মুক্তিযোদ্ধা কোটা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান ও তাদের সন্তানদের অধিকার। এই কোটার বিরুদ্ধে যারা কথা বলবে তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। বাংলাদেশে মাত্র ২ থেকে আড়াই লাখ মানুষ মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন। তাদের ত্যাগের বিনিময়ে আমাদের এই বাংলাদেশ। মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে ষড়যন্ত্র কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না।
সোমবার (১০ জুন) সন্ধ্যায় ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান’ কেন্দ্রীয় কমিটির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন মো. হুমায়ুন কবির। সভা পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নয়ন।
সভায় বক্তব্য রাখেন বক্তব্য দেন সহসভাপতি মো. আব্দুর রশিদ মন্ডল রানা, সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শাহ পরান সিদ্দিকী তারিক, মানবাধিকার নেত্রী রুবিনা ইয়াসমিন অন্তরা, ইকরামুল হক, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার অনি সামদানী চৌধুরী, হিসাব নিরীক্ষা সম্পাদক মো. সালাউদ্দিন, দপ্তর সম্পাদক আব্দুর রৌফ আনসারী, কেন্দ্রীয় সদস্য জাহাঙ্গীর আলম মিলন, আবদুল্লাহ আল মমিন, সানোয়ার রাসেল, মহানগর নেতা মাসুদ রানা, হাসান গাজী, সোহেল আহমেদ। ভার্চুয়ালি যুক্ত হন প্রেসিডিয়াম সদস্য কামরুল ফারুক, লুবনা খান, কেন্দ্রীয় সদস্য অ্যাডভোকেট ইকবাল মামুন, জাহাঙ্গীল আলম প্রমুখ।
বৈঠকে শোকাবহ আগস্ট মাস ‘কষ্ট ও কলঙ্ক’ নামক স্মরণিকা প্রকাশের সাংগঠনিক গতির জন্য জেলা ও উপজেলায় সম্মেলন, সফর, গোলটেবিল বৈঠকের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। গঠনতন্ত্র সংশোধন কমিটির আহ্বায়ক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. হুমায়ুন কবির ও সদস্য সচিব, কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট সাইফুল বাহার।
স্মরণিকা প্রকাশনার জন্য সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নয়ন, আহ্বায়ক, অনি সামদানী চৌধুরীকে সদস্য সচিব করে দুটি উপকমিটি গঠন করা হয়।
মন্তব্য করুন