খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
প্রকাশ : ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:২৪ এএম
অনলাইন সংস্করণ

দিনাজপুরে সূর্যের দেখা মিললেও বইছে হিম বাতাস

ঘন কুয়াশা না থাকলেও বেড়েছে শীতের প্রকোপ। ছবি : কালবেলা
ঘন কুয়াশা না থাকলেও বেড়েছে শীতের প্রকোপ। ছবি : কালবেলা

উত্তরের জেলা দিনাজপুরে টানা কয়েকদিন ধরে ক্রমশই কমছে রাতের তাপমাত্রা। সূর্যের দেখা মিললেও বইছে হিম বাতাস। রাতের হিমশীতল বাতাসের কারণে এ জেলায় শীতের তীব্রতা বেশি বিরাজ করছে। ঘন কুয়াশা না থাকলেও রাতে বেড়েছে শীতের প্রকোপ। তবে দিনের তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে।

রোববার (১৯ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় ১২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে দিনাজপুর আবহাওয়া অফিস। এর আগে শনিবার এ জেলায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল।

সরেজমিনে সকালে ঘুরে দেখা গেছে, কুয়াশা না থাকলেও বইছে তীব্র হিম বাতাস। আগুন জ্বালিয়ে শীত থেকে বাঁচার চেষ্টা করছেন কেউ কেউ। হিমেল হাওয়ায় সাধারণ মানুষ কিছুটা কাহিল হয়ে পড়েছে। শীতের কারণে জরুরি কাজ ছাড়া মানুষ বাড়ি থেকে বের হচ্ছে না। তবে পরিবারের চাহিদা মেটাতে অনেকেই শীত উপেক্ষা করেই কাজের সন্ধানে ছুটছেন।

অপরদিকে তীব্র শীতে অনেকটাই জনশূন্য হয়ে পড়েছে ব্যস্ততম সড়ক ও হাটবাজারগুলো। দিনের বেলা সূর্যের দেখা না মিললেও ঠান্ডা বিরাজমান, কাজে যাচ্ছেন না অনেকেই। ভোরে হালকা কুয়াশা থাকার কারণে বিভিন্ন সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহনগুলোকে চলাচল করতে দেখা গেছে। এদিকে শীতের কারণে হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা।

দিনাজপুরের আবহাওয়া অফিসের অফিসার ইনচার্জ মো. তোফাজ্জল হোসেন কালবেলাকে বলেন, কয়েকদিন ধরে জেলায় হিমেল বাতাস অব্যাহত রয়েছে। গতকালের তুলনায় কমেছে তাপমাত্রা। রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ এবং গত ২৪ ঘণ্টায় বাতাসের গড় গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৩ কিলোমিটার।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বিতর্কিত মন্তব্য, ভারতকে হুঁশিয়ারি সিন্ধুর মুখ্যমন্ত্রীর

স্মৃতি মান্ধানার হবু বর পলাশ মুচ্ছালকে ঘিরে নতুন বিতর্ক

২৯ নভেম্বর মক ভোট : ইসি সচিব

মেট্রোরেলের ভাড়া কার্ডে প্রথম দিনই অনলাইন রিচার্জে বাধা 

চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে রিটকারীর পেছনে ‘ভোমা বিড়াল’ : অ্যাটর্নি জেনারেল

ইএমই কোরের সদস্যদের প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

রাস্তার পাশে পড়ে ছিল ব্যবসায়ীর মরদেহ

টি-টোয়েন্টিতে মালয়েশিয়ার অলরাউন্ডারের বিরল কীর্তি

নামের জটিলতা কাটিয়ে শুরু হচ্ছে খুলনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ

একসঙ্গে জন্ম নেওয়া সেই পাঁচ শিশু হাসপাতালে ভর্তি

১০

কড়াইল বস্তিতে ভয়াবহ আগুন

১১

ভূমিকম্পের সময় ছাত্রদের আগলে রাখা সেই মাদ্রাসা শিক্ষক পেলেন বিশেষ সম্মাননা

১২

তপশিল ঘোষণার সময় জানালেন নির্বাচন কমিশনার

১৩

ভারতকে হোয়াইটওয়াশ করার পথে প্রোটিয়ারা

১৪

দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জেটেবের ২ নেতা বহিষ্কার

১৫

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন নির্বাচনের উপযোগী : মির্জা ফখরুল

১৬

মেট্রোরেল কার্ডে অনলাইন রিচার্জ চালু, কীভাবে করবেন

১৭

জুবিন গার্গের মৃত্যু দুর্ঘটনা নয়, চাঞ্চল্যকর দাবি আসামের মুখ্যমন্ত্রীর

১৮

‘এত ঋণ নিয়ে শীর্ষ লিগে খেলার যোগ্যই নয় বার্সা’

১৯

রোহিঙ্গাদের আরও ৫০ লাখ ডলার অনুদান দক্ষিণ কোরিয়ার

২০
X