ড. মো. আনোয়ার হোসেন
প্রকাশ : ২২ জুলাই ২০২৫, ০৮:৪৭ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

বিমান বিধ্বস্ত, জাগ্রত হই

ড. মো. আনোয়ার হোসেন। ছবি : সংগৃহীত
ড. মো. আনোয়ার হোসেন। ছবি : সংগৃহীত

উত্তরার মাইলস্টোন স্কুলে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে যেভাবে নিষ্পাপ শিক্ষার্থীদের প্রাণ চলে গেল, আহত হলো অনেক, আমি বাকরুদ্ধ। পাখির মতো হৃদয় নিয়ে ওরা মরে গেছে। বাবা-মাকে রেখে গেছে শুধু মনে রাখতে, ওরা কখনো জন্মেছিল। ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক ঘটনার খবরে আমরা গভীরভাবে শোকাহত ও ব্যথিত। এই ঘটনায় যারা পরিবারের আদরের শিশুটিকে হারিয়েছেন, যারা শোকে নিঃশ্বাস নিতে পারছেন না, আপনাদের বলছি, আমরা আপনাদের পাশে আছি। এই শোক শুধু আপনাদের নয়, এটা আমাদের সবার।

আমরা একসঙ্গে কাঁদছি, ন্যায়, নিরাপত্তা আর মানুষ হিসেবেই মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার নিয়ে। সবচেয়ে দুঃখের, যারা সকালবেলা হেসেখেলে স্কুলে গিয়েছিল, তারা আর ফিরল না। একজন মা সকালে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিয়েছিলেন, ভেবেছিলেন দুপুরে ফিরে এসে একসাথে খাবে, হাসবে—সেই মা এখন হাসপাতালের সামনে কাঁদছেন। এই কষ্ট ভাষায় প্রকাশ করা যায় না, আমি গভীর শোক জানাই সেই সব পরিবারকে। মহান সৃষ্টিকর্তা নিহতদের জান্নাত দান করুন। আমাদের সবাইকে এই অপূরণীয় শোক সহ্য করার শক্তি দিন। আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। যারা আহত হয়েছেন, তাদের জন্য হৃদয়ের গভীর থেকে দোয়া—যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন, তাদের চিকিৎসায় কোনো ঘাটতি যেন না থাকে, এই ব্যবস্থা অবশ্যই প্রশাসনকে নিতে হবে।

ডাক্তাররা প্রাণান্তকর চেষ্টা করছেন। তবু হয়তো আরও কিছু হৃদয়বিদারক খবর শুনতে হতে পারে আমাদের। আল্লাহ্ ভরসা। আপনারা হাসপাতালে অযথা ভিড় করবেন না। এতে দগ্ধ শিশুদের ঝুঁকি আরও বেড়ে যাবে। যারা রক্ত দিতে চান, তারা ন্যাশনাল বার্ন ইউনিট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ এবং সিএমএইচে যোগাযোগ করবেন অনুগ্রহ করে। সবাই দোয়া করবেন। আল্লাহর দয়া ছাড়া আর কিছুই বেশি মূল্যবান নয়।

নিহত ও আহত শিশুদের ছবি বা ভিডিও আপলোড করার থেকে বিরত থাকুন। শোকসন্তপ্ত পরিবার, বন্ধুবান্ধব ও শিক্ষকদের জন্য জুলুম হয় তাতে। আজকের দুর্ঘটনায় অনেক শিশু গুরুতর পোড়া আঘাত নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি। এ রকম ঘটনায় রোগীর জীবন বাঁচানোর পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ তাকে ইনফেকশন থেকে রক্ষা করা। আমরা সবাই সাহায্য করতে চাই; কিন্তু অনেক সময় না জেনে কিছু করলে ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়ে। আর পোড়ার পরের ইনফেকশন সাধারণ ইনফেকশনের মতো না। এটা অনেক বেশি মারাত্মক হতে পারে।

বহু শিক্ষার্থী হতাহত হওয়ায় দেশজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বিশেষভাবে শিশু, কিশোর ও তরুণ শিক্ষার্থীরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। এ অবস্থায় অনেকের পক্ষেই স্বাভাবিকভাবে পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সম্ভব নয়। তাই মানবিক বিবেচনায় এইচএসসি পরীক্ষার চলমান সূচি ৭ দিনের জন্য স্থগিত করে পরে নতুন তারিখে ওই পরীক্ষাগুলো গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি।

