কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:৩২ পিএম
আপডেট : ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:১৫ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

ইসরায়েলি বিমান ছিনতাই করেছিলেন যে ফিলিস্তিনি নারী

ফিলিস্তিনি নারী লায়লা খালেদ। ছবি: সংগৃহীত
ফিলিস্তিনি নারী লায়লা খালেদ। ছবি: সংগৃহীত

এক তরুণী বিমানবন্দরের নিরাপত্তাব্যবস্থার চোখে ফাঁকি দিয়ে সঙ্গে থাকা একটি পিস্তল এবং দুটি হ্যান্ডগ্রেনেডসহ উঠে পড়লেন বিমানে। এর জন্য নিজেকে প্রস্তুত করেছিলেন, পুরো ঘটনায় নিজেকে স্থির রেখে। তার পরনে ছিল ইতালির রোম বিমানবন্দরে সাদা স্যুট, সানহ্যাট এবং চওড়া সানগ্লাস। ২৫ বছর বয়সী এ তরুণী একাই ছিনতাই করা বিমানে চড়ে বৈরুত থেকে রোমে এসেছিলেন। যে কারণে তাকে প্রথম নারী ছিনতাইকারী হিসেবে কৃতিত্ব দেওয়া হয়।

ঘটনা ১৯৬৯ সালের ২৯ আগস্টের। সাহসী এ তরুণীর নাম লায়লা খালেদ। তার দুঃসাহসিক কাজে সঙ্গী ছিলেন আরেক ব্যক্তি সেলিম ইসাভিক। তিনি ফিলিস্তিনের মুক্তিবাহিনী ‘পপুলার ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অব প্যালেস্টাইন’ (পিএফএলপি)-এর চে গোয়েভারা কমান্ডো ইউনিটের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন।

সন্দেহ এড়াতে লায়লা এবং তার সঙ্গী ইসাভি প্রথম শ্রেণির আসন বুক করেছিলেন। যেখান থেকে সহজেই বিমানের ককপিটে প্রবেশ করা যাবে। ১৯৭৩ সালে প্রকাশিত লায়লা খালিদের আত্মজীবনী 'মাই পিপল শ্যাল লিভ'-এ লিখেছেন, ‘যেহেতু ইসাভি এবং আমি ওয়েটিং লাউঞ্জে আলাদা সিটে বসেছিলাম, সেসময় শিকাগো থেকে আসা একজন গ্রিক-আমেরিকান আমার সাথে আলাপ জমানোর চেষ্টা করেন।’ 'তিনি আমাকে বলেছিলেন যে ১৫ বছর আমেরিকায় থাকার পর তিনি তার মায়ের সাথে দেখা করতে গ্রিসে যাচ্ছেন। একসময় মনে হয়েছিল তাকে এই বিমান ছেড়ে অন্য বিমানে যেতে বলি, কিন্তু তারপর আমি নিজেকে দমিয়ে রাখি।'

এ বিমান যাত্রায় লায়লা খালেদ ও তার সঙ্গী সেলিম ইসাভির আসন ছিল কাছাকাছি। এ সময় বিমানবালার সাথে কৌশলী আচরণ তার কাজ আরও সহজ করে দেয়। বিমানবালাকে বলেন খুব ঠান্ডা লাগছে এবং পেটে ব্যথা করছে। তাই অতিরিক্ত কম্বল প্রয়োজন। কম্বলের নিচে লায়লা তার হ্যান্ডগ্রেনেড এবং পিস্তল রাখে, যেন হাতের কাছে পাওয়া যায়। বিমানবালার কফি কিংবা কিছু খাওয়ার অফার করলেও অজুহাতে এড়িয়ে যান।

