আবু তাহের খান
প্রকাশ : ১১ মার্চ ২০২৫, ০২:৪৬ এএম
আপডেট : ১১ মার্চ ২০২৫, ০৮:৩৬ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

বাজার তত্ত্বাবধান

বাজার তত্ত্বাবধান

বাজারের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ না থাকার বিষয়টি নিয়ে আজ বহু বছর ধরেই বিরক্তিমিশ্রিত আলাপ-আলোচনা চলে আসছে। এ নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যকার ক্ষোভ ও অসন্তুষ্টির মাত্রা কখনো কখনো এতটাই চরম আকার ধারণ করেছে যে, তা থেকে বাঁচার জন্য রাষ্ট্রীয় কর্তৃপক্ষের কাউকে কাউকে কখনো কখনো পালিয়েও বেড়াতে হয়েছে। বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে না পারায় বিগত শেখ হাসিনা সরকারকে একাধিক দফায় বাণিজ্যমন্ত্রীর পদে পরিবর্তন আনতে হয়েছে। কিন্তু তারপরও সে সময় পরিস্থিতির বিন্দুমাত্র কোনো উন্নতি হয়নি—স্বাভাবিক হওয়া তো দূরের কথা। এমনি পরিস্থিতিতে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর ধারণা করা হয়েছিল যে, এ ক্ষেত্রে সহসাই হয়তো কিছুটা হলেও স্বস্তি মিলবে। কিন্তু বাস্তবে স্বস্তি মেলা তো দূরের কথা, উল্টো বরং আশার গুড়েবালি মিশে কোথাও কোথাও তা আগের চেয়েও খারাপ হয়ে উঠেছে। বাজার পরিস্থিতির এ অবনতির পেছনে সিন্ডিকেটের ভূমিকা অবশ্যই রয়েছে। কিন্তু এটি প্রায় সর্বজনীন অভিমত যে, এ ক্ষেত্রে সরকারের বাজার তত্ত্বাবধান ব্যবস্থায় বিরাজমান নানা দুর্বলতার কারণেই এমনটি ঘটছে।

বাজার তত্ত্বাবধান ব্যবস্থায় বিরাজমান উল্লিখিত দুর্বলতাসমূহ চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে সম্প্রতি আয়োজিত এক পরামর্শ সভায় মাঠপর্যায়ের অংশীজনরা যেসব বক্তব্য, মতামত ও সুপারিশ তুলে ধরেছেন, তার বেশিরভাগই ছিল প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতাভিত্তিক তথ্য ও মূল্যায়নের সমন্বয়। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবেই সেসব বক্তব্যে বাস্তব অবস্থার প্রতিফলন চোখে পড়ে। এ জাতীয় অনুষ্ঠানে সাধারণভাবে প্রভাবশালী উদ্যোক্তা-প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতাধর সদস্যরা যেভাবে কৌশলীবাক্য ও আবেগময় কথাবার্তা দিয়ে দর্শক-শ্রোতাকে কৃত্রিম মুগ্ধতায় ভরিয়ে রাখতে চান, সে ধরনের হীনচেষ্টা এ পরামর্শসভার অধিকাংশ অংশীজনের মধ্যে প্রায় ছিল না বললেই চলে। এর প্রধান কারণ সম্ভবত এই যে, এ জাতীয় অনুষ্ঠানের আয়োজনে অংশীজন নির্বাচনের ক্ষেত্রে সাধারণভাবে ও গতানুগতিক ধারায় যেভাবে রাজধানীকেন্দ্রিক ও ক্ষমতাঘনিষ্ঠ উদ্যোক্তা-প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়, ওই পরামর্শসভার ক্ষেত্রে তেমনটি লক্ষ করা যায়নি। তদুপরি সেখানে চেনামুখের পেশাজীবীদের সংখ্যাও ছিল খুবই সীমিত। ফলে ঐতিহ্য ভেঙে সভায় অংশগ্রহণের জন্য মাঠপর্যায় থেকে যারা আমন্ত্রিত হন, তারা সেখানে ক্ষমতাধর উদ্যোক্তাদের বাগাড়ম্বরমুক্ত পরিবেশে অনেকটা সাদামাটা ভাষায় ও সহজ-সরল ভঙ্গিতে নিজেদের মতামত ও অভিব্যক্তিগুলো তুলে ধরতে পেরেছেন বলেই মনে হয়েছে। আর নীতিনির্ধারণী পর্যায় থেকে যারা ছিলেন, পরিবেশের প্রভাবে কি না, তাদের বক্তব্যেও সেখানে যথেষ্ট তোষামোদবিহীন বস্তুনিষ্ঠতা লক্ষ করা গেছে। আর এ সমগ্র বিষয় থেকে খাদ্য ও অন্যান্য পণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ এবং সামগ্রিক বাজার তত্ত্বাবধান-কৌশল কী হতে পারে, তা নিয়ে এখানে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো।

