মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২
কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ১৪ জুলাই ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১৪ জুলাই ২০২৫, ১০:০১ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

এসএসসির ফলে বিচিত্র বিভ্রাট

ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

এসএসসি পরীক্ষায় যশোরের পুলেরহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৩২৯ শিক্ষার্থীর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগের ৪৮ শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়। কেন্দ্র থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার নম্বর না পাঠানোয় এমন ঘটনা ঘটে। তিন দিন পর গতকাল রোববার সংশোধিত ফলে বিজ্ঞান বিভাগে সেই ৪৮ জনের সবাই কৃতকার্য হয়েছে। এদিকে বগুড়ায় ৮৮৩ শিক্ষার্থীর ফল বিপর্যয়ের ঘটনায় তা সংশোধনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে নিদিষ্ট সময়ে ব্যবহারিক বিষয়ের নম্বর বোর্ডে না পাঠানোয় একটি প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থী ফেল করেছে। এ ছাড়া ঠাকুরগাঁওয়ে ২০-২৫ শিক্ষার্থী এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে তিন বিষয়ে ফেল এবং নড়াইলের লোহাগড়ায় এক শিক্ষার্থী এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে অন্য বিষয়ে ফেল করেছে।

যশোরের পুলেরহাট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্র থেকে এবার ছয়টি বিদ্যালয়ের ৩২৯ শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগের পরীক্ষার্থী ছিল ৪৮ জন। তাদের সবাই অকৃতকার্য হয়। ফল বিশ্লেষণ করে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা দেখেন, রসায়ন বিষয়ে সবাই অকৃতকার্য হয়েছে। এরপর সব স্কুল থেকে কেন্দ্র সচিবের কাছে জানতে চাইলে কেন্দ্র সচিব মো. খানজাহান আলী ফল সংশোধনের জন্য যশোর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের কাছে চিঠি দেন।

কেন্দ্র সচিব খানজাহান আলী বলেন, কী কারণে বিজ্ঞান বিভাগের সবার রসায়ন বিষয়ে অকৃতকার্য আসে, তারা বুঝতে পারেননি। ফল সংশোধনের আবেদন করার পর রোববার শিক্ষা বোর্ডে গিয়ে ৪৮ জনের ফল সংশোধন করা হয়।

এ বিষয়ে যশোর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবদুল মতিন বলেন, কেন্দ্র থেকে রসায়ন বিষয়ের ব্যবহারিক পরীক্ষার নম্বর পাঠানো হয়নি। এ জন্য ৪৮ শিক্ষার্থীর ফল অসম্পূর্ণ ছিল। যে কারণে রসায়ন বিষয়ে সবার ফেল আসে। কেন্দ্রের ভুলের কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। রোববার তাদের ফল সংশোধন করে দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রের এ ভুল বা অবহেলার জন্য কেন্দ্র সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বগুড়ায় ৮৮৩ শিক্ষার্থীর ফল সংশোধনের নির্দেশ: বগুড়া জিলা স্কুল কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষা দেওয়া ৮৮৩ শিক্ষার্থীর ফল সংশোধনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ ভুলক্রমে ‘ক্যারিয়ার শিক্ষা’ বিষয়ে ব্যবহারিক পরীক্ষায় ৫০ নম্বরের বদলে ২৫ নম্বরের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করে শিক্ষা বোর্ডে ফল পাঠিয়েছিল। পরে কেন্দ্র সচিবের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে শনিবার ওই শিক্ষার্থীদের ফল সংশোধনের নির্দেশনা দেওয়া হয়।

