মেজর (অব.) ড. নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ
প্রকাশ : ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০২:১১ এএম
আপডেট : ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:২৭ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ ও বিশ্ব অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ ও বিশ্ব অর্থনীতি

শুরুটা গত ১ এপ্রিল। সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে অবস্থিত ইরানের কনস্যুলার ভবনে (দূতাবাস) এদিন বোমা বর্ষিত হলে ইরানের তিন ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাসহ ২৩ জন ঘটনাস্থলে ও পরে হাসপাতালে নিহত হন। তাদের মধ্যে একজন ছিলেন আধাসামরিক বাহিনী রেভল্যুশন গার্ড কোরের (আরজিসি) অধিনায়ক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. রেজা জাহেদি, যাকে আমেরিকার হাতে প্রাণ হারানো ইরানের আরেক জাঁদরেল জেনারেল কাশেম সোলাইমানের উত্তরসূরি বিবেচনা করা হতো। ব্রিগেডিয়ার জাহিদের একজন বিশ্বস্ত সহকারীও এ বোমাবর্ষণে প্রাণ হারায়। পরবর্তীকালে স্পষ্ট হয়ে যায়, এমন বোমাবর্ষণ মূলত ইসরায়েলের কাজ এবং ইরান এমন হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার প্রকাশ্য হুমকি দেয়।

এ ঘটনার ১৩ দিন পর অর্থাৎ ১৩ এপ্রিল রাতে এবং ১৪ তারিখের প্রথম প্রহরে ইরান শুরু করে অপারেশন ‘ট্রু প্রমিজ’ (TRUE PROMISE)। এ সময় ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ করে ইরান তার নিজস্ব ভূখণ্ড থেকেই ধ্বংসাত্মক ড্রোন ও মিসাইল নিক্ষেপ অব্যাহত রাখে। পাঁচ ঘণ্টা ধরে চলা এ আক্রমণের সময় ইসরায়েলের অন্তত ৭২০ স্থান থেকে সাইরেন বাজিয়ে চলমান বিপদের সংকেত এবং নিরাপদ আশ্রয় যাওয়ার নির্দেশনা প্রদান করা হয়। ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনীর মুখপাত্র জেনারেল ড্যানিয়েল হাগারির বক্তব্য মতে, ইরানের এ আক্রমণের সময় কমবেশি ১৭২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ইরানি ভূখণ্ড থেকে ১৭০টি ড্রোন (মতান্তরে ১৮৫টি) ড্রোন, ১২০টি ব্যালিস্টিক মিসাইল ও ৩০টি ক্রুজ মিসাইল নিক্ষিপ্ত হয়। সেনা মুখপাত্রের ভাষ্যমতে, ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আসার আগেই যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সহায়তায় ইরান থেকে নিক্ষিপ্ত ক্ষেপণাস্ত্রের অধিকাংশই আকাশে ধ্বংস ও ভূপাতিত করা হয়। অন্যদিকে জর্ডানের আকাশসীমা দিয়ে উড়ে আসা ক্ষেপণাস্ত্র ফ্রান্স ও জর্ডানের সহায়তায় ধ্বংস করা হয়। মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিনের ভাষ্যমতে, শুধু ইরানই নয়, ইরাক,

সিরিয়া এবং ইয়েমেন থেকেও কয়েক ডজন ড্রোন ও

মিসাইল ইসরায়েলের দিকে ছোড়া হয়, যা মার্কিন সেনারা আকাশে ধ্বংস করেছে।

ইরানের এমন আক্রমণের ফল নিয়ে দুই ধরনের বক্তব্য পাওয়া যায়। ইসরায়েলি ভাষ্যমতে, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় দক্ষিণ ইসরায়েলের নেভাটিম বিমান ঘাঁটি সামান্য ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং সাত বছরের একটি বেদুইন মেয়ে আহত হয়। এ ছাড়া ৩১ জন ইসরায়েলি আক্রমণের সময় হুড়োহুড়ি করে আহত বা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়। পক্ষান্তরে ইরান এ আক্রমণকে ১ এপ্রিলের ঘটনার জবাব বলে আখ্যায়িত করেছে এবং তাদের লক্ষ্য পূরণ হয়েছে বলে দাবি করেছে। একই সময়ে তারা এ যাত্রায় আর কোনো আক্রমণ না করার ঘোষণা দিয়েছে।

