মুফতি আরিফ খান সাদ
প্রকাশ : ০৪ আগস্ট ২০২৩, ০২:৫৯ এএম
আপডেট : ০৪ আগস্ট ২০২৩, ০৮:৩৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

ইসলাম প্রসারে বঙ্গবন্ধুর অনবদ্য অবদান

ইসলাম প্রসারে বঙ্গবন্ধুর অনবদ্য অবদান
ইসলাম প্রসারে বঙ্গবন্ধুর অনবদ্য অবদান

প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের ইতিহাসের অবিস্মরণীয় নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মহান এ মানুষ যেমন ছিলেন একজন শ্রেষ্ঠ দেশপ্রেমিক বাঙালি, তেমনি ছিলেন একজন ধর্মপরায়ণ মুসলমান। তিনি যেমন ছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, তেমনি বাংলাদেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ইসলামের প্রচার-প্রসারেরও স্থপতি ছিলেন। এ দুটি অনন্যসাধারণ অনুষঙ্গ বঙ্গবন্ধুর জীবনকে করেছে প্রোজ্জ্বল মহিমা। তিনি ইসলামের উদারনৈতিক অসাম্প্রদায়িক সাম্য ও মৈত্রীর চিরন্তন ভিত্তিকে মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন। স্বাধীন এ বাংলাদেশে ইসলামের অগ্রযাত্রায় বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা প্রশংসিত। বঙ্গবন্ধু সাড়ে তিন বছরের শাসনামলে দ্বীন ইসলামের প্রচার-প্রসারে যে ভূমিকা রেখেছেন, তা সমকালীন ইতিহাসে বিরল।

ইসলামের প্রতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেম ও ভালোবাসা ছিল সহজাত এবং বংশানুক্রমে প্রাপ্ত। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম শেখ লুৎফর রহমান; মা সায়েরা খাতুন। তারা দুজনই ছিলেন ধর্মপ্রাণ ও সুফি চরিত্রের অধিকারী মুসলমান। বঙ্গবন্ধুর পূর্বপুরুষ ছিলেন দরবেশ শেখ আউয়াল। তিনি হজরত বায়েজিদ বোস্তামী (রহ.)-এর প্রিয় সঙ্গী ছিলেন। ১৪৬৩ খ্রিষ্টাব্দে ইসলাম প্রচারের জন্য তিনি বাগদাদ থেকে বঙ্গে আগমন করেন। পরবর্তীকালে তারই উত্তর-পুরুষরা অধুনা গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় বসতি স্থাপন করেন। বঙ্গবন্ধু হচ্ছেন ইসলাম প্রচারক শেখ আউয়ালের সপ্তম অধস্তন বংশধর। তার বংশপরিক্রমা এমন—শেখ মুজিবুর রহমান, পিতা শেখ লুৎফুর রহমান, পিতা শেখ আবদুল হামিদ, পিতা শেখ তাজ মাহমুদ, পিতা শেখ মাহমুদ ওরফে তেকড়ী, পিতা শেখ জহির উদ্দিন, পিতা দরবেশ শেখ আউয়াল।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সুফি ও উচ্চবংশীয় ঐতিহ্যের ধারক হিসেবে আশৈশব ধর্মীয় মূল্যবোধ ও মানবিক চেতনা লালন করেছেন। জীবনের বাঁকে বাঁকে নানাভাবে তার উন্মেষ ঘটেছে। আলেম-ওলামা ও পীর-মাশায়েখদের সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল দারুণ। মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী, মাওলানা আতাহার আলী, মওলানা আবুল হামিদ খান ভাসানী, মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ ও মাওলানা অলিউর রহমানের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর গভীর সম্পর্ক ছিল। বিশেষ করে ধর্মীয় বিষয়ে তিনি উপমহাদেশের আধ্যাত্মিক রাহবার মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী (রহ.)-এর পরামর্শ নিয়ে চলতেন। দেশ পরিচালনার গুরুত্বপূর্ণ সময়ে তারই প্রতিফলন দেখা যায় তার জীবনে। দেশ স্বাধীনের পূর্বক্ষণে ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনের প্রাক্কালে পাকিস্তান বেতার ও টেলিভিশনে প্রদত্ত ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে, আমরা ইসলামে বিশ্বাসী নই। এ কথার জবাবে আমার সুস্পষ্ট বক্তব্য, আমরা লেবাসসর্বস্ব ইসলামে বিশ্বাসী নই। আমরা বিশ্বাসী ইনসাফের ইসলামে। আমাদের ইসলাম হজরত রাসুলে করিম (সা.)-এর ইসলাম; যে ইসলাম জগদ্বাসীকে শিক্ষা দিয়েছে ন্যায় ও সুবিচারের অমোঘ মন্ত্র। ইসলামের প্রবক্তা সেজে পাকিস্তানের মাটিতে বারবার যারা অন্যায়, অত্যাচার, শোষণ-বঞ্চনার পৃষ্ঠপোষকতা করে এসেছে, আমাদের সংগ্রাম সেই মুনাফিকদের বিরুদ্ধে। যে দেশের শতকরা ৯৫ জনই মুসলমান, সে দেশে ইসলামবিরোধী আইন পাসের কথা ভাবতে পারেন তারাই, ইসলামকে যারা ব্যবহার করেন দুনিয়াটা ফারস্থা করে তোলার কাজে।’

