রাজকুমার নন্দী
প্রকাশ : ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৫৩ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

বিএনপি ও জামায়াত জোটেই হবে মূল লড়াই

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন
ছবি : সংগৃহীত
ছবি : সংগৃহীত

নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক অঙ্গনে এতদিন ধরে ‘নির্বাচনী জোট গঠন’ তথা কোন দল কার জোটে যাবে—এটা নিয়ে নানান আলোচনা, জল্পনা-কল্পনা, হিসাব-নিকাশ চললেও অবশেষে সেটির অবসান ঘটেছে। মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিনের আগেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়েছে। দলগুলো এখন মোটা দাগে দুটি জোটে বিভক্ত হয়ে গেছে। নির্বাচন এখন কার্যত এই দুটি জোটের মধ্যেই হতে যাচ্ছে—এটা স্পষ্ট। একটি হচ্ছে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট, অন্যটি হচ্ছে জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বাধীন জোট। তবে ক্ষমতায় যাওয়ার এই মেরূকরণে জোটে ও দলে ভাঙা-গড়ার খেলাও দৃশ্যমান হয়েছে।

দেখা যাচ্ছে, বিএনপি জোটে মূলত ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের শরিকরাই রয়েছে। যদিও নির্বাচনী কৌশলের অংশ হিসেবে তাদের কেউ কেউ বিএনপিতে যোগদান করে ‘ধানের শীষ’ নিয়েছেন। এখানে চমক মূলত একটাই, সেটি হচ্ছে ‘নিবন্ধিত’ জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সঙ্গে সমঝোতা; ইসলামী এই দলটিকে চারটি আসন ছেড়েছে বিএনপি। অন্যদিকে দীর্ঘদিনের মিত্র জামায়াত আগামী নির্বাচনে বিএনপির মূল প্রতিদ্বন্দ্বী। সেই জামায়াত বেশ কিছু ইসলামী দলসহ গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপিকেও কাছে ভিড়িয়েছে। এ ছাড়া কর্নেল (অব.) অলি আহমদের এলডিপিও শেষ মুহূর্তে শামিল হয়েছে এই ইসলামী জোটে। পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকায় আগামী নির্বাচনে তাই বিএনপি ও জামায়াত জোটের মধ্যেই হতে যাচ্ছে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকে মনে করেন, এই দুই জোটের মধ্যে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট অনেক বেশি স্থিতিশীল। কারণ, দলটি দীর্ঘ সময় ধরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিল, নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়াও চমৎকার। অন্যদিকে জামায়াতের জোট নতুন হওয়ায় তাদের টেকসই হওয়ার বিষয়টি আসন সমঝোতা ও পারস্পরিক বোঝাপড়াসহ নানান কিছুর ওপর নির্ভর করবে। তবে সঙ্গে সংসদ সদস্য হওয়ার জন্য ভাঙা-গড়ার খেলা রাজনীতির সংস্কৃতির জন্য ভালো নয়।

বিএনপির নেতৃত্বে ফ্যাসিবাদবিরোধী দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামে যারা রাজপথে ছিল, তারাই মূলত আগামী নির্বাচনে দলটির শরিক। ইতোমধ্যে দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির আসন সমঝোতা হয়ে গেছে। এদের মধ্যে জাতীয় পর্যায়ে যাদের ইমেজ রয়েছে, যারা বিজয়ী হতে সক্ষম- নিবন্ধিত এমন শরিকদের তাদের পছন্দ অনুযায়ী আসন ছেড়ে দিয়েছে বিএনপি। বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, ঢাকা-১২ আসনে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি এবং পটুয়াখালী-৩ আসনে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর নিজ নিজ দলের প্রতীকে ভোট করবেন। সমঝোতা অনুযায়ী বিএনপি এসব আসনে দলীয় কোনো প্রার্থী দেবে না। ঢাকা-১২ আসনে বিএনপি দলের ঢাকা মহানগর উত্তর শাখার সাবেক আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরবকে প্রাথমিকভাবে দলীয় মনোনয়ন দিলেও তিনি এখন বাদ পড়বেন।