মানুষের জীবনের মূল্য না দেওয়ার ফলে যুগের পর যুগ ধরে ঢাকার আকাশে যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টারের মহড়া চলছে। ঘনবসতিপূর্ণ এই রাজধানী শহরে প্রতিদিনই ফাইটার জেট ও হেলিকপ্টার উড়ছে, যার বেশিরভাগই শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের জন্য ব্যবহৃত হয়। এমন কার্যক্রম কি রাজধানী এড়িয়ে চালানো সম্ভব নয়? বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বাধিক ঘনবসতিপূর্ণ রাজধানী ঢাকা—প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ৪৪,০০০ মানুষ বসবাস করে। এই বাস্তবতা অনুধাবন করে ঢাকার আকাশে এমন ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল ও প্রশিক্ষণ মহড়া বন্ধ করা জরুরি।

এটি শুধুই একটি দুর্ঘটনা নয়। এটি একটি ভয়ংকর রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, যেখানে পুরোনো যুদ্ধবিমানকে উড়ানো হয় জনবহুল শহরের আকাশে, আর শিশুদের প্রাণ যায় বলি হয়ে।

দুর্ঘটনার পরপরই হাজার হাজার মানুষ ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। অনেকেই কেবল দেখার জন্য আসে, কেউ কেউ ভিডিও করে, কেউ আবার লাইভে আসে। উদ্ধারকর্মীরা বারবার জনতাকে সরে যেতে বললেও, উৎসুক মানুষের ভিড়ে কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়। রাস্তায় এত ভিড় জমে যে, অ্যাম্বুলেন্স ঠিকমতো চলতে পারছে না। সবার চোখে আতঙ্ক, আশঙ্কা— কিন্তু কিছু লোক মোবাইল হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, যেন এটি কোনো বিনোদনের দৃশ্য। এই প্রবণতা নতুন নয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের যুগে আমরা এমন এক অসুস্থ প্রতিযোগিতার মধ্যে পড়ে গেছি, যেখানে মানুষ ভাইরাল হওয়ার জন্য যে কোনো কিছু করতে প্রস্তুত। কেউ নিজের গলার স্বর পাল্টায়, কেউ অদ্ভুত আচরণ করে, আবার কেউ অন্যের যন্ত্রণাকে কনটেন্ট বানিয়ে উপস্থাপন করে। সবচেয়ে ভয়ংকর দিকটি হলো শিশুদের ব্যথা, কান্না, দুর্ঘটনার ছবি বা ভিডিও যারা ইচ্ছা করে তুলে ধরে, যেন সেটা কোনো বিনোদনের উপাদান। একটি শিশু যখন পুড়ে যায়, আহত হয়, কিংবা আতঙ্কে চিৎকার করে—সেই মুহূর্তে তাকে সাহায্য করার বদলে অনেকেই মোবাইল ক্যামেরা তুলে ধরেন। শিশুর ব্যথা কখনোই বিনোদনের বিষয় হতে পারে না। যখন কোনো ভিডিওতে একজন শিশু কাঁদছে, দগ্ধ হয়েছে, কিংবা আতঙ্কে কাঁপছে—তখন সেটি তার জীবনের সবচেয়ে দুর্বল মুহূর্ত। এই সময় সে বুঝেও উঠতে পারে না, কী হচ্ছে। অথচ সেই মুহূর্তটি ক্যামেরাবন্দি হয়ে আজীবনের জন্য ইন্টারনেটে থেকে যায়। সে যখন বড় হবে, যদি দেখে তার অসহায় সময়ের ভিডিও কোটি মানুষ দেখেছে, কমেন্ট করেছে, কেউ কেউ ঠাট্টা করেছে—তাহলে তার আত্মমর্যাদায় মারাত্মক আঘাত আসতে পারে। এই সমস্যা শুধু ভিডিও বানানো পর্যন্ত সীমাবদ্ধ নয়।