'শুট দ্য উইমেন ফার্স্ট'-এর লেখিকা আইলিন ম্যাকডোনাল্ডকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে লায়লা খালেদ বলেছিলেন, 'ফ্লাইট ক্রুরা খাবার পরিবেশন করা শুরু করতেই সেলিম লাফিয়ে উঠে ককপিটে পৌঁছে যান। আমিও আমার কোলে থাকা হ্যান্ডগ্রেনেড হাতে নিয়ে তার পেছনে দৌড়ে যাই।' এগুলো দেখে বিমানবালার হাত থেকে ট্রে পড়ে যায় এবং তিনি জোরে জোরে চিৎকার করতে থাকেন। তারা সাথে থাকা পিস্তল প্যান্টের ভেতর দিয়ে গিয়ে বিমানের মেঝেতে পড়ে যায়। এ সময় প্রথম শ্রেণির সব যাত্রী এবং ক্রুদের বিমানের পেছনে ইকোনমি ক্লাসে যেতে বলি।

পাইলট লায়লার নির্দেশ মানতে অস্বীকার করলেন। লায়লা তার সাথে থাকা হ্যান্ডগ্রেনেড দেখাতেই পাইলট নির্দেশনা শুনতে শুরু করেলেন। এ সময় লায়লা বিমানটিকে ইসরায়েলে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন। পাইলটকে ওই বিমানটি ইসরায়েলের লোদ বিমানবন্দরে নিয়ে যেতে বলেন। এটি তখন ডেভিড বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর নামে পরিচিত ছিল। যা ছিল কৌশলের অংশ।

ইসরায়েলের ভূখণ্ডে বিমানটি প্রবেশ করতেই দুপাশে তিনটি ইসরায়েলি মিরাজ বিমান উড়তে শুরু করে। বিমানের যাত্রীদের মনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। কারণ- ইসরায়েলি বিমান তাদের বিমানটিকে গুলি করে ভূপাতিত করবে। লায়লা খালেদ লোদের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সাথে যোগাযোগ করেন এবং বলেন, ‘এখন আপনারা আমাদের ফ্লাইট টিডব্লিউএ-৮৪০ বলার পরিবর্তে, ফ্লাইট পিএফএলপি ফ্রি আরব প্যালেস্টাইন বলে সম্বোধন করবেন।’

লোদ বিমানবন্দরের দিকে বিমান এগিয়ে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়ে মাত্র ইসরায়েলিদের ধোঁকা দেওয়া হয়েছিল। বিমানটি লোদের ওপর দিয়ে উড়ে যায়। নিচে শত শত ইসরায়েলি সৈন্য ও ট্যাঙ্ক হাইজ্যাক হওয়া বিমান উদ্ধারে মোকাবিলায় প্রস্তুত ছিল। পাইলটকে নির্দেশনা দেওয়া হয় বিমানটি দামেস্কে যাবে। লায়লা খালিদ পরে তার আত্মজীবনীতে লিখেছেন, ‘যখন আমি ওপর থেকে ফিলিস্তিনের দিকে তাকালাম, এক মিনিটের জন্য আমি ভুলে গিয়েছিলাম যে আমি একটি অভিযানে আছি।’

তিনি লিখেছেন- ‘আমার ইচ্ছা হচ্ছিল দাদি, ফুপু সবাইকে ডেকে বলতে যে আমরা ফিরে আসছি। পরে পাইলটও বলেছিলেন যে, আমরা যখন হাইফার ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছিলাম, তখন তিনি দেখেছেন আমার মুখ লাল হয়ে গিয়েছে। মুখে সব লোম দাঁড়িয়ে গিয়েছে।’

বিমানটি দামেস্ক বিমানবন্দরে অবতরণ করতেই সেলিম ইসাভি বিমানের ককপিটে বিস্ফোরক দিয়ে উড়িয়ে দেওয়া হয়। যার অন্যতম কারণ- ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করানো। আইলিন ম্যাকডোনাল্ড তার শুট দ্য উইমেন ফার্স্ট বইতে লিখেছেন, 'পিএফএলপি তাদের নেতৃত্বে এই হাইজ্যাকিং থেকে যে প্রচার পেয়েছিল তাতে তারা খুব খুশি হয়েছিল।'

