

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জের শাহ আরেফিনের মাজার খুঁড়ে পাথর তুলে লুটপাট-চুরির মূলহোতা এবং অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ড-লুটের মূল আসামি বশর মিয়া ওরফে বশর কোম্পানিকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী। পরে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে তাকে এক বছরের সাজা দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১২টায় উপজেলার জালিয়ারপাড় গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বশর মিয়া উপজেলার জালিয়ারপাড় গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে। এ সময় আব্দুল মালেক নামে আরও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে উপজেলার বৈশাখান্দী বাহাদুরপুর গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে।
শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বিষয়টি কালবেলাকে নিশ্চিত করছেন কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি মো. রতন শেখ।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ইউএনও মোহাম্মদ রবিন মিয়ার নেতৃত্বে পুলিশ ও বিজিবিকে সঙ্গে নিয়ে পাথর লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে যৌথবাহিনীর অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে শাহ আরেফিন ধ্বংসের হোতা বশর মিয়াসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
কোম্পানীগঞ্জের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রবিন মিয়া কালবেলাকে বলেন, শাহ আরেফিন মাজার ধ্বংস, লুটপাট, চরির মূল হোতা ও পুলিশ ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ড- লুটের মূল আসামি বশর মিয়াকে গ্রেপ্তার করে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। পাথরকাণ্ডে জড়িতদের ধরতে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মন্তব্য করুন