ইসলামের প্রচার-প্রসারে বঙ্গবন্ধুর বৃহৎ অবদান ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা। দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের দায়িত্ব নিয়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠনে মনোযোগের পাশাপাশি ইসলাম ধর্মের প্রচার ও গবেষণার জন্য ১৯৭৫ সালের ২৮ মার্চ সরকারিভাবে এই ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে এটি সরকারি অর্থে পরিচালিত অন্যতম বৃহৎ ইসলামিক সংস্থা। এই প্রতিষ্ঠান থেকে এ পর্যন্ত পবিত্র কোরআনের বাংলা তরজমা, তাফসির, হাদিস গ্রন্থের অনুবাদ, রাসুল (সা.)-এর জীবন ও কর্মের ওপর রচিত ও অনূদিত গ্রন্থ, ইসলামের ইতিহাস, ইসলামী আইন ও দর্শন, ইসলামী অর্থনীতি, সমাজনীতি, সাহাবি ও মনীষীদের জীবনী ইত্যাদি নানা বিষয়ে সাড়ে তিন হাজারেরও বেশি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। এ প্রতিষ্ঠান ঢাকার প্রধান কার্যালয়সহ সারা দেশের ৬৪টি জেলা কার্যালয়, আর্তমানবতার সেবায় ২৮টি ইসলামিক মিশন, ৭টি ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমির মাধ্যমে নানামুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে আসছে। বৃহত্তর কলেবরে ২৮ খণ্ডে ইসলামী বিশ্বকোষ, ১২ খণ্ডে সিরাত বিশ্বকোষ প্রকাশ করে ধর্মতাত্ত্বিক জ্ঞানের ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রেখেছে। বিশেষত, রোজা ও ঈদ উদযাপনের জন্য চাঁদ দেখার ওপর যে নির্ভরশীল থাকে এ দেশের মানুষ, এ ফাউন্ডেশন থেকেই একটি বিশেষ কমিটির মাধ্যমে তার সমাধান দেওয়া হয়। এ ছাড়া সম্প্রতি সারা দেশে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন; যা বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তৈরি করেছে।