এ ছাড়া নড়াইল-২ আসনে ‘অনিবন্ধিত’ এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, যশোর-৫ আসনে ‘অনিবন্ধিত’ জমিয়তের যুগ্ম মহাসচিব মুফতি রশিদ বিন ওয়াক্কাস ধানের শীষে ভোট করবেন। নড়াইল-২ আসনে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম এবং যশোর-৫ (মনিরামপুর) আসনে উপজেলা বিএনপির সভাপতি শহীদ মোহাম্মদ ইকবাল হোসেনকে প্রার্থী করেছিল দল।

জাতীয় পর্যায়ে ইমেজ একটু কম, তবে জোটের ঐক্যের স্বার্থে নির্বাচনী কৌশলের অংশ হিসেবে অনিবন্ধিত কয়েকটি দলের শীর্ষ নেতাকে বিএনপিতে যোগদান করিয়ে ‘ধানের শীষ’ দেয়া হয়েছে। দলগুলোর সাংগঠনিক ভিত্তি তেমন শক্তিশালী নয়। এদের মধ্যে দুজন শরিক তাদের নিজেদের দল বিলুপ্ত করেছে। তারা হলেন বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম। তাকে লক্ষ্মীপুর-১ আসনে ধানের শীষ দিয়েছে বিএনপি। এ ছাড়া বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা চূড়ান্তভাবে ধানের শীষ নিয়ে কিশোরগঞ্জ-৫ আসন থেকে নির্বাচন করবেন। বিএনপি এর আগে এই আসনে শেখ মুজিবুর রহমান ইকবালকে নিজ দল থেকে প্রার্থী করেছিল। মূলত শরিকদের বিজয় নিশ্চিতে এই কৌশল নিয়েছে বিএনপি।

বিএনপিতে যোগদানের এই প্রক্রিয়ায় নিবন্ধিত তিনটি দলের তিনজন নেতাও রয়েছেন। তারা হলেন এলডিপির মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ (কুমিল্লা-৭), এনডিএমের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ (ঢাকা-১৩) এবং গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান (ঝিনাইদহ-৪)।

এ ছাড়া নিবন্ধিত জমিয়তের সঙ্গে চারটি আসনে সমঝোতা হয় বিএনপির। এগুলো হচ্ছে-নীলফামারী-১ আসনে মাওলানা মনজুরুল ইসলাম আফেন্দী, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী, সিলেট-৫ আসনে মাওলানা মো. উবায়দুল্লাহ ফারুক এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব। ঘোষিত এসব আসনে বিএনপি তাদের কোনো প্রার্থী ঘোষণা না করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন।

অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বে ৮ দলীয় জোট গঠিত হয়েছিল কয়েক মাস আগে। গণভোট এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের দাবিতে তারা মূলত একত্রিত হয়। নির্বাচন সামনে রেখে এটি পরে একটি নির্বাচনী জোটে রূপ নেওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়, যেটি এখন চূড়ান্তভাবে নির্বাচনী জোটেই রূপ নিয়েছে। সর্বশেষ এনসিপি ও এলডিপি যুক্ত হওয়ায় এই জোটের দলের সংখ্যা ১০-এ দাঁড়াল। কর্নেল (অব.) অলির নেতৃত্বাধীন এলডিপি ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনজুড়ে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎভাবে রাজপথে ছিল। জানা যায়, বিএনপির সঙ্গে ‘প্রাথমিকভাবে’ অলির দলের দুটি আসনে সমঝোতাও হয়েছিল। সে অনুযায়ী, চট্টগ্রাম-১৪ আসনটি এতদিন অলি আহমদের ছেলে ওমর ফারুক এবং কুমিল্লা-৭ আসনটি দলটির মহাসচিব রেদোয়ান আহমদের জন্য নির্ধারিতও ছিল। তবে সম্প্রতি বিএনপির আসন সমঝোতার প্রক্রিয়া থেকে সরে যান অলি। বিএনপির কাছে চূড়ান্তভাবে আটটির মতো আসন চেয়েছিল এলডিপি। পরে রেদোয়ান বিএনপিতে যোগদান করে ‘ধানের শীষ’ পান। অন্যদিকে এনসিপির সঙ্গে একটা সময় পর্যন্ত নির্বাচনী সমঝোতার প্রক্রিয়ায় ছিল বিএনপি। এ জন্য ঢাকাসহ বাইরের কয়েকটি আসন ফাঁকাও রেখেছিল দলটি।

গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে জামায়াতের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)—এই ছয়টি দল একত্রিত হয়। পরে এতে যোগ দেয় বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি। জামায়াতসহ এই আটটি দল বিভিন্ন দাবিতে অভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে টানা অনেকদিন মাঠে ছিল। তাদের লক্ষ্য ছিল, ভোটের মাঠে ইসলামী দলগুলোর পক্ষে ‘একটি বাক্স’ নিশ্চিত করা। এ অবস্থায় নির্বাচন সামনে রেখে ‘জোট গঠন ইস্যুতে’ গতকাল বিকেলে জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে আসে আট দলীয় জোট। সেখানে জামায়াতে ইসলামীর আট দলীয় জোটের সঙ্গে এনসিপি ও এলডিপির যোগ দেওয়ার কথা জানান জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, এটা আমাদের মজবুত নির্বাচনী সমঝোতা। আমরা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সারা দেশের ৩০০ আসন নিজেদের মধ্যে নির্ধারণ করেছি। দুটি দল একবারে শেষ পর্যায়ে আমাদের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। আরও কয়েকটি দল আগ্রহী ছিল। তবে এই মুহূর্তে আমরা তাদের সম্পৃক্ত করতে পারছি না। এ জন্য আমরা দুঃখিত। তবে জাতীয় জীবনে তাদের সঙ্গে কাজ করব।

ড. শফিকুর বলেন, আমাদের আসন সমঝোতা প্রায় শেষ হয়ে গেছে। সামান্য যে বিষয়গুলো রয়েছে, নমিনেশন ফরম জমা দেওয়ার পরপরই আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে পারব। এক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না। আমরা খুবই আস্থাশীল।

পরে রাতে রাজধানীর বাংলামটরের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতসহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে এনসিপির যুক্ত হওয়ার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে জানান দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমরা জামায়াতসহ ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে একসঙ্গে নির্বাচন করছি। আমরা সবাই গণভোটে ‘হ্যাঁ’-এর পক্ষে কাজ করব। তবে তিনি বলেন, জামায়াত ও সমমনা দলগুলোর সঙ্গে তাদের কোনো আদর্শিক ঐক্য হয়নি। এটি একটি নির্বাচনী সমঝোতা। কে কোন আসন থেকে নির্বাচন করব, তা আগামীকাল (আজ) আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। জোটের বাইরে আমাদের আলাদা কোনো প্রার্থী থাকবে না। ওইসব আসনে আমরা জোটের পক্ষে কাজ করব।

তবে আগামী নির্বাচনে এই দুটি নির্বাচনী জোটের মধ্যে বিএনপির জোটই অধিক শক্তিশালী ও স্থিতিশীল বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান কালবেলাকে বলেন, রাজনীতিতে এখন আওয়ামী লীগ নেই। এ অবস্থায় চব্বিশের ৫ আগস্টের যারা সমর্থক, সেই দলগুলো তো ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য একে অপরের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে—এটাই স্বাভাবিক। সেই ক্ষমতায় যাওয়ার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেরূকরণ হচ্ছে এখন। সেই মেরূকরণে বিএনপির একটা শক্তিশালী অবস্থান আছে, যেহেতু তার জোট অনেক পুরোনো। তারা অনেকদিন ধরে কাজ করছে। বিএনপির এই শক্তিশালী-স্থিতিশীল অবস্থানের বিপরীতে জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বে ইসলামী দলগুলোর আরেকটি জোটও দৃশ্যমান।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি যেহেতু দীর্ঘ সময় ধরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিল, ১৭ বছর একটানা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে এবং বিএনপি জোটের পারস্পরিক যে সম্পর্ক, সেটাও লম্বা সময়ের। সব মিলিয়ে বিএনপি জোটটা অনেক বেশি স্থিতিশীল। আর জামায়াতের জোটটা তো নতুন। সে কারণে তাদের সম্পর্কে এখনই সেভাবে কিছু বলতে পারছি না। এই নতুন জোটটা আসলে কতটা টেকসই হয় নির্বাচনকালীন সময়ে, পারস্পরিক বোঝাপড়া কেমন হয়, কীভাবে তারা আসন ভাগাভাগি করে—সেগুলোর ওপর এই ইসলামী জোটের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে।