যারা এই ভিডিও দেখে, শেয়ার করে, লাইকের বৃষ্টি ঝরায়—তাদেরও সমান দায় আছে। যদি কেউ না দেখে, না শেয়ার করে, তাহলে এ ধরনের কনটেন্ট ভাইরাল হতো না। তাই দর্শক হিসেবে আমাদের নিজেকে প্রশ্ন করতে হবে—আমি যা দেখছি, সেটি কি সত্যিই দরকারি, নাকি কারও ব্যক্তিগত দুঃখ উপভোগ করছি? এই প্রবণতা পুরো সমাজকে একটি ভয়াবহ অবস্থার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। এটি শেখাচ্ছে, মানুষের কষ্টকে পণ্য বানানো যায়। শিশুর যন্ত্রণা, কান্না, বা দুর্বলতা হয়ে উঠছে ইউটিউবের সস্তা থাম্বনেইল। কিছু মানুষ হয়তো বলবে, এতে সহানুভূতি বাড়ে, সাহায্য আসে। কিন্তু যদি সেই সহানুভূতির পথ হয় শিশুর সম্মান বিক্রি করে দেওয়া, তাহলে সেটি আর মানবিক থাকে না।

যারা রোগীকে দেখতে যাচ্ছেন বা বিভিন্নভাবে রোগীকে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য কিছু তথ্য। পোড়ার ফলে ত্বকের বাইরের স্তরটা ধ্বংস হয়ে যায়। কখনো কখনো ত্বকের সব স্তরই ধ্বংস হয়ে যায়। অথচ এ ত্বকই আমাদের শরীরের সবচেয়ে বড় সুরক্ষা-পর্দা। জীবাণু যাতে শরীরে ঢুকতে না পারে, সেটাই ছিল ত্বকের কাজ। যখন ত্বক পুড়ে যায়, তখন শরীর উন্মুক্ত হয়ে পড়ে ইনফেকশন হয়, যা অনেক সময় মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়। যদি কোনো কারণে রোগীর পাশে যেতেই হয়, ভালো করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে যাবেন। রোগীর বেড বা ফার্নিচার স্পর্শ করবেন না। গ্লাভস, মাস্ক, গাউন ব্যবহার করতে পারলে আরও ভালো। অ্যালকোহলযুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার কিনে রাখুন। রোগীর বিছানায় বসবেন না।

কত মায়ের বুক আজ খালি হলো। কেন হলো, জানি না। এটা কি শুধুই বাজেট ঘাটতির ফল? না, এটি একটি প্রাতিষ্ঠানিক ব্যর্থতা। যেখানে আধুনিকায়নের নামে কোটি কোটি টাকা খরচ হয়, সেখানে নিরাপত্তা সংস্কার বা প্রশিক্ষণ বিমান আপডেটের কোনো অগ্রাধিকার নেই আন্তর্জাতিক মানদণ্ড কাগজে; বাস্তবে চরম অবহেলা? প্রতিরক্ষা বাজেট: কতটা নিরাপত্তায় ব্যয় হয়? ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল ৪২ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু এই বিপুল অর্থের কতটুকু গেছে প্রশিক্ষণ বিমান আধুনিকীকরণ, বা পাইলটদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে?

ঢাকার আকাশ প্রশিক্ষণের জন্য নয়—এটি একটি মৃত্যুফাঁদ। বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ নগরীর ওপর দিয়ে কেন উড়ছে প্রশিক্ষণ বিমান? কেন প্রশিক্ষণের জন্য উপকূল, পাহাড় বা উত্তরের ফাঁকা অঞ্চলে স্থানান্তর করা হচ্ছে না? এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই, কারণ এখানে জবাবদিহিতা নেই। নেই রাজনৈতিক সদিচ্ছা।

ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির রাষ্ট্রের ব্যর্থতার প্রতিচ্ছবি। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির বেঁচে থাকতে পারতেন—ইজেক্ট করতে পারতেন। কিন্তু শেষ মুহূর্তে তিনিও হয়তো জানতেন, বিমানটি স্কুলে পড়লে আরও অনেক প্রাণ যাবে। তাই তিনি রয়ে গিয়েছিলেন, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়েছেন। তার মৃত্যু কেবল দুর্ঘটনা নয়—এটি রাষ্ট্রের হাতে একজন সৈনিকের আত্মাহুতি। এক ‘উড়ন্ত কফিন’ তাকে দেওয়া হয়েছিল। তৌকির শুধু মৃত্যুবরণ করেননি, তিনি রাষ্ট্রের নিষ্ক্রিয়তার মুখোশ খুলে দিয়ে গেছেন।