পরামর্শসভায় অংশগ্রহণকারী মাঠপর্যায়ের অধিকাংশ উদ্যোক্তার বক্তব্য থেকে একটি বিষয় উঠে এসেছে যে, রাজধানীতে বসে যারা নিজেদের শিল্পোদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধি বলে দাবি করছেন, খাতা-কলমে তা যথার্থ হলেও প্রকৃতপক্ষে তারা বৃহত্তর উদ্যোক্তাশ্রেণি, উৎপাদক ও সাধারণ জনগণের স্বার্থের প্রতিনিধিত্ব করছেন না।

দ্বিতীয়ত রাষ্ট্র ও সরকারকে তারা যেসব তথ্য, পরামর্শ ও অভিমত দিচ্ছেন, সেগুলো প্রায়ই বাস্তবভিত্তিক নয় এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে তা মনগড়া ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আর এসবের বিপরীতে নিরীহ আচরণধারী যেসব নিষ্ঠাবান ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা মাঠপর্যায়ে সশরীরে পরিশ্রম করে ব্যবসা করে যাচ্ছেন, তাদের বক্তব্য এবং তাদের দেওয়া তথ্য ও অভিমত সম্পূর্ণতই রাজধানীকেন্দ্রিক ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা, যেমনটি উল্লিখিত পরামর্শসভায় উঠে এসেছে। ধারণা করা যায়, উল্লিখিত সভায় যদি রাজধানীর প্রভাবশালী উদ্যোক্তা সংগঠনগুলোর ক্ষমতাধর সদস্যরা উপস্থিত থাকতেন, তাহলে সভার বক্তব্যের আদলই সম্পূর্ণ পাল্টে যেত এবং সেখানে উপস্থিত নীতিনির্ধারকরাও ভিন্ন সুরে কথা বলতে শুরু করতেন। মোটকথা, সভাটি হয়ে উঠত কায়েমি স্বার্থের অংশীদারদের বাকসর্বস্বতায় ভরা গতানুগতিকতা মাত্র।

বাংলাদেশের চলমান ব্যবসায় সংস্কৃতিতে ধরেই নেওয়া হয় যে, বাজার যাতে তার ভোক্তা ও ক্রেতাদের সঙ্গে যুক্তিসংগত আচরণ করে এজন্য সরকারের পক্ষ থেকে বাজারের ওপর নিয়মিতভাবে তত্ত্বাবধান ও পরিধারণ অব্যাহত রাখতে হবে। কিন্তু ব্যবসায় ও অর্থনীতির যুক্তিসংগত ধারণা বলে, বাজারে ক্রেতা ও ভোক্তার স্বার্থরক্ষা করার মূল শর্ত হচ্ছে পণ্যের উৎপাদন ও জোগান পর্যাপ্ত রাখা। আর সেটি করার মাধ্যমেই বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশ তার বাজার পরিস্থিতিকে সামাল দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশ এমনই এক অদ্ভুত সমাজভিত্তিক দেশ যে, অর্থনীতির সর্বজনীন ধারণা এখানে শুধু অকার্যকরই নয়—অপ্রাসঙ্গিকও। এখানে মাঠ ও কারখানায় পণ্যের পর্যাপ্ত উৎপাদন কিংবা উৎপাদন-ঘাটতি পূরণে পর্যাপ্ত আমদানি কিংবা বাজারে চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত পণ্য সরবরাহের ব্যবস্থা থাকলেও ওইসব পণ্যের মূল্য প্রায় কখনোই যুক্তিসংগত পর্যায়ে থাকছে না। সে ক্ষেত্রে মজুতদারি, চাঁদাবাজি, সিন্ডিকেটভিত্তিক কারসাজি ইত্যাদিকে দায়ী করে বাজার তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নানা উদ্যোগ ও প্রচেষ্টা নেওয়া হলেও সেসব উদ্যোগ ও চেষ্টার প্রায় কোনোটিই তেমন কোনো কাজে আসছে না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কেন তা কাজে আসছে না বা কী করলে তা কাজে আসতে পারে?