এমতাবস্থায় ইসরায়েলের নেপথ্য শক্তি আমেরিকা, বন্ধুপ্রতিম ইউরোপীয় দেশসমূহ এবং সুহৃদ অন্যান্য বহু দেশের পক্ষ থেকে ইসরায়েলকে শান্ত থাকার এবং প্রতিশোধ না নেওয়ার অনুরোধ করা হয়। তবে তা আমলে নেয়নি ইসরায়েল। ১৯ এপ্রিল সকালে সামরিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ ইরানের ইস্পাহান এলাকায় মিসাইল আক্রমণ করে ইসরায়েল। এতে ইস্পাহানে অবস্থিত ইরানি পারমাণবিক কার্যক্রম পরিচালনার স্থাপনাসমূহ নিরাপত্তায় নিয়োজিত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া ইসরায়েলের যেসব সামরিক স্থাপনা থেকে ইসরায়েলের ড্রোন ও মিসাইল হামলা হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়, সেসব সামরিক স্থাপনায়ও কমবেশি আক্রমণ হয়েছে বলে জানা যায়।

আপাতদৃষ্টিতে এখানেই থেমে আছে ইরান-ইসরায়েলের সাম্প্রতিক দ্বৈরথ। তবে যে কোনো মুহূর্তে তা আবারও তীব্র শক্তি নিয়ে মাথাচাড়া দিতে পারে বলে আশঙ্কা নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের। কেউ কেউ আবার এ পরিস্থিতিকে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘমেয়াদে উত্তেজনা ও অশান্তি সৃষ্টি এমনকি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্বাভাসও মনে করছেন। এমন পরিস্থিতি বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান ব্যক্তি এবং বিশ্ব বাণিজ্যের নিয়ন্ত্রকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে।

প্রতিবেশী ভারতের ইকোনমিক টাইমসের দৃষ্টিতে এমন যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে বিশ্বের শেয়ার ও বন্ড বাজার প্রভাবিত হবে। বন্ডের মূল্য নেমে যাবে আর ঋণের সুদ বেড়ে যাবে। প্রবল অনিশ্চয়তার মাঝে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়ে যাবে এবং শেয়ারবাজারে পতন ঘটবে। স্বর্ণ ও ডলারের দামও বেড়ে যাবে। সার্বিকভাবে সামষ্টিক অর্থনীতি বা ম্যাক্রোইকোনমি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

ইরান পৃথিবীর অন্যতম অপরিশোধিত তেল উৎপাদনকারী দেশ। পৃথিবীর মোট অপরিশোধিত তেলের ৩ শতাংশ (দৈনিক প্রায় ৩ বিলিয়ন ব্যারেল) উৎপাদন ও রপ্তানি করে দেশটি। তদুপরি ইরানের জলসীমায় অবস্থিত হরমুজ প্রণালি ব্যবহার করে বিশ্বের ২০ শতাংশ অপরিশোধিত তেল বিভিন্ন দেশে পরিবহন ও বাজারজাত করা হয়। ভারতের ৬০ শতাংশ অপরিশোধিত তেল পরিবহন করা হয় হরমুজ প্রণালি দিয়ে। অন্যদিকে বিশ্বজুড়ে রয়েছে ইসরায়েলের বিনিয়োগ। ভারতের আদানি বন্দর, সান ফার্মাসিউটিক্যাল, কল্যাণ জুয়েলার্স ও টাইটানের মতো সুবিশাল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ইসরায়েলের ব্যাপক বিনিয়োগ রয়েছে।

আমেরিকাভিত্তিক অর্থ ও বিনিয়োগবিষয়ক তথ্য সংরক্ষণ, প্রচার ও গবেষণা সংস্থা এসঅ্যান্ডপি গ্লোবালের গত ১৪ নভেম্বর তথ্য অনুযায়ী, শুধু মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকা অঞ্চলের ৩ হাজার ৬০২টি শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি কোম্পানিতে ইসরায়েলের উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বিনিয়োগ রয়েছে। অন্যদিকে লয়েডস ব্যাংক ট্রেড নামক অন্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ভাষ্যমতে, দেশ হিসেবে ইসরায়েল ভূখণ্ড সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ (ডাইরেক্ট ফরেন ইনভেস্টমেন্ট) প্রাপ্তির বিচারে পৃথিবীর ১৫তম স্থান দখল করে আছে। ইউনাইটেড নেশনস কনফারেন্স অন ট্রেড অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আনটাড) প্রকাশিত ২০২৩ সালের বিশ্ব বিনিয়োগ প্রতিবেদনমতে, ২০২২ সালে ইসরায়েলে ২৯.২ শতাংশ (২৭৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার) বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে।

