মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রকাশ : ০২ জুলাই ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ০২ জুলাই ২০২৫, ০৭:৩২ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

প্রসঙ্গ: নির্বাচন এবং গণঅভ্যুত্থান দিবস

প্রসঙ্গ: নির্বাচন এবং গণঅভ্যুত্থান দিবস

এ বিষয়ে কারোরই দ্বিমত থাকার কথা নয় যে, বাংলাদেশের মানুষ এই মুহূর্তে একটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে। সে নির্বাচনটি হবে অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু; যা দেশ-বিদেশে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে। শুধু জনসাধারণ নয়, দেশের সব রাজনৈতিক দলও সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছে। ব্যতিক্রম জামায়াতে ইসলামী ও নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি। এ দুটি দল নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় রত আছে। এজন্য তারা সর্বাগ্রে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবি তুলেছে। বিস্ময়ের ব্যাপার হলো, অন্তর্বর্তী সরকারও তাদের দাবি আমলে নিয়ে ‘জনভোগান্তি’ নিরসনের কথা বলে, দেশের ১২টি সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠানের আবশ্যকতার কথা তুলে ধরে সেদিকে এগোনোর চিন্তাভাবনা করছে। এ বিষয়ে গত ২৪ জুন দৈনিক কালবেলার বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকার জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দেশের ১২টি সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের কথা ভাবছে। নাগরিক সেবা চালু রাখার নিমিত্তে সরকারের এ চিন্তাভাবনা বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। শিগগিরই এ বিষয়ে সরকারের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে বলে প্রতিবেদনে আভাস দেওয়া হয়েছে। তবে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য হয়নি। কেননা, দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল এবং নির্বাচনসহ জাতীয় সব ইস্যুতে সবচেয়ে বড় স্টেকহোল্ডার বিএনপি ও তাদের মিত্র দলগুলো জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অন্য কোনো নির্বাচনের বিপক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিয়ে আছে। পক্ষান্তরে জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণ অধিকার পরিষদ, এবি পার্টিসহ কয়েকটি দল সিটি নির্বাচনের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকারবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া কালবেলাকে বলেছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে যে সময়টুকু আছে, জনগণের ভোগান্তির কথা বিবেচনা করে রাজনৈতিক দলগুলো ও সরকারের একটা জায়গায় আসা উচিত। স্থানীয় সরকার নির্বাচন বলতে শুধু অন্তত সিটি করপোরেশন পর্যায়ে আমরা নির্বাচন আয়োজন করতে পারি।’

অন্যদিকে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেছেন, ‘আমরা তো পরিষ্কারভাবে বলেছি, আগে জাতীয় নির্বাচন, তারপর অন্যান্য নির্বাচন। এখন সিটি করপোরেশন নির্বাচনের কোনো প্রয়োজনই নেই। এগুলো করলে সরকার ভুল করবে।’ অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘জামায়াতে ইসলামী আগামী ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন চায়। এপ্রিলে হলেও আমাদের আপত্তি নেই। তবে আমরা স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে চাই। ডিসেম্বরের মধ্যে স্থানীয় নির্বাচন হতে পারে।’ এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের কণ্ঠে বেজেছে সরকারের সুর। তিনি বলেছেন, ‘নতুন স্থানীয় সরকার নির্বাচন হলে জনপ্রতিনিধি আসবে, নাগরিক সমস্যা লাঘব হবে। সরকারের কাছে আমরা দাবি জানাচ্ছি যেন দ্রুত নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দিকে আমরা যেতে পারি।’ তবে তিনি এও বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে দিয়ে স্থানীয় নির্বাচন দেওয়ার দাবি তারা করেননি। এ বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করেন অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক গঠিত স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. তোফায়েল আহমেদ। তিনি কালবেলাকে বলেছেন, ‘বিচ্ছিন্নভাবে সিটি করপোরেশন নির্বাচন করা ভুল হবে। আগে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন যে প্রতিবেদন দিয়েছে, সেই প্রতিবেদনের ভিত্তিতে কিছু সংস্কার করতে হবে। ইচ্ছা থাকলে এ সংস্কার এক মাসে করা যায়। তারপর নির্বাচনে যান।’

