মোস্তফা কামাল
প্রকাশ : ২৪ মে ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৪ মে ২০২৫, ০৭:৫০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

রাজনীতির হটস্পটে রাজরোগ

রাজনীতির হটস্পটে রাজরোগ

ইনিয়ে-বিনিয়ে নয়, ক্লিয়ার অ্যান্ড লাউডে যে যা পারছেন বলছেন। কেউ কাউকে আর ছেড়ে কথা বলছেন না। মন যা চায়, মুখে যা আসে, তা-ই বলে দিচ্ছেন। যেন আজন্মের শত্রু। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের ফ্রন্টলাইনার শিক্ষার্থীদের গড়া এনসিপি আগামী ২১ কার্যদিবসের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ না হলে দুর্বার আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছে। নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশে নেমে পড়েছে তারা। বিএনপি সরাসরি টার্গেটে তাদের। বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে এনসিপি নেতারা বলেছেন, বিএনপি স্থানীয় নির্বাচন ভয় পায়। তাই ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। আরেকটি এক-এগারো ঘটাতে মব সৃষ্টি করে মেয়র হতে চাচ্ছে বলেও অভিযোগ তাদের।

বিএনপি নেতাদের কথাবার্তাও সাফ কথার মতো ক্লিয়ার অ্যান্ড লাউড। ডিসেম্বরের মধ্যে সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা না করলে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখা কঠিন হবে বলে জানিয়েছেন দলটির নেতারা। বর্তমান সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ করা উপদেষ্টাদের অব্যাহতির দাবিও জোরালো। একই সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমানের পদত্যাগও চান। বৃহস্পতিবার বিএনপি-এনসিপি নেতাদের এমন মাতবোলের এক দিন আগে বুধবার সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের বক্তব্যও ছিল স্বচ্ছ-পরিষ্কার। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত বলে মত দিয়েছেন তিনি। বক্তব্যটা দিয়েছেন ঢাকা সেনানিবাসের সেনা প্রাঙ্গণে অফিসার্স অ্যাড্রেসে। নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, এ বিষয়ে তার অবস্থান আগের মতোই। দেশের ভবিষ্যৎ পথ নির্ধারণের অধিকার একটি নির্বাচিত সরকারেরই রয়েছে।

সেনাপ্রধানের বক্তব্যে আরও বিভিন্ন বিষয় উঠে আসে। বাদ পড়েনি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডোর-সংক্রান্ত বিষয়ও। বলেন, রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত একটি নির্বাচিত সরকার থেকেই আসতে হবে। তা করতে হবে বৈধ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে। দেখতে হবে জাতীয় স্বার্থ। পলিটিক্যাল কনসেনসাসের মাধ্যমে সেটা হতে হবে। ‘মব ভায়োলেন্স’র বিরুদ্ধেও কঠোর বার্তা দিয়েছেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সেনাবাহিনী এখন আরও কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে। সংঘবদ্ধ জনতার নামে বিশৃঙ্খলা বা সহিংসতা আর সহ্য করা হবে না। চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব বিদেশিদের হাতে দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, এখানে স্থানীয় মানুষ ও রাজনৈতিক নেতাদের মতামত প্রয়োজন হবে। রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়ার কথাও বলেন সেনাপ্রধান। এর পরদিনই রাতেই আকস্মিক আরেক ঘটনা। জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সেনানিবাসের ৬২৪ জনকে সেনানিবাসে আশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।

