ড. এ বি এম রেজাউল করিম ফকির
প্রকাশ : ২৭ মার্চ ২০২৪, ০৪:০২ পিএম
আপডেট : ২৭ মার্চ ২০২৪, ০৭:০৯ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
ডক্টর এ বি এম রেজাউল করিম ফকিরের নিবন্ধ

আধুনিক ভাষাবিজ্ঞানের নিরিখে বাংলা ভাষার স্বরূপ

ডক্টর এ বি এম রেজাউল করিম ফকির। ছবি : সৌজন্য
ডক্টর এ বি এম রেজাউল করিম ফকির। ছবি : সৌজন্য

বাংলা ভাষা হলো—সংস্কৃত সঞ্জাত অপভ্রংশ বুলি থেকে ব্যুৎপন্ন একটি ভাষা, যা নিরবচ্ছিন্ন ইন্দো‐আর্য বুলি-শৃঙ্খল (continuum, নিরবচ্ছিন্ন ক্রমধারা হলো–কোনোকিছুর একটি ধারাবাহিক ক্রম যার সন্নিহিত উপাদানগুলোর একটি অপরটি থেকে ভিন্নতর নয়, যদিও বুলি-শৃঙ্খলস্থ ধারাবাহিক ক্রমের দু’প্রান্তের উপাদানসমূহ পরস্পর ভিন্ন।) থেকে লব্ধ একটি বুলিকে ঋদ্ধায়ন ও প্রমিতায়নের মাধ্যমে সৃষ্টি করা হয়েছে। আর ইন্দো-আর্য বুলিসমূহ হলো—সাম্রাজ্যবাদের উত্তরাধিকার বিশেষ, যার নিরবচ্ছিন্ন বুলি-শৃঙ্খল পূর্ব-পশ্চিমে মহারাষ্ট্রের মুম্বই থেকে আসামের শিবসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত আর উত্তর-দক্ষিণে পাখতুনখোয়ার খাইবার থেকে বার্মার আরাকান পর্যন্ত বিস্তৃত। আর এই চৌহদ্দীর মধ্যে অজস্র বুলি রয়েছে যেগুলো মিলে একটি নিরবচ্ছিন্ন বুলি-শৃঙ্খল তৈরি করেছে।

যুগে যুগে সাম্রাজ্য গঠন ও বিস্তৃতির বিভিন্ন কালপর্বে সংস্কৃত ভাষার কথ্যরূপ প্রাকৃত বুলি অপভ্রংশায়নের মাধ্যমে লক্ষ-লক্ষ বুলি সৃষ্টি হতে থাকে, যার ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে। এই সমস্ত বুলির মধ্যে অনেকটির ঋদ্ধায়ন ঘটেছে, যেমন– বাংলা, অসমীয়া, উড়িয়া, হাজং, মারাঠা, পাঞ্জাবী, ভোজপুরী, কুরুমালী ও চাকমা ইত্যাদি; তার মধ্যে কিছুসংখ্যক যেমন–বাংলা, অসমীয়া, উড়িয়া, মারাঠা, পাঞ্জাবী ও ভোজপুরি বুলির প্রমিতায়ন ঘটেছে বা ঘটছে। তার মধ্যে বাংলা, অসমীয়া ও মারাঠা ইত্যাদির মতো সামান্য কিছুসংখ্যক প্রমিতায়িত বুলির ভাগ্যে ভাষা নামক অভিধাটি জুটেছে।