বিশ্বের অস্ত্র, প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ও গোয়েন্দা তথা আড়িপাতা যন্ত্র উৎপাদন ও রপ্তানির ক্ষেত্রে ইসরায়েল শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে। বার্তা সংস্থা আলজাজিরার গত ১৭ নভেম্বর প্রতিবেদনে দেখা যায়, ১৩০টি দেশ ইসরায়েল থেকে অস্ত্র, যুদ্ধ সরঞ্জাম ও গোয়েন্দা কার্যক্রমের যন্ত্রপাতি ক্রয় করে থাকে। ২০২২ সালে স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট ২০১৭ থেকে ২০২১ সালের তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে ইসরায়েলকে বিশ্বের ১০তম শীর্ষ অস্ত্র উৎপাদক ও রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে চিহ্নিত করে। অন্যদিকে আমেরিকা ও জার্মানিসহ পৃথিবীর বহু দেশ সরাসরি অস্ত্র উৎপাদন, সামরিক বাহিনীকে আধুনিকায়নসহ প্রতিরক্ষার নানা খাতে ইসরায়েলকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করে।

তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ইসরায়েল পৃথিবীর বুকে এক অনন্য উদাহরণ। অনেকের দৃষ্টিতে, আমেরিকার সিলিকন ভ্যালির পর প্রযুক্তির বড় ভান্ডার রয়েছে ইসরায়েলে। আমেরিকার পর পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি স্টার্টআপ কোম্পানিও গড়ে উঠেছে ইসরায়েলে। আমেরিকার অন্যতম স্টক মার্কেট ‘নাসডাক’-এ নথিভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে সংখ্যার বিচারে আমেরিকা ও চীনের পর ইসরায়েলের অবস্থান। প্রযুক্তি খাতে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ইন্টেল, মাইক্রোসফট, অ্যাপেল, আইবিএম, গুগল, সিসকো, ফেসবুক ও মটোরোলার মতো চার শতাধিক কোম্পানি তাদের রিসার্চ ও ডেভেলপমেন্ট সেন্টার খুলেছে ইসরায়েলের বিভিন্ন অঞ্চলে। পৃথিবীর ২৩.২ শতাংশ হীরা ইসরায়েলে আকর্ষণীয় রূপে কাটা হয় বা অলংকরণ করা হয় এবং উজ্জ্বল (পলিশ) করে পৃথিবীময় বাজারজাত করা হয়। আমেরিকার গুগল, ফেসবুক, বাসকিন রবিনস, ডানকিন ডোনাটস, ওরাকল, স্নাপাল, স্টারবাক্স, ওয়ারেন ব্রাদার্স, ক্যালভিন ক্লেইন কিংবা ডেলের মতো জগৎসেরা কোম্পানিগুলোর মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণ ইসরায়েলি ইহুদিদের হাতে। ২০২২ সালে গবেষণা প্রতিষ্ঠান ফোর্বস ২৬৭ জন ইহুদি বিলিওনিয়ারের নাম প্রকাশ করে, যারা মূলত বিশ্ব বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করে। একই প্রতিষ্ঠান ২০১৫ সালে দেখিয়েছে, বিশ্বের ৫০ জন শীর্ষ ধনীর মধ্যে ১০ জন (এক-পঞ্চমাংশ) ইহুদি। তাই বলা যায়, তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর বর্তমান বিশ্ব বাণিজ্য ও বিশ্ব অর্থনীতির অনেক কিছুই নির্ভর করবে ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনা, সম্ভাব্য যুদ্ধ কিংবা শান্তি প্রক্রিয়ার ওপর।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিশেষত মধ্যপ্রাচ্যে মধ্যম আয় ও উন্নয়নশীল দেশে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের প্রভাব বিষয়ে ইন্দোনেশিয়ার দৈনিক জাকার্তা পোস্ট সম্প্রতি একটি নিবন্ধন প্রকাশ করেছে। পত্রিকাটির দৃষ্টিতে এমন যুদ্ধের ফলে মুদ্রাস্ফীতি ঘটবে এবং ব্যাংক সুদের হার বেড়ে যাবে। সেইসঙ্গে বাড়বে সরকারি বন্ডের দাম ও বন্ডের ওপর সুদের হার। এর ফলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ কমিয়ে মার্কিনিরা খোদ আমেরিকাতেই বিনিয়োগ করবে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে মার্কিন বিনিয়োগ লাভ করা দেশগুলো।

