ঢাকার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে দিল্লি কথা বলুক—এমনটিই চায় ওয়াশিংটন। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের কৌশলগত যোগাযোগবিষয়ক সমন্বয়ক জন কিরবি এক ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেছেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফর সামনে রেখে এ ব্রিফিং করেন তিনি।
এক সাংবাদিক জন কিরবিকে বলেন, ‘বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে পরিচিত ভারত। ২০১৪ ও ২০১৮ সালে বাংলাদেশে দুটি নির্বাচন এবং শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসাতে দেশটির প্রভাব রয়েছে বলে মনে করা হয়। এ বিষয়ে মনে করেন কিনা, বাংলাদেশে ভোটাধিকার নিশ্চিতে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে ভারত মার্কিন সরকারের প্রচেষ্টার পাশে থাকবে?’
জবাবে জন কিরবি বলেন, ‘বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে ওয়াশিংটন কী প্রত্যাশা করে, তা এরই মধ্যে স্পষ্ট করা হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশের নির্বাচনকে প্রভাবিত করা ব্যক্তিদের ভ্রমণ সীমিত করতে একটি ভিসা নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। আমাদের অবস্থান সম্পর্কে আপনারা জানেন। আমরা এ নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছি।’
এর আগে গণমাধ্যমে বলা হয়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়গুলো উত্থাপন করতে পারেন। এর মধ্যে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বিষয়ও থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
মন্তব্য করুন