বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১
কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:২৫ এএম
আপডেট : ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:০৫ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

পুণ্যের শিক্ষা থাকুক বছরজুড়ে

মুফতি আরিফ খান সাদ
পুণ্যের শিক্ষা থাকুক বছরজুড়ে

ইসলামের পাঁচ মূল ভিত্তির প্রায় সবই খুব কাছাকাছি সময় পালনের সুযোগ হয়। ইমানদাররা পুরো রমজানে সালাত আদায় করেন, সিয়াম সাধনা করেন, জাকাত আদায় করেন এবং রমজানের পরই সামর্থ্যবানরা হজ পালন করেন। পবিত্র রমজানের পরই শুরু হয় হজের মৌসুম। হজের জন্য মহান আল্লাহ যে তিনটি মাসকে নির্ধারণ করেছেন, তা হলো শাওয়াল, জিলকদ ও জিলহজ। এজন্য এ মাসগুলোকে ‘আশহুরুল হজ’ তথা ‘হজের মাসসমূহ’ বলা হয়। শাওয়াল মাসের প্রথম তারিখে পালিত হয় ঈদুল ফিতর। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর দয়াময় প্রতিপালকের কাছে প্রতিদান লাভের আশায় মুসলমানরা ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করে। ধনী-গরিব, বাদশা-ফকির একই কাতারে দাঁড়ায়। ঈদুল ফিতরের দিনে সদকাতুল ফিতর আদায় করা ও ঈদের সালাত আদায় করা ওয়াজিব। এ মাসে নফল রোজা পালন করা অন্যান্য আমল যেমন—দান-সাদকা করা, অসহায় ও দুর্বলদের সাহায্য করা, অভুক্তকে খাদ্য দান করা, অসুস্থ মানুষের সেবা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এক কথায় এ মাস নফল ইবাদত-বন্দেগির জন্য খুবই উপযোগী। হিজরি বারো মাসের নামগুলো মতো ‘শাওয়াল’ শব্দটিও আরবি। এর অর্থ হলো উঁচু করা, উন্নত করা, পূর্ণতা লাভ করা, বিজয়ী হওয়া ইত্যাদি। কারণ এ মাসের নেক আমলের মাধ্যমে মানুষের উন্নতি হয়, অপূর্ণ মানুষ আল্লাহর কাছে পূর্ণতা লাভ করে ফলে আল্লাহর কাছে মকবুল হয়। কেউ কেউ বলেন, শাওয়াল শব্দটি ‘শাওল’ মূল ধাতু থেকে নির্গত। এর অর্থ বাইরে গমন করা। এ মাসে আরববাসী ঘরবাড়ি ত্যাগ করে বাইরে ভ্রমণ করত। তাই এর শাওয়াল নামকরণ করা হয়ে থাকে। দীর্ঘ এক মাস রোজা পালন করার পর আল্লাহর বান্দারা ফের শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা পালন করে। এ মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঈদুল ফিতরের আনন্দ শুরু হয়। বছরের মধ্যে যে পাঁচটি রাতে দোয়া কবুল হয় তন্মধ্যে ঈদুল ফিতর অন্যতম। অন্য চারটি হলো জুমার রাত, ঈদুল আজহার রাত, রজব মাসের প্রথম রাত, শাবানের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত। (সুনানে বায়হাকি : ৩/৩১৯)

এ মাসে ছয়টি রোজা রাখা সুন্নত এবং অতীব বরকতপূর্ণ আমল। এ রোজাগুলো লাগাতার অথবা ভেঙে ভেঙে আদায় করা যায়। হজরত আবু আইয়ুব আনসারি (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি রমজানের রোজা রাখল অতঃপর শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখল, সে যেন বছরজুড়ে রোজা রাখল। (মুসলিম : ২৮১৫; তিরমিজি : ৭৫৯)। আল্লাহতায়ালা প্রতিটি নেকির বিনিময়ে দশগুণ দান করেন। আল্লাহ বলেন, ‘কেউ সৎ কাজ করলে সে তার দশগুণ পাবে এবং কেউ অসৎ কাজ করলে তাকে শুধু তারই প্রতিফল দেওয়া হবে। আর তাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।’ (সুরা আনআম : ১৬০)। সুতরাং রমজানের ফরজ রোজার সঙ্গে শাওয়ালের ছয় রোজা মিলে হয় ৩০ যোগ ৬=৩৬। আর প্রতিদান হিসাব করলে ৩৬ গুণ ১০=৩৬০। অর্থাৎ, বৎসরের প্রতিদিন রোজার সাওয়াব দেওয়া হবে। বাকি পাঁচ দিন রোজা রাখা নিষিদ্ধ। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি রমজানের রোজা রাখে অতঃপর শাওয়াল মাসে ছয়টি রোজা রাখে সে সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর মতো পাপমুক্ত হয়ে যায়। (আল মুজামুল আওসাত : ৮/২৭৫, ৮৬২২)