তুরস্কের নিউজ এজেন্সি টিআরটি ওয়ার্ল্ড এক বিশ্লেষণে দেখিয়েছে, ইরানের ওপর পশ্চিমা অবরোধ হলে ডলারের বিনিময়ে ইরান আর জ্বালানি রপ্তানি করতে পারবে না। এর ফলে চীনা মুদ্রার বিনিময়ে অপরিশোধিত তেল সংগ্রহ করবে ‘টি পট’ নামে পরিচিত চীনের ছোট ছোট তেল শোধনাগার। সার্বিকভাবে বিশ্বের বুকে জ্বালানি তেল আমদানি ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে

দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চীন। যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে চীনে জ্বালানি তেল সরবরাহ বিঘ্নিত হলে গোটা বিশ্ব অর্থনীতিতে টানাপড়েন শুরু হবে।

সুনির্দিষ্টভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিরূপ পরিবেশ সৃষ্টি হবে বিশ্ব অর্থনীতি আক্রান্ত হলে। বাংলাদেশ এখন জ্বালানি তেলনির্ভর বিদ্যুৎ উৎপাদনের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল। বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল স্তম্ভ তৈরি পোশাক রপ্তানি এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রেরিত বৈদেশিক মুদ্রা। তৈরি পোশাক রপ্তানি আবার সামুদ্রিক জাহাজনির্ভর, যা চলে জ্বালানি তেলের দ্বারা। আর প্রবাসী শ্রমিকদের একটি বিরাট অংশই রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে। বাংলাদেশের শিল্প খাতের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতিসহ বিশাল অঙ্কের আমদানিদ্রব্য আসে চীন থেকে। তাই সার্বিক বিচারে তেলের মূল্যবৃদ্ধি ও অশান্ত মধ্যপ্রাচ্য বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। নীতিনির্ধারণী মহলে এসব বিষয় মাথায় রেখে সতর্ক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে এবং একাধিক বিকল্প নিয়ে গবেষণা ও ভাবনা-চিন্তা করতে হবে।

লেখক: গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল: [email protected]

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ছায়ানট মিলনায়তনে রবীন্দ্রসন্ধ্যা

‘মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া ব্যবসায় মানোন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার’

নানা আয়োজনে ‘বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড সেন্ট দিবস’ পালিত

ফের বন্দর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হলেন ছালিমা হোসেন

ভাত রান্না করতে গিয়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর

বিয়ের দাবিতে জুয়েলের বাড়িতে ২ সন্তানের জননীর অনশন

অস্ট্রেলিয়ায় যেতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য দুঃসংবাদ

এইডস ছড়িয়ে দিতে বহুজনের সঙ্গে যৌনকর্ম, অতঃপর...

২ হাজার কোটি টাকা পাচার মামলার আসামি হলেন উপজেলা চেয়ারম্যান

সিএনজিতে ধর্ষণের অভিযোগ, অতঃপর...

১০

৩৪০ টাকার জন্য লাথি মেরে গর্ভের সন্তান হত্যা

১১

রবীন্দ্র পুরস্কার পেলেন অধ্যাপক ভীষ্মদেব এবং অধ্যাপক লাইসা

১২

ইউরোপীয় স্টাইলে ভিসা আনছে আরব দেশগুলো

১৩

অর্থনীতি উত্তরণে গাঁজা চাষে ঝুঁকছে পাকিস্তান

১৪

চুরির অপবাদে তিন শিশুকে ট্রাক্টরচাপা দিয়ে মারার চেষ্টা

১৫

ধর্ষণ ও ভ্রূণ হত্যা মামলায় সেই ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

১৬

পদোন্নতি পেয়ে পুলিশ সুপার হলেন ৭ কর্মকর্তা

১৭

দেশবরেণ্য পরমাণু বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী কাল 

১৮

আইআইইউসি মিডিয়া কমিটির ৮ম সভা অনুষ্ঠিত

১৯

বাংলাদেশের যোগাযোগ ও অবকাঠামো উন্নয়নে অভূতপূর্ব সাফল্য

২০
X