এরপর জীবন নাশের ঝুঁকি থাকায় লায়লা খালেদকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় সফরে পাঠানো হয়। তাকে অপহরণ ও হত্যা করতে ইসরায়েলিরা তৎপর হয়ে ওঠে। যদিও পরবর্তীতে দেহরক্ষীর নিয়ে লায়লা খালেদ আরব দেশ সফর করেছেলেন।

লায়লা মুখে প্লাস্টিক সার্জারি করিয়ে চেহারায় পরিবর্তন আনেন। তার নাক, গাল, চোখ ও মুখের ছয়টি স্থানে প্লাস্টিক সার্জারি করা হয়। যার অন্যতম কারণ ছিল ঝুঁকি কমনোসহ ছিনতাইয়ের নতুন পরিকল্পনা করা। ১৯৭০ সালের সেপ্টেম্বরে, লায়লা খালেদ লেবানন থেকে ইউরোপে চলে যান। ৪ সেপ্টেম্বর, জার্মানির স্টাটগার্টে, তিনি প্যাট্রিক আর্গুয়েলোর সাথে দেখা করেন, যিনি পরবর্তী হাইজ্যাকিংয়ে তাকে সাহায্য করছিলেন।

প্যাট্রিকের সাথে পূর্বে কখনোই লায়লার দেখা হয়নি। সখ্যতা বাড়ায় ৬ই সেপ্টেম্বর দুজনেই নিউইয়র্কের টিকিট নিয়ে একসাথে স্টাটগার্ট থেকে আমস্টারডাম যান। প্যাট্রিক আমেরিকায় জন্ম নিলেও নিকারাগুয়ার নাগরিক ছিলেন। আমস্টারডামে, তারা দুজনেই নিউইয়র্কের উদ্দেশে ইসরায়েলি এয়ারলাইন্সের বোয়িং ৭০৭ বিমানের ফ্লাইট ইএলএআই ২১৯-এ চড়ে বসেন।

সারা আরভিং তার বই 'লায়লা খালেদ: আইকন অব প্যালেস্টিনিয়ান লিবারেশন'-এ লিখেছেন, ‘তারা দুজন যখন বিমানে উঠেন, তখন তারা জানতেন না যে তাদের দুই সহকর্মী যাদের এই ছিনতাইয়ে সাহায্য করার কথা ছিল তাদেরকে বিমানে সিট দিতে অস্বীকার করেছিলেন ইসরায়েলি এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তারা।’ সিদ্ধান্ত হয় এ বিমানটিও তারা হাইজ্যাক করবে।

ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা করার সময়, সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে ইএলএআইর বিমান হাইজ্যাক করার জন্য দুজনের বেশি মানুষের প্রয়োজন হবে কারণ ওই বিমানে সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষী ছিল এবং বিমানের আরোহীদের তিনবার তল্লাশি করা হয়।

লায়লা খালেদ এবারও তার সঙ্গী নিয়ে পুরোপুরি প্রস্তুত। তাদের এবারের যাত্রা সঙ্গী ইকোনমি ক্লাসে বসে। এ প্রসঙ্গে আলাপকালে লায়লা বলেন, ‘প্যাট্রিক জানতেন তাকে কী করতে হবে এবং আমি জানতাম আমাকে কী করতে হবে।’ তাদের সাথে অস্ত্র ছিল। দুজনের কাছে ছিল হ্যান্ডগ্রেনেড। লায়লার পরনে থাকা স্কার্টের ছিল লুকিয়ে রাখা ছিল বিমানের নকশা। লায়লা ককপিটের দিকে দৌড়ে যেতেই পাইলট আজ করতে ‍পারে। দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করে দেয়। একপর্যায়ে লায়লা তার বিশেষভাবে তৈরি ব্রা (বক্ষবন্ধনী) থেকে দুটি হ্যান্ড গ্রেনেড বের করেন, কিন্তু তখনই বিমানে থাকা মার্শালরা গুলি ছুড়তে শুরু করে। তারাও পাল্টা গুলি ছুড়ে। এক মার্শালের পায়ে গুলি লাগে। প্যাট্রিকও গুলিবিদ্ধ হন। হামলায লায়লার পাঁজরের কয়েকটি হাড় ভেঙে যায়।