ড. তোফায়েল আহমেদ তার মন্তব্যে যে ‘ইচ্ছা থাকলে’ শব্দদ্বয় ব্যবহার করেছেন, এখানেই লুকিয়ে রয়েছে আসল কারণ। কেননা, নির্বাচন কিংবা গণতন্ত্রের অনুশীলনের ক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন সরকারের ‘ইচ্ছা থাকা’ সবচেয়ে বড় বিষয়। অনেকেই মনে করেন, ইউনূস সরকার ইচ্ছা করলে ন্যূনতম সংস্কার সম্পন্ন করে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারে। নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যেটা সবচেয়ে প্রয়োজনীয়, সেই নির্বাচন কমিশন এ সরকারের শুরুতেই গঠিত হয়েছে এবং এ নির্বাচন কমিশন সম্বন্ধে কোনো দলই এখন পর্যন্ত প্রশ্ন তোলেনি। যদিও সরকারের পোষ্য দল হিসেবে জনসাধারণের কাছে পরিচিতি পাওয়া ও পরিগণিত জাতীয় নাগরিক পার্টি সম্প্রতি এই নির্বাচন কমিশনের বিষয়ে আপত্তি তুলেছে। তারা নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি করছে। যদিও তাদের এ রহস্যময় দাবির পক্ষে এখনো পর্যন্ত আর কোনো দল বা সংগঠন সমর্থন জানায়নি। তারা অভিযোগ করেছে, বর্তমান নির্বাচন কমিশন বিএনপির প্রতি পক্ষপাতিত্ব করছে। এটা যে একটি অন্তঃসারশূন্য অভিযোগ, তা না বললেও চলে। একটি নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বা তারা কোনো বিশেষ দলের প্রতি অনুরক্ত কি না, তা প্রমাণিত হতে পারে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে। যেখানে হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশে কোনো নির্বাচন হয়নি, তাই নির্বাচন কমিশন বিএনপির প্রতি পক্ষপাতিত্ব করল কীভাবে?

উপদেষ্টা সজীব ভূঁইয়া জনগণের ভোগান্তির কথা বিবেচনায় সিটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বললেও জাতীয় সংসদের অনুপস্থিতিতে রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে যে স্থবিরতা নেমে এসেছে, সে বিষয়ে কোনো কথা বলেননি। তা ছাড়া সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ নির্বাচিত সরকার দ্বারা পরিচালিত হওয়ার কথা। সুপ্রিম কোর্টের একটি রেফারেন্সের ভিত্তিতে গঠিত অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে দেশ-বিদেশে আমাদের দেশ সম্বন্ধে ভিন্ন বার্তা যেতে পারে। রাজনৈতিক অভিজ্ঞমহল বলছে, শেখ হাসিনার সাড়ে পনের বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসানের পর একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ভিত্তিতে জনসমর্থিত সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে—এটা ছিল জনসাধারণের প্রত্যাশা। কিন্তু সে প্রত্যাশা পূরণের পথ অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হতে থাকলে এ সরকার সম্পর্কে জনমনে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি হতে সময় লাগবে না। তখন বিপুল জনসমর্থিত অন্তর্বর্তী সরকার যদি জনরোষের পতিত হয়, সেটা হবে দুর্ভাগ্যজনক।

এদিকে লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠকে সমঝোতার পর বিএনপি নির্বাচন সম্পর্কে অনেকটাই আশাবাদী হয়ে উঠেছে। তবে পর্যবেক্ষকমহল বলছে, দূরদেশে অনুষ্ঠিত একটি বৈঠকের সমঝোতা নিয়ে বিএনপির অতটা আশাবাদী হওয়া ঠিক নয়। কেননা, নানা টানাপোড়েনে সে সমঝোতা ভেঙে যাওয়া বিচিত্র নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের এই কয় মাসের সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপে এটা স্পষ্ট যে, এনসিপিকে অসন্তুষ্ট রেখে তারা সামনে এগোবে না। এনসিপি যেভাবে লন্ডন বৈঠক সম্পর্কে তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে, তাতে এটা পরিষ্কার, বিষয়টি তারা ভালোভাবে নেয়নি। যে কোনো অজুহাতে এনসিপি যদি ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে যেতে অস্বীকার করে, তাহলে পরিস্থিতি ঘুরে যেতে সময় লাগবে না। বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে গত ২০ জুন দৈনিক কালবেলার প্রধান প্রতিবেদনে। তাতে বলা হয়েছে, ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে নানা শর্ত জুড়ে দিয়েছে এনসিপি। তাদের শর্তগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন। তারা এ কমিশনকে পক্ষপাতমূলক আচরণ ও নির্বাচন কমিশনারদের নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে। এমনকি তারা এ কমিশনের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার কথাও বলেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দলটি তাদের এ ইচ্ছার কথা অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানকে জানিয়ে দিয়েছে। তা ছাড়া জুলাই সনদ না হওয়া পর্যন্ত দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানেও আপত্তি রয়েছে দলটির। এনসিপির নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবির সঙ্গে এখনো পর্যন্ত দেশের অন্য কোনো রাজনৈতিক দল একমত পোষণ করেনি। এমনকি তাদের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্র জামায়াতে ইসলামীও নয়। তবে জামায়াত তাদের দৃষ্টিতে নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ হিসেবে দেখছে।

