বুধবার, ২৭ আগস্ট ২০২৫, ১২ ভাদ্র ১৪৩২
মোস্তফা কামাল
প্রকাশ : ১৮ নভেম্বর ২০২৩, ০২:৫৯ এএম
আপডেট : ১৮ নভেম্বর ২০২৩, ০৭:৪১ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

হাসের দৌড় : গেম কি ওভার

হাসের দৌড় : গেম কি ওভার

ঢাকায় নিযুক্ত বহুল আলোচিত এক উপাখ্যান মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। আকস্মিক ঢাকা ছেড়েছেন নির্বাচনের তপশিল ঘোষণার পরদিন। কোথায় গেছেন জানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এটাই নিয়ম। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানিয়েই যেতে হয়। বিদেশি কোনো রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার বা মিশনপ্রধান ছুটিতে নিজ দেশে বা অন্য কোথাও গেলে তা হোস্ট কান্ট্রির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবহিত করতে হয়। পিটার হাসও তা করেছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ও ডিজি সেহেলি সাবরিন সাংবাদিকদের পিটার হাসের অবস্থান জানতে মার্কিন দূতাবাসে যোগাযোগের পরামর্শও দেন। এক আওয়ামী লীগ নেতার পিটার হাসকে পেটানোর হুমকির বিষয়ে বলেন, এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক যা বলেছেন, তার বাইরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো কথা নেই।

তপশিল ঘোষণার আগপর্যন্ত অন্তহীন খাটাখাটুনি করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ করা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে মন্তব্য এবং দফায় দফায় বৈঠক করেছেন নানাজনের সঙ্গে, যা তাকে ঢাকার রাজনীতি-কূটনীতিতে টক অব দ্য ডিপ্লোম্যাটে পরিণত করে তোলে। তবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জোর গুজব রটে, ওয়াশিংটনে তলব করা হয়েছে হাসকে। তবে গুজবটি বেশি সময় স্থায়ী হয়নি। হালে পানিও পায়নি। এ সময়ে কেন গেছেন, এ নিয়ে নানা প্রশ্নের কোনো হিল্লা হয়নি এখনো। পরে বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে, দুপুর দেড়টায় শ্রীলঙ্কান এয়ারের ফ্লাইটে ঢাকা ছাড়েন তিনি। কারও ধারণা দীর্ঘ ক্লান্তি কাটাতে অবকাশে শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতে গেছেন এ কূটনীতিক, যা আগে থেকেই ঠিক করা ছিল।

ঢাকায় তার শেষ কাজ ছিল নিঃশর্ত সংলাপের তাগিদসহ যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর চিঠি আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির কাছে হস্তান্তর করা। আওয়ামী লীগের কাছ থেকে সংলাপের টাইম ওভার হয়ে যাওয়ার বার্তার পর তার কাজের আওতা কমে যায়। এরপরও কাজে ব্যস্ত থেকেছেন তিনি। সেদিনই দুপুরে ঢাকার গুলশানের বাসায় মধ্যাহ্নভোজ করেন বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের ঢাকা কার্যালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়ে। তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন বাংলাদেশের বিদ্যমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, জিডিপি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ পরিস্থিতি নিয়ে। এটিকে নিয়মিত যোগাযোগের অংশ বলা হলেও সরকারের কাছে তথ্য ছিল ভিন্ন। তিনি বাংলাদেশের অন্যতম বড় দুই উন্নয়ন সহযোগী বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এমন এক সময়ে বৈঠক করলেন, যখন জাতীয় নির্বাচন কেন্দ্র করে রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তপ্ত। চলছিল হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি।