এর মধ্যেই বিমানটির চৌকস পাইলট বিমানটিকে হঠাৎ নিচের দিকে ওড়াতে শুরু করেন। ঝাঁকুনিতে গ্রেনেড বিস্ফোরণের ঝুঁকি তৈরি হয়। কেননা বিমানটি যত নিচে নামছিল বিমানের ভেতরে বাতাসের চাপ তত বাড়তে থাকায় ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কাও কমে আসছিল। লায়লা খালেদ বলেন 'আধাঘণ্টা পর আমরা উঠে দাঁড়াই এবং আমি দাঁত দিয়ে হ্যান্ড গ্রেনেডের পিনটা সরানোর চেষ্টা করছিলাম। আমরা উঠে চিৎকার করতেই নিরাপত্তাকর্মীরা পেছন থেকে গুলি চালাতে শুরু করে। দেখলাম ককপিটের ম্যাজিক আই থেকে কেউ আমাদের দেখছে।’

নিজেকে স্থির রেখে সাহসী তরুণীর লায়লা বলতে থাকনে ককপিটের দরজা না খুললে বিমান উড়িয়ে দেবেন। হুঁশিয়ারি দিয়ে তিন পর্যন্ত গুনতে থাকেন। যদিও মিবান ধ্বংসের কোন ইচ্ছেই তার ছিল না। যদিও তাকে কাজ হয়নি। কেউ একজন তার তার পেছন দিক থেকে মাথায় আঘান করে। অজ্ঞান হয়ে পড়েন লায়লা।

লায়লা অনুভব করছিলেন এক মার্শালকে রক্তাক্ত প্যাট্রিকের কোমরের ওপর দাঁড়িয়ে তার পিঠে চারটি গুলি করেছে। আহত মার্শাল শ্লোমো ওয়েডারের শারীরিক অবনতি হতে থাকে। উদ্বিগ্ন হয়ে ইএলএআইর পাইলট লন্ডনে জরুরি অবতরণ করে। ডেভিড রব তার বই 'টেরর ইন ব্ল্যাক সেপ্টেম্বর' -এ লিখেছেন, 'মার্শাল বার লেভাও, যিনি প্যাট্রিককে গুলি করেছিলেন, তাকে বিমানের হ্যাচ বা দরজা দিয়ে নামিয়ে অন্য ওই ইএলএআই বিমানে তুলে দেওয়া হয় যাতে তিনি ব্রিটিশ এখতিয়ার থেকে বেরিয়ে যেতে পারেন।' যেন তাকে প্যাট্রিককে হত্যার জন্য দায়ী করা না যায়।

লায়লাকে তখন যাত্রীদের সিট বেল্ট দিয়ে বেঁধে মেঝেতে শুইয়ে রাখা হয়েছিল। যদিও ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী তাকে বন্দি করেনি। গ্রেপ্তার করে ব্রিটিশ পুলিশ। বিমান অবতরণের পর প্যাট্রিক আর্গুয়েলোর নিথর দেহ একটি অ্যাম্বুলেন্সে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। লায়লা খালেদ তার আত্মজীবনী 'মাই পিপল শ্যাল লিভ'-এ লিখেছেন, 'আমি প্যাট্রিকের লাশের পাশে দাঁড়িয়ে তার হাত ধরি। আমি তার আঘাত পরীক্ষা করে বন্ধুত্বের মন থেকে ঠোঁটে চুমু খাই। তারপর ঝরঝর করে কেঁদে ফেলি।’

