কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৮ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
সাক্ষাৎকার

বাংলাদেশে অনুপুষ্টি দূরীকরণে আশা জাগাচ্ছে ফর্টিফাইড চাল

মো. গুলজার আহম্মেদ। ছবি : সংগৃহীত
মো. গুলজার আহম্মেদ। ছবি : সংগৃহীত

বাংলাদেশে অনুপুষ্টি একটি বড় চ্যালেঞ্জ। পেট ভরে ভাত খেলেও শরীরের প্রয়োজনীয় অনুপুষ্টির ঘাটতি থেকে যাচ্ছে বিশাল জনগোষ্ঠীর মধ্যে। এই ঘাটতি পূরণে একটি কার্যকর ও বিজ্ঞানসম্মত সমাধান হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে ‘পুষ্টি চাল’ বা ফর্টিফাইড রাইস। এই প্রযুক্তির খুঁটিনাটি, বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে কালবেলার সঙ্গে কথা বলেছেন টেকনোসার্ভের কান্ট্রি প্রোগ্রাম ম্যানেজার মো. গুলজার আহম্মেদ।

কালবেলা : শুরুতেই জানতে চাইব, ফর্টিফিকেশন কি? পুষ্টি চালের প্রয়োজনীয়তা আসলে কেন?

গুলজার আহম্মেদ : দেখুন, আমরা খাবারকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করি— ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট (প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট) এবং মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট (ভিটামিন ও মিনারেল)। আর পানি খাদ্যের অপরিহার্য আরেকটি উপাদান। শারীরিক বৃদ্ধ ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট দিয়ে হলেও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, মেধা বিকাশ এবং শক্তি উৎপাদনের জন্য মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট অপরিহার্য। মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টের অভাবেই শিশুদের মধ্যে স্টান্টিং (বয়সের তুলনায় খাটো হওয়া), ওয়াস্টিং (উচ্চতার তুলনায় ওজন কম হওয়া) এবং আন্ডারওয়েট হওয়ার মতো মারাত্মক সমস্যা দেখা দেয়। স্টান্টিং হলো দীর্ঘমেয়াদী সমস্যা যা ভবিষ্যতে মানুষের কর্মক্ষমতা এবং বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

এই ঘাটতি পূরণের তিনটি উপায় আছে : ১. ডাইভারসিফাইড ফুড বা সুষম খাবার খাওয়া, ২. সাপ্লিমেন্টেশন (যেমন : মাল্টিভিটামিন ক্যাপসুল, জিঙ্ক সিরাপ) এবং ৩. ফুড ফর্টিফিকেশন। আমাদের দেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাস, দারিদ্র্য, সব সময় পুষ্টি সম্মৃদ্ধ খাবারের প্রাপ্যতা না থাকায় এবং আমিষ জাতীয় খাবারের উচ্চমূল্যের কারণে সবাই সুষম খাবার খেতে পারে না। আবার সাপ্লিমেন্টেশন একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য, নির্দিষ্ট অনুপুষ্টির অভাব পূরণের জন্য দেওয়া হয়। কিন্তু ‘ফুড ফর্টিফিকেশন’ হলো গণমানুষের জন্য দীর্ঘমেয়াদী এবং সাশ্রয়ী সমাধান। যেহেতু ভাত আমাদের প্রধান খাদ্য, তাই চালের মাধ্যমে এই পুষ্টি পৌঁছে দেওয়াটা সবচেয়ে কার্যকর।

কালবেলা : অনেকের ধারণা, চাল পলিশ করার ফলে পুষ্টি চলে যায় বলেই ফর্টিফিকেশন করা হয়। এটি কি ঠিক?

গুলজার আহম্মেদ : এটি একটি ভুল ধারণা। চাল পলিশিংয়ের সাথে ফর্টিফিকেশনের সরাসরি তেমন কোনো সম্পর্ক নেই। চালের ওপরের লাল অংশে (ব্র্যান লেয়ার) যে সামান্য ভিটামিন-মিনারেল থাকে, তার বায়ো-অ্যাভেইলেবিলিটি, অর্থাৎ শরীরের শোষণ ক্ষমতা তুলনামূলক খুব কম। আমরা ফর্টিফিকেশনের মাধ্যমে যা দিচ্ছি, তা হলো বিএসটিআই নির্ধারিত স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী ৬টি সুনির্দিষ্ট মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট ( ভিটামিন এ, বি১, বি১২, ফলিক অ্যাসিড, আয়রন ও জিংক)। এটি মূলত বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্যের সামগ্রিক ঘাটতি বিবেচনা করে নির্বাচন করা হয়েছে।

