের সচিব সত্যজিৎ কর্মকার বলেন, যারা পুরস্কার পেয়েছেন তাদের দায়িত্বের পরিধি বেড়ে গেল। এটা প্রমাণ করতে হবে তাদের নির্বাচন সঠিক ছিল। যারা পুরস্কার পেয়েছেন তাদের দেখে অন্যরাও অনুপ্রাণিত হবেন। শুদ্ধাচারের অভিজ্ঞতা নিজেদের কর্মক্ষেত্রে কাজে লাগাতে হবে। তাহলে কাজে আরও গতি আসবে।

শুদ্ধাচার পুরস্কারপ্রাপ্ত অন্য দুই কর্মকর্তারা হলেন- শিল্প শক্তি বিভাগের সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর ফারজানা ববি এবং ভৌত অবকাঠামো বিভাগের অফিস সহায়ক মালা খাতুন।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাকসুতে প্যানেল দ্বন্দ্ব, পদত্যাগ করে বাগছাস নেতার মিষ্টি বিতরণ

সৈয়দপুর বিমানবন্দরে যাত্রীসেবা আন্তর্জাতিক মানের করতে চাই : বেবিচক চেয়ারম্যান

‘আ. লীগ বিদ্যুৎ খাতে চুরির লাইসেন্স দিয়েছিল’

আ.লীগ নেত্রী রুনু গ্রেপ্তার

ইসির ইউটিউব চ্যানেল চালু, মিলবে যেসব তথ্য

শিশু ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ, গ্রেপ্তারের দাবি শিক্ষার্থী

চার বিভাগে ভারী বর্ষণের সতর্কতা জারি, পাহাড়ধসের আশঙ্কা

ভোলায় পাঁচ দিন ২০ নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

থানা ব্যারাকে নারী পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণ, তিনজন ক্লোজড

পিআর পদ্ধতিতে সব ভোটারের মূল্যায়ন হয় : চরমোনাই পীর

১০

তিস্তায় কার্টুন বক্সে ভাসছিল নবজাতকের মরদেহ

১১

দেশের উন্নয়নে মেধাবী শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসতে হবে : চসিক মেয়র

১২

কৃষক দল সম্পাদক বাবুলের মুক্তির দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল

১৩

চট্টগ্রামে সাংবাদিকদের সতর্কবার্তা / ‘সাংবাদিকরা চুপ থাকলে সমাজ অন্ধকারে ডুবে যাবে’

১৪

যেসব অনিয়মে বাতিল হবে এজেন্সির নিবন্ধন

১৫

অবৈধ কার্যক্রম প্রতিরোধে সিলেট জেলা পুলিশ অঙ্গীকারবদ্ধ : পুলিশ সুপার

১৬

বগুড়ায় সাহিত্য উৎসব শুক্রবার, অংশ নিবে দুই শতাধিক কবি

১৭

বিমানবন্দরে যাত্রী হয়রানি রোধে নতুন নির্দেশনা

১৮

জুলাই শহীদদের স্মরণে জবিতে গ্রিন ভয়েসের বৃক্ষরোপণ ও সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১৯

মার্কিন বিনিয়োগকৃত প্রতিষ্ঠানে রুশ হামলা

২০
X