শাহনেওয়াজ খান সুমন
প্রকাশ : ০৬ জুলাই ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ০৬ জুলাই ২০২৫, ০৮:১২ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

খানাখন্দে ভরা সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

রাজধানীবাসীর দুর্ভোগ
খানাখন্দ
খানাখন্দে ভরা সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

রাজধানীর দয়াগঞ্জ মোড় থেকে জুরাইন রেলগেট পর্যন্ত গেন্ডারিয়া নতুন সড়কটি প্রথম দেখায় মনে হতে পারে যেন খালে অথৈ পানি। সড়কের জায়গায় জায়গায় গর্তের আকার এত বড় যে—সামান্য বৃষ্টি হলেই তলিয়ে যায় কয়েক ফুট পানির নিচে। ভাঙা সড়কের মাঝেই জলাবদ্ধতা থাকে কয়েকদিন। অবস্থা এমন যে, হেঁটে চলারও সুযোগ নেই। বিকল্প না থাকায় অবর্ণনীয় ভোগান্তি নিয়ে এ সড়ক দিয়ে চলাচল করছে লাখো মানুষ। এ ছাড়া একই পথ ব্যবহার করে প্রতিদিন চকবাজার ও বাদামতলীর পাইকারি বাজারে চলাচল করে পণ্যবাহী শত শত ট্রাক। তবে রাস্তার দুপাশের গর্তের কারণে দ্রুতগতিতে চলতে পারে না কোনো যানবাহনই। পথচারীদের ভাষ্য, এ সড়ক যেন নরকে পরিণত হয়েছে।

সড়কটি দিয়ে নিত্য চলাচলকারী অফিসগামী পারভেজ হুসাইন দুর্ভোগের চিত্র তুলে ধরে কালবেলাকে বলেন, ‘এক ঘণ্টায় এক কদমও নড়ছে না গাড়ি। জ্যামের কারণে দুর্ভোগ তো হচ্ছেই, জলাবদ্ধতার কারণে হেঁটে যাওয়ারও উপায় নেই।’

স্থানীয় বাসিন্দা হাফিজুর রহমান বলেন, ‘দয়াগঞ্জ থেকে যাত্রাবাড়ী ও দয়াগঞ্জ থেকে জুরাইন—এই দুটি সড়ক তিন-চার বছর ধরে এমন বেহাল অবস্থায় রয়েছে যে, চলতে গিয়ে যানবাহন উল্টে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে। কিন্তু নগর কর্তৃপক্ষ নীরব।’

শুধু দয়াগঞ্জের এ সড়কটিই নয়, রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন মূল সড়ক থেকে শুরু করে অনেক আবাসিক এলাকাজুড়ে বিভিন্ন সড়কের করুণ দশা। সর্বত্র এবড়োখেবড়ো আর খানাখন্দে ভরা। দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় অনেক সড়কের বেশিরভাগ জায়গায় পিচ উঠে গেছে, কোথাও তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত। রাস্তা উন্নয়নের নামে খনন করে ফেলে রাখা হয়েছে মাসের পর মাস। কোনো কোনো রাস্তার সংস্কারকাজ বন্ধ রয়েছে তারও বেশি সময় ধরে। সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি করায় নাগরিক দুর্ভোগ বেড়েছে কয়েকগুণ। অনেক সড়কে যান চলাচলও বন্ধ। কিছু সড়কে হেঁটে চলারও সুযোগ নেই। মাঝেমধ্যে ইট-সুরকি বিছিয়ে অস্থায়ীভাবে মেরামতের চেষ্টা হলেও দুর্ভোগ কমছে না। বৃষ্টি আর জলাবদ্ধতায় উঠে গেছে সড়কের বিটুমিন, ইট-সুরকিও। ভাঙাচোরা সড়ক দিয়ে কোনোমতে চলছে যানবাহন।

নগরবাসী বলছেন, কোথাও উঁচু, কোথাও বেশ নিচু সড়ক। আবার বছরের অর্ধেক সময় রাস্তায় চলে খোঁড়াখুঁড়ি। আর বাকি অর্ধেক সময় রাস্তা থাকে বৃষ্টির পানির নিচে, তাহলে রাস্তা সংস্কার করে কী লাভ। যদি মানুষ রাস্তা ব্যবহার করতেই না পারে, তাহলে এগুলো সংস্কারের কী প্রয়োজন। দুর্ঘটনার ভয়ে অনেকে রিকশা ছেড়ে হেঁটে পার হচ্ছেন দীর্ঘ পথ। মোটরসাইকেল, সিএনজিচালিত অটোরিকশাগুলো চলাচলের সময় গর্তে আটকে যায়। ফলে সীমাহীন ভোগান্তি মেনে নিয়েই চলতে হচ্ছে তাদের।