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্টের কাছে পাঠানো চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বগুড়া জিলা স্কুল কেন্দ্রের সব পরীক্ষার্থীর ক্যারিয়ার শিক্ষা বিষয়ের ব্যবহারিক পরীক্ষায় নির্ধারিত নম্বর ৫০-এর স্থানে ভুলবশত ২৫ নম্বরের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করে পাঠানো হয়েছে বলে কেন্দ্র সচিব লিখিতভাবে জানিয়েছেন। ওই কেন্দ্রের সব পরীক্ষার্থীর ক্যারিয়ার শিক্ষা বিষয়ের ব্যবহারিক নম্বর ২৫-এর স্থানে ৫০ সন্নিবেশিত করে সংশোধিত ফল প্রকাশের অনুরোধ জানানো হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার এসএসসির ফল প্রকাশের পর ‘ক্যারিয়ার শিক্ষা’ বিষয়ে কম নম্বর পাওয়ার বিষয়টি নজরে আসে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের। এরপর তারা জিলা স্কুল প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ করে। একপর্যায়ে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের তোপের মুখে পড়েন জিলা স্কুলের শিক্ষকরা। এ সময় উত্তেজিত অভিভাবকদের হাতে কয়েকজন শিক্ষক লাঞ্ছিত হন। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

জিলা স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ও কেন্দ্র সচিব সেলিমা নাসরিন বলেন, কারিগরি ত্রুটির কারণে অনাকাঙ্ক্ষিত এ ভুল হয়েছে। ক্যারিয়ার শিক্ষা বিষয়ে ২৫-এর বদলে ৫০ নম্বর সন্নিবেশিত করে সংশোধিত ফল প্রকাশের জন্য শিক্ষা বোর্ডে লিখিত আবেদন করা হয়েছে। শিগগির ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের সংশোধিত ফল প্রকাশ করা হবে বলে তিনি শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করেন।

ফরিদগঞ্জে ব্যবহারিক পরীক্ষার নম্বর বোর্ডে না পাঠানোয় একটি প্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল: নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহারিক পরীক্ষার নম্বর বোর্ডে না পাঠানোর কারণে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার মজিদিয়া আলিয়া মাদ্রাসার এসএসসি (ভোকেশনাল) শাখার সব পরীক্ষার্থী ফেল করেছে। এ কথা স্বীকার করেছেন ভোকেশনালের সিনিয়র শিক্ষক শামসুদ্দিন।

জানা গেছে, এসএসসি পরীক্ষায় ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া আলিয়া মাদ্রাসার ভোকেশনাল শাখা থেকে ২৫ পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। গত বৃহস্পতিবার ফল প্রকাশের পর দেখা গেছে, সব শিক্ষার্থীই ফেল করেছে। পরে সবাই দেখে ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্ট ট্রেইনিং’ বিষয়ে তারা সবাই ফেল করেছে।

পরীক্ষার্থী মো. মোস্তফা কামাল ও মো. আল আমিন বলে, তারা সব বিষয়ে পরীক্ষা দিয়েছে। পরীক্ষার সময় ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্ট ট্রেইনিং পরীক্ষার জন্য কিছু মাল কিনতে হবে বলে টাকা চেয়েছিলেন শিক্ষক শামসুদ্দিন।

ভোকেশনাল শাখার সিনিয়র শিক্ষক শামসুদ্দিন বলেন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্ট ট্রেইনিং পরীক্ষার নম্বর যোগ না হওয়ার কারণে ফেল এসেছে। আমরা এক সপ্তাহের মধ্যে রেজাল্ট নিয়ে আসব। তিনি স্বীকার করেন, ব্যবহারিক পরীক্ষার পর নিদিষ্ট সময়ে নম্বর বোর্ডে পাঠানো হয়নি। তবে পরীক্ষার্থীদের কাছে টাকা চাওয়ার বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন।

মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি আনোয়ার মোল্লা বলেন, পরীক্ষার ফল আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে এসে পড়বে। আমরা ব্যবহারিক বিষয়ের নম্বর গত ৮ জুলাই পাঠিয়েছি।

ফরিদগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. গাউছুল আজম পাটওয়ারী বলেন, আমি এ বিষয়টি জানি না। সবাই ফেল করার বিষয়টি অস্বাভাবিক। এ বিষয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুলতানা রাজিয়া বলেন, এমন ঘটনা খুবই দুঃখজনক। এমনটা কেন ঘটল, তা খতিয়ে দেখা হবে।

