আলম রায়হান
প্রকাশ : ১৩ জুলাই ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১৩ জুলাই ২০২৫, ০৯:৩৯ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

আমাদের রক্ষা করবে কোন শায়েস্তা খান!

ছবি : কালবেলা গ্রাফিক্স
ছবি : কালবেলা গ্রাফিক্স

কয়েক দিন আগে বরিশাল জেলার সর্বোচ্চ কোতোয়ালের অফিস চত্বরে কয়েকজন সাংবাদিকের সঙ্গে দেখা হলো। একটি ইভেন্ট কাভার করার জন্য তারা অপেক্ষা করছিলেন। সংক্ষিপ্ত কুশল বিনিময় পর্বে একজন বললেন, আপনাকে তো এখন দেখি না, আগে দেখতাম। আমি বললাম, কম বের হই, যেভাবে মব ভায়োলেন্স চলছে! এ সময় নাটকের সংলাপের মতো আরেক সাংবাদিক বললেন, ‘মব ভায়োলেন্স বলছেন কেন ভাই? এ তো প্রতিক্রিয়া!’ বুঝতে বাকি থাকার কথা নয়, মেধাবী এ সাংবাদিক কার উচ্চারণের দিকে ইঙ্গিত করেছেন। তবে এ ইঙ্গিতও নিরাপদ কি না, বলা মুশকিল। প্রসঙ্গত, ইঙ্গিতের তীরবিদ্ধ সেই মুহতারাম ৩০ জুন ফেসবুক স্ট্যাটাসে ব্যাখ্যা দিয়েছেন, তিনি সব ধরনের মবকে ‘প্রেশার গ্রুপ’ বলেননি। তিনি বিভিন্ন মিডিয়ার সামনে হওয়া বিক্ষোভ বা যে কোনো বৈধ প্রতিবাদকে মব হিসেবে চিহ্নিত করা উপযুক্ত কি না, নাকি ‘প্রেশার গ্রুপ’ হিসেবে চিহ্নিত করা উচিত সেই প্রশ্ন তুলেছিলেন। এই হচ্ছে আমাদের দেশের এক যন্ত্রণা। কথা বলার সময় কাছার দিকে নজর থাকবে না, কিন্তু পরে বলবে ‘আমি বলিনি’; অথবা বলবে, ‘এভাবে বলিনি, ভুলভাবে প্রেজেন্ট করা হয়েছে।’ যেন সব ভুল অন্যের, হুজুরের কোনো ভুল নেই।

যেভাবেই বলা হোক না কেন, ব্যক্তি থেকে সমষ্টি সবাই এখন মব ভায়োলেন্সের আওতায়। এদিকে মব ভায়োলেন্স কিন্তু আমাদের মজ্জায় রয়েছে। বাংলাদেশের সব অর্জনের পেছনে এই মব প্রবণতার ভূমিকা আছে। এর অবদানই বেশি বললে আইনের দৃষ্টিতে অপরাধ হতে পারে। তবে বাস্তবতার নিরিখে খুব বেশি ভুল হবে বলে মনে হয় না। আবার এ মব ভায়োলেন্সই আমাদের ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছে। মব ভায়োলেন্স কেবল ‘আওয়ামী লগি-বৈঠার’ আদলে রাজনৈতিক ট্যাগের ব্রাকেটে সীমাবদ্ধ নেই। সর্বনাশা এই প্রবণতা নানান দিকে সম্প্রসারিত হয়েছে। আর এর সুযোগ নিয়ে স্বার্থ হাসিল করছে বিভিন্ন গোষ্ঠী। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকসহ নানা স্বার্থে মব ভায়োলেন্স সৃষ্টি করা হচ্ছে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস ও চাকরিচ্যুতিতেও মবের সুযোগ নিচ্ছে অসাধু চক্র। এতে প্রাণ হারাচ্ছে অনেক আদম সন্তান। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) মতে, ২০২৪ সালে মবসংশ্লিষ্ট গণপিটুনিতে সারা দেশে ১২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। হাসিনা সরকারের পতনের পরের চার মাসে এ সংখ্যা তিনগুণ বেড়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের আট মাসে সারা দেশে মব বিশৃঙ্খলায় মারা গেছে ১৪৩ জন। তবে অপরাধ গবেষক ও আইনসংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশে তুলনামূলকভাবে মব ভায়োলেন্সের ঘটনা অনেক কম।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হাসিনা সরকারের পতনের পর অস্থিতিশীল পরিবেশে বিভিন্ন গোষ্ঠী আইন হাতে তুলে নেয়। তারাই মূলত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ঢিলেঢালা ভাব ও নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে মব সৃষ্টি করছে। এর ফলে সাধারণ মানুষের মধ্যে জেঁকে বসেছে চরম আতঙ্ক। এদিকে ‘মব ভায়োলেন্স সহ্য করা হবে না’ বলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ অন্যান্য উপদেষ্টা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার পক্ষ থেকে বারবার বুলন্দ আওয়াজ দেওয়া হচ্ছে। ৫ আগস্ট আস্থা রাখার আহ্বান জানানো সেনাপ্রধান স্বয়ং একাধিকবার মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে বলেছেন। এ ধারায় যুক্ত হয়ে ৩ জুলাই ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে মিলিটারি অপারেশনস ডিরেক্টরের স্টাফ কর্নেল মো. শফিকুল ইসলাম বলেছেন, ‘মব ভায়োলেন্স এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হলে কঠোর পদক্ষেপ নেবে সেনাবাহিনী।’ কিন্তু এত কথার ফানুসের পরও অবস্থার উন্নতি হয়নি। এদিকে পটিয়া থানা আক্রমণে মব সন্ত্রাসীদের ‘বিজয়’ ভিন্ন মাত্রা সংযোজিত হয়েছে। আর এই ‘বিজয়ের’ উদাহরণ বাংলাদেশের পরাজয়ের মাত্রাকে কোথায় নিয়ে ঠেকাবে সেটিই হচ্ছে চরম আশঙ্কার বিষয়। কারও মতে, যে অবস্থা চলছে তাতে বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আলামত স্পষ্ট। হয়তো কোনো শক্তি এটিই চাচ্ছে।