এর দু-তিন দিন আগে পিটার হাস একদম নতুন ঘটনা ঘটিয়েছেন রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে দূতাবাসের সহকর্মীদের নিয়ে বাংলার মানুষের জন্য রক্তদানের মাধ্যমে। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স ও ফেসবুকে দূতাবাসের সহকর্মীদের মার্কিন রাষ্ট্রদূতের রক্তদানের একটি ভিডিও পোস্ট করে দূতাবাস। ভিডিও পোস্টটির বর্ণনায় বলা হয়, ‘সবার স্বাস্থ্যের জন্য রক্তদান অপরিহার্য! ঢাকার দূতাবাসে আমরা বাংলাদেশের জনগণের জন্য আমাদের দায়িত্বটুকু পালনের চেষ্টা করি। রক্তদান করুন, জীবন বাঁচান।’ কূটনৈতিক ঘটনা হিসেবে এটি একেবারেই ভিন্নমাত্রার। এ পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র টেনে এনেছে কয়েক দিন আগে ভারতে হয়ে যাওয়া দুই দেশের বিদেশ ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রীদের ‘টু-প্লাস-টু’ বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনার কথাও। ওই সময়টায় তাকে দিল্লিতে ডাকা হয়েছে বা তিনি দিল্লি গেছেন বলেও গুজব চাউর হয়। অথচ তিনি ঢাকাতেই ছিলেন। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে পিটার হাসসহ পশ্চিমা কূটনীতিকদের অতি তৎপরতায় সরকার ক্ষুব্ধ অনেক দিন থেকেই। তাদের কূটনৈতিক শিষ্টাচার মানার তাগিদ দেওয়া হয়েছে বারবার। একপর্যায়ে, পিটার হাসের মুরুব্বিদের সঙ্গে সরকারের কথা হয়ে গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তলে তলে সমঝোতা হয়ে গেছে—মর্মে মেঠো বাংলায় প্রচারও করা হয়েছে ক্ষমতাসীন দল থেকে। পরবর্তীকালে নানা ধাপ পেরিয়ে পিটার হাসের ঢাকা ত্যাগ। মানে কি গেম ওভার? তা কি তার আপাতত প্রস্থান? নাকি আরও পর্ব আছে? গেম ওভার হয়ে গিয়ে থাকলে জিতল কে?—এ ধরনের এন্তার প্রশ্নমালা।

পিটার হাসের ইমিডিয়েট পূর্বসূরিরাও কম করেননি। সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজিনার ২০১৪ সালের তৎপরতা ভুলে যাওয়ার মতো নয়। দিনশেষে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছেন। তারপর ২০১৮ সালে ব্যতিব্যস্ত হয়ে উঠেছিলেন মার্সিয়া বার্নিকাট। কিন্তু নির্বাচনের মাস দুয়েক আগে তিনি দেশে ফেরার কারণে তার চেষ্টা সেখানেই শেষ। তাদের চেয়ে পিটার হাস ছিলেন বা আছেন আরও এগিয়ে। তার অ্যাসাইনমেন্ট শেষ কি না, সেই শেষ কথা বলার অবস্থা কিন্তু এখনো আসেনি। সকালে যারা একযোগে পিটার ডি হাসের ওয়াশিংটন যাত্রার খবর দিয়েছিলেন, বিকেলে বলেছেন, কলম্বোর কথা। পিটার হাস ফিরে এলে তার মুখ থেকে শুনে আবার কী লিখতে-শুনতে বা বলতে হয়, এখনো বলা যায় না। অবস্থা অনেকটা সকালে যারা খবরে লিখেছিলেন, ‘অভিনেত্রী তানজিন তিশা আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন’, বিকেলে তারাই তানজিন তিশার মুখ থেকে শুনে লিখলেন, ‘তার ফুড পয়জনিং হয়েছিল।’ ডোনাল্ড লুর চিঠির পর পাকিস্তানে ইমরান খানের পতন হয়েছে বলে বগল বাজানোরা তো আছেনই। তাই খেলা আপাতত শেষ না নতুন উদ্যমে আবার শুরু হবে, সেই জিজ্ঞাসার সানাই বাজছে নানান দিকে।

