ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে শিরোপা জিততে চান? তাহলে এখনই যোগাযোগ করুন রিশাদ হোসেনের এজেন্টের সঙ্গে! কারণ সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান বলছে, যে দলেই রিশাদ, সেখানেই ট্রফি!
মাত্র দুই বছরের আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা, তবে টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে রিশাদ হোসেন এখন এক অনন্য নাম। শেষ ১২ মাসে তিনি যেসব দলের অংশ ছিলেন, সবকটিই টুর্নামেন্ট শেষে চ্যাম্পিয়ন! খেলুক বা না খেলুক, দলের সাফল্যে রিশাদের উপস্থিতিই যেন হয়ে উঠেছে সৌভাগ্যের প্রতীক।
গতকাল লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) ফাইনালে কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্সের দেওয়া ২০২ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করে ইতিহাস গড়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে লাহোর কালান্দার্স। আর এই দলের অংশ ছিলেন রিশাদ হোসেন—বাংলাদেশি অলরাউন্ডার যিনি ছিলেন পুরো টুর্নামেন্টজুড়ে চমৎকার ছন্দে।
একই দলে ছিলেন সাকিব আল হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজ, যদিও তাঁরা ফাইনালে একাদশে ছিলেন না।
বিদেশি লিগে রিশাদের ‘অদৃশ্য’ প্রভাব
প্রশ্নটা নিছক রসিকতা নয়। পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, রিশাদ হোসেন মানেই শিরোপার সম্ভাবনা। কখনো মাঠে, কখনো শুধু স্কোয়াডে থেকেই দলের জন্য হয়ে উঠছেন ‘লাকি চার্ম’।
বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে মানসম্মত লেগস্পিনারের ঘাটতি বরাবরই ছিল। সেই অভাব পূরণে রিশাদ হোসেন যেন উজ্জ্বল সম্ভাবনা।
এদিকে সাকিব আল হাসান লাহোরের হয়ে জিতে নিলেন নিজের সপ্তম টি–টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি ট্রফি—সব মিলিয়ে ছয় দলের হয়ে! তবে এখন আলোচনার কেন্দ্রে নিঃসন্দেহে রিশাদ, যার ছোঁয়ায় যেন ফ্র্যাঞ্চাইজি ট্রফির ঝনঝনানি বাড়ছেই।
একটা টিপস রাখুন মনে—রিশাদ হোসেনকে দলে নিন, ট্রফি নিজেই এসে কাঁধে বসবে! ২০২৬ সালে হয়তো কোনো দল এ কথাকে সিরিয়াসলি নেবে, আর ইতিহাসও বলবে—তারা ভুল করেনি।
মন্তব্য করুন