ঠাকুরগাঁওয়ে এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে তিন বিষয়ে ফেল: ঠাকুরগাঁও টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে গণিত বিষয়ে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল নাজমুল ইসলাম। পরীক্ষার ফলে গণিতসহ তিন বিষয়ে ফেল এসেছে তার। এমন সমস্যায় পড়েছে ওই প্রতিষ্ঠানের টুটুল, নাহিদুল ইসলাম নয়ন, লিমনসহ প্রায় ২০-২৫ জন শিক্ষার্থী। তারা ২০২৪ সালে পরীক্ষা দিয়ে গণিতে ফেল করে। এ বছর তারা ফরম ফিলআপ করে শুধু গণিত বিষয়েই পরীক্ষা দেয়। তবে এ বছরের ফলে গণিতের সঙ্গে আরও দুই বিষয়ে ফেল আসে তাদের, যদিও ওই দুই বিষয়ে গত বছরের পরীক্ষাতেই পাস করে তারা।

ফেল করা পরীক্ষার্থীরা বলেছে, সমস্যার কথা প্রতিষ্ঠান প্রধানকে জানালেও তিনি কোনো সমাধান দিতে পারছেন না। তাদের নিয়ে দুশ্চিন্তায় অভিভাবকরাও। নাজমুল জানায়, ২০২৪ সালে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ঠাকুরগাঁও টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে গণিত বিষয়ে ফেল করি। ২০২৫ সালে ফের ফরম ফিলআপ করে গণিত বিষয়ে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার পর এখন ফলাফলে গণিতের সঙ্গে কৃষি ও ট্রেড-২ মিলে তিন বিষয়ে ফেল এসেছে। প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে জানানোর পরও কোনো সমাধান হচ্ছে না।

টুটুল নামে আরেক শিক্ষার্থী জানায়, গণিত বিষয়ে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে তার গণিত ও কৃষি বিষয়ে ফেল এসেছে। এখন নিরুপায়। এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে কীভাবে দুই বিষয়ে ফেল আসে। এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে সে ও তার অভিভাবকরা।

এমন সমস্যা নিয়ে স্কুলের অফিস থেকে ফিরে যাচ্ছিলেন রহিদুল ইসলাম নামে এক অভিভাবক। তিনি জানান, অফিস থেকে পরে যোগাযোগ করতে বলা হচ্ছে।

সমস্যার কথা নিয়ে জানতে চাইলে ঠাকুরগাঁও সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ তোফাজ্জল হোসেন গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি। তবে কয়েকজন শিক্ষক জানান, বিষয়টি নিয়ে তারা বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছেন।

ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক ইশরাত ফারাজানা বলেন, বিষয়টি কলেজের অধ্যক্ষকে বলা হয়েছে। তিনি সমাধান করবেন। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ধৈর্য ধারণ করতে বলেন তিনি।

নড়াইলের লোহাগড়ায় এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে অন্য বিষয়ে ফেল: নড়াইলের লোহাগড়ায় এসএসসি পরীক্ষায় ‘বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়’ বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে ‘কৃষি শিক্ষায়’ ফেল করেছে লক্ষ্মীপাশা আদর্শ বিদ্যালয়ের কারিগরি শাখার শিক্ষার্থী মো. রোমান মোল্যা।

জানা গেছে, লক্ষ্মীপাশা আদর্শ বিদ্যালয়ে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে কারিগরি শাখার (ইলেকট্রিক্যাল) শিক্ষার্থী মো. রোমান মোল্যা বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২০২৩ সালে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। ওই বছর ‘বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়’ বিষয়ে ফেল করে সে। তবে কৃষিশিক্ষায় ‘এ’ গ্রেড পায়। ২০২৪ সালে ফেল করা ‘বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়’ বিষয়ে আবার পরীক্ষা দেয়, তবে সেবারও ওই বিষয়ে পাস করতে পারেনি। তবে যথারীতি কৃষিশিক্ষার ফল ছিল অপরিবর্তিত। এবার রোমান আবারও ‘বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়’ বিষয়ে পরীক্ষা দেয়। তবে এবারে আসা ফলে সে ওই বিষয়ে পাস করে। কিন্তু ‘কৃষি শিক্ষায়’ ফেল দেখিয়ে সামগ্রিক ফলে তাকে পাস দেখানো হয়।