ঢাকার মুগদা বিশ্বরোড এলাকার অতীশ দীপঙ্কর সড়ক থেকে মান্ডা ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার, সম্প্রসারণ ও ড্রেন নির্মাণের কাজ দেড় বছর আগে শুরু হলেও এখনো শেষ হয়নি। গত বছরের শুরুর দিকে কাজ শুরু হলেও আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর কার্যত কাজ বন্ধ হয়ে গেছে বলে জানান স্থানীয়রা। ইট, বালু, খোয়া আর কংক্রিটের পাইপ পড়ে আছে দিনের পর দিন। সড়কটি খুঁড়ে রাখায় সে পথে চলতে ভোগান্তিতে পড়ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বৃষ্টি হলে দুর্ভোগ বেড়ে যায় আরও। এ সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন লাখো মানুষ চলাচল করে।

সরেজমিন দেখা গেছে, সড়কজুড়ে খোঁড়া গর্ত, ভাঙা ইট-পাথর, নির্মাণসামগ্রী আর ধুলার আস্তরণে পথচারীদের হাঁটা দায় হয়ে উঠেছে। বর্ষায় কাদায় পিচ্ছিল হয়ে যায় সড়ক, আবার রোদের সময় ধুলায় চোখেমুখে যন্ত্রণা। রিকশা, অটোরিকশা, ঠেলাগাড়ি চলতে পারলেও রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স পড়ে বিপাকে। এলাকার শিক্ষার্থী, অফিসগামী মানুষ, বৃদ্ধ ও রোগীরা পড়ছেন চরম দুর্ভোগে।

স্থানীয় বাসিন্দা তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছরের শুরুতে অনেক আনুষ্ঠানিকতা করে ড্রেনের সংস্কারকাজ শুরু হয়েছিল। কংক্রিটের পাইপ এনে ফেলা হয়েছিল; কিন্তু কয়েক মাস পর কাজ ধীর হয়ে আসে, এখন একেবারে থেমে গেছে। এতে শুধু ধুলা নয়, বৃষ্টির সময় কাদা আর দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ে।’

স্থানীয় বাসিন্দা শিক্ষক শিউলি আক্তার বলেন, ‘সকাল-বিকেল এখানে রিকশা উল্টে পড়ছে, লোকজন মাটিতে পড়ে যাচ্ছে, কারও পা মচকাচ্ছে, কারও কোমর ভাঙছে। এতদিন ধরে খোঁড়াখুঁড়ির পরও কাজ শেষ হচ্ছে না। এটা কি উন্নয়ন না ভোগান্তি, বোঝা যাচ্ছে না!’

একই ধরনের অভিযোগ করেন দোকানি আবু সালেহ। তিনি বলেন, ‘আমার দোকানে ধুলা ঢুকে সব পণ্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বিক্রিও কমে গেছে। কেউ রাস্তা দিয়ে হাঁটতেই চায় না, কেনাকাটা করবে কীভাবে?’

গুলশানের লেক রোডের অবস্থাও বেহাল। নির্মাণের পর একবারও সংস্কার করা হয়নি সড়কটি। শাহজাদপুরের বাসিন্দা ইমরুল কায়েস বলেন, ‘লেকপাড়ের এ সড়কটি দিয়ে খুব সহজেই গুলশান, বনানী, বারিধারায় যাতায়াত করা যায়; কিন্তু সড়কটি দিন দিন নালায় পরিণত হচ্ছে। ঠিকমতো যানবাহন চলতে পারছে না। অথচ এ সড়কটি সংস্কার করলে প্রগতি সরণিতে গাড়ির চাপ কিছুটা কমত।’

