আলম রায়হান
প্রকাশ : ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:১৬ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

রাজনীতির গোসল কোন নদীতে

রাজনীতির গোসল কোন নদীতে

প্রচলিত গল্পটি এরকম— এক লোক রুমে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে দারোগা রত্নটি বাজখাই গলায় বললেন, কী চাই...! ব্রিটিশ আমলের বাঙালি পুলিশ বলে কথা। সহজ-সরল আগন্তুক তার মতো করেই বলল, চাই তো অনেক কিছু দারোগা বাবু, কিন্তু পাই কই? কী কারণেই যেন সদয় হয়ে দারোগা বললেন, একে একে বলো। আগন্তুক দ্রুতলয়ে ঊর্ধ্বশ্বাসে উদগিরণ করতে লাগলেন তার সমস্যার ফিরিস্তি। কিন্তু দেখা গেল, কোনোটিই পুলিশের আইনি আওতায় নেই। শুধু একটি কাজ পুলিশ করতে পারে। তখন আগন্তুক বললেন, ‘তাইলে গরুডাই খুঁইজা দেন আর বাকিগুলারে একটু টাইট দেন।’ উল্লেখ্য, আগন্তুকের সমস্যার দীর্ঘ তালিকার যেটি পুলিশের এখতিয়ারে ছিল তা হচ্ছে—চুরি হওয়া গরু উদ্ধার করা। চাইলে সরল রেখায় দাঁড় করানো যায়— গল্পের দারোগা এবং অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. ইউনূসের এখতিয়ার। গল্পের দারোগার একমাত্র এখতিয়ার ছিল চুরি হওয়া গরু উদ্ধার এবং চোর ধরা। তেমনই অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের কাজ হচ্ছে ‘লুণ্ঠিত নির্বাচন’ ফিরিয়ে আনা। এবং বাকি বিষয়গুলোকে একটু টাইট দিয়ে দেওয়া। কিন্তু নির্বাচন অনুষ্ঠান কোনো কৌশল বা অসিলায় পাস কাটিয়ে টাইট দেওয়ার নামে অন্য এজেন্ডায় নিয়োজিত হয়ে কেউ কালক্ষেপণের মতলবে থাকলে বিপদ। তাতে উল্টো টাইট খাবার ঝুঁকি থাকে। যার আলামত বেশ স্পষ্ট। কথাই তো আছে, যার কাজ তাকে সাজে! বিষবৃক্ষ উৎপাটনের দায়িত্ব নিয়ে নানান ধরনের আগাছা উৎপাটনের অসিলায় ধোঁয়াশা সৃষ্টির খেলা না খেলাই উত্তম। কারণ, রাজনীতির বিশালত্ব প্রকৃতির বটবৃক্ষের দ্যোতনার চেয়েও অনেক বিশাল এবং রাজনীতির ব্যাপ্তি পরিমাপের মধ্যে আনার বিষয় নয়। আর বটগাছ কেবল ছায়া দেয় না। বিশাল এ গাছে কেবল পাখি বসে—এমনও নয়। এ বৃক্ষের ফাঁকফোকর ও কোঠরে থাকে অনেক বিষধর সাপও। রাজনীতিতেও তাই। ফলে ‘অল্প সংস্কার’ না ‘বেশি সংস্কার’—এ দোলাচলে নির্বাচন ঝুলিয়ে রেখে কতদিন নিরাপদে থাকা যাবে তা নিয়ে বেশ সংশয় রয়েছে। সঙ্গে এও বলে রাখা ভালো, ইউনূস সরকারকে এখনই ‘ধাওয়া দেওয়ার’ মানসে কোনো শক্তি রাজপথে নামলে উল্টো ধাওয়া খাবার সম্ভাবনা রয়েছে জোর। এমনও অনেকে বলছেন, এতদিন আন্দোলন হতো সরকার পতনের, এখন হতে পারে সরকার রক্ষার। তবুও তো ড. ইউনূস সরকারকে যেতেই হবে। আর সেটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে হওয়াই বেহেতের। সরল কথা হচ্ছে, সরকার চালানোর জন্য ড. ইউনূসকে গদিতে বসানো হয়নি। তার পরিষদের কাজ হচ্ছে, নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিবেশ নিশ্চিত করা যাতে নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত দায়িত্ব পালন করতে পারে। কিন্তু আলামত তো বলছে অন্য কিছু! স্বীকার করতেই হবে, অনেকটা পুলসিরাতের বাস্তবতায় ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার আট মাস পেরিয়ে এসেছে। এ সময়ে আইনশৃঙ্খলার তেমন প্রত্যাশিত উন্নতি না হলেও অর্থনীতিতে কিছুটা শৃঙ্খলা ফিরেছে। এটিও কম কিছু নয়। কিন্তু সংস্কার নিয়ে সরকারের এত দৌড়ঝাঁপ, এত কমিশন গঠন, এন্তার কথামালার পরও এখনো কোনো সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি সরকার। এদিকে এক সংস্কার কমিশন তো যৌনকর্মীদের শ্রমিকের মর্যাদা দেওয়ার প্রস্তাব করে মহাগোল বাধিয়ে বসে আছে।