লায়লা খালেদকে লন্ডনের ইলিং থানায় নিয়ে যাওয়া হয় যেখানে তাকে পরের কয়েকদিন চিফ সুপারিনটেনডেন্ট ডেভিড প্রিউ জিজ্ঞাসাবাদ করেন। লায়লা খালিদকে জিজ্ঞাসাবাদের সময়, ডেভিড প্রিউ তাকে জানান যে ইএলএআই বিমান ছাড়াও, সুইস এয়ার, টিডব্লিউএ, পানাম এবং ব্রিটিশ এয়ারের বিমানগুলোও হাইজ্যাক করা হয়েছিল। এ কথা শুনেই লায়লা খালিদ বলেন, ব্রিটিশ এয়ারের বিমান ছিনতাইয়ের কোনো পরিকল্পনা তাদের ছিল না।

টানা ২৪ দিন ব্রিটিশ কারাগারে থাকার পর, ১৯৭০ সালের পহেলা অক্টোবর লায়লা খালেদকে বহনকারী রয়্যাল এয়ার ফোর্সের একটি বিমান কায়রোর উদ্দেশে যাত্রা করে। মূলত ব্রিটিশ সরকার জিম্মি করা ১১৪ জন যাত্রীর বিনিময়ে লায়লা খালেদকে মুক্তি দেওয়া হয়। বহু বছর পর লায়লা খালেদ এক সাক্ষাৎকারে প্রশ্ন করা হয়- আপনি যা করেছেন তার জন্য আপনি কি অনুতপ্ত? লায়লা খালেদের উত্তর ছিল 'মোটেই না।'

৭৭ বছর বয়সী লায়লা খালেদ বর্তমানে আম্মানে বসবাস করছেন। তিনি সেখানকার এক চিকিৎসক ফায়াজ রশিদ হিলালকে বিয়ে করেন, যার সাথে তার দুটি সন্তান রয়েছে, যাদেরে নাম বদর এবং বাশার।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

অলিম্পিকে পদকের লড়াই হবে যে ইভেন্টগুলোতে (২৭ জুলাই)

দক্ষিণ আমেরিকা নিয়ে নতুন ছক সৌদির

রাশিয়ার সাবেক উপ-প্রতিরক্ষা মন্ত্রী গ্রেপ্তার

ইসরায়েল-সৌদি সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে?

মানামার বাতাসে দূষণ সবচেয়ে বেশি, ঢাকার পরিস্থিতি কী

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার বর্জ্যে দুর্ভোগে ৩ লাখ মানুষ

স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

অলিম্পিকে নিষিদ্ধ ছিল যে দেশগুলো

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

উদ্বোধনীতে অ্যাথলেটদের চেয়ে বেশি উৎফুল্ল বাংলাদেশের কর্তারা

১০

কুষ্টিয়ায় নাশকতা মামলায় আ.লীগ নেতার ছেলে গ্রেপ্তার

১১

৬ দিন পর বরিশাল-ঢাকা রুটে লঞ্চ চলাচল শুরু

১২

ভেজানো ছোলা খাওয়ার উপকারিতা

১৩

হামলা মামলা ও লাঞ্ছনার শিকার লালমনিরহাটের ৬ সাংবাদিক

১৪

কলেজছাত্রীকে বিবস্ত্র, লজ্জায় আত্মহত্যা

১৫

প্যারিসের আলোয় উদ্ভাসিত অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

১৬

ট্রলার উদ্ধারে গিয়ে ডুবল স্পিডবোট, সৈকতে ভেসে এল ২ মরদেহ

১৭

সিলেটে ‘অবৈধ’ নিয়োগে প্রভাষক জালিয়াতিতে অধ্যক্ষ!

১৮

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী শনিবার

১৯

ইতিহাসে এই দিনে কী ঘটেছিল?

২০
X