শাওয়াল মাসে রোজা রাখার ক্ষেত্রে আমরা এ মাসের সোম ও বৃহস্পতিবারগুলো বেছে নিতে পারি। নবীজি (সা.) প্রতি সোম ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। এ দুদিনের রোজার বিশেষ ফজিলত হাদিসের কিতাবগুলোতে বর্ণিত হয়েছে। হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) সোম আর বৃহস্পতিবার রোজার প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখতেন।’ (তিরমিজি : ৭৪৫)। হজরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত আরেক হাদিসে নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘সোম ও বৃহস্পতিবার আল্লাহর কাছে বান্দার আমল পেশ করা হয়। আর আমি পছন্দ করি, আমার আমল এমন সময় পেশ করা হোক যখন আমি রোজাদার।’ (তিরমিজি : ৭৪৭)। অথবা এ মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখও বেছে নিতে পারি। চন্দ্রমাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখের রোজার বিশেষ ফজিলতও হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে। ইসলামী পরিভাষায় এ দিনগুলোকে ‘আইয়ামে বিজ’ বলা হয়। বিজ শব্দের অর্থ সাদা বা পরিষ্কার। এ দিনগুলোতে যেহেতু চাঁদের আলোয় পৃথিবী আলোকিত থাকে, ঝলমল করে; এজন্য দিনগুলোকে আইয়ামে বিজ বলা হয়। হজরত আবু জর (রা.)-কে নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘তুমি যদি প্রতি মাসে তিনটি রোজা রাখতে চাও, তাহলে ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখে রোজা রাখো।’ (তিরমিজি : ৭৬১)

এ ছাড়া পবিত্র রমজানে দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার মাধ্যমে সবার মধ্যে গড়ে উঠেছিল ইবাদতমুখী অভ্যাস। রোজা শেষে যেন কিছুটা যেন ভাটা পড়ে যায় ইবাদত-বন্দেগিতে। আসলে রমজানে তাকওয়া ও খোদাভীতির যে অভ্যাস গড়ে ওঠে, তা পুরো বছর চলার পাথেয়। এক মাসের অনুশীলন সারা বছর আমাদের ত্যাগ ও সংযমের জন্য সহায়ক হয়। তাই রমজানের শিক্ষা ভুলে যাওয়া ঠিক না। বরং বছরজুড়ে এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা দরকার। কেননা রোজা নিছক উপবাস থাকা, পানাহার ও কামাচার বর্জনের নাম নয়। এর বিশেষ তাৎপর্য ও দর্শন রয়েছে। রয়েছে এর দৈহিক, আত্মিক, নৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক উপকারিতা। রমজানের এ সর্বব্যাপী শিক্ষার আলোকে সারা বছর নিজের জীবন পরিচালিত করতে না পারলে নিছকই উপবাস থাকা ছাড়া রমজানে আমাদের আর কোনো অর্জন নেই।

পবিত্র রমজান মুসলমানদের জীবনে ইবাদতের সঙ্গে বিশেষ অন্তরঙ্গতা গড়ে তোলে। কোরআনের সঙ্গে ভালোবাসা স্থাপন করে। হালাল উপার্জনের প্রেরণা দেয় এবং পরিশ্রমের মানসিকতা তৈরি করে। মানুষের আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজজীবনে অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে চলার শিক্ষা দেয়। হিংসা-বিদ্বেষ, হানাহানি ও অহংবোধ ভুলে গিয়ে সুখী, সুন্দর ও সমৃদ্ধিশালী সমাজ প্রতিষ্ঠার শিক্ষা দেয়। রমজানের অন্যতম উদ্দেশ্য হচ্ছে, ত্যাগ ও সংযমের মাধ্যমে নিজেকে পরিশুদ্ধ করা তথা খোদাভীতি অর্জন। রোজা অবস্থায় আমরা মিথ্যা কথা, গিবত, চোখলখুরি, মূর্খতা ও অসৎ কাজ থেকে বিরত ছিলাম। তেমনি রমজানের পরেও আমাদের সেগুলো বর্জন করে চলতে হবে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মিথ্যা কথা ও কাজ এবং মূর্খতা পরিত্যাগ করতে পারল না, তার এই পানাহার বর্জন করা বা রোজা রাখায় আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই।’ (বোখারি : ১৯০৩)। অর্থাৎ, রোজা রেখে যেমন মিথ্যা কথা, অসৎ কাজ ও মূর্খতা পরিহার করতে হয়, তেমনি রমজানের পরেও এ চর্চা আমাদের অব্যাহত রাখতে হবে।