তা জানানো হয় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর-আইএসপিআরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে। বলা হয়, জুলাই-আগস্ট ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে বিগত সরকারের পতনের পর সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতির মাঝে সরকারি দপ্তর, থানাগুলোয় হামলা, রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সমর্থকদের ওপর আক্রমণ এবং ঘরবাড়িতে অগ্নিসংযোগ, মব জাস্টিস, চুরি, ডাকাতিসহ বিবিধ বিশৃঙ্খলা দেখা যায়। ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব সেনানিবাসে প্রাণ রক্ষার্থে রাজনৈতিক ব্যক্তিসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নাগরিক আশ্রয় চান। উদ্ভূত আকস্মিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে আশ্রয় প্রার্থীদের পরিচয় যাচাই-বাছাইয়ের চেয়ে তখন তাদের জীবন বাঁচানো প্রাধান্য পায়। তাই ২৪ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, ৫ জন বিচারক, ১৯ জন অসামরিক প্রশাসনের কর্মকর্তা, ৫১৫ জন পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য, বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাসহ বিবিধ ১২ জন ও ৫১ জন পরিবার-পরিজনসহ সর্বমোট ৬২৬ জনকে বিভিন্ন সেনানিবাসে আশ্রয় দেয় সেনাবাহিনী।

শুধু মানবিক দায়বদ্ধতার কারণে আইনবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড থেকে আশ্রয় প্রার্থীদের জীবন রক্ষা করাই ছিল মুখ্য উদ্দেশ্য। পরিস্থিতি উন্নয়নের পর আশ্রয় গ্রহণকারীদের বেশিরভাগই এক-দুই দিনের মধ্যেই সেনানিবাস ত্যাগ করেন। পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা থাকায় তাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়। কিছু স্বার্থান্বেষী মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিভ্রান্তিকর সংবাদ ছড়িয়ে সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন ও জনগণের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে, সবাইকে এ ধরনের বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে আইএসপিআর।

এদিকে কিছু ঘটনা ও জনাকয়েকের কারণে নানা মহলের চোখরাঙানি হজম করতে হচ্ছে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে। আক্রমণাত্মক ভাষায় শুনতে হচ্ছে নানা তিতা কথাও। এর মাঝেই তার উপস্থাপিত ও পরিচয় করে দেওয়া মাস্টারমাইন্ডখ্যাত তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ফেসবুক স্ট্যাটাস। দেশপ্রেমিক শক্তির ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে আগের বিভাজনমূলক বক্তব্য ও শব্দচয়নের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন তিনি। বৃহস্পতিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে তিনি বলেন, ব্যক্তির আদর্শ, সম্মান ও আবেগের চেয়ে দেশ বড়। সরকারে আর একদিনও থাকলে অভ্যুত্থানের সব শক্তির প্রতি সম্মান ও সংবেদনশীলতা রেখে কাজ করতে চান। পুরাতন বন্দোবস্তের বিভেদকামী স্লোগান ও তকমাবাজি, যা বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে হত্যাযোগ্য করে তোলে, সেগুলো পরিহার করলেই ভবিষ্যৎ রাষ্ট্র গণতান্ত্রিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক হবে বলে এই উপদেষ্টা আশা প্রকাশ করেছেন।

বাংলাদেশের শত্রুরা ‘ঐক্যবদ্ধ ও আগ্রাসী’ উল্লেখ করে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, সার্বভৌমত্ব ও গণতান্ত্রিক সব প্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে। দেশপ্রেমিক জনগণ যারা জুলাই অভ্যুত্থানে ঐক্যবদ্ধ ছিলেন, তাদের সামনে দীর্ঘ পরীক্ষা। এ পরীক্ষা ঐক্যের ও ধৈর্যের। এ পরীক্ষা উতরে যেতেই হবে বলে মনে করেন মাহফুজ আলম। রাজনীতিতে ভুল করার অর্থই হলো মৃত্যুকে আলিঙ্গন করা। এজন্যই রাজনীতিবিদরা সমস্যার সম্মুখীন হলে অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের পরামর্শ নিয়ে থাকেন। যুগ যুগ ধরেই এ প্রথা চলে আসছে। কিন্তু ৫ আগস্টের বিপ্লবীরা সেই পথ মাড়াচ্ছেন না। তারপরও মাহফুজ আলম ভুল স্বীকারের একটি নজির দেখিয়েছেন।