নির্বাচন কমিশন নিয়ে এনসিপির আপত্তিকে রহস্যজনক মনে করছেন সচেতন ব্যক্তিরা। কেননা, নির্বাচন কমিশন বিএনপি কিংবা অন্য কোনো দলের প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণ করেছে; সে কথা বলার সময় এখনো আসেনি। নির্বাচন কমিশনের পক্ষপাতহীনতা বা নিরপেক্ষ আচরণের প্রমাণ পেতে হলে নির্বাচন আগে অনুষ্ঠিত হতে হবে। তা ছাড়া বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বারাই এ নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে, যা দেশের তাবৎ রাজনৈতিক দলগুলো সমর্থন করেছে। ফলে একটি জনসমর্থিত নির্বাচন কমিশনকে হাওয়ায় অভিযোগে বিতর্কিত করার চেষ্টা দুরভিসন্ধিমূলক মনে করছে সচেতনমহল। সেজন্য অনেকেরই ধারণা, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পথে এখনো বহু খানাখন্দ রয়েছে। সেগুলো পার হয়ে যথাসময়ে নির্বাচন দৃশ্যমান হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।

এদিকে গত ২৫ জুন সরকার ঘোষণা করে, ৮ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ হিসেবে পালন করা হবে। সরকারের এ ঘোষণায় আপত্তি জানায় সরকারেরই ঘনিষ্ঠ সংগঠন এনসিপি ও জামায়াত। তারা দিবসটি ৫ আগস্ট পালনের দাবি জানায়। তাদের এ দাবিটি ছিল যৌক্তিক। কারণ, যেহেতু ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়েছে, তাই সেই দিনে পালন করা উচিত। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার ড. ইউনূসের ক্ষমতাসীন হওয়ার দিনটি জাতীয় একটি দিবসে পরিণত করার জন্যই ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। যদিও শেষ পর্যন্ত তারা সে সিদ্ধান্তে স্থির থাকতে পারেনি।

এদিকে শুরুতেই আপত্তি উঠেছিল দিবসটির নামকরণ নিয়ে। ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ নামটি ছিল বাংলদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এর মাধ্যমে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহিমাকে ম্লান করার চেষ্টা করা হয়েছিল। বলা বাহুল্য, গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে একটি মহল একাত্তর, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাকে হেয়প্রতিপন্ন করার যে অপচেষ্টা চালিয়ে আসছে, ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ নামকরণ ছিল তারই সংগঠিত রূপ। তবে দেশব্যাপী তীব্র সমালোচনার মুখে সরকারের বোধোদয় ঘটে। গত ২৯ জুন সরকারি এক ঘোষণায় ১৬ জুলাইকে ‘জুলাই শহীদ দিবস’ ও ৫ আগস্টকে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে। এ ক্ষেত্রেও প্রশ্ন রয়েছে। ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের স্মৃতিবিজড়িত ২৪ জানুয়ারিকে আমরা এতকাল গণঅভ্যুত্থান দিবস হিসেবে পালন করে আসছি। তা সত্ত্বেও ৫ আগস্টকে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’ বানানো সুস্থ চিন্তার বহিঃপ্রকাশ মনে করছেন না সচেতন ব্যক্তিরা। তারা বলছেন, ৫ আগস্টকে বরং ‘ফ্যাসিবাদের পতন দিবস’ অথবা ‘গণতন্ত্রের মুক্তি দিবস’ ঘোষণা করাই ছিল যুক্তিযুক্ত।

লেখক: সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে একাট্টা ওবামা-বুশ

বিএমইটির বহির্গমন শাখার পরিচালক মামুনের বদলি 

ইয়াবা লুটের অভিযোগ : ছাত্রদল নেতার পদত্যাগ

১৯ জুলাই ‘জাতীয় সমাবেশ’ সফল করুন : গোলাম পরওয়ার

দেশে মুক্তি পাচ্ছে হলিউডের দুই সিনেমা

পিলখানায় বৃক্ষরোপণ অভিযানের উদ্বোধন বিজিবি মহাপরিচালকের

ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষায় অনুপস্থিত ২৫৬৪৫ জন

চূড়ান্ত হলো শাকিব খানের নতুন সিনেমা

ডেঙ্গু প্রতিরোধে নূরুল ইসলাম মণি ফাউন্ডেশনের লিফলেট বিতরণ

আশুরাকে কেন্দ্র করে সুসংহত নিরাপত্তা গ্রহণ ডিএমপির

১০

অবৈধভাবে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েন ভারতীয় নাগরিক, অতঃপর...

১১

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পিআর পদ্ধতির নির্বাচন সম্ভব না : এ্যানি

১২

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৩

ভারতে পাকিস্তানি তারকাদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার?

১৪

তুরস্কের ‘খপ্পর’ থেকে বাঁচতে ইসরায়েলে ঝুঁকছে সিরিয়া

১৫

ছাড়পত্র ছাড়াই খোলা আকাশের নিচে তৈরি করত সিসা, অতঃপর...

১৬

গুপ্তচরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে নতুন বিপদে ইরান

১৭

বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে গিয়ে ফুটপাতে চাঁদাবাজি

১৮

ইরান ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপনে যোগাযোগ রেখেছিল ইসরায়েল

১৯

‘স্বাধীনতা সংগ্রাম’ ভাস্কর্য সংস্কারের দাবিতে ঢাবি উপাচার্যকে স্মারকলিপি

২০
X