দেশের মানুষের বিশুদ্ধ ইসলামী শিক্ষা প্রদান, ইসলামী আদর্শে জীবন গঠন ও দ্বীনি শিক্ষা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড পুনর্গঠন করেন। বঙ্গবন্ধুই প্রথম মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডকে স্বায়ত্তশাসন দিয়ে এর নাম রাখেন ‘বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড’। জাগতিক শিক্ষার সঙ্গে ধর্মীয় শিক্ষার সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে ধর্মীয় শিক্ষার আধুনিকীকরণের পাশাপাশি মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চতর শিক্ষার দ্বার উন্মুক্ত করা এবং মাদ্রাসা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সরকারি চাকরির নিশ্চয়তা ও যথাযথ মর্যাদা নিশ্চিত করেছিলেন তিনি। সাধারণ মানুষের মধ্যে ধর্মীয় চেতা বিস্তারে বিশ্ব তাবলিগেও অবদান রাখেন তিনি। তাবলিগের বিশ্ব ইজতেমা শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপন করার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সর্বপ্রথম স্থায়ী বন্দোবস্ত হিসেবে তুরাগ নদের তীরবর্তী জায়গাটি প্রদান করেন। সে থেকে অদ্যাবধি তাবলিগ জামাত ওই স্থানে বিশ্ব ইজতেমা উদযাপন করে আসছে। টঙ্গীতে বঙ্গবন্ধু এই স্থান বরাদ্দের বদৌলতেই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের লাখ লাখ মুসলিম এখানে সমবেত হয়ে ইসলামের দ্বিতীয় বৃহৎ সম্মেলন করে যাচ্ছেন। এ ছাড়া তাবলিগ জামাতের কেন্দ্র নামে পরিচিত কাকরাইল মসজিদের সম্প্রসারণের দরকার হলে তখন রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে বঙ্গবন্ধু নির্দ্বিধায় কাকরাইল মসজিদকে রমনা পার্কের কিছু জায়গা সরকারিভাবে বরাদ্দ দিয়ে এর সম্প্রসারণের ব্যবস্থা করে দেন। রাশিয়ায় তাবলিগ জামাত প্রেরণের ব্যবস্থাও তার হাত ধরেই হয়। রাশিয়া তথা সোভিয়েত ইউনিয়নে বিদেশ থেকে কেউ গিয়ে ইসলাম প্রচারের সুযোগ পেত না। কিন্তু বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের সঙ্গে রাশিয়ার সুসম্পর্কের সুযোগ নিয়ে ইসলাম প্রচারের জন্য সর্বপ্রথম তাবলিগ জামাতের একটি দল সেখানে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন।

আরব বিশ্বের পক্ষে সমর্থন ও সাহায্য প্রেরণ শুরু হয় তার পৃষ্ঠপোষকতায়। ১৯৭৩ সালে আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে বঙ্গবন্ধু আরব বিশ্বের পক্ষে সমর্থন করেন এবং এ যুদ্ধে বাংলাদেশ তার সীমিত সাধ্যের মধ্যে সর্বোচ্চ অবদান রাখার চেষ্টা করে। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সমর্থনে ১ লাখ পাউন্ড চা, ২৮ সদস্যের মেডিকেল টিমসহ একটি স্বেচ্ছাসেবী বাহিনী পাঠানো হয়। বিশ্ব মুসলিমের সঙ্গে সৌজন্য সম্পর্ক বিনির্মাণে তিনি স্বয়ং অংশগ্রহণ করেন। তিনি মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে ১৯৭৪ সালে পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত ইসলামী সম্মেলন সংস্থার (ওআইসি) অধিবেশনে যোগদান করেন এবং আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশকে এই সংস্থার অন্তর্ভুক্ত করেন। ওআইসি সম্মেলনে যোগদান করে ইসলাম ও বাংলাদেশ সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু মুসলিম নেতাদের সামনে যে বক্তব্য তুলে ধরেন, এতে আরবসহ মুসলিম বিশ্বে বাংলাদেশের ভাব উজ্জ্বল হয় এবং মুসলিম বিশ্বের নেতাদের সঙ্গে সুদৃঢ় ভ্রাতৃত্বের বন্ধন গড়ে ওঠে।