পবিত্র রমজান মাগফিরাত ও ক্ষমা অর্জনের মাস। এ মাস পাওয়ার পরও যারা তাদের আমলনামাকে পাপ-পঙ্কিলতামুক্ত করতে পারেনি রাসুল (সা.) তাদের ধিক্কার দিয়ে বলেছেন, ‘ওই ব্যক্তির নাক ধুলোয় ধূসরিত হোক, যে রমজান পেল অথচ তার পাপগুলো ক্ষমা করিয়ে নিতে পারল না।’ (তিরমিজি : ৩৫৪৫)। অতএব, রমজান-পরবর্তী সময় আমাদের সব ধরনের গুনাহ ও পাপমুক্ত জীবনযাপন করতে হবে। সামনের এগারোটি মাস গুনাহ ও পাপাচারমুক্ত থেকে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনে সচেষ্ট থাকতে হবে। পাশাপাশি পার্থিব লোভ-লালসা, হিংসা-বিদ্বেষ, পরচর্চা, পরনিন্দা, মিথ্যাচার, প্রতারণা, অতিরিক্ত সম্পদ অর্জনের আকাঙ্ক্ষা প্রভৃতি থেকে দূরে থাকা ও আত্মনিয়ন্ত্রণ, মিতাচার, মিতব্যয়িতা ও পারস্পরিক ভালোবাসার শিক্ষা বছরজুড়ে ধরে রাখা। বরং এভাবেই যেন গড়ে ওঠে পুরোটা জীবন।

কৃপণতা একটি আত্মিক ব্যাধি। মাহে রমজান আমাদের ত্যাগী ও সংযমী হতে শেখায়। কিছু মানুষ আছে যারা অর্জিত সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। আল্লাহর পথেও খরচ করে না, নিজের জন্যও খরচ করে না। রমজান আমাদের সম্পদ দানের দিকে উৎসাহিত করেছে, নিবেদিত হতে শিখিয়েছে। এ মাসে আমরা অধিক পরিমাণ দান সদকা, জাকাত, ঈদের দিন সদাকাতুল ফিতরসহ ইত্যাদি নানাভাবে দানের চেষ্টা করে থাকি। কিন্তু রমজানের পরেও এগারোটি মাস আমাদের সব ধরনের কৃপণতা পরিহার করে আল্লাহর দেওয়া সম্পদ থেকে সামর্থ্য অনুযায়ী বেশি বেশি দান-সদকা করা এবং গরিব-দুঃখীদের পাশে দাঁড়ানো। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর যাদের অন্তরের কার্পণ্য থেকে রক্ষা করা হয়, তারাই মূলত সফলকাম।’ (সুরা তাগাবুন : ১৬)

একজন মুমিন সর্বদাই আল্লাহর আদেশ-নিষেধ মেনে চলবে এমনটাই স্বাভাবিক। শুধু রমজানের জন্যই নয়, একজন মুসলিমের জন্য সর্বাবস্থায় হারাম ভক্ষণ করা কবিরা গুনাহ। হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে শরীর হারাম খাবার দ্বারা গঠিত তা জান্নাতে প্রবেশ করবে না।’ (তিরমিজি : ৬১৪)। পবিত্র রমজানের সিয়াম সাধনা ইসলামের অন্যতম ভিত্তি ও মহান আল্লাহর ফরজকৃত একটি বিধান ছিল। আমরা তা যথাযথভাবে আদায় করার চেষ্টা করেছি। এভাবেই প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদের কোরআন ও সুন্নাহর বিধানগুলো মেনে চলতে হবে। ইসলামের বিধিনিষেধের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। আল্লাহতায়ালা যেসব হালাল করেছেন ও আদেশ করেছেন তা পালনে সচেষ্ট হতে হবে এবং যা থেকে নিষেধ করেছেন তা পরিহার করতে হবে।