ঢাকায় হাসের ব্যস্ততার পারদ তুঙ্গে উঠতে থাকে মূলত জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করার টার্গেটে বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের স্বতন্ত্র ভিসা নীতি ঘোষণার পর থেকে। সরকার, বিরোধী দল এবং নাগরিক সমাজের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক সমানে বৈঠক করেছেন তিনি। সৈয়দ আলতাফ, পঙ্কজ মেহরার পর্যায়ের বিভিন্ন ব্যবসায়ীর বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া, বসে বসে খেলা দেখাও বাদ দেননি। এর বাইরে বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ রয়েছে তা বহুবার খোলাসা করেছেন হোয়াইট হাউস, স্টেট ডিপার্টমেন্ট এবং মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের প্রতিনিধিরা। বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থানে অবিচল রয়েছে বলে জানানো হয়েছে অবিরাম। রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতায় যেতে এবং থাকতে বরাবরই শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলোর আনুকূল্যপ্রার্থী। যার এক কদাকার শোডাউন হয়েছিল বহুল আলোচিত-সমালোচিত ওয়ান ইলেভেনে। যুক্তরাষ্ট্রের প্যাট্রিসিয়া বিউটেনিস, ব্রিটেনের আনোয়ার চৌধুরী, জাতিসংঘের রেনাটা লক ডেসালিয়ানসহ বিদেশি কূটনীতিকদের ভূমিকা বাংলাদেশের রাজনীতিতে সিডর বইয়ে দিয়েছিল। বিউটেনিস-রেনাটা লকরা তখন সবদিকেই তাড়া দিয়েছেন। ২০০৬ সালের শেষদিকে ও ২০০৭ সালের প্রথম দিকে ঢাকায় নিযুক্ত পশ্চিমা দেশের কিছু কূটনৈতিক ছিলেন বেশ তৎপর। রাজনৈতিক সংকট সমাধানের জন্য তারা দফায়-দফায় খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন। উইকিলিকসে প্রকাশিত মার্কিন রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া বিউটেনিসের গোপন তারবার্তা থেকে জানা যায়, ঢাকায় পশ্চিমা কূটনীতিকরা বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনার জন্য নিজেদের মধ্যে নিয়মিত বৈঠক করতেন। যার নাম দেওয়া হয়েছিল ‘কফি গ্রুপ’। এর সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল আমেরিকা, ব্রিটেন, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি এবং জাতিসংঘের প্রতিনিধি। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে তারা প্রায়ই বিবৃতি দিতেন। বিশ্বব্যাংক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক-এডিবিকেও এক করে ফেলেছিলেন তারা। রাজনীতিকরাও ছুটে গেছেন তাদের কাছে। এতে কেউ বেনিফিশিয়ারি হয়েছেন, কেউ নিগৃহীত হয়েছেন। তাদের ল্যাঠা মেটাতে ঢাকায় এসেছিলেন জাতিসংঘের তখনকার মহাসচিবের বিশেষ দূত ক্রেইগ জেনেসও। বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে কথা বলে সংবাদ সম্মেলনে বেশ কিছু সতর্কবার্তা দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, ওই রাজনৈতিক সংকট অব্যাহত থাকলে তা বাংলাদেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। হয়েছে তা-ই। দেশের রাজনীতিতে বয়ে যাওয়া সেই সিডরের ঘা ও ক্ষত এখনো শুকায়নি।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রসঙ্গে সোজাসিধা খাস বাংলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার অবস্থান জানিয়ে দিয়েছেন। আমতা আমতায় নয়, চিবিয়ে চিবিয়েও নয়। ক্লোজড ডোরেও নয়। একদম প্রকাশ্যে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র চাইলে কোনো দেশের সরকারকে হটিয়ে দিতে পারে। তাকেও তারা বোধহয় আর চাচ্ছে না—এমন কথাও পেটে রাখেননি তিনি। এ ধরনের কথা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের তাকে নিয়ে করা টাইমস ম্যাগাজিনের ২ নভেম্বরের প্রচ্ছদ রিপোর্টেও। হার্ড পাওয়ার প্রাইম মিনিস্টার শেখ হাসিনা অ্যান্ড দ্য ফিউচার অব ডেমোক্রেসি ইন বাংলাদেশ শিরোনামে সময়ের এক ফোঁড়ের মতো বর্ণনা। শেখ হাসিনা এবং বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ বলতে গিয়ে টেনে আনা হয়েছে আশপাশের অনেক কথা। চার্লি ক্যাম্পবেলের লেখাটির বাংলা তরজমা কদিন ধরে রাজনীতি-কূটনীতির সদরে-অন্দরে ব্যাপক আলোচিত। গবেষণা-বিশ্লেষণের ধুম। টাইমস ম্যাগাজিন পিটার ডি হাসের দেশের পত্রিকা। সারাহ কুকের লন্ডনের চার্লি ক্যাম্পবেল কাভার স্টোরিটি করেছেন আস্থা রাজবংশীর সহযোগিতায়। প্রচ্ছদে গণভবনের রিসিপশন রুমে বিলাসবহুল সিল্কের শাড়ি পরনে কঠিন ব্যক্তিত্বের শেখ হাসিনা। সাক্ষাৎকারটির এক জায়গায় তিনি বলেই ফেলেছেন, ‘একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মাধ্যমে আমাকে উৎখাত করা এত সহজ নয়।’ তিনি বলেন, ‘একমাত্র বিকল্প হলো আমাকে নির্মূল করা এবং আমি আমার জনগণের জন্য মরতে প্রস্তুত।’

