এস এম রাকিব সিরাজী
প্রকাশ : ০৭ মে ২০২৪, ০২:৩৯ এএম
আপডেট : ০৭ মে ২০২৪, ০৯:৫৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

জোড়াতালির কারিগরি শিক্ষা ও স্বপ্নের চতুর্থ শিল্পবিপ্লব

জোড়াতালির কারিগরি শিক্ষা ও স্বপ্নের চতুর্থ শিল্পবিপ্লব

অস্ট্রেলিয়ার ওয়েস্টার্ন সিডনি ইউনিভার্সিটির গবেষণা সংস্থা ‘সেন্টার ফর এডুকেশনাল রিসার্চ’ কর্তৃক প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, পৃথিবীর উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে কারিগরি শিক্ষার হার যথাক্রমে জার্মানিতে ৭৩, জাপানে ৬৬, সিঙ্গাপুরে ৬৫, অস্ট্রেলিয়ায় ৬০, চীনে ৫৫ এবং কোরিয়ায় ৫০ শতাংশ। সম্প্রতি প্রকাশিত অন্যান্য জরিপে এই হার আরও বেশি। একই রিপোর্টে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষার হার মাত্র ১৪ শতাংশ! রিপোর্টটি বেশ কিছুদিন আগের, ততদিনে অবশ্য বাংলাদেশের কারিগরি শিক্ষার হার বেড়ে ১৪ থেকে ১৭ বা ১৮ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। রিপোর্টটি থেকে দেখা যাচ্ছে, কারিগরি শিক্ষায় সর্বোচ্চ অগ্রগতি সম্পন্ন দেশ জার্মানি।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞের কারণে পৃথিবীর যে কয়েকটি দেশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল, জার্মানি সেগুলোর মধ্যে অন্যতম। অথচ এ জার্মানিই আজ বিশ্ব অর্থনীতির নেতৃস্থানীয় প্রথম পাঁচটি দেশের মধ্যে একটি! বলার অপেক্ষা রাখে না, জার্মানির ঘুরে দাঁড়ানোর পেছনে অন্যতম নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে এই কারিগরি শিক্ষার সর্বজনীন বিস্তৃতি ও কার্যকর পরিচালন পদ্ধতি। ১৯৬৯ সালের দিকে শুরু হওয়া জার্মানির কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থায় একজন শিক্ষার্থী একই সঙ্গে ভোকেশনাল ট্রেনিং স্কুলে অধ্যয়নের পাশাপাশি শিক্ষাসংশ্লিষ্ট একটি কোম্পানিতে কাজ করে, যা ‘ডুয়েল ভোকেশনাল ট্রেনিং সিস্টেম’ নামে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। শুধু তাই নয়, এ ডুয়েল ভোকেশনাল ট্রেনিং চলাকালে একজন শিক্ষার্থী বাংলাদেশি টাকায় গড়ে প্রায় ৬০ থেকে ৭০ হাজার বা তারও বেশি টাকা পর্যন্ত বেতন বা ভাতা পেয়ে থাকেন। বলা বাহুল্য, জার্মানি থেকেই ২০১৩ সালে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের একটি অনুষ্ঠানে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের ধারণা সূচিত হয়েছিল। প্রথম শিল্পবিপ্লবের সূচনা হয়েছিল ব্রিটেন থেকে ১৭৬০ সালে বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কারের মাধ্যমে। বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাধ্যমে দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লব ঘটেছিল ঊনবিংশ শতাব্দীতে, তৃতীয় শিল্পবিপ্লব শুরু হয়েছিল বিংশ শতাব্দীর শেষার্ধে ইন্টারনেট আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে। একবিংশ শতাব্দীতে এসে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) ব্যবহার, রোবটের আবিষ্কার ও ব্যবহার, মেশিন লার্নিং, অফিস-আদালত-ব্যবসা-বাণিজ্যের সর্বত্র অটোমেশন প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে শুরু হয়েছে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব বাস্তবায়নের কাজ।