বঙ্গবন্ধুর দিকনির্দেশনা ও পৃষ্ঠপোষকতায় ঢাকায় সিরাত মজলিশ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গঠন করা হয়। সিরাত মজলিশ ১৯৭৩ ও ’৭৪ সালে রবিউল আউয়াল মাসে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম বৃহত্তর আঙ্গিকে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) মাহফিল উদযাপনের কর্মসূচি গ্রহণ করে। বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে তারই নির্দেশে সর্বপ্রথম বেতার ও টেলিভিশনে গুরুত্বের সঙ্গে পবিত্র কোরআন ও তার তাফসির এবং অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠান প্রচার করার সুব্যবস্থা করা হয়। ফলে সকালে শুভসূচনা হয় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে এবং তেলাওয়াতের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচি শেষ করা হয়। প্রচারমাধ্যমে সে ধারা আজও অব্যাহত রয়েছে। ধর্মীয় দিবসগুলো যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধুই প্রথম বাংলাদেশে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন এবং সেসব দিবসের পবিত্রতা রক্ষার্থে সিনেমা হল বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেন। ইসলামে মদ-জুয়া সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। ইসলামের এই বিধানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারিভাবে আইন করে এসব অপকর্ম নিষিদ্ধ করেছিলেন এবং শাস্তির বিধান জারি করেছিলেন। এ ছাড়া ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঘোড়দৌড়ের নামে জুয়া, হাউজি, লটারি এবং গেট-এ-ওয়ার্ড প্রভৃতি ইসলামবিরোধী কার্যকলাপও কঠোরভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। ইসলামের প্রচার ও প্রসারের ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এসব যুগান্তকারী অবদানের কথা বাংলাদেশের ইতিহাসে চিরদিন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। আমরা বঙ্গবন্ধুর রুহের মাগফিরাত কামনা করি এবং মহান রবের দরবারে তার ও তার পরিবারের শহীদদের জন্য জান্নাত প্রার্থনা করি।

লেখক : মুহাদ্দিস ও ইসলামী চিন্তাবিদ

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

নেতানিয়াহু ও ইসরায়েল এখন বিশ্বদৃষ্টিতে বিতর্কিত : জরিপ

যে নফল রোজা মুছে দেয় দুই বছরের গুনাহ

শাহজালালে বিশৃঙ্খলা, যাত্রীর ক্ষোভ নিয়ে মুখ খুলল বেবিচক

রাত পোহালেই ঝড়, ১৬ জেলায় সতর্কতা

পাকিস্তানে যৌথ অভিযানে খতম ১৪ ‘ভারতীয় মদতপুষ্ট’ সন্ত্রাসী

রোনালদোর গোলে জার্মানিকে হারিয়ে ফাইনালে পর্তুগাল

ঢাকায় রাশিয়া দিবস উদযাপন

ঈদকে ‘নির্বাচন প্রস্তুতি’ হিসেবে কাজে লাগাতে নির্দেশনা বিএনপির

জর্ডান সফর নিয়ে বিতর্ক, সিদ্ধান্ত বদলাল প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়

ঘরের মাঠে অভিষেকেই গোল করে যা বললেন হামজা

১০

হামজার গোলে সন্তুষ্ট ক্যাবরেরা

১১

ঈদ করছেন কোথায় জামায়াতের শীর্ষ নেতারা?

১২

অমুসলিমদের কুরবানির মাংস দেওয়া যাবে?- জেনে নিন কুরআন ও হাদিস কী বলে

১৩

জেনেভা ক্যাম্প থেকে ৪ বস্তা টাকা উদ্ধার

১৪

ঘোড়ায় চড়ে ৭ মাসে মক্কায়, তিন স্প্যানিশের হজযাত্রা

১৫

মানুষের হাতে নগদ টাকা আবারো বাড়ছে

১৬

বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির বিবৃতি / ওষুধের কাচামাল আমদানিতে শুল্ক ও ভ্যাট অব্যাহতি শিল্পের জন্য ইতিবাচক

১৭

খালেদা জিয়ার বাসায় উপদেষ্টা আদিলুর

১৮

বাজেট শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি, শিক্ষাখাতে বরাদ্দ বাড়ানোর আহ্বান

১৯

বিশ্ব পরিবেশ দিবস / সারাদেশে বৃক্ষরোপণ ও প্লাস্টিক দূষণবিরোধী জনসংযোগ করবে ৬৪ সংগঠন

২০
X