এদিকে মনে করা হয়, সরকার শুরুতেই রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে বল ছুড়ে দিয়েছে। কিন্তু মাথাগরম করে এই বলে কিক করা থেকে বিরত থেকেছে বিএনপি ও জামায়াত। আগে বেশ গরম কথাবার্তা বললেও গত ১৯ এপ্রিল নির্বাচনের জন্য আন্দোলনের মাঠে না নামার বিষয়টি জানান দিয়েছে বিএনপি। যদিও সাবেক শাসক দলটির কতিপয় নেতা গরম কথা ক্রমাগত বলেই যাচ্ছেন। এদিকে ১৮ এপ্রিল এলডিপি সভাপতি ড. অলি আহমদ বলেছেন, ‘যথাসময়ে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা না করলে অন্তর্বর্তী সরকারকেও আওয়ামী লীগের মতো পালাতে হবে।’ অবশ্য রাজনীতিতে পালানোও ধাতস্থ বিষয়। আর শেখ হাসিনাকে দিয়ে অন্যরকম আড়ম্বরপূর্ণ পলায়নের স্বর্ণদ্বার উন্মোচিত হয়েছে। ফলে নানান বাস্তবতা বিবেচনায় রেখেই দেশের বর্তমান জটিল রাজনীতির বিষয়টি দেখতে হবে এবং এ জটিলতা প্রধানত নির্বাচনকেন্দ্রিক।

এদিকে জুলাই আন্দোলনের বেনিফিশিয়ারি শক্তিগুলো এবং বিতাড়িত ফ্যাসিস্ট শক্তির অবস্থান যাই হোক না কেন, দেশের মানুষের অবস্থান নির্বাচনের পক্ষে। আর সামগ্রিক জটিল পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের শেষ কথাটিই হচ্ছে নির্বাচন! বাংলাদেশের অতীত ও চলমান বাস্তবতায় নির্বাচনই হচ্ছে ড. ইউনূসের সামনে একমাত্র করণীয়। তাকে নির্বাচন করতেই হবে এবং তা যেনতেন নির্বাচন হলে হবে না, গ্রহণযোগ্য সুষ্ঠু নির্বাচন হতে হবে। এবং উদ্দেশ্য-বিধেয় হতে হবে ক্ষমতা হস্তান্তর, অন্য কোনো মতলবের ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক থাকলে চলবে না। আর আগামী নির্বাচন কোনো অবস্থাতেই বরিশালে প্রচলিত ভাষায় ‘ধুনুপুনু’ হলে কেবল বিপদ নয়, হতে পারে মহাবিপদও। অথবা এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের মুরুব্বিয়ানা অন্য হাতে চলে যেতে পারে। এটি সাদামাটা হিসাব। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, নির্বাচন অনুষ্ঠান তত সহজ নয়, যতটা বলা হচ্ছে। কারণ হাসিনা সরকার পতনের বেনিফিশিয়ারি প্রধান তিনটি দল বিএনপি, জামায়াত ও সদ্য ভূমিষ্ঠ জাতীয় নাগরিক পার্টির এক সরল রেখায় নেই। বরং ত্রিভূজের তিন কোণে দৃঢ়ভাবে বিরাজমান। আর বিএনপি-জামায়াত তো একে অন্যের লাশের ওপর দাঁড়াতে চায় বললেও সম্ভবত বেশি বলা হবে না। তবে ‘লন্ডন বৈঠক’-এর পর দুই দলের কাদা ছোড়াছুড়ি কিছুটা স্তিমিত হলেও নির্বাচন প্রশ্নে দল দুটি আগের বিপরীত অবস্থানেই আছে বলে মনে করা হচ্ছে। বর্তমান বাংলাদেশে রাজনীতির প্রধান দুই শক্তির দৃশ্যত বৈরী অবস্থান পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তিকে বেশ সুবিধা করে দিচ্ছে বলে মনে করা হয়। যারা এরই মধ্যে মাঠে উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে। যদিও এরা মিছিল করলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সংশ্লিষ্ট এলাকার পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বাকোয়াজ হুংকার দিয়েছেন। কিন্তু কে কাকে বোঝাবে, এই সক্ষমতা পুলিশের নেই। উদাহরণ হিসেবে ২৩ এপ্রিল দুপুর সোয়া ১টার দিকে বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজির সঙ্গে রাজনীতির পরিচয়ে সাক্ষাৎপ্রার্থী কয়েক তরুণের বিষয়ে খবর নিলেই পরিস্থিতি অনুধাবন সহজ হবে। সব মিলিয়ে দেশের ভেতরের পরিস্থিতি ও রাজনীতির গতিধারা মোটেই স্বস্তির নয়।