তবে এমনটি ভাবার কোনোই কারণ নেই, মব প্রবণতা অধুনা কোনো বিষয়। আর এটি শুধু আমাদের নয়, এ হচ্ছে মানবজাতির বাস্তবতা, আদিমতম প্রবণতা। মানুষ যখন বনজঙ্গল ও গুহায় বাস করত তখন তা হিংস্র প্রাণিকুলের দখলে ছিল। সেই আদি বাসিন্দাদের বাস্তুচ্যুত করেই তো মানুষ তার আবাস গড়ে তুলেছে। নিজেকে অধিকতর নিরাপদ ও বিকশিত করেছে। আর এ কাজ মানুষ করেছে দলবদ্ধ আক্রমণের মাধ্যমে। সেটি এক শক্তির বিরুদ্ধে আরেক শক্তির মব ভায়োলেন্স। তুলনামূলক ধূর্ত মানুষের মবের কাছে আদিবাসিন্দারা পরাজিত হয়েছে, গেছে বিলুক্তির পথে। আর যে মানবজাতি এই কাণ্ড করেছে তারাই এখন বিলুপ্তপ্রায় প্রাণিকুলকে রক্ষার জন্য নানান কসরত করছে। প্রসঙ্গত, মানবজাতি শুধু বন্যপ্রাণীদের বিরুদ্ধে দানবীয় শক্তি প্রয়োগ করেনি, এই কাণ্ড করেছে নিজেদের বিরুদ্ধেও। এখনো চলমান। আদিম যুগের সেই বাস্তবতায় এখনো বিশ্ব সংঘাতময়। যার চলমান ঘৃণ্য দৃষ্টান্ত ফিলিস্তিন। যে থাবার কবলে আছে প্রায় গোটা মধ্যপ্রাচ্য। এদিকে ইরান নিয়ে ইঁদুর-বিড়াল খেলা চলছে। হয়তো সুদূর অথবা অদূরে ভয়ানক পরিণতি অনিবার্য।

আদিম যুগের প্রেক্ষাপট ও বিশ্ব থেকে আমাদের দেশ প্রসঙ্গে আসা যাক। একসময় চর দখলের সংস্কৃতি বেশ প্রচলিত ছিল আমাদের দেশে। এটিও করা হয়েছে মব ভায়োলেন্সের মাধ্যমেই। আরও অনেক অপকর্ম করা হয়েছে মব ভায়োলেন্সের ভিত্তিতেই। শুধু তাই নয়, শীতের শুরুতে গ্রামে মব সৃষ্টি করে ডাহুক ধরা হতো। ডাহুক শিকারে মবের তাণ্ডবে কোনো বন্যপ্রাণীই রক্ষা পেত না। এদিকে ডাহুক নিয়ে কবিতায় ফররুখ আহমদ লিখেছেন, ‘নিভে যায় কামনা চেরাগ; অবিশ্রান্ত ওঠে শুধু ডাহুকের ডাক।’

সে যাই হোক, ডাহুককে কেন্দ্র করে ফররুখ আহমদের কবির ভাষ্য মতো, ‘নিভে যায় কামনা চেরাগ’—এখন যা একেবারেই বাস্তবতার বিপরীত মেরুতে বিরাজমান। বরং ক্রমান্বয়ে ‘কামনা চেরাগ’ মশালে পরিণত হয়েছে, পরে হয়েছে দাবানলে। সবকিছুই ভস্মীভূত করে দিচ্ছে।

