কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ৩০ মার্চ ২০২৪, ০৩:০৩ পিএম
আপডেট : ৩০ মার্চ ২০২৪, ০৩:১৫ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য বাস্তবায়নে তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে : মেজর হাফিজ

রাজধানীতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দীন আহমদ। ছবি : কালবেলা
রাজধানীতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দীন আহমদ। ছবি : কালবেলা

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দীন আহমদ বলেছেন, স্বাধীনতা যুদ্ধ সাধারণ মানুষের যুদ্ধ। যা শুরু করেছিল ছাত্র-সৈনিক ও যুবকের দল। কিন্তু আজ সবকিছুর কৃতিত্ব নিতে চায় আওয়ামী লীগ। মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য বাস্তবায়নে দেশের তরুণ সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে।

শনিবার (৩০ মার্চ) সকালে রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন (জেডআরএফ)।

জেডআরএফ’র নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনারের সভাপতিত্বে ও স্বাধীনতা দিবস উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব ডা. পারভেজ রেজা কাকনের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, ইউট্যাবের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম, বিএফইউজের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, ডক্টরস এসোসিশেয়ন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আল রশিদ, জেডআরএফর স্বাধীনতা দিবস উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক লুৎফর রহমান প্রমুখ। এসময় অধ্যাপক ড. আব্দুল করিম, স্বেচ্ছাসেবক দলের ড. মফিদুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কর্মময় জীবন এবং জেডআরএফ বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করে মেজর হাফিজ বলেন, যখন মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির কথা শুনি তখন খুব বেদনার্ত হই। আওয়ামী লীগ তো বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি। তারা চেয়েছিল পাকিস্তানের অখণ্ডতা। অন্যদিকে নির্যাতিত মানুষের পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন একজন সৈনিক মেজর জিয়াউর রহমান। তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন এবং যুদ্ধ করার আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের ছাত্র-যুবক-বৃদ্ধ সবার ভূমিকা ছিল। অনেক ছাত্র সরাসরি যুদ্ধ করে প্রাণ উৎসর্গ করেছেন। আজকে দেশে কথা বলার স্বাধীনতা নেই। জীবনের নিরাপত্তা নেই।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

অসাধারণ ক্লপের আবেগঘন বিদায়

বিএনপির হাত থেকে ইসলামকে রক্ষা করতে হবে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রীকে স্মারকলিপি দিবে ঢাবি শিক্ষক সমিতি

চাকরি দেবে নোমান গ্রুপ, আবেদন করুন শুধু পুরুষরা

টাকা নিতে অস্বীকৃতি, পোলিং অফিসারকে মারধর

দীপিকার নাম বদলে দিলেন রণবীর

রাইসির মৃত্যুতে রাষ্ট্রীয় শোক পালনের ঘোষণা পাকিস্তানের

রাইসিকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে, বললেন ইসরায়েলি নেতা

ইরানকে সহযোগিতায় সবকিছু করতে প্রস্তুত পুতিন

চাচিকে গলা কেটে হত্যাচেষ্টায় যুবক গ্রেপ্তার 

১০

রাইসির মৃত্যুতে পাল্টে যাবে ইরানের পররাষ্ট্রনীতি!

১১

প্রাণ গ্রুপে নিয়োগ, আবেদনের বয়স ৪৫

১২

বদলি হবেন রাজউকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও 

১৩

সাড়ে ৭ শতাংশ জমির জন্য গৃহবধূকে হত্যা

১৪

রাইসিকে বহনকারী সেই হেলিকপ্টারের ছবি-ভিডিও প্রকাশ্যে

১৫

রাইসির মরদেহ উদ্ধার, পাঠানো হচ্ছে তাবরিজে

১৬

লিচু চাষে বিপর্যয়, হতাশায় বাগান মালিকরা

১৭

টর্নেডোর আঘাতে লন্ডভন্ড শতাধিক ঘরবাড়ি

১৮

ডিপজলের শিল্পী সমিতির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা

১৯

রাইসিকে কেন ভয় পেতেন ইসরায়েলের নেতারা

২০
X