এভাবে ইন্দোআর্য বুলির সৃজন, ঋদ্ধায়ন, বিকাশ ও প্রমিতায়নের ধারাটি সাম্রাজ্যবাদের বিস্তৃতির যুগে আর্যায়ন ও ইসলামায়ন প্রক্রিয়ার উপপ্রক্রিয়া হিসাবে সংঘটিত হয়েছে। খ্রিষ্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীতে মৌর্য সাম্রাজ্যের উত্থানকাল থেকে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে আর্যায়ন ও পরবর্তীকালে পশ্চিম ও মধ্য এশিয়ার মুসলিম রাজশক্তির উত্থানকালে ইসলামআয়ন সংঘটিত হতে থাকে। সাম্রাজ্যবাদী শক্তির পরিবর্তন ঘটলেও আর্যায়ন ও ইসলামআয়নের ধারায় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী শক্তির পতন পর্যন্ত ইন্দোআর্য বুলিসমূহের সৃজন, ঋদ্ধায়ন ও প্রমিতায়ন সংঘটিত হতে থাকে। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের পতনের পর দক্ষিণ এশিয়ার দেশে দেশে জনগণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলেও, বাংলা বুলির সৃজন, ঋদ্ধায়ন ও প্রমিতায়নের ধারা থেমে থাকেনি, বরং তা ভিন্ন ধারায় চলমান রয়েছে। কিন্তু অন্যত্র কোথাও কোথাও এর কোনো কোনোটি অবয়ব, মর্যাদা ও প্রায়োগিকতায় অবনমনের ধারায় চলমান রয়েছে।

বাংলা ভাষার সৃজন, বিকাশ, উন্নয়ন যে অঞ্চলের পটভূমিতে সাধিত হয়েছে, সে অঞ্চল ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চল ঘিরে গঠিত হয়েছিল অঞ্চলভিত্তিক ধর্মীয়-সাংস্কৃতিক বলয়; অন্যদিকে বাংলা ভাষার বিকাশ ঘটেছিল অপেক্ষাকৃত কম অঞ্চলজুড়ে যা বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরা নিয়ে গঠিত; কিন্তু এখনকার বাংলাদেশ হলো পূর্বোক্ত অঞ্চলের চেয়েও ক্ষুদ্রতর অঞ্চল যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ হিসাবে পরিচিত লাভ করেছে।

সুকুমার সেন (১৯৭০) থেকে বিবৃত আছে যে, মধ্যযুগে সাধারণ্যে বাঙ্গলাবর্তে কথিত বুলিসমূহকে দু’ভাগে ভাগ করা হতো। একটি হলো শাস্ত্রীয় ভাষা ও অন্যটি হলো দেশ ভাষা। শাস্ত্রের ভাষা হলো সংস্কৃত, পালি ও ফারসি এবং দেশ ভাষা হলো আঞ্চলিক বুলিসমূহ, যা সংসর্গ-ভাষা বিজ্ঞানে সংসর্গ-ভাষা বলে অভিহিত। সংসর্গ-ভাষা আবার প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে ও লৌকিক পর্যায়ে বিভিন্ন নামে অভিহিত ছিল। বিহার, আখড়া, চতুষ্পাটি, আশ্রম, খানকাহ ও মাজার ইত্যাদিতে ব্যবহৃত ইন্দোআর্য সংসর্গ-ভাষা ধর্মীয়-সাংস্কৃতিক বিষয় লেখার কাজে ব্যবহৃত হতে থাকলে, তাকে প্রাকৃত বা অপভ্রংশ নামে অভিহিত করা হতো। কিন্তু লৌকিক পর্যায়ে প্রত্যেকটির এক একটি বুলির আঞ্চলিক নাম অথবা নৃগোষ্ঠীগত নাম ছিল, যেমন- কোচবিহারী ও ঝাড়খণ্ডী ইত্যাদি।

কিন্তু বাঙ্গলা সালতানাত প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সময় থেকে বুলিগুলোর জন্য সমষ্টিগত অভিধা বাঙ্গলা>বাংলা আরোপ করা হয়। অর্থাৎ বাঙ্গলা সালতানাতের প্রতিষ্ঠাকাল থেকে দক্ষিণ এশিয়ার সমগ্র গাঙ্গেয় বিধৌত নিম্ন সমভূমিকে বুঝাতে বাঙ্গলা>বাংলা শব্দটির ব্যবহার শুরু হলে, বাঙ্গলা>বাংলা শব্দটি এ অঞ্চলে বিরাজিত নিরবচ্ছিন্ন ইন্দোআর্য অপভ্রংশ শৃঙ্খলের সমস্ত আঞ্চলিক বুলিগুলোকে সমষ্টিগত নাম ‘বাংলা’ আরোপ করা হয়।