ফুড ফর্টিফিকেশন হলো গণমানুষের জন্য দীর্ঘমেয়াদী এবং সাশ্রয়ী সমাধান। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এতে মানুষের খাদ্যাভ্যাস বা বিহেভিয়ার চেঞ্জ করতে হয় না; মানুষ তার নিয়মিত চাল-ডাল খেয়েই অজান্তে পুষ্টি পেয়ে যায়। যেহেতু ভাত আমাদের প্রধান খাদ্য, তাই চালের মাধ্যমে এই পুষ্টি পৌঁছে দেওয়াটা সবচেয়ে কার্যকর। যদি নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সাধারণ ভোক্তা পর্যায়ে ফর্টিফাইড চাল বাজারজাত করা যায়, তবে জনস্বাস্থ্যে ব্যাপকহারে ইতিবাচক উন্নতি সম্ভব।

কালবেলা : কেন আমাদের আলাদা করে চালে পুষ্টি মেশাতে হচ্ছে?

গুলজার আহম্মেদ : এখানে কয়েকটি বড় কারণ আছে। প্রথমত, আমাদের মাটিতেই পুষ্টির অভাব তৈরি হয়েছে। দ্বিতীয়ত, আমাদের মনোটনাস ফুড হ্যাবিট বা একঘেয়ে খাদ্যাভ্যাস। এ ছাড়া উদ্ভিদজাত খাবারের চেয়ে প্রাণিজাত খাবারের পুষ্টি শরীরে শোষণ করার ক্ষমতা বেশি থাকে, কিন্তু সবার পক্ষে প্রতিদিন মাছ-মাংস, ডিম, দুধ বা কলিজা ইত্যাদি পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়া সম্ভব হয় না।

কালবেলা : আমাদের দেশের মাটিতে কি পুষ্টির ঘাটতি আছে? এটি কি খাদ্যের ওপর প্রভাব ফেলছে?

গুলজার আহম্মেদ : অবশ্যই। বাংলাদেশ নদীমাতৃক ও সমুদ্রের পাদদেশীয় দেশ। বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে মাটির ওপরের স্তরের মিনারেল বা পুষ্টি উপাদান ধুয়ে নদীতে বা সাগরে চলে যায় (ওআশ আউট)। আবার খরায় পুষ্টি উপাদান মাটির অনেক গভীরে চলে যায় (লিচিং)। ফলে মাটিতে জিংক বা আয়োডিনের মতো উপাদানের ঘাটতি দেখা দেয়। এই মাটিতে যে ফসল (যেমন : ধান বা সবজি) ফলানো হয়, তাতেও স্বাভাবিকভাবেই ওই পুষ্টিগুলো থাকে না। তাই কৃত্রিমভাবে খাবারের পুষ্টিমান বাড়ানো বা ফর্টিফিকেশন জরুরি হয়ে পড়েছে।

কালবেলা : সাপ্লিমেন্টেশন বনাম ফর্টিফিকেশন : কোনটি কেন সেরা?

গুলজার আহম্মেদ : ভিটামিন ক্যাপসুল বা মাল্টিভিটামিনকে বলা হয় সাপ্লিমেন্টেশন। এটি ব্যয়বহুল এবং কেবল নির্দিষ্ট ব্যক্তির জন্য নির্দিষ্ট সময়ের জন্য দেওয়া হয়। অন্যদিকে ফর্টিফিকেশন হলো এমন একটি পদ্ধতি যা পুরো জনগোষ্ঠীর জন্য করা হয় এবং এটি অত্যন্ত কস্ট-ইফেক্টিভ বা সাশ্রয়ী। যেমন, একজন মানুষ তার ৭০ বছরের জীবনে অল্প কিছু টাকার আয়োডিন খান, যা তাকে গলগণ্ড বা থাইরক্সিন ওষুধ খাওয়ার হাজার হাজার টাকার খরচ থেকে বাঁচায়। ফর্টিফিকেশনের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এতে মানুষের খাদ্যাভ্যাস বা বিহেভিয়ার চেঞ্জ করতে হয় না; মানুষ তার নিয়মিত চাল-ডাল খেয়েই অজান্তে পুষ্টি পেয়ে যায়।

কালবেলা : সাধারণ চাল এবং পুষ্টি চালের মধ্যে পার্থক্য কী? এটি কীভাবে তৈরি হয়?

