নবান্ন মানেই নতুন ধানের চালে পিঠা-পায়েসের উৎসব। শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) বিকেলে বাংলা একাডেমির চত্বরে তৃতীয় বারের মত অনুষ্ঠিত হলো বোন নবান্ন উৎসব ১৪৩০।
বাংলা একাডেমিতে এবারের আয়োজন করে আমরা একাত্তর। বোনের হাতে রাখি পরিয়ে ভাইদের নতুন ধানের তৈরি উনুনে গরম গরম ভাপা পিঠে, চিতই পিঠে, দুধ চিতই দিয়ে আপ্যায়ন করেছেন। আর কাচের চুড়ি পরিয়েছেন হাতে। সেসঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য দেন আমরা একাত্তরের প্রধান সমন্বয়কারী হিলাল ফয়েজী। আবৃত্তি করেন রিচি, বহ্নি, লগ্ন, রাকা, পপি, এলিজা রহমান, করবী দাস, উপমা, বাঁশি বাজিয়েছেন মকবুল। লোকসঙ্গীত পরিবেশন করেন মিজান, দিলু। ‘পৌষ পিঠা গুড়ি কুটা সুখের যন্ত্রণা’, ও ‘পৃথিবী এবার এসে বাংলাদেশ নাও ছিনে’ দুটি গানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেন নৃত্যক্ষরের নৃত্যশিল্পীরা।
আট ফর আটার আদৃতার কাঠের এক্রেলিকের হাতে আঁকা ৬০টি কানের দুল, গলার মালা বোন নবান্ন উৎসবে ৬০ বোনকে উপহার দেন। এরপর বুকমাক ১০০ টাকা, গলার এক্রেলিকের গলার মালা ১৫০ টাকা, কানের দুল ১০০টাকা, ক্যানভাস ৩০০ থেকে ৮৫০ টাকা।
মন্তব্য করুন