বস্তুত: বাংলা হলো মূলত একটি অঞ্চলের নাম, যা এই অঞ্চলে কথিত বুলিসমূহের উপর আরোপ করা হয়েছে কেবল। বাংলা শব্দটি হলো— বাঙ্গলা বা বাঙ্গলাহ্ (তুর্কো-ফার্সি উচ্চারণ) শব্দের সংকুচিত রূপ বিশেষ। বঙ্গ থেকে বাঙ্গলা বা বাঙ্গলাহ্ শব্দ সৃষ্টি হয়েছে, নাকি বাঙ্গলা একটি মৌলিক শব্দ তা নিয়ে ইতিহাসকারদের মধ্যে ধন্দ রয়েছে। সাধারণ্যে একটি মত প্রচলিত আছে যে, বাঙ্গলা শব্দটি এসেছে ‘বঙ্গ’ শব্দ থেকে। কিন্তু বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তকে বর্ণিত আছে যে, প্রাচীন ছয়টি জনপদের একটি, যেখানে অন্য পাঁচটি জনপদ হলো—পুণ্ড্র, রাঢ়, গৌড়, হরিকেল ও সমতট। বর্তমান কালের ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, বাকেরগঞ্জ (বরিশাল বিভাগ), খুলনা, নদীয়া ও চব্বিশ পরগনা নিয়ে প্রাচীন যুগের বঙ্গ জনপদ গঠিত। তবে বর্তমান যুগে বাঙ্গলা>বাংলা অঞ্চলের পরিসীমা প্রাচীন যুগের ছয়টি জনপদসহ আরও কিছু অতিরিক্ত অঞ্চল নিয়ে গঠিত।

অন্য এক বর্ণনা অনুযায়ী পূর্বকালে ভাগলপুর ও মুঙ্গেরকে অঙ্গ, বগুড়া ও সিরাজগঞ্জকে পুণ্ড্র, দ্বার-ই-বঙ্গ ও পুর্ণিয়াকে মিথিলা, রংপুর ও গোয়ালপাড়াকে‌ কামতাপুর, কামরূপ ও নগাঁওকে প্রাগজ‍্যোতিষপুর, সিলেট ও কাছাড়কে হরিকেল, ঢাকা ও ফরিদপুরকে বিক্রমপুর, কুমিল্লা ও চট্টগ্রামকে সমতট এবং বরিশালকে চন্দ্রদ্বীপ ইত‍্যাদি বলা হতো। ষোড়শ শতাব্দীতে আবুল ফজল আইন-ই-আকবরী শীর্ষক গ্রন্থে বঙ্গ থেকে বাঙ্গলা শব্দ ব্যুৎপন্ন হয়েছে বলে বর্ণনা করেছেন। তাঁর মতে বঙ্গ ও আল শব্দ যোগে বাঙ্গাল [বঙ্গ+আল (বাঁধ)=বাঙ্গাল] শব্দ সৃষ্টি হয়েছে। আবুল ফজল কর্তৃক বাঙ্গাল নামের ব্যুৎপত্তি সম্পর্কিত ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য হয়নি। আরেকটি মত অনুযায়ী দক্ষিণ ভারতের শৈব শাসকগণ ও উত্তর ভারতের তুর্কো-মোগল মুসলমান শাসকগণ ভারতবর্ষের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পশ্চাৎপদ জলাকীর্ণ ও জঙ্গলাকীর্ণ অঞ্চলকে সামগ্রিকভাবে বুঝাতে বাঙ্গলা শব্দ ব্যবহার করত।

বিদেশি গবেষকদের বর্ণনা থেকে জানা যায় যে, The earliest reference to "Vangala" (Bôngal) has been traced in the Nesari plates (805 CE) of Rashtrakuta Govinda III which speak of Dharmapala as the king of Vangala. The records of Rajendra Chola I of the Chola dynasty, who invaded Bengal in the 11th century, use the term Vangaladesa. The Mughal province of Bengal was termed Subah-i-Bangalah. The term Bangalah is one of the precursors to the modern terms Bengal and Bangla. Bangalah was the most widely used term for Bengal during the medieval and early modern periods . বাংলা অ্যাকাডেমির অভিধান মতে, বাংলা শব্দটির ফারসি রূপ হলো বঙ্গালাহ্। বখতিয়ার খিলজি বাংলা বিজয়ের সময় ‘বাঙ্গালা’ নামে কোনো দেশ ছিল না। ইতিহাসবিদ মিনহাজ-ই সিরাজ কোথাও ‘বাঙ্গালা’ নামের ব্যবহার করেননি।