গুলজার আহম্মেদ : পুষ্টি চাল তৈরির প্রক্রিয়াটি বেশ আধুনিক। প্রথমে সাধারণ চালের গুঁড়োর সাথে ওই ৬টি ভিটামিন ও মিনারেল মিশিয়ে মেশিনের মাধ্যমে চালের আকৃতির একটি ‘কার্নেল’ তৈরি করা হয়। এরপর সাধারণ চালের সাথে এই কার্নেল ১ : ১০০ অনুপাতে মেশানো হয়। সহজভাবে বললে, ১০০টি সাধারণ চালের দানার মধ্যে ১টি থাকে পুষ্টি চালের দানা। অবশ্য এ অনুপাত ওজনভিত্তিক। রান্না করার পর এই দুই চালের মধ্যে স্বাদ, গন্ধ বা চেহারায় কোনো পার্থক্য থাকে না।

কালবেলা : লবণে আয়োডিন যেমন বাধ্যতামূলক, চালের ক্ষেত্রে ফর্টিফিকেশন কি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে?

গুলজার আহম্মেদ : না, এখনো এটি বাধ্যতামূলক নয়, ভলানটারি পর্যায়ে আছে। তবে লবণের মতো চালেও এটি বাধ্যতামূলক করার প্রক্রিয়াটি জটিল। বাংলাদেশে প্রায় ৪০ হাজার হাসকিং মিল আছে, যাদের মনিটর করা কঠিন। তবে অটোমেটিক রাইস মিলগুলো মনিটরিংয়ের আওতায় আনা সম্ভব। সরকার যদি পলিসিগত সিদ্ধান্ত নেয়, তবে ধাপে ধাপে এটি বাধ্যতামূলক করা যেতে পারে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে পাবলিক ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমে এটি শতভাগ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। তাদের জনস্বাস্থ্যে এর প্রভাব লক্ষ্যণীয়।

বাংলাদেশে বাধ্যতামূলক করতে হলে মিলারসহ স্ট্যাকহোল্ডারদের ইতিবাচক মনোভাব, বিএসটিআইসহ এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সম্মিলিত সিদ্ধান্ত, উৎপাদন সক্ষমতা, মান নিয়ন্ত্রণে নজরদারি, উৎপাদন খরচ আমলে নিতে হবে। যদি এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সাধারণ ভোক্তা পর্যায়ে ফর্টিফাইড চাল বাজারজাত করা যায়, তবে জনস্বাস্থ্যে ব্যাপকহারে ইতিবাচক উন্নতি সম্ভব।

কালবেলা : বর্তমানে বাংলাদেশে কারা এই পুষ্টি চাল পাচ্ছেন?

গুলজার আহম্মেদ : বর্তমানে সরকারের দুটি বড় সোশ্যাল সেফটি নেট প্রোগ্রামের মাধ্যমে এটি বিতরণ করা হচ্ছে। ১. ভালনারেবল উইমেন বেনিফিট : যেখানে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ কার্ডধারী নারী প্রতি মাসে ৩০ কেজি করে এই চাল পাচ্ছেন। ২. খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি (এফএফপি) : যেখানে বছরে ৬ মাস ১৫ টাকা কেজি দরে প্রায় ২৪ লাখ পরিবারকে এই চাল দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া খোলা বাজারে এসিআই, জাহান ফুড অ্যান্ড এগ্রো ও আল-হেরা’র মতো কিছু কোম্পানি প্যাকেটজাত বা বস্তায় এই চাল বিক্রি করছে।

কালবেলা : এই চাল নিয়ে কি কোনো নেতিবাচক ধারণা বা গুজব আছে?

গুলজার আহম্মেদ : যে কোনো নতুন উদ্যোগেই কিছু গুজব ছড়ায়। অতীতে আয়োডিনযুক্ত লবণ বা টিকার ক্ষেত্রেও আমরা দেখেছি, মানুষ মনে করত এটি জন্মনিয়ন্ত্রণের কৌশল। পুষ্টি চালের ক্ষেত্রেও শুরুতে কিছু ভুল ধারণা ছিল, কেউ কেউ একে ‘প্লাস্টিকের চাল’ মনে করত। কিন্তু সরকার এবং আমাদের মতো উন্নয়ন সহযোগীদের প্রচারণায় এখন সচেতনতা বেড়েছে। গ্রামের নারীরা এখন জানেন যে এই চাল তাদের ও তাদের শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

কালবেলা : মিলাররা এই চাল তৈরিতে কতটা আগ্রহী? এখানে কোনো ঝুঁকি আছে কি?