এ প্রশ্নের জবাব খোঁজার জন্য বহু বছর ধরেই নানা আলাপ-আলোচনা, লেখালেখি, সভা-সেমিনার আয়োজন, কমিটি-টাস্কফোর্স গঠন ইত্যাদি হয়ে আসছে। কিন্তু তারপরও যে এ ক্ষেত্রে কোনো সুফল মিলছে না, এর মূল কারণ সম্ভবত দীর্ঘ সাড়ে পাঁচ দশকেও দেশে একটি প্রকৃত জনপ্রতিনিধিত্বমূলক ও জবাবদিহিপূর্ণ সরকারব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি। তথাকথিত নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি হিসেবে যারা রাষ্ট্রপরিচালনার দায়িত্ব পালন করে আসছেন, তারা কেতাবি ভাষায় জনপ্রতিনিধি হলেও বাস্তবে কখনোই প্রকৃত জনমত ও জনস্বার্থের প্রতিনিধিত্ব করছেন না। এদের অধিকাংশই হচ্ছেন নানা অবৈধ উপায়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদ আত্মসাৎ করে রাতারাতি ধনী হয়ে ওঠা বিত্তবান ব্যবসায়ী শ্রেণির প্রতিনিধি যাদের বড় অংশই চারিত্রিকভাবে বেনিয়া। এরই মধ্যে তারা ব্যবসায়ী শব্দের ইতিবাচক ভাবমূর্তিটিকেই পুরোপুরি বিনষ্ট করে দিয়েছেন। তদুপরি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পালনকারী ওইসব বিত্তবান বেনিয়া জনপ্রতিনিধিরা সাধারণ মানুষের প্রতি বিন্দুমাত্র কোনো মমতা ও দায়বোধ তো করেনই না; বরং জনপ্রতিনিধিত্বের অবস্থান ও ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে জনগণকে শোষণ করে দিনে দিনে নিজেদের বিত্তবৈভবকে আরও স্ফীত করে তুলেছেন। ফলে এ ধরনের জনপ্রতিনিধিরা যখন বাজার তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হন, তখন স্তরে স্তরে ও স্থানে স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা নিজের ও নিজস্ব লোকদের স্বার্থরক্ষা করতে গিয়ে বাজারকে তারা সাধারণ মানুষের জন্য নির্ঘাত এক জাহান্নামে পরিণত করে তোলেন। নওগাঁর বাজারে যে দরে চাল বিক্রি হয়, ঢাকার কারওয়ান বাজারে এসে তা যে ৪০ শতাংশ বেড়ে যায়, সেটি ওই ক্ষমতাসীনদের উল্লিখিত ভাগবাটোয়ারারই ফল।

পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের চেষ্টায় ব্যবহৃত সাম্প্রতিক সময়ের একটি বহুল আলোচিত উদ্যোগ হচ্ছে বিশেষ বিশেষ পণ্যের আমদানি শুল্ক হ্রাস বা মওকুফ করে দেওয়া। আমদানিকারকদের কাছে এটি একটি খুবই লোভনীয় উদ্যোগ। কারণ এতে পণ্যমূল্য কমুক বা না কমুক, শুল্ক ছাড় পাওয়া অংশের পুরোটাই তার জন্য নগদ মুনাফার নিশ্চয়তা। আর অভিজ্ঞতা হচ্ছে, এ ধরনের শুল্ক ছাড়ের ফলে পণ্যমূল্য তো কমেই না; বরং মাঝখান থেকে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারিয়ে বর্ধিত রাজস্ব ঘাটতির মুখে পড়ে। আর তাৎক্ষণিকভাবে তা পুষিয়ে নেওয়ার জন্য সহজ ও সংক্ষিপ্ত উপায় হিসেবে বেছে নেওয়া হয় মূল্য সংযোজন করের (মূসক) মতো জনভোগান্তিমূলক উদ্যোগ, যেটি করে সম্প্রতি সরকারকে ব্যাপকভাবে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত তা ব্যাপক পরিসরে প্রত্যাহারও করে নিতে হয়েছে। বস্তুত শুল্ক ছাড় দিয়ে পণ্যমূল্য কমানোর চেষ্টা একটি খুবই পিসমিলভিত্তিক টোটকা চিকিৎসা উদ্যোগ, যা দিয়ে স্থায়ীভাবে রোগ নিরাময়ের কোনোই সম্ভাবনা নেই।