মিনহাজ-পরবর্তী ইতিহাসবিদ জিয়া উদ্দীন বারনী সর্বপ্রথম ‘বাঙলা’ শব্দ ব্যবহার করেন। পরে ইতিহাসবিদ শামসে সিরাজ সুলতান ইলিয়াস শাহকে ‘শাহে বাঙলা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন বলে বিভিন্ন গ্রন্থে উদ্ধৃতি পাওয়া যায়। তাই বলা যায় যে, ‘বাঙ্গালা’ নামের প্রচলন ইলিয়াস শাহের আমল থেকে হয়েছে । Tudu(2002) মনে করেন যে, বাংলা শব্দটি বোড়ো (তিব্বতীয়-বর্মি) শব্দ ‘ভাঙ্গালা’ থেকে ব্যুৎপন্ন হয়েছে, যার অর্থ বিস্তৃত সমভূমি। নিম্নে বঙ্গ বা ভাঙ্গালা শব্দ থেকে বাংলা শব্দ ব্যুৎপন্নের ধারাটি উপস্থাপন করা হলো: বঙ্গ অথবা ভাঙ্গালা (বোড়ো শব্দ)>বাঙ্গলাহ (তুর্কো-ফার্সী উচ্চারণ)>বাঙ্গলা>বাংলা> বেঙ্গলি(ইংরেজি উচ্চারণ)

তবে আধুনিক যুগে সমস্ত অঞ্চলের নাম বাঙ্গলা>বাংলা হিসাবে প্রসিদ্ধি লাভ করে চতুর্দশ শতাব্দীতে, যখন শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ গৌড়কে রাজধানী করে বাঙ্গালা সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানকালে বাঙ্গলা>বাংলা বলতে বাংলা ভাষাভাষী অধ্যুষিত অঞ্চলকে বোঝায়, যার অন্তর্ভুক্ত হলো বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরার কিছু অঞ্চলকে। এভাবে বাঙ্গালা>বাঙ্গলা>বাংলা মূলত: একটি অঞ্চলের নাম, যা পরবর্তীকালে পূর্বী অপভ্রংশ থেকে সৃষ্ট এবং বাঙ্গলা অঞ্চলে কথিত সমস্ত প্রাকৃতিক বুলিকে (পিজিন, ক্রেয়ল) বা সংসর্গ-ভাষাকে সমষ্টিগতভাবে বুঝাতে ব্যবহার করা হয়, যার একটি প্রমিত রূপ রয়েছে। অর্থাৎ বাংলা আসলে ভাষার নাম ছিল না, এটি বাঙ্গলাবর্তের ইন্দোআর্য সংসর্গ-ভাষাসমূহের উপর আরোপিত সমষ্টিগত স্হাননাম বিশেষ।

আর বাংলা নামে অভিহিত আঞ্চলিক বুলিগুলোর মধ্য থেকে ভাষা পরিকল্পনাধীনে সৃষ্ট নদীয়া-মুর্শিদাবাদের বুলিকে ভাষাছাঁদ ধরে প্রমিতায়নের মাধ্যমে সৃষ্ট বুলিকে বাংলা মানভাষা এবং বাঙ্গলাবর্তে কথিত মানভাষার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ অপরাপর বুলিসমূহকে উপভাষা বা আঞ্চলিক ভাষা হিসাবে অভিহিত হয়। তবে সাধারণ্যে সবই ভাষা হিসাবে গণ্য করা হয়। কিন্তু সংসর্গ-ভাষা বিজ্ঞান অনুযায়ী ইন্দোআর্য সংসর্গ-ভাষার সব ভাষা হিসাবে স্বীকৃত নয়। যেমন-চাকমা ও হাজং ইত্যাদি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বুলি সরকারিভাবে ভাষা হিসাবে স্বীকৃত হলেও, ভোজপুরী, কুরুমালী, মাগহী, সিলেটি ও চাঁটগাইয়া বুলি সরকারিভাবে ভাষা হিসাবে স্বীকৃত নয়। কিন্তু চাকমা ও হাজং বুলি মান বাংলা থেকে বাক্যবৈন্যাসিক ও রূপমূলীয় মাপকাঠিতে যতটুকু ভিন্নতর ভোজপুরী, কুরুমালী, মাগহী, সিলেটি ও চাঁটগাইয়া বুলিও মান বাংলা ভাষা থেকে ততটুকুই ভিন্নতর। তা সত্ত্বেও চাকমা ও হাজংদের বুলিগুলোকে এই নৃগোষ্ঠীগুলোর বংশগতিগত তিব্বতীয়-বর্মি পরিচয় ভাষা হিসাবে গ্রহণযোগ্যতা এনে দিয়েছে।

