আগৈলঝাড়ায় স্বামী আশীষ হালদারকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে স্ত্রী সীমা রানী হালদারের বিরুদ্ধে। পরে আহত অবস্থায় আশীষকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। আশীষ উপজেলার গৈলা ইউনিয়নের তালতারমাঠ গ্রামের সুধীর হালদারের ছেলে।
ঘটনায় আহত আশীষ হালদার বলেন, আড়াই বছর আগে প্রেম করে সীমাকে বিয়ে করি। বিয়ের পর থেকেই আমার কাছ থেকে সীমা বিভিন্ন সময় নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার হাতিয়ে নেয়। সংসার করবে না বলে ১০ লাখ টাকাও দাবি করে সীমা। গত ৩০ ডিসেম্বর রাতে ঢাকা থেকে বাড়িতে আসি। পরে রাতে ঘুমাতে গিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে আমার স্পর্শকাতর স্থানে লাথি মারে এবং হাতের বিভিন্ন স্থানে কামড় দিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে আমার চিৎকারে পরিবারের লোকজন উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন।
এ বিষয়ে স্ত্রী সীমা রানী বলেন, আশীষকে ঢাকায় বসে ৫ মিনিট দেখে বিয়ে করেছি। তাকে আমার পছন্দ হয়নি। সে ঢাকা থেকে এসেই আমার গায়ে হাত দিয়েছে। এজন্য আমি তাকে লাথি মেরেছি।
মন্তব্য করুন