গুলজার আহম্মেদ : মিলারদের জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হলো কোয়ালিটি ফেল করা। এক লট পুষ্টি চালের দাম প্রায় কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। যদি লট রিজেক্ট হয়, তবে মিলার ব্যবসায়িকভাবে পথে বসে যেতে পারেন। অতীতে ৩টি ফ্যাক্টরি ব্ল্যাকলিস্টেড হয়েছিল। আমরা মিলারদের টেকনিক্যাল সাপোর্ট দেই যাতে তারা সরকারি গুদামে চাল দেওয়ার আগেই নিশ্চিত হতে পারে যে তাদের কোয়ালিটি ঠিক আছে।

কালবেলা : পুষ্টি চালের ভবিষ্যৎ এবং আপনাদের ভূমিকা সম্পর্কে বলুন।

গুলজার আহম্মেদ : আমরা ‘মিলার্স ফর নিউট্রিশন’-এর মাধ্যমে চালকল মালিকদের কারিগরি সহায়তা দিচ্ছি, যাতে তারা সঠিক মানের চাল উৎপাদন করতে পারে। আমাদের দেশে বর্তমানে ১৪টি কার্নেল ফ্যাক্টরি আছে এবং তাদের উৎপাদন সক্ষমতা চাহিদার তুলনায় যথেষ্ট।

ভবিষ্যতে যদি সরকার এটি বাধ্যতামূলক করে বা কর্মসূচির আওতা বাড়ায়, তবে আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। বিশেষ করে নতুন রাজনৈতিক সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্তের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। আমরা আশাবাদী, ২০২৬ সাল বা তার পরবর্তী সময়ে এটি আরও বিস্তৃত হবে এবং অপুষ্টি দূরীকরণে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে একটি মডেল হিসেবে দাঁড়াবে।

কালবেলা : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়ার জন্য।

গুলজার আহম্মেদ : আপনাকেও ধন্যবাদ।

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

এসিআই মোটরসে প্রোডাক্ট ম্যানেজার পদে চাকরির সুযোগ

জোনায়েদ সাকিকে সমর্থন জানিয়ে যে আসন ছাড়ল বিএনপি

টেকনাফ স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ৯ মাস, বাড়ছে চোরাচালান

দিনাজপুর-৩ আসনে খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ

হাদিকে নিয়ে নিলুফার মনির বিতর্কিত মন্তব্য, সোশ্যাল মিডিয়া তোলপাড়

রাজশাহী থেকে ঢাকায় যাবেন বিএনপির ৩৭ হাজার নেতাকর্মী

যশোর-৩ আসনে অমিতের পক্ষে বিএনপির মনোনয়ন সংগ্রহ

মাগুরা-১ আসনে বিএনপি থেকে চূড়ান্ত মনোনয়ন পেলেন মনোয়ার হোসেন খান

রিট খারিজ, নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না মান্না

ভক্তদের জন্য বিশেষ পরিকল্পনা করছেন ‘কানতারা’ অভিনেতা 

১০

সীমান্তে বিজিবির হাতে ভারতীয় নাগরিক আটক

১১

ড. ইউনূসকে মার্কিন ৫ আইনপ্রণেতার চিঠি, যেসব বিষয়ে আহ্বান

১২

তারেক রহমানের ফেরা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ১০ প্রশ্নের উত্তর জানালেন মাহদী

১৩

‘দৃশ্যম-৩’ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেন অক্ষয় খান্না

১৪

রেলওয়ে স্কুলের শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার, থাকবেন রেলপথসচিব

১৫

তিনশবার কুপিয়ে হত্যা, সন্ত্রাসী দেলু গ্রেপ্তার

১৬

নায়ক রিয়াজের মৃত্যুর গুজব, যা জানা গেল

১৭

সিনেমার কায়দায় যাত্রীর প্রাণ বাঁচালেন স্টেশন মাস্টার

১৮

কোরআন ছুঁয়ে শপথ নিয়ে মার্কিন বিচারপতি হলেন বাংলাদেশি

১৯

স্কুটি চালিয়ে শপিংমলে, অতঃপর...

২০
X