বলে রাখা ভালো, মব ভায়োলেন্সও কিন্তু কামনার দাবানলেরই একটি প্রকাশ। কিন্তু আদিম যুগে বনজঙ্গল-গুহার বাস করার সময়ের মানুষের মব প্রবণতাকে এখনো প্রকট অনুশীলনে রাখতে চাইলে বিপত্তি অনিবার্য। ধ্বংস হওয়ারও আশঙ্কা থাকে। কাজেই মব ভায়োলেন্স প্রবণতা থেকে উঠে আসতে হবে। অনেক আগেই এ বিষয়ে ফুলস্টপ দেওয়া প্রয়োজন ছিল। কিন্তু তা করা হয়নি। হয়তো এটি থেকে এক বা একাধিক কেন্দ্রের সুবিধা নেওয়ার পরিকল্পনা থাকতে পারে। বলাই তো হয়, ক্ষমতা কেন্দ্র থেকে ‘কন্ট্রোল্ড ক্যাওয়াজ’ তৈরির একটি অঘোষিত ধারা সব দেশেই কমবেশি আছে। আমাদের ভূখণ্ডে যার সফল সূচনা করেছিল লুটেরা ব্রিটিশরাজ। কিন্তু বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, যে কম্ম শৃগাল-চতুর ব্রিটিশরা করেছে, তার পুনরাবৃত্তি করতে চাইলে শেষ পর্যন্ত সামলানো সম্ভব নাও হতে পারে। অতএব মব ভায়োলেন্স থামাতেই হবে এবং এ নিয়ে সরকারপ্রধান অধ্যাপক ড. ইউনূসকেই ভাবতে হবে। হয়তো তিনি ভাবছেনও। অবশ্য তাকে আরও নানান বিষয় নিয়ে ভাবতে হয়। যেমন অধুনা তিনি ‘ভুয়া তথ্য’ প্রসঙ্গে তার ভাবনার কথা প্রকাশ করেছেন। ‘ভুয়া তথ্য’ মোকাবিলা ও নৈতিক মানদণ্ড রক্ষায় গণমাধ্যমকে সহায়তা করতে ২ জুলাই জাতিসংঘকে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন ড. ইউনূস। ইউনেসকোর বাংলাদেশ প্রধান সুসান ভাইজ এবং সংস্থাটির ফ্রিডম অব এক্সপ্রেশন অ্যান্ড জার্নালিস্ট সেফটি বিভাগের সিনিয়র প্রজেক্ট অফিসার মেহদি বেনশেলাহ সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে এ আহ্বান জানান প্রধান উপদেষ্টা। এ সময় ড. ইউনূস বলেন, ‘আমাদের মূল সমস্যা ভুয়া তথ্য, গুজব, ফেক নিউজ। এর কিছু ছড়াচ্ছে দেশের বাইরে থাকা মানুষ, কিছু ছড়াচ্ছে দেশে থাকা লোকজন। এটি একধরনের অবিরাম বোমাবর্ষণ।’ বখেদমতে হুজুরে আলার ভাষ্যমতে, এটি ‘অবিরাম বোমাবর্ষণ’র সঙ্গে তুল্য কি না, সে প্রশ্ন উঠতেই পারে। তবে কোনোই সন্দেহ নেই, এটি একটি বড় সমস্যা। কিন্তু মব ভায়োলেন্সের চেয়েও কি বড়? হাঙরের চেয়ে পিপীলিকা কি বড় হয়! মনে হয় না।