ইমান আনার পর প্রথম ফরজ বিধান হলো, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ সময়মতো আদায় করা। রমজানে আমরা নামাজের ব্যাপারে অনেকটা যত্নবান হলেও রমজানের পর মসজিদে এ উপস্থিতি লক্ষ করা যায় না। কিন্তু নামাজ সর্বাবস্থায় একটি ফরজ বিধান। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর থেকে প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তির জন্য মৃত্যু পর্যন্ত পালনীয় বিধান। হাদিসে এসেছে, ‘কেয়ামতের দিন বান্দাকে সর্বপ্রথম নামাজের হিসাব গ্রহণ করা হবে। যদি তা সঠিক হয় তবে তার সব আমলই সঠিক হবে আর যদি তা বাতিল হয় তবে তার সব আমলই বাতিল হয়ে যাবে।’ (মুজামুল আওসাত : ১৮৫৬)। রমজানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা ও তাৎপর্য হলো ‘তাকওয়া’ অর্জন। রমজানের রোজা পালনের অন্যতম উদ্দেশ্য সুরা বাকারায় আল্লাহতায়ালা উল্লেখ করে বলেন, ‘যেন তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’ মুমিন জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, ‘তাকওয়া’ বা ‘আল্লাহভীতি’। আমার প্রতিটি কাজে, প্রতিটি পদক্ষেপে মহান আল্লাহ সর্বদা দেখছেন। প্রতিটি কর্মের জন্য তার কাছে জবাবদিহি করতে হবে এ অনুভূতি সর্বদা মনে দৃঢ়ভাবে জাগ্রত রাখা ও মহান রবের সব ধরনের আদেশ-নিষেধগুলো মেনে চলাই হলো তাকওয়া। মহান আল্লাহর কাছে সেই ব্যক্তিই সবচেয়ে দামি যে তাকওয়াবান। মহান আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তিই আল্লাহর কাছে অধিক সম্মানী যে অধিক মুত্তাকি (আল্লাহভীরু)।’ (সুরা হুজুরাত : ১৩)।

আল্লাহতায়ালা আমাদের শাওয়াল মাসের ছয় রোজা রাখার তওফিক দান করুন।

লেখক: মুহাদ্দিস ও ইসলামী চিন্তাবিদ

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

পুলিশকে ধাক্কা দিয়ে পালাল মাদক কারবারি

হজযাত্রীদের গায়ে ডিজিটাল ট্যাগ বসাবে সৌদি সরকার

শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু রাখার প্রতিবাদ, কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

বিধবার সম্পত্তি দখলচেষ্টার অভিযোগ দেবরের বিরুদ্ধে

কালবৈশাখী ঝড়ে বাড়িঘর লন্ডভন্ড

নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : রাশেদা সুলতানা

লেখক পূরবী বসুর অবস্থা ‘সংকটাপন্ন’

গুচ্ছের ‘খ’ ইউনিটের পরীক্ষা কাল, প্রতি আসনে লড়বেন ১৫ জন

অপরিচিত তরুণ খুঁজছে চীনের নারীরা

স্বস্তিকাকে তুলাধুনা করল নেটিজেনরা

১০

কেন বৃষ্টি চান না ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃষকরা

১১

চাকরির সুযোগ দিচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১২

বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায় সৌদির ৮০ কোম্পানি

১৩

নরসিংদীতে তীব্র দাবদাহে শ্রমিকের মৃত্যু

১৪

বাংলাদেশ ব্যাংকের অবক্ষয়ে কষ্ট হয় ফরাসউদ্দিনের

১৫

বিএনপিকে ঠেকাতে গিয়ে গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে সরকার : আব্দুস সালাম

১৬

চাল চকচকে করতে পুষ্টির অংশ ছাঁটাই করে ফেলা হয় : খাদ্যমন্ত্রী

১৭

চট্টগ্রামে কোকাকোলার বোতল সরিয়ে আলোচনায় রাজা

১৮

সোনার গয়না রপ্তানিতে উজ্জ্বল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৯

ইসরায়েলের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে ইরাকি যোদ্ধারা

২০
*/ ?>
X