কীসের মধ্যে কী-এর মতো সেদিনই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টার পদ ছেড়ে এনসিপির শীর্ষনেতা আলোচিত সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম। এর আগে খবর রটে প্রফেসর ইউনূস অভ্যুত্থানের নায়কদের কারও কারও কাজে ভীষণ বিরক্ত। তিনি তাদের ডেকে বলেছেন, তোমরা সংযত হও, নইলে আমি পদত্যাগ করব। এ বক্তব্য সামনে এনে আরেকটি ক্যাচাল বাধানোর আয়োজনের নমুনাও রয়েছে। কবে, কখন, কোথায় প্রফেসর ইউনূস ‘অভ্যুত্থানের নায়ক’দের ডেকেছেন এবং এ কথা বলেছেন—তার কোনো তথ্য বা ইঙ্গিত কিন্তু নেই। যেখানে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হওয়া উচিত নির্বাচন, সেখানে টেনে আনা হচ্ছে সাইডলাইনের নানা বিষয়।

সেনাপ্রধানের বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার হয়েছে নানা রং মাখিয়ে। সেখানে তিনি একটা নির্বাচিত সরকারের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন, রাষ্ট্রীয় অখণ্ডতা-সার্বভৌমত্বের জন্য চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরেছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির দিকে গুরুত্ব দিয়েছেন আর গত ৯ মাস সেনাবাহিনীকে অবজ্ঞা করার অভিযোগ এনেছেন। মব সন্ত্রাস বন্ধ করার কথা বলার পরদিন যদিও দেশের তিনটি আদালতে সেই ঘটনা আবার ঘটেছে। গত জুলাইয়ে গণঅভ্যুত্থানের পর মানুষ পরিবর্তনের পক্ষে ভূমিকা রাখার জন্য যে সেনাবাহিনীকে অভিনন্দিত করেছে, সেই বাহিনী কেন আজ অবজ্ঞার অভিযোগ তুলছে? সরকার থেকে সেনাবাহিনীকে দূরে সরিয়ে দেওয়া—একজন বিদেশি নাগরিককে এনে প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা বানানোর পেছনে কাদের ইন্ধন রয়েছে, তা অবশ্যই খোঁজা দরকার। সেনাবাহিনীর প্রধানের বক্তব্যের পর থেকে দেশে আবার ঐক্যের ডাকাডাকি চলছে। সমন্বয়করা ডাকছেন, জামায়াত ডাকছে-এনসিপি ডাকছে। গত ৯ মাসে কারা ঐক্য বরবাদ করেছে, কারা আন্দোলনের শক্তিকে কোণঠাসা করেছে, নানা ট্যাগ দিয়ে কলহ তৈরি করেছে। এমনকি ১৫ বছর বহু নির্যাতন ভোগ করা এবং সরকারকে নিঃশর্ত সমর্থন দিয়ে টিকিয়ে রাখা বিএনপিকে টেম্পোস্ট্যান্ডে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে?

এসবের বিশ্লেষণও আছে। ঘাঁটাঘাঁটি করলে দুর্গন্ধ ছড়ায়। মূত্রত্যাগের কথা তো উচ্চারণই হয়ে গেছে। বিএনপির প্রতি এনসিপিসহ কারও কারও অবজ্ঞা, দলটির ১৫ বছরের ত্যাগকে অস্বীকার করার প্রবণতায় ক্ষুব্ধ হয়ে এই দলের নেতা শামসুজ্জামান দুদু বলে ফেলেছেন কথাটি। এ নিয়ে সমানে ট্রল চলছে। কত স্পিডে কত পরিমাণ মূত্রত্যাগ করলে সেই স্রোতে কেউ বঙ্গোপসাগরে গিয়ে পড়বে— এমন টিপ্পনীও কাটা হচ্ছে। শেখ হাসিনার শাসনামলে সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার হয়েছে বিএনপি। দলের নেতাকর্মীরা একাধিকবার নির্যাতন, গ্রেপ্তার ও টার্গেট কিলিংয়ের মুখোমুখি হয়েছেন। তবে এটাও সত্য, বিএনপির কিছু নেতা দিনে বিএনপি আর রাতে আওয়ামী লীগ করে আত্মরক্ষা খুঁজেছেন। জুলাই বিপ্লবের পর যথারীতি তারা ‘অতি বিপ্লবী’ সেজেছেন। সেখানে বহুমূত্র প্রসঙ্গ বেমানান। আবার ট্রলের যুগে এসে রাজনীতিতে এখন রম্য-বিনোদনও খাটে না। প্রতিপক্ষকে ভাসিয়ে দেওয়ার রাজনৈতিক কৌশল ও পরিভাষা এখন রীতিমতো ভাইরাল। তবে নেতাদের মুখে পেশাবের উচ্চারণ কিন্তু আজই প্রথম নয়। শামসুজ্জামান দুদুর আদর্শিক নেতা শতাব্দীর মহিরুহ মওলানা ভাসানী এ ক্ষেত্রে অনন্য। ওই সময়ের আর্কাইভে দেখা যায় মওলানা ভাসানীর বক্তব্যে ‘মুত’ শব্দটির দেখা মেলে।

বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর শাসক দল আওয়ামী লীগের তরুণ নেতারাও বয়োবৃদ্ধ জননেতা মওলানা ভাসানীর যাচ্ছেতাই সমালোচনা শুরু করেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন শেখ ফজলুল হক মনি, আবদুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদ। মওলানার মস্তিষ্ক বিকৃতি ঘটেছে, তার মানসিক চিকিৎসা দরকার, অশীতিপর বুড়োর এখন রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়া উচিত—এমন নানা মন্তব্য করে চটানোর চেষ্টা চলত। শুনতে শুনতে অতিষ্ঠ হয়ে পল্টনের এক জনসভায় মওলানা বলে বসেন, ‘মনি-রাজ্জাক-তোফায়েল জীবনে যত পেশাব করেছি তত পানিও তোরা খাস নাই।’ এ বক্তব্যের পর মওলানার ওই পেশাবের এমনই তেজ ও ট্রল ছড়ায়, যা কিছুদিন বাজারে চলেছে সমানে। মওলানা ভাসানীর মুখে তা উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে তরুণ তুর্কি নেতারা জনমের ধাক্কা খেয়ে লা-জওয়াব হয়ে যান। মওলানার বিরুদ্ধ-সমালোচনায় তালা পড়েছিল তাদের সবার মুখেই। মওলানার যুগ আর নেই। আর সবাই ভাসানীও নন।

লেখক: সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

র‌্যাংগস ইমার্টের আয়োজনে রেফ্রিজারেটর কার্নিভাল

হবিগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে ডাকাতদলের হামলা

সান্তোসে কেমন আছেন নেইমার?

নজরুলজয়ন্তী ঘিরে কুমিল্লায় ৩ দিনের বর্ণাঢ্য আয়োজন

পাকিস্তানে পৌঁছেছে টাইগারদের ১০ সদস্যের বহর

কপোতাক্ষ নদের কাঁকড়া রপ্তানি হচ্ছে ৪ দেশে 

মেসির জাদুতে রুদ্ধশ্বাস কামব্যাক, তবুও জয় পেল না মায়ামি

আনাস হত্যা মামলা: ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া শুরু

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনায় দায়ী ৩ জনকে আটক

অটোরিকশা চালকের চোখ উপড়ানো মরদেহ উদ্ধার

১০

সন্ত্রাসী ‘ঢাকাইয়া আকবর’ মারা গেছেন

১১

রাজধানীতে ট্রাকের চাপায় পিষ্ট দুই মোটরসাইকেল আরোহী

১২

সীমান্তে ২ বাংলাদেশিকে বিএসএফের গুলি

১৩

বজ্রবৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু

১৪

কবি নজরুলের স্মৃতিবিজড়িত ২ বাড়ি 

১৫

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আ.লীগ নেতা মুক্তা গ্রেপ্তার

১৬

জাল সনদে এমপিও আবেদনে মাদ্রাসাশিক্ষকদের কঠোর নির্দেশনা অধিদপ্তরের

১৭

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরমাণু আলোচনা থমকে গেল পাঁচ কারণে

১৮

অ্যাশেজের টানা কনসার্ট

১৯

চবির ব্যাচ-৪২ এর সভাপতি তাহিরা মিশু, সম্পাদক আলীমুল 

২০
X