তৌকিরের আত্মত্যাগ যেন আমাদের জাগরণ ঘটায়। তার নীরব আত্মত্যাগ রাষ্ট্রের কাছে হাজারো প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছে। এখন নাগরিক সমাজ, রাজনীতি, সেনাবাহিনী এবং রাষ্ট্রযন্ত্র—সবার দায়িত্ব এই আত্মত্যাগকে সম্মান জানিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এখন সিদ্ধান্ত আমাদের—আমরা কি তৌকিরের আত্মত্যাগকে ইতিহাসে হারিয়ে যেতে দেব, না এক নতুন জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রের ভিত্তিপ্রস্তর হিসেবে গড়ে তুলব?

এই দুর্ঘটনার কারণ কী, কেন এমন হলো—তা সবার জানা দরকার, খুব দরকার। শুধু রিপোর্ট তৈরি করে শেষ করা চলবে না। আমরা চাই সত্যটা বেরিয়ে আসুক, এবং যেন এমন ভয়াবহতা আর কোনো দিন না দেখি। যেন কোনো স্কুল ভবন আর রক্তে লাল না হয়। এই দুর্ঘটনার যথাযথ তদন্ত এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা রোধে কার্যকর পদক্ষেপ জরুরি।

আমরা কি কেবল দুঃখ প্রকাশ শুনে ঘুমিয়ে যাব, আর দুঃখ প্রকাশ শুনে জেগে উঠব? আমরা যদি এখনো না জাগি, তবে আগামী দুর্ঘটনার আগাম গণনা শুরু করে দিন।

লেখক : ড. মো. আনোয়ার হোসেন, কলাম লেখক, প্রাবন্ধিক, কথাসাহিত্যিক, প্রেসিডেন্ট আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী সংগঠন ফ্রিডম ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্টি অ্যালকোহল।

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

নিহত বেড়ে ৩২, অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

বিধ্বস্তের আগে কন্ট্রোল রুমে কী বলেছিলেন পাইলট তৌকীর

সরকারকে কঠোর হতে বলল রাজনৈতিক দলগুলো

তুরস্ক থেকে হাসপাতালে ছুটে এলেন বিমান বাহিনীর প্রধান 

২৫তম বিসিএস (পুলিশ) ফোরামের নতুন কমিটি

জাতি শিল্পীদের কাছে আরেকটু দায়িত্বশীলতা আশা করে : সংস্কৃতি উপদেষ্টা

এই শোকের সময়ে শান্ত থাকার আহ্বান তারেক রহমানের

প্রধান উপদেষ্টার পাশে থাকার আশ্বাস চার দলের

সংখ্যালঘুদের বাদ দিয়ে সফল রাষ্ট্র বানানো সম্ভব নয় : হাসনাত কাইয়ূম

মামদানির নীতিকে ‘ননসেন্স’ বললেন নেতানিয়াহু

১০

‘হানির লগে যুদ্ধ করি ত্রিশ বছর কাডাই দিছ’

১১

ট্রাম্পের চাওয়ায় কোকা-কোলায় এলো পরিবর্তন

১২

নকল সিগারেট তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ৪

১৩

ওষুধের দাম বেশি নিলে ছাড় নয়, ভোক্তা অধিদপ্তরের হুঁশিয়ারি

১৪

সেই শিক্ষক মাহরিন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ভাতিজি

১৫

২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২০ হাজার ৬০৬ কোটি টাকা

১৬

জবিতে জনপ্রশাসন সংস্কার ও ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের গতিপথ শীর্ষক সেমিনার

১৭

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি / ‘ছেলেকে সবসময় আইনস্টাইন বলে ডাকতাম’

১৮

গ্রহণযোগ্য নির্বাচনেই বিদ্যমান সংকটের সমাধান সম্ভব : লায়ন ফারুক

১৯

শেখ হাসিনার রেখে যাওয়া বাতিল বিমান চলবে না : রাশেদ প্রধান

২০
X