এলাকাবাসী জানান, ১০ থেকে ১২ বছর ধরে রাস্তার তেমন কোনো সংস্কারকাজই হয়নি। এতে অনেক সড়কেরই বেহাল দশা। সিটি করপোরেশনের আওতায় আসা নতুন ওয়ার্ডগুলোর মধ্যেও রয়েছে অনেক অবহেলিত সড়ক।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় ১ হাজার ৬৫৬ কিলোমিটার সড়ক রয়েছে। এর মধ্যে গত বর্ষায় ২১৪ কিলোমিটার সড়ক এবং ২৭ কিলোমিটার ফুটপাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) এলাকায় রয়েছে ১ হাজার ৫৭৭ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার সড়ক। এর মধ্যে ১৫০ কিলোমিটার সড়ক গত বর্ষায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এগুলো নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে মেরামত করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন সংস্থা দুটির প্রকৌশল বিভাগের কর্মকর্তারা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু জামানত নিয়ে ঠিকাদারদের ছাড় দিলে হবে না; বাধ্য করতে হবে সময়মতো কাজ শেষ করার। নিয়মিত তদারকির পাশাপাশি ঠিকাদার নিয়োগেও হতে হবে আরও কঠোর। তারা বলছেন, এসব সংস্কারকাজের সঙ্গে যুক্ত সংস্থাগুলোর মধ্যে আনতে হবে সমন্বয় ও পূর্ব প্রস্তুতি। একই সঙ্গে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার ও দক্ষ কর্মী।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নীলক্ষেত সংলগ্ন মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণ থেকে টিএসসি এলাকার রাজু ভাস্কর্যের আগ পর্যন্ত রাস্তা খুঁড়ে নিচ দিয়ে ওয়াসার লাইন বসানোর কাজ চলছে। নীলক্ষেত থেকে শুরু হয়ে ঢাবি ক্যাম্পাসের ওপর দিয়ে এ লাইন যাবে সচিবালয়ের দিকে। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে শিক্ষার্থীসহ পথচারীদের।

উত্তরখান ও দক্ষিণখান এলাকায় জনভোগান্তির সমার্থক খোঁড়াখুঁড়ি আর জলাবদ্ধতা। দক্ষিণখানের হাজি ক্যাম্পের পাশের মার্কেটের ব্যবসায়ী জামান হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির জন্য আমরা চরম ভোগান্তিতে আছি। রাস্তা উঁচু করা হচ্ছে; কিন্তু এতে জলাবদ্ধতা কমবে বলে মনে হচ্ছে না। কারণ তখন সড়কের তুলনায় আশপাশের ঘরবাড়ি অনেক নিচু হয়ে যাবে। যদি ড্রেন গভীর না হয়, তাহলে স্বাভাবিকভাবে পানি সরবে না। উলটো আমাদের ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে যাবে।’

ইসিবি চত্বর থেকে মানিকদি, বাইগারটেক ও বাউনিয়া বাজার হয়ে জসীমউদ্দীন পর্যন্ত প্রায় ৬ কিলোমটিার রাস্তা চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন পথচারীরা। খানাখন্দ ও জলাবদ্ধ সড়কে যনবাহন উল্টে হরহামেশাই ঘটছে দুর্ঘটনা। দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি চলাচলের অযোগ্য হয়ে থাকলেও এ নিয়ে মাথাব্যথা নেই নগর কর্তৃপক্ষের।

মিরপুরে ভাঙাচোরা সড়ক উন্নয়নকাজে ধীরগতির কারণে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন বাসিন্দারা। বিশেষ করে সড়ক ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়নকাজের জন্য বড় বড় গর্ত ও মাটি খুঁড়ে রাখায় যানজটসহ নানা প্রতিবন্ধকতা দেখা দিয়েছে। দক্ষিণ পাইকপাড়া ও পুরাতন কাজি অফিসের গলির সড়কটিতে দীর্ঘদিন ধরে ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নকাজ চলাসহ স্লাব দিয়ে রাখা হয়েছে। রাস্তা থেকে ড্রেনের মাটি উঁচু হওয়ায় যানবাহন চলাচল করতে পারে না।

কুড়িল থেকে প্রগতি সরণি হয়ে মালিবাগ-যাত্রাবাড়ী সড়ক পিচ উঠে খানাখন্দে ভরে গেছে। খিলগাঁও ফ্লাইওভার থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত সড়কটির বেহাল দশা। প্রকল্পের কাজ চলমান থাকায় কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের সামনে থেকে মুগদা বিশ্বরোড পর্যন্ত সড়কের অবস্থা আরও নাজুক।

রাজধানী ঢাকার সড়কের এমন বেহাল দশা শুধু এ কয়েকটি জায়গাতেই সীমাবদ্ধ নয়, বড় সড়কগুলোর পাশাপাশি নগরীর বেশিরভাগ অলিগলিও খানাখন্দে ভরে গেছে। বিশেষ করে সিটি করপোরেশন এলাকায় নতুন সংযুক্ত এলাকাগুলোর অবস্থা বেশি নাজুক। সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে নামমাত্র যে সংস্কার করা হচ্ছে, তা জনদুর্ভোগ লাঘবে কার্যকর হচ্ছে না।