এ সময়ে এসে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হচ্ছে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য বাংলাদেশ কতটুকু প্রস্তুত? যে কর্মমুখী কারিগরি শিক্ষাকে উপজীব্য করে উন্নত এবং উন্নয়নশীল বিশ্বের প্রায় সব দেশ চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের পথে হাঁটছে, বাংলাদেশে সেই কারিগরি বা কর্মমুখী শিক্ষার অগ্রগতি কতটুকু? ২৭ এপ্রিলে প্রকাশিত দৈনিক কালবেলা পত্রিকার প্রধান সংবাদ ও এর শিরোনাম দেখে বাংলাদেশের কারিগরি শিক্ষার অন্দরমহলের খবর জানতে আগ্রহী হই। বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষার সূচনা হয় পঞ্চাশের দশক থেকে।

১৯৫৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী থাকাকালে দুটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। তার প্রচেষ্টায় সর্বপ্রথম পূর্ব পাকিস্তান পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট (বর্তমান ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট) প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৫৫ সালে প্রথম বছর ডিপ্লোমা-ইন-প্রকৌশলী কোর্সে প্রথম ব্যাচ ভর্তি হয়। একই বছর প্রতিষ্ঠিত ‘ইস্ট পাকিস্তান বোর্ড অব এক্সামিনেশন ফর টেকনিক্যাল এডুকেশন’ থেকে পরবর্তীকালে ১৯৬৭ সালের ১ নম্বর সংসদীয় আইনের ক্ষমতাবলে প্রতিষ্ঠিত কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে বর্তমানে বিভিন্ন স্তরে শিক্ষাক্রম ভিত্তিক মোট ১০ হাজার ৬৪৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রায় ১৪ লাখ ৬৩ হাজার ২৩০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের হাজারো সমস্যা আছে। অবকাঠামোগত সমস্যা আছে, শিক্ষক সংকট আছে, প্রশিক্ষণের অভাব আছে, গবেষণা ও পরিকল্পনার অভাব আছে, আছে প্রচুর পরিমাণে দুর্নীতি। সময়ের জনপ্রিয় ও সহজলভ্য সার্চ ইঞ্জিন ‘গুগল’-এ নিয়ে অনুসন্ধান করলেই অন্তত শতাধিক খবরের লিঙ্ক পাওয়া যায় কারিগরি শিক্ষাব্যবস্থার বিভিন্ন বিষয়ে, বিভিন্ন পর্যায়ের সমস্যা অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে। সম্ভাবনা আর সরকারের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামের সদিচ্ছা ও আন্তরিকতার কথাও আছে।

সংশ্লিষ্ট অনেকের সঙ্গে কারিগরি শিক্ষার এসব সমস্যার কারণ ও সমাধানের উপায় জানতে চেয়ে আলোচনা করলে মোটাদাগে যে উত্তর পাওয়া যায় তা হলো—দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার সঠিক বাস্তবায়ন আর শিক্ষার মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন। কারিগরি শিক্ষা যে প্রচলিত মূলধারার শিক্ষার বিকল্প শিক্ষা নয় বরং একবিংশ শতাব্দীর বিশেষ করে কভিড-১৯-পরবর্তী নতুন স্বাভাবিক বাস্তবতায় (নিউ নরমাল রিয়ালিটি) কারিগরি শিক্ষাই কর্মমুখী মূলধারার প্রধান ও একমাত্র শিক্ষা হতে পারে, এই ধারণার বিকাশ জরুরি। তা ছাড়া শিক্ষার্থীদের কারিগরি শিক্ষার প্রতি আগ্রহী করে তুলতে হলে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সমান সুযোগ-সুবিধার পাশাপাশি কর্মক্ষেত্রে অগ্রাধিকারের নীতি ও নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের কারিগরি জ্ঞান বা প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে আগ্রহী করার জন্য কার্যকর উদ্যোগ ও এর বাস্তবায়নও জরুরি। এককথায় কারিগরি ও কর্মমুখী শিক্ষাকে সর্বজনীন করার জন্য দৃশ্যমান সমস্যাগুলোর সমাধানসহ সৃজনশীল ও ব্যতিক্রমী যা যা করণীয় তা ‘অগ্রাধিকারের অগ্রাধিকার’ হিসেবে করতে হবে।

এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) ২০১৯ সালের একটি সমীক্ষা অনুসারে, প্রতি বছর দেশে প্রায় সাড়ে সাত হাজার থেকে আট হাজার নতুন প্রযুক্তিগত কর্মক্ষেত্রের সুযোগ সৃষ্টি হয়। এর বিপরীতে প্রায় ২০ হাজার নতুন কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল স্নাতক বছরে চাকরির বাজারে প্রবেশ করে। অথচ তাদের মধ্যে ৮০ শতাংশের বেশি নিয়োগকর্তার দ্বারা নির্ধারিত নিয়োগের মান পূরণ করতে ব্যর্থ হয়। ফলে পর্যাপ্ত দক্ষ জনবল না থাকার কারণে এই জায়গাগুলো দখল করে নিচ্ছে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা কারিগরি শিক্ষায় অভিজ্ঞ চাকরিপ্রার্থী বিদেশিরা। এডিবির প্রতিবেদন মতে, কারিগরি দক্ষতা, ব্যবসায়িক বিশ্লেষণ ও প্রকল্প বাস্তবায়নের মতো মধ্যস্তরের দক্ষতার জন্য দেশীয় প্রতিভা খুঁজে না পাওয়ার কারণে উৎপাদন শিল্প প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে উচ্চ মজুরিতে প্রযুক্তি দক্ষ লোক নিয়োগ করতে বাধ্য হচ্ছে।

ফার্মাসিউটিক্যালস, হেলথকেয়ার, লজিস্টিকস এবং ওয়্যারহাউজিং, অটোমোটিভ এবং কিছু সেবা খাত এরই মধ্যে তাদের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে এআই ব্যবহার করছে। এ ছাড়া কিছু নন-ট্র্যাডিশনাল খাত যেমন—ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিকস, কনস্ট্রাকশন, প্লাস্টিক ও প্যাকেজিং, এফএমসিজি, ডিফেন্স এবং সিকিউরিটি, ফার্নিচার শিল্প এরই মধ্যে এআই সহায়ক রোবট ব্যবহার করছে।

শিল্প-কলকারখানা ও অফিসে এ প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের কারণে আগামী ১০ বছর অনেক পেশা হারিয়ে যাবে এবং তৈরি হবে নতুন কর্মক্ষেত্র। স্বয়ংক্রিয় প্রযুক্তির জন্য ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বের ৮০ কোটি শ্রমকি বর্তমান চাকরি হারাবে। এ ব্যাপক পরিবর্তনকে সুযোগ হিসেবে কাজে লাগাতে চাইলে বাংলাদেশের হাতে এই মুহূর্তে কারিগরি শিক্ষার সর্বজনীন বিস্তৃতি ছাড়া আর কোনো বিকল্প অপশন আছে বলে জানা নেই।

তা ছাড়া কারিগরি শিক্ষাকে সর্বজনীন করলে একই সঙ্গে শিক্ষার সাংবিধানিক অধিকার ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের গণমুখী শিক্ষাব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা হয়। যেমন সংবিধানে বলা হয়েছে—‘সমাজের প্রয়োজনের সঙ্গে শিক্ষাকে সংগতিপূর্ণ করিবার জন্য এবং সেই প্রয়োজন সিদ্ধ করিবার উদ্দেশ্য যথাযথ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও সদিচ্ছা প্রণোদিত নাগরিক সৃষ্টির জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে’। অন্যদিকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘে যে ভাষণ দেন সেখানে কারিগরি শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন—‘বিশ্বের সকল সম্পদ ও কারিগরি জ্ঞানের সুষ্ঠু বণ্টনের দ্বারা এমন কল্যাণের দ্বার খুলে দেওয়া যাবে, যেখানে প্রত্যেক মানুষ সুখী ও সম্মানজনক জীবনের ন্যূনতম নিশ্চয়তা লাভ করবে।’ অধিকন্তু, কারিগরি শিক্ষার সম্প্রসারণ ও এর সর্বজনীন করার বিষয়টি বঙ্গবন্ধুকন্যা ও প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার মিশন স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সবচেয়ে ভালো ভূমিকা রাখতে পারে। সুতরাং, সংবিধান, বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধুকন্যার স্বপ্নের কারিগরি শিক্ষা আক্ষরিক অর্থেই চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের হাতিয়ার হবে, এটাই প্রত্যাশা।

