

ইরানের প্যাসিভ ডিফেন্স অর্গানাইজেশনের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গোলামরেজা জলালি বলেছেন, ইরানের ভূগর্ভস্থ ক্ষেপণাস্ত্র শহরগুলো দেশটির প্যাসিভ ডিফেন্স মডেলের সাফল্যের প্রতীক এবং শত্রুর আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ইরানের প্রতিরোধ ক্ষমতার বাস্তব প্রমাণ।
রোববার (২৬ অক্টোবর) তেহরানে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে জেনারেল জলালি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ইরানের সাবেক আইআরজিসি এয়ারোস্পেস ফোর্স প্রধান মেজর জেনারেল আমিরআলি হাজিজাদেহ ভূগর্ভস্থ ক্ষেপণাস্ত্র শহরগুলোর নকশা ও নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
জেনারেল জলালি এই প্রকল্পগুলো প্যাসিভ ডিফেন্সের নীতি ও মানদণ্ড অনুসারে নির্মিত হয়েছে, যা ইরানকে শত্রুপক্ষ— বিশেষত ইসরায়েলি শাসনব্যবস্থার বিরুদ্ধে ১২ দিনের আরোপিত যুদ্ধের (সেক্রেড ডিফেন্স) সময় সামরিক সক্ষমতা প্রদর্শনে সহায়তা করেছে।
তিনি বলেন, ১২ দিনের পবিত্র প্রতিরক্ষা যুদ্ধ ইরানের জন্য উল্লেখযোগ্য সাফল্য এনেছে। তবে একই সঙ্গে এটি কিছু দুর্বলতাও উন্মোচন করেছে।
তিনি আরও বলেন, প্যাসিভ ডিফেন্সের দৃষ্টিকোণ থেকে এই দুর্বলতাগুলো বিশেষ করে দেশের অবকাঠামোগত খাতে দ্রুত সমাধান করা জরুরি।
ইরানের প্যাসিভ ডিফেন্স অর্গানাইজেশনের প্রধান জানান, সশস্ত্র বাহিনীর জেনারেল স্টাফ এবং সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী আমাদের সংস্থা দেশের প্রস্তুতি বাড়াতে ও মহড়া পরিচালনায় একাধিক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
মন্তব্য করুন