এই রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেন, রাষ্ট্রবিজ্ঞানে বলে—যেখানেই সংসদীয় ব্যবস্থা, সেখানেই দ্বিদলীয় ব্যবস্থা থাকবে। বাংলাদেশের মতো দেশগুলোতে দ্বিদলীয় ব্যবস্থা নেই, তবে দ্বিজোটীয় হয়েছে। ২০২৫ সালের আগেও যেমন আমরা দ্বিজোটের প্রবণতা দেখেছি; এখন ২০২৫-এর পরে ২০২৬-এর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমরা আবারও একই প্রবণতা দেখছি, দ্বিদলীয় সংসদীয় ব্যবস্থা যার চরিত্র।

তিনি বলেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে শেষ মুহূর্তে রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর মধ্যে যে ভাঙাগড়া, সেটা হয়তো রাজনীতিতে স্বাভাবিক প্রবণতা; কিন্তু নিজের দল-প্রতীক বাদ দিয়ে শুধু সংসদ সদস্য হওয়ার জন্য যদি এই ভাঙাগড়া হয়, হঠাৎ করে নতুন জোটে যাওয়া—যার সঙ্গে আগে সেভাবে সম্পর্ক নেই—এটা রাজনীতির সংস্কৃতির জন্য ভালো নয়। তারা লোভে পড়ে যাচ্ছেন বলে অনেক সময় প্রতীয়মান হয়।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তারাগঞ্জে পৃথক অভিযানে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড

মনিরামপুরে সড়ক দুর্ঘটনার জামায়াত নেতা নিহত

মায়ের খোঁজ নিতে এভারকেয়ারে তারেক রহমান

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা 

ডিসেম্বরের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৩৩ হাজার কোটি টাকা

‘নির্বাচন বানচালের চক্রান্তে লিপ্তরাই দেশকে ১৭ বছরের জঞ্জালে ঠেলে দিতে চায়’ 

জাতীয় পার্টির (জাফর) নতুন মহাসচিব নওয়াব আলী আব্বাস 

জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠাই মূল লক্ষ্য : আমিনুল 

উত্তরাঞ্চলে আলুর রেকর্ড, উৎপাদন এখন কৃষকদের গলার কাঁটা

পদত্যাগকারীদের বিষয়ে নাহিদের বক্তব্য

১০

দুই লঞ্চের সংঘর্ষে ৪ জন নিহতের ঘটনায় মামলা

১১

বঞ্চিত হয়েও বিএনপির নামেই মনোনয়ন কিনলেন ৫ নেতা

১২

সাবেক এমপির বিএনপি থেকে পদত্যাগ

১৩

ভোটকেন্দ্র মেরামত ও সিসি ক্যামেরা স্থাপনে ইসির নির্দেশ

১৪

৩০০ ফিটে ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে বৃক্ষরোপণ করল অ্যাব 

১৫

সাতক্ষীরায় পুলিশ ফাঁড়িতে হামলার ঘটনায় আরও একজন গ্রেপ্তার

১৬

ইনকিলাব মঞ্চের সড়ক অবরোধ, কক্সবাজার মহাসড়কে অচলাবস্থা

১৭

সাতক্ষীরার চারটি আসনে জামায়াতের প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা

১৮

বন্দরের অতিরিক্ত ভারী যানবাহনে বছরে ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতি চসিকের

১৯

প্রকাশ্য দিবালোকে কলেজছাত্রকে কুপিয়ে হত্যা

২০
X