১৯৭৩ সালে ছাত্রলীগের জাতীয় সম্মেলনে কারিগরি শিক্ষার প্রতি জোর তাগিদ দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন—‘কাজ করো, কঠোর পরিশ্রম করো, না হলে বাঁচতে পারবে না। শুধু বিএ, এমএ পাস করে লাভ নেই। আমি চাই কৃষি কলেজ, কৃষি স্কুল, ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল ও কলেজ, যাতে সত্যিকারের মানুষ পয়দা হয়। বুনিয়াদি শিক্ষা নিলে কাজ করে খেয়ে বাঁচতে পারবে। কেরানি পয়দা করেই একবার ইংরেজ শেষ করে গেছে দেশটা।’

দেশ ও দেশের বাইরে শিক্ষা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন সরকারের তরুণ শিক্ষামন্ত্রী জোড়াতালির এ কারিগরি শিক্ষাকে জোড়া

লাগিয়ে একটি শক্তিশালী শিক্ষাব্যবস্থা হিসেবে গড়ে তুলতে পারলে, স্বপ্নের চতুর্থ শিল্পবিপ্লব স্বপ্নে নয়, বাস্তবে পরিণত হবে।

লেখক: কারিগরি শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক

বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

গাজীপুরে কারখানার ১০ তলার ছাদ থেকে লাফিয়ে নারী শ্রমিকের মৃত্যু

রাজশাহীতে আগুনে পুড়ে ছাই ১০ বিঘার পানের বরজ

বিয়েবাড়ি থেকে কনের পিতাকে তুলে নিয়ে টাকা দাবি

ঠাকুরগাঁওয়ে নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর , এলাকায় উত্তেজনা

ঈশ্বরদীতে ফেনসিডিলসহ রেল নিরাপত্তা বাহিনীর সিপাহি আটক

এমপি আনোয়ার খানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ওসিকে নির্দেশ

উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ১১৬ কোটিপতি প্রার্থী : টিআইবি

রাইসির জন্য দোয়ার আহ্বান

প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা সিটির কাছেই থাকল

বাংলাদেশকে লক্কড়ঝক্কড় দেশে পরিণত করেছে আ.লীগ : প্রিন্স

১০

২০৩০ সালে সাড়ে ৫২ লাখ যাত্রী বহন করবে মেট্রোরেল  

১১

পেনিনসুলা স্টিলের এমডিসহ চারজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

১২

ইরানের প্রেসিডেন্টের সন্ধানে সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন, সাহায্য করতে চায় ইরাক

১৩

সাঈদ খোকনের বক্তব্যের বিষয়ে কথা বলবেন না মেয়র তাপস

১৪

কিরগিজে সহিংসতার ঘটনায় ঢাকার উদ্বেগ

১৫

সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসছেন শিক্ষকরা

১৬

‘অটোরিকশা নিষিদ্ধ করার আগে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করুন’

১৭

বিএনপি এখন জনগণের আস্থার স্থল : আব্দুস সালাম

১৮

চট্টগ্রাম নগর আ.লীগের সম্মেলন অক্টোবরেই

১৯

রিজার্ভ সংকট জাতির জন্য অশনি সংকেত : ১২ দলীয় জোট

২০
X