তথ্যসূত্র:

১. সুকুমার সেন, বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস (১ম খণ্ড), ইস্টার্ন পাবলিশার্স, কলকাতা, ১৯৭০।

২. Spate, O. H. K. and Learmonth, A. T. A. India and Pakistan: A General and Regional Geography, 3d ed. (London: Methuen, 1967), 571–73. 

৩. Allan, John Andrew; Haig, T. Wolseley; Dodwell, H. H. (1934). Dodwell, H. H. (ed.). The Cambridge Shorter History of India. Cambridge University Press. p. 113

৪. ড. আব্দুর রহিম, আব্দুল মমিন, এ বি এম মাহমুদ ও ড. সিরাজুল ইসলাম, বাংলাদেশের ইতিহাস, নওরোজ কিতাবিস্তান, নভেম্বর ১৯৭৭, পৃষ্ঠা ১৯-২০

৫. Horen Tudu. The Blacks of East Bengal: A Native's Perspective. The Website IPOAA Magazine. http://www.ipoaa.com/ blacks_of_east_bengal.htm, 2002.

ডক্টর এ বি এম রেজাউল করিম ফকির: অধ্যাপক, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; অনুবন্ধ অধ্যাপক, সুলতান ইদ্রিস বিদেশবিদ্যা বিশ্ববিদ্যালয়; ভূতপূর্ব অভ্যাগত অধ্যাপক, কোবে গাকুইন বিশ্ববিদ্যালয়; ভূতপূর্ব অনুবন্ধ অধ্যাপক, টোকিও বিদেশবিদ্যা বিশ্ববিদ্যালয়; ভূতপূর্ব গবেষণা ফেলো, জাপান রাষ্ট্রভাষা ইনস্টিটিউট

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

খাগড়াছড়িতে বৃষ্টি চেয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায়

৯৬ হাজার ৭৩৬ শিক্ষক নিয়োগে এনটিআরসির নতুন নির্দেশনা

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের ৩ জনের মৃত্যু

স্নাতক পাসে চাকরি দেবে সিটিজেনস ব্যাংক

এক কেজি ক্রিস্টাল মেথসহ আটক ‘উচ্চারণ’ ব্যান্ডের ভোকাল

কৌশিক বসুর নিবন্ধ / যেভাবে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করছে যুক্তরাষ্ট্র

জয়পুরহাটে বৃষ্টির কামনায় ইসতিসকার নামাজ

এক মৌসুম পরেই আবারও প্রিমিয়ার লিগে লেস্টার সিটি

ঐক্য আলোচনায় বসছে হামাস-ফাতাহ : মধ্যস্থতায় চীন

লোহিত সাগরে ‘ব্রিটিশ’ জাহাজে ইয়েমেনিদের হামলা

১০

পাবনায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ

১১

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়

১২

হারিয়ে যাচ্ছে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের নিজস্ব সাদ্রি ভাষা

১৩

থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান

১৪

পটুয়াখালীতে ইসতিসকার নামাজ আদায়

১৫

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট / সিলেটে প্রস্তুত বাঘিনীরা

১৬

গুচ্ছ পরীক্ষা কেন্দ্র করে সদরঘাট এলাকায় তীব্র যানজট

১৭

আইপিএল / রানবন্যায় বিরক্ত সৌরভ, বোলারদের বাঁচানোর আকুতি অশ্বিনের

১৮

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৯

ময়মনসিংহে বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ২

২০
*/ ?>
X