মননে থাকা মব ভায়োলেন্স অনুশীলনে ছড়িয়ে গেছে অথবা কৌশলে ছড়িয়ে দেওয়ার বিষয়টি হচ্ছে, চলার পথে মবিল ছড়িয়ে পিচ্ছিল করে দেওয়ার মতো। স্মরণ করা যেতে পারে, ৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের পর এরকম একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল, অথবা সৃষ্টি করা হয়েছিল। সে সময়ের তুলনায় আজকের তীব্রতা অনেক কম। কিন্তু ধরন কিন্তু একই রকমের। ৭১-এর পরের পরিস্থিতি ধারণ করে খান আতা সিনেমা বানিয়েছিলেন ‘আবার তোরা মানুষ হ’। অবশ্য এখন কেউ এ ধরনের সিনেমা বানাতে গেলে মব ভায়োলেন্সের শিকার হওয়ার আশঙ্কা কিন্তু উড়িয়ে দেওয়া যায় না। এখন সিনেমা বানাতে হবে ‘বেদের মেয়ে জোছনা’ ধরনের। যেমন বানানো হয়েছে ‘নবাব’। এদিকে মব ভায়োলেন্সের কারণে মানুষ যখন দূষিত পানিতে কাতলা মাছের মতো খাবি খাচ্ছে, তখন ৩ জুলাই রাতে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ফেসবুক পোস্টে ‘জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়’ উল্লেখ করে বলেছেন, ‘বাংলাদেশে প্রথম মব ভায়োলেন্স হয়েছিল বিহারি জনগোষ্ঠীর ওপর। তারপর মব হয়েছে মুজিববাদ বিরোধীদের ওপর। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর সরাসরি ইন্ধনে গত ৫৩ বছর মব হয়েছে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর। মবের ডেফিনিশন স্ট্রেচ করলে তথাকথিত জনতার আদালত, জনতার মঞ্চ ৯৬, ২৮ অক্টোবর, শাহবাগ, সবই মব জাস্টিস, মব ভায়োলেন্স।’ তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বক্তব্য এক ফুৎকারে উড়িয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। বরং এ নিয়ে গবেষণা হতে পারে। নিশ্চয়ই কেউ গবেষণা শুরু করছেন। অথবা করবেন। তাকে এই গবেষণা এবং মব ভায়োলেন্স নিয়ে চলমান বাহাজে জনতার কোনো লাভ নেই। মব ভায়োলেন্স থেকে মুক্তি চায় মানুষ। অবশ্য ফেসবুক পোস্টে অনেক কথার মাঝে মূল কথাটিও বলেছেন তথ্য উপদেষ্টা, ‘রাষ্ট্রের দায়িত্বে থেকে আমাদের কাজ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা।’

তবে শুধু চেষ্টা করার পর্যায়ে বিষয়টি এখন আছে বলে মনে হয় না। এ ব্যাপারে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করে ‘ফুলস্টপ’ দৃশ্যমান হতে হবে। কিন্তু এ ব্যাপারে তেমন কোনো আলামত দৃশ্যমান নয়। এদিকে মব ভায়োলেন্সে মানুষ শুধু আতঙ্কিত নয়, দিশেহারা। উল্লেখ্য, আমাদের এই বাংলায় একসময় চলত মগের মুল্লুক। এরা চট্টগ্রাম থেকে বরিশাল পর্যন্ত ডাকাতি করত। শুধু অর্থসম্পদ নয়, এরা নারী-শিশুদের নিয়ে যেত। এদের ইংরেজদের কাছে বিক্রি করত। এই তাণ্ডব চলেছে প্রায় একশ বছর। এই মগদের তাড়িয়ে আমাদের শান্তি দিয়েছিলেন নবাব শায়েস্তা খান ও তার পুত্র উমির খান। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, নব্য মগদের কবল থেকে আমাদের রক্ষা করবে কোন শায়েস্তা খান!

লেখক: জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও রম্যলেখক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপনে ঢাবিতে নানা আয়োজন 

ময়লাযুক্ত জলাশয়ে মিলল নিখোঁজ তিন শিশুর মরদেহ

স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মসূচি ঘোষণা

‘হানির নিচে সব ডুবি গেছে, ঘরে যাইতাম কেন্নে’

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে প্যানেল পদ্ধতির প্রস্তাব এবি পার্টির

মেট্রোরেলের ঢাবি স্টেশন বন্ধ থাকবে সোমবার

অন্তিম মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে নাটকীয় জয় বাংলাদেশের!

চাঁদার টাকাসহ বিএনপি নেতাকে হাতেনাতে ধরল সেনাবাহিনী

ডিম সেদ্ধ না ভাজা, কোনটি বেশি স্বাস্থ্যকর?

রোটারি ক্লাব চিটাগং এরিস্টোক্রেটের নতুন কমিটি

১০

৩৯ প্রভাবশালীর দখলে পাউবোর ৩২০ কোটি টাকার জমি

১১

দীর্ঘ খরা কাটিয়ে অবশেষে লিটন দাসের ব্যাটে আলো

১২

বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’ 

১৩

বাইকারের জীবন রক্ষার প্রতীক ‘এএইচও’ বাংলাদেশে বাধ্যতামূলক হবে কবে?

১৪

শাজাহান সিরাজের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী সোমবার

১৫

দাবি আদায়ে সচিবালয় অভিমুখে তথ্য আপাদের পদযাত্রা ও স্মারকলিপি

১৬

মিয়ানমারে উলফার ৪ ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাদের ব্যাপক হামলার অভিযোগ

১৭

এমপি হচ্ছেন হর্ষবর্ধন শ্রিংলা

১৮

ছোট আমদানি-রপ্তানিকারকদের ‘বড় সুখবর’ দিল বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯

লিটন-শামিমের ব্যাটে চড়ে বাংলাদেশের লড়াকু সংগ্রহ

২০
X