কাকরাইল, নয়াপল্টন, মতিঝিল, মৌচাক, মানিকনগর, টিটিপাড়া, গোপীবাগ, মালিবাগ, রাজারবাগ, সায়েদাবাদ, ওয়ারী, গেন্ডারিয়া, টিকাটুলী, নারিন্দা, দয়াগঞ্জ, কমলাপুর, খিলগাঁও এবং পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকার সড়কে খানাখন্দ ও গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ভাটারা, উত্তরখান, দক্ষিণখান, নাছিরাবাদ, মোহাম্মদপুর, রাজাবাজার, মিরপুর, নতুন বাজার ও উত্তরার কয়েকটি সড়কসহ নগরীর অধিকাংশ অলিগলির সড়কের বেহাল অবস্থা। কোনোটা বছরখানেক সময় ধরে, আবার কোনোটা হয়তো কয়েক মাস ধরে পড়ে আছে একই রকম বেহাল অবস্থায়।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী মো. আমিনুল ইসলাম কালবেলাকে বলেন, ‘যেসব সড়ক সংস্কার প্রয়োজন সেগুলোয় কাজ চলছে। সড়ক মেরামত দুভাবে করা হয়। কোথাও ছোট গর্ত থাকলে সেটা তাৎক্ষণিক সংস্কার করা হয়, যা তিন দিনের বেশি সময় লাগে না। আবার বড় সংস্কারের প্রয়োজন হলে দুই থেকে তিন মাস সময় লাগে।’

মুগদা এলাকার সড়কের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এলাকাবাসী সড়কের জায়গা না ছাড়ায় কাজ আটকে রয়েছে। রাজউকের প্ল্যান অনুযায়ী ৫০ ফুট জায়গা ছাড়ার কথা ছিল। কাজ শুরুর সময় স্থানীয়রা ৫০ ফুট জায়গা ছাড়তেই রাজি ছিলেন। কিন্তু গত বছর সরকার পরিবর্তনের পর অনেকে ৫০ ফুট থেকে একেবারে ২৫ ফুটে নেমে এসেছেন। সম্প্রতি তাদের ডেকে বৈঠক করেছি। তাদের কেউ ২৫ ফুট, কেউ ৩০ ফুট পর্যন্ত জায়গা ছাড়তে চান। তাদের পুরো সড়কে ৩০ ফুট করে জায়গা ছাড়তে বলা হয়েছে। সড়কের জায়গা ছাড়লেই দ্রুত কাজ সম্পন্ন করা হবে।’

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

নতুন বাংলাদেশ পাওয়ার একটাই পথ— ইসলাম : ড. মাসুদ

কিছু দল নির্বাচন নিয়ে ডাবল স্ট্যান্ডবাজি করছে : রিজভী 

৫ দেশের প্রতিনিধির সঙ্গে জামায়াত আমিরের বৈঠক

ডেঙ্গুতে বরগুনায় থামছে না মৃত্যুর মিছিল

আজ পবিত্র মুহররম ও আশুরা, মর্যাদা ও তাৎপর্য 

নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাজ নয় : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ বছর পর বলিউডে ফিরছেন সেলিনা জেটলি

চাঁদাবাজির মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

বিক্ষোভে উত্তাল তেলআবিবের রাজপথ

নওগাঁয় এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা, বন্ধুর বাড়িতে করলেন নাশতা

১০

জয়ার বাগানে ফল ধরেছে

১১

হার্টের যত্নে যেসব খাবার খাবেন

১২

পালানোর দুদিন আগে স্বজনদের যা করতে বলেন শেখ হাসিনা, জানালেন আলাল

১৩

কমিউনিটি ব্যাংকের উদ্যোগে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১৪

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশে অনধিকার প্রবেশ, অতঃপর...

১৫

যশোরে বাস-ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

১৬

‘জামায়াত ক্ষমতায় এলে জুলাই শহীদদের জাতীয় মর্যাদা দেওয়া হবে’

১৭

শুধু মানুষ নয়, পশুপাখিও চিন্তা করে যুক্তি দিয়ে

১৮

শাহবাগে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ‘রাজনৈতিক মব’ হয়েছিল

১৯

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলি বিমানবন্দর বন্ধ

২০
X