এদিকে আমাদের মহাবন্ধুরাষ্ট্র ভারতের সোনার ডিমপাড়া হাঁস শেখ হাসিনা কী চায়, তা মোটামুটি অনুমান করা চলে। আর পরীক্ষিত ‘সেবাদাসীকে’ কেন্দ্র করে ভারত বড় ধরনের খেলা খেলবে—এটি সহজেই অনুমেয়। এরই মধ্যে শিশুতোষ ডাংগুলি খেলার মতো বাংলাদেশের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করেছে ভারত। ধারণা করা কঠিন নয়, আরও অনেক বাতিল হবে, বহু খেলা খেলবে আমাদের ‘মহাবন্ধু’। অবশ্য ভারতের খেলার ছকে আমাদের এই অঞ্চল আছে ১৯৪৫ সাল থেকেই। আর ৭১-এর পর থেকে ভারত আমাদের বিড়ালের কবলে ইঁদুর ছানা হিসেবে বিবেচনা করে আসছে। এমনকি পাঁচ দশক আগে শুরু করা পানি নিয়ে খেলার তীব্রতা ক্রমান্বয়ে বাড়িয়ে যাচ্ছে প্রতিবেশী ভারত। যে খেলার কাঠামো তৈরি করা হয়েছিল পাকিস্তান আমলেই। ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের তিক্ত অভিজ্ঞতা ভারতকে অধিকতর আগ্রাসী করে তুলেছে। এ ক্ষেত্রে নানান অস্ত্র ব্যবহারের ধারায় বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পানি হচ্ছে ভারতের ব্রহ্মাস্ত্র। এই অস্ত্র বর্তমান সরকারের শুরুতেই প্রমো হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে অসময়ে ভেসেছে দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চল। আসন্ন বর্ষায় ভারত ‘পানি অস্ত্র’ ব্যবহার করলে পুরো বাংলাদেশ ‘জলে ভাসা পদ্ম’ হয়ে যেতে পারে। মোদ্দা কথা, পানি প্রশ্নে বাংলাদেশের মরণ-বাঁচন ভারতের হাতের মুঠোয়। প্রসঙ্গত, ২০ এপ্রিল একনেক সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ ভারতের সহায়তা ছাড়া তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন। তিস্তা প্রকল্পের সম্ভাব্যতা এখনো যাচাই হয়নি বলে জানান পরিকল্পনা উপদেষ্টা। দেশের একটি বড় অংশের বাঁচা-মরার সঙ্গে জড়িত তিস্তারই এই দশা! এ থেকে কি বাকিগুলোর বাস্তবতা সম্পর্কে ধারণা করা যায় না? আসলে ভারত হচ্ছে বাংলাদেশের জন্য মিথের সেই শক্তি, যে এক চুমুকে সব পানি গিলে ফেলতে পারে। আর বাংলাদেশ আজন্ম সমস্যা হচ্ছে পানি এবং এর ব্যবস্থাপনা। এ ক্ষেত্রে জিয়াউর রহমান সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিলেও তেমন সুবিধা হয়নি শেষতক এবং কোনো সরকারই পানি প্রশ্নে দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। পানির পরই আমাদের দেশের প্রধান সমস্যা হচ্ছে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা। যার মূলে রয়েছে দ্রৌপদীর বস্ত্র হরণের মতো নির্বাচন হরণ। এ ক্ষেত্রে সমান পাপী নির্বাচিত ও অনির্বাচিত সরকার। সঙ্গে ভারতের কারসাজি তো আছেই। আমাদের প্রতিটি সরকারই কোনো না কোনো মাত্রায় নির্বাচনের গলা টিপে ধরার অপচেষ্টা করেছে। যে অভিযোগের বৃত্তে বর্তমান ইউনূস সরকারও আছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। যদিও প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ১৯ এপ্রিল বলেছেন, ‘আমরা নিশ্চিত করতে চাই যে, আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোত্তম হবে এবং এটি দেশের গণতান্ত্রিক যাত্রায় একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে, দেশের গণতান্ত্রিক যাত্রার মাইলফলক হবে।’

বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, বহু প্রকার বৈরী পরিস্থিতি সামাল দিয়ে ড. ইউনূস দেশ চালানোর চেষ্টা করছেন। নানান বাস্তবতা মোকাবিলা করে ইউনূস সরকার চাইলেই কি সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করতে পারবেন? এ প্রসঙ্গে সেই প্রবচন স্মরণ করা যেতে পারে, ‘আমি ছাড়লেও কম্বল তো ছাড়ে না!’ এ অবস্থায় সমঝোতার মধ্য দিয়ে সম্ভাবনার কোনো দরজা উন্মোচিত হচ্ছে কি না—এরকম সবকিছুকে বিবেচনায় রেখেই সব পক্ষকেই প্রত্যাশার সীমানা নির্ধারণ করতে হবে। সতর্ক না হয়ে উল্লসিত অথবা হতাশায় নিমজ্জিত হলে তা হবে মূর্খতা। আবার মসনদে বসে মিথ্যার ওপর ভিত্তি করে লক্ষ্য অর্জনের অপচেষ্টা সফল হয় না। কারণ, মিথ্যা কোনো না কোনোভাবে প্রকাশ পেয়েই যায় এবং এর পরিণতি হয় ভয়ংকর। যেমন মহাভারতের বর্ণনা অনুসারে সেনাপতি কর্ণ অভিশপ্ত হয়েছিলেন অস্ত্রগুরু পরশুরামের কাছে মিথ্যা পরিচয় দিয়ে। রাজনীতিতে চূড়ান্ত বিচারে ‘গুরু’ কিন্তু জনগণ। দেশের চলমান গতিধারায় এটি পরিষ্কার করে মনে রাখা প্রয়োজন, রাজনৈতিক এবং অরাজনৈতিক শক্তিগুলো নির্বাচনের মোহনায় না মিললে বড় রকমের সর্বনাশ হয়ে যেতে পারে। অতীত বিশ্লেষণে এমনটাই মনে করা হয়।

আবার কোনো কিছুই হুবহু আগের মতো ঘটে না, থাকেও না। এমনকি পৃথিবীর চুম্বক কেন্দ্রও প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে। সক্রেটিস পূর্ব গ্রিক দার্শনিক হিরাক্লিটাসের অমর বাণী তো আছেই, ‘একই নদীতে দুবার গোসল করা যায় না।’ এখন দেখা যাক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের রাজনীতির ধারাকে কোন নদীতে গোসল করান! নতুন, পুরোনো নাকি দখল-দূষণে নর্দমায় পরিণত হওয়া মৃত নদীতে?

লেখক: জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রোমে বৈশাখী উৎসব উদযাপন বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ পরিষদের

আরও একটি ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান সেনাবাহিনী

ছুটির ৩ দিনে ঢাকায় টানা সমাবেশ

ফেনীতে ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধের

পাকিস্তানে হামলার শঙ্কা, দুই দেশের নেতাদের ফোন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব

কুতুবদিয়ায় কাফনের কাপড় পরে টেকসই বেড়িবাঁধের দাবি

আবারও ভারত-পাকিস্তান সেনাদের গোলাগুলি, তীব্র উত্তেজনা

মাটি কাটার দায়ে ৮ জনের কারাদণ্ড

ঢাকায় আজও বইছে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস

কলকাতার হোটেল ভয়াবহ আগুন, নিহত ১৪

১০

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে মধ্যস্থতা থেকে সরে আসার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

১১

নাতনিকে ইভটিজিং, প্রতিবাদ করায় নানাকে কুপিয়ে হত্যা

১২

বাড়িতে ঢুকে মা-বাবাকে মারধর করে মেয়েকে অপহরণ, গ্রেপ্তার ১

১৩

গাজায় আরও অর্ধশতাধিক নিহত, ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা অনেকে

১৪

কেমন থাকবে আজ ঢাকার আবহাওয়া

১৫

তিন সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতির ঘটনায় আমাদের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই : ফারুকী

১৬

শেষ হয়েছে দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ ধরতে প্রস্তুত ভোলার জেলেরা

১৭

পাট শ্রমিক দলের সভাপতি হলেন সাঈদ আল নোমান

১৮

সাতক্ষীরায় বিএনপির সার্চ কমিটিতে আ.লীগ নেতারা

১৯

৩০ এপ্রিল : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

২০
X