আসলে এ ক্ষেত্রে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) উচিত হবে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের (বিটিটিসি) সহায়তা ও পরামর্শ নিয়ে সব পণ্যের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি যৌক্তিক শুল্ক ও কর-কাঠামো নির্ধারণ করা, যেটি সরকার বদল হলেও কিংবা কোনো পণ্যের দাম আকস্মিকভাবে বেড়ে গেলেও কিংবা বাজেট ঘাটতি দেখা দিলেও অপরিবর্তিত থাকবে। সেক্ষেত্রে মূল্য নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্যবিধ ব্যবস্থার দ্বারস্থ হতে হবে, কিন্তু কোনো অবস্থাতেই নির্ধারিত কর-শুল্ক হার বদল করা যাবে না। আর এটি করতে পারলে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণই যে শুধু সহজ হবে তাই নয়, স্থানীয় ও বৈদেশিক উভয় প্রকার বিনিয়োগের ওপরও তা ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। হলফ করে বলতে পারি, এনবিআর যদি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ১০ বা ১৫ বছর মেয়াদি একটি স্থায়ী কর ও শুল্ক কাঠামো প্রণয়ন করতে পারে, তাহলে সেটি প্রণয়নের অব্যবহিত পর থেকেই দেশে প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ (এফডিআই) উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যেতে বাধ্য। কিন্তু সে ধরনের কোনো স্থায়ী নীতিকাঠামোর পথে না হেঁটে সাময়িকভিত্তিক টোটকা চিকিৎসা দিয়ে পণ্যমূল্য কমানোর উদ্যোগ কখনোই সফল হবে না। বরং এতে জনগণের ভোগান্তি আরও বাড়বে। মাঝখান থেকে লাভবান হবে অসৎ ব্যবসায়ী ও তাদের লালনপালনকারী ধূর্ত আমলা ও তথাকথিত জনপ্রতিনিধিরা।

এমতাবস্থায় দেশের বাজার পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক তথা পণ্যমূল্যকে যৌক্তিক ও স্থিতিশীল রাখতে হলে সর্বাগ্রে প্রয়োজন এমন একটি স্থায়ী বাজারব্যবস্থা, যেখানে মুনাফা ও জনস্বার্থ পাশাপাশি হাত ধরাধরি করে চলবে। মুনাফা সেখানে অবশ্যই থাকবে, কিন্তু তা কোনো অবস্থাতেই জনগণের স্বার্থকে উপেক্ষা করে নয়। বস্তুত মুনাফা ও জনস্বার্থের মধ্যে একটি ভারসাম্যপূর্ণ স্থিতিশীল অবস্থা বজায় থাকাটাই বাজার অর্থনীতির মূল কথা। মহলবিশেষের প্রতি নমনীয় ও প্রশ্রয়মূলক দৃষ্টিভঙ্গি পরিহার করে ওই ভারসাম্য প্রতিষ্ঠায় সরকার আরও কঠোর হবে—সেটাই সাধারণের প্রত্যাশা।

লেখক: অ্যাডজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, সাবেক পরিচালক, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক)

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বিজিবির কাছে ৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

চুরির অভিযোগ, গণপিটুনিতে যুবক নিহত

সংবিধানের মূলনীতি থেকে আমরা সরে যাচ্ছি : ড. কামাল হোসেন

রাকসু নির্বাচনে ভোটাধিকারের দাবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

চট্টগ্রামের মিষ্টি কারখানায় স্বাস্থ্যঝুঁকি, মধুবন ফুডকে জরিমানা

আশুলিয়ায় সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি রিমান্ডে

প্রাণনাশের শঙ্কায় ভুগছেন ফজলুর রহমান, চাইলেন নিরাপত্তা

বাংলাদেশ সফর নিয়ে ইসহাক দারের প্রতিক্রিয়া

অপ্রতুল বিনিয়োগের কারণে চিকিৎসার মান কাঙ্ক্ষিত জায়গায় পৌঁছায়নি : ডা. রফিক 

১০

মোদিকে চ্যালেঞ্জ জানানো থালাপতির উত্থানের গল্প

১১

চট্টগ্রামের নগরায়ণ সংকটে শহরবাসী, মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন নেই

১২

মুন্সীগঞ্জে পুলিশ ক্যাম্পে সন্ত্রাসী হামলা, ব্যাপক গোলাগুলি

১৩

ইসরায়েলে সামরিক অভ্যুত্থানের সম্ভাবনা কতটুকু?

১৪

আন্দোলনের সময় ছাত্রদের নগ্ন ভিডিও করতেন তৌহিদ আফ্রিদি : আইনজীবী

১৫

৬ কোটি টাকার গার্ডার ব্রিজ এখন গলার কাঁটা

১৬

সরকারি চাকরি প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৭

পাকিস্তানকে বন্যা সতর্কতা পাঠিয়ে শুভেচ্ছার নিদর্শন দেখালো ভারত

১৮

শহর পরিষ্কারের দায়িত্ব সবার নিতে হবে : ডিসি জাহিদুল

১৯

ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে কাভার্ডভ্যান চালক নিহত

২০
X