গণপরিবহনের জন্য সমন্বিত ই-টিকিট ব্যবহার করে বিভিন্ন পরিবহনে যাতায়াতের সুবিধার্থে চালু করা হয় র্যাপিড পাস। বর্তমানে এটি মেট্রোরেলের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে ভবিষ্যতে এটি সব গণপরিবহনের জন্য ব্যবহার করা হবে।
সম্প্রতি সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, জনসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, গণপরিবহনে সমন্বিত ই-টিকেটিং ব্যবস্থা প্রবর্তনের মাধ্যমে ভাড়া আদায় সহজতর ও জনবান্ধব করার লক্ষ্যে ‘সব গণপরিবহনে এক কার্ড’ চালুর জন্য প্রধানমন্ত্রী ২০১৮ সালে র্যাপিড পাস কার্ড উদ্বোধন করেন।
মেট্রোরেলের ভাড়া পরিশোধ করার জন্য বর্তমানে র্যাপিড পাস কার্ড ব্যবহার হচ্ছে। ভবিষ্যতে একটি মাত্র র্যাপিড পাস কার্ড ব্যবহার করে সব গণপরিবহনের (যেমন: বাস, ট্রেন, নৌযান, সিএনজি, ট্যাক্সি প্রভৃতি যানবাহনের) ভাড়া পরিশোধ, পার্কিং ফি এবং টোল পরিশোধ করা যাবে।
র্যাপিড পাস কার্ড সরকার স্বীকৃত একমাত্র স্মার্ট কার্ড যার মাধ্যমে সব গণপরিবহনের ভাড়া পরিশোধ করা যাবে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অন্যতম উপাদান হলো গণপরিবহনের ভাড়া পরিশোধে (স্মার্ট কার্ড) র্যাপিড পাসের ব্যবহার।
র্যাপিড পাস ব্যবহারে ভাংতি টাকা-পয়সার ঝামেলা নেই, সরকার নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার সুযোগ নেই। যাত্রী সাধারণকে টিকিট ক্রয়ের জন্য লাইনে দাঁড়ানোর প্রয়োজন নেই।
মন্তব্য করুন