এ বিষয়ে শিক্ষার্থী মো. রোমান মোল্যা বলে, আমি ২০২৫ সালে শুধু বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য ফরম পূরণ করি। পরে আমি শুধু ওই বিষয়টিতে পরীক্ষা দিয়েছি। বোর্ডের দেওয়া ফলে আমি ওই বিষয়ে এ মাইনাস (A-) পেয়েছি। কিন্তু কৃষি শিক্ষায় আমাকে ফেল দেখানো হচ্ছে। আমি তো কৃষি শিক্ষায় পরীক্ষাই দেইনি। প্রথমে রেজাল্ট সিট দেখে কিছু বুঝতে না পারলেও পরে বিষয়টি দেখতে পাই।

এ বিষয়ে লক্ষ্মীপাশা আদর্শ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস এম মুরাদুজ্জামান বলেন, বিষয়টি জানতে পেরেছি। শিক্ষার্থীর ফলের বিষয়টি নিয়ে বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করে সমাধানের চেষ্টা করা হবে। তবে ধারণা করছি, এটা দায়িত্বরত ব্যক্তির টাইপিং মিসটেক হতে পারে। তিন বছর আগে বোর্ড থেকে জানানো হয়েছিল—কোনো শিক্ষার্থী কোনো বিষয়ে ফেল করলে চতুর্থ বিষয়ে যদি পাস করে, পরবর্তী বছরে ফেল করা বিষয়ে পুনরায় পরীক্ষা দিয়ে পাস করলেও চতুর্থ বিষয়ের ফল যোগ হবে না। তবে পাস করার পরও মার্কশিটে ফেল দেওয়ার কথা নয়।

ফল নিয়ে এসব জটিলতার বিষয়ে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার কালবেলাকে বলেন, ‘ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ভুলের কারণে ফলের ঝামেলা হয়েছে—এমন ঘটনা ঘটেনি। তবে বিভিন্ন বোর্ডে ঘটেছে, সেটি জেনেছি। যেসব বোর্ডে এ ধরনের ভুল হয়েছে, তা সংশোধনের টেকনিক্যাল যে কোনো ধরনের সহায়তা প্রয়োজন হলে আমরা দিয়ে থাকি।’

(প্রতিবেদন পাঠিয়েছেন যশোর, বগুড়া, ঠাকুরগাঁও, চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ ও নড়াইলের লোহাগড়া প্রতিনিধি)

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

এসএসসি-এইচএসসিতে ভালো ফল করা শিক্ষার্থীদের জন্য সুখবর

মাকে জীবনের জন্য হুমকি দাবি, বাড়িতে ঢুকতে দেয়নি ছেলে 

চরমোনাইর দরবারে এনসিপির কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল 

বাড়ির পেছনে পড়ে ছিল শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ

আশুলিয়া কলেজ প্রশাসনের ভুলে বিপাকে ১৮৬ এইচএসসি পরীক্ষার্থী

উপদেষ্টা শারমিন মুরশিদ পশ্চিমা এজেন্ডা বাস্তবায়নে লিপ্ত : হেফাজতে ইসলাম

নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বরদাশত করা হবে না : মোস্তফা জামান

‘মব’ সৃষ্টি করে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করছে ছাত্রশিবির, অভিযোগ ছাত্রদলের 

লর্ডসে ব্যর্থ জাদেজার বীরত্ব, ইংল্যান্ডের নাটকীয় জয়

১০

গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে গাকৃবিতে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১১

শুটিংয়ে মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল স্টান্টম্যানের

১২

প্রেমের টানে ভারতে গিয়ে বিপাকে বাংলাদেশি নারী

১৩

খুলনায় ট্রেন-ট্রাকের সংঘর্ষ, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৪

১৬ জুলাই কৈশোর তারুণ্যে বই ট্রাস্টের ৯ বছরপূর্তি

১৫

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলেন শেখ মইনউদ্দিন

১৬

ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় দুর্ঘটনা / নিহত ৬ জনের প্রত্যেককে দেড় কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয় : হাইকোর্ট

১৭

ক্লাব বিশ্বকাপকে কি সফল বলা যায়?

১৮

ভোটার হতে আবেদন করা প্রবাসীদের তথ্য দিলেন এনআইডি ডিজি

১৯

২২ বছরের সংসার ভাঙল অভিনেত্রীর

২০
X