ঠিক এভাবে না বললেও এর কাছাকাছি কিছু কথা তিনি কয়েক দিন আগেও বলেছেন। যুক্তরাষ্ট্র তাকে আর চাচ্ছে না, তাকেও তার পিতার মতো পরিণতি বরণ করতে হতে পারে বলে বার্তা দিয়েছেন। ওই বার্তার মধ্যে টাইমের সঙ্গে কথোপকথনে আরও কিছু যোগ করেছেন। প্রতিবেদনে গত এক দশকে গ্রামীণ পাট উৎপাদনকারী থেকে ১৭ কোটি মানুষের দেশকে তার এশিয়া-প্যাসিফিকের দ্রুততম প্রসারিত অর্থনীতিতে উত্থানের পথে নিয়ে যাওয়ার কথা এসেছে সবিস্তারে।

লেখক : ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাজধানীতে একক ব্যবস্থায় বাস চলবে : প্রেস উইং

ভিনিকে বিক্রি করে দিতে বললেন রিয়াল কিংবদন্তি

নতুন বিচারপতিদের মধ্যে সংখ্যালঘু নেই, ঐক্য পরিষদের ক্ষোভ

বিসিবির হাতে বিপিএলের স্পট ফিক্সিং তদন্ত প্রতিবেদন

ফেসবুকের বিরুদ্ধে জিডি করেছেন মাওলানা মামুনুল হক

চুল পড়া রোধ করবে যে জিনিস

ডাকসু নির্বাচন, আচরণবিধি সম্পর্কিত অভিযোগ নিষ্পত্তিতে টাস্কফোর্স গঠন

সাদাপাথরকাণ্ডে এবার পুলিশে বড় রদবদল

৪৫ বছর ধরে ঝুপড়ি ঘরে থাকা সেই দম্পতির পাশে ইউএনও

শুনানিতে বিএনপি-এনসিপির মারামারির ঘটনায় ইসির জিডি

১০

পাঁচ মাসে ১২ হাজার ২০০ কোটি টাকার প্রস্তাব পেল বিডা

১১

নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতেই হতে হবে : চরমোনাই পীর

১২

৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণসহ হত্যায় ফুফাতো ভাইয়ের যাবজ্জীবন

১৩

বুয়েটের শিক্ষার্থীদের ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা

১৪

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

১৫

এখন হয় মনোনয়ন বাণিজ্য, পিআরে হবে এমপি বাণিজ্য : খোকন

১৬

ডাকসু নির্বাচন / আচরণবিধি সম্পর্কিত অভিযোগ নিষ্পত্তিতে টাস্কফোর্স গঠন

১৭

দ্বিতীয় ইরান হয়ে উঠছে ইয়েমেন, হিসাব মেলাতে পারছে না ইসরায়েল

১৮

কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ জনের

১৯

দেশে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ

২০
X