ইমতিয়াজ আহমেদ সজল
প্রকাশ : ২০ অক্টোবর ২০২৩, ০৪:৩৪ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
ইমতিয়াজ আহমেদ সজল

পশ্চিম আফ্রিকায় লাগাতার অভ্যুত্থানে ফ্রান্সের দায়

পশ্চিম আফ্রিকায় লাগাতার অভ্যুত্থানে ফ্রান্সের দায়

বুর্কিনা ফাসো, গিনি, মালি, চাদ এবং নাইজারের পথ ধরে অতি সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার আরেকটি দেশ গেবনেও সামরিক অভ্যুত্থানের পর সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী। এ সবগুলো দেশই ফ্রান্সের সাবেক উপনিবেশ। একই সাথে সবগুলো দেশেরই রাজনীতি, অর্থনীতি, সমরনীতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনায় রয়েছে ফ্রান্সের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ নিয়ন্ত্রণ বা হস্তক্ষেপ। ২০২০ সাল থেকে মধ্য ও পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোতে ১০টি অভ্যুত্থানের ঘটনা ঘটেছে। অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার অবসান ঘটছে, উত্থান হচ্ছে নতুন নতুন সেনা শাসকের। কিন্তু, সামরিক অভ্যুত্থানকারীদের বিরুদ্ধে অবস্থান না নিয়ে বরং গণতন্ত্রের এ পতনে উল্লাস করছে এসব দেশের জনগণ। সম্প্রতি নাইজারে দেখা গেছে, সামরিক সরকারের সমর্থনে স্টেডিয়ামগুলো ছিল কানায় কানায় পূর্ণ। কোথাও জনতা অবরোধ করে রেখেছে ফরাসি দূতাবাস আর স্লোগান দিচ্ছে তাদের দেশ ছাড়ার। সামরিক অভ্যুত্থান হওয়া সব কটি দেশেই ছিল ফ্রান্সের মদদপুষ্ট সরকার। যেখানে তাদের নির্বাচন ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। স্বৈরাচারী ধারার এসব ‘গণতান্ত্রিক’ নেতারা ছিলেন জনবিচ্ছিন্ন ও জনস্বার্থবিরোধী, তবে তারা বছরের পর বছর ধরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে আছেন ফ্রান্সের পৃষ্ঠপোষকতায়। তাই, প্রসঙ্গতই প্রশ্ন উঠেছে পশ্চিম আফ্রিকার এ দেশগুলো কি এখনও ফরাসি ঔপনিবেশিক শাসনের গ্লানি বহন করে চলছে? অথবা এ অস্থিরতার মূল দায় কি ফ্রান্সের?

১৯৪৫ সালে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার পর, বিশ্বউপনিবেশায়ন ও জাতিগত আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের দাবির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন নতুন রাষ্ট্রের আবির্ভাব ঘটতে থাকে। কয়েক দশকেই জাতিসংঘের সদস্য সংখ্যা বেড়ে হয় তিনগুণেরও বেশি। এগুলো এশিয়া, আফ্রিকা এবং ল্যাটিন আমেরিকার ঔপনিবেশিক কবল থেকে মুক্ত হওয়া সদ্য স্বাধীন দেশ যা তৃতীয় বিশ্বের দেশ হিসেবেও পরিচিত। ১৯৫৫ সালের বান্দুং সম্মেলনের পর থেকে তারা ঔপনিবেশিক শোষণের প্রতিকার এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে পূর্ণ স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও ন্যায্যতার দাবি করতে থাকে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে নিজেদের সংখ্যাগরিষ্ঠতাকে কাজে লাগিয়ে তারা সদ্য স্বাধীন দেশে ঔপনিবেশিক প্রভাব মুক্ত রাখতে নানা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৬০ সালের উপনিবেশবাদ বিরোধী ঘোষণাপত্র। এ ছাড়াও, ১৯৬৬ সালে প্রণীত নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার এবং অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকারসংক্রান্ত চুক্তিগুলোতে জাতিগত আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের অন্তর্ভুক্তিও ছিল তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর একই প্রচেষ্টার অংশ। ১৯৫০ ও ১৯৬০-এর দশকে এ রাষ্ট্রগুলো যখন অনুধাবন করল, কাগজে-কলমে তাদের স্বাধীনতা দেওয়া হলেও, তাদের দেশের প্রাকৃতিক সম্পদের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখেছে ঔপনিবেশিক দেশ বা তাদের কোম্পানিগুলো। এ প্রেক্ষাপটে ১৯৬২ সালে সদ্য স্বাধীন উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ‘প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর স্থায়ী সার্বভৌমত্বের নীতি’; ১৯৭৪ সালে ‘নতুন আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা’; এবং ‘রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক অধিকার ও কর্তব্যের সনদ’ সংবলিত প্রস্তাব পাস করেছে। যার উদ্দেশ্য ছিল- দেশের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে নিজ সীমানার মধ্যে অবস্থিত সব প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর একচ্ছত্র অধিকার প্রতিষ্ঠা করে ঔপনিবেশিক হস্তক্ষেপ মুক্ত করা। কিন্তু আইনগতভাবে তাদের এ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকলেও, তৃতীয় বিশ্বের দুর্নীতিপরায়ণ ও ক্ষমতালিপ্সু রাষ্ট্রপ্রধানরা নিজেদের ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করতে ঔপনিবেশিক শক্তির দ্বারস্থ হয়ে দেশ ও জনগণের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে ঔপনিবেশিক শক্তির মনোরঞ্জনে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, আফ্রিকায় বেসামরিক নেতৃত্ব নিয়ে সাধারণ মানুষ হতাশ। সামরিক নেতৃত্ব নিয়ে তাদের এ আশাবাদ সে হতাশারই প্রতিফলন। সামরিক বাহিনীর রাষ্ট্রক্ষমতা দখলে জনগণের এ সমর্থন সরাসরি নয়। অর্থাৎ মানুষ সেনাবাহিনীকে সমর্থন নয়, বরং তারা ক্ষমতার পালাবদল চায়। আফ্রিকার দেশগুলোতে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্টরা সময় পেরোলে নির্বাচন আয়োজন করেন ঠিকই, যা নিতান্তই নিয়ম রক্ষার। গ্যাবনের প্রেসিডেন্ট আলি বঙ্গো তার একটি উদাহরণমাত্র। উগান্ডা, রুয়ান্ডা, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি ও ক্যামেরুনের মতো দেশগুলোর প্রেসিডেন্টরাও অন্তত দুই দশক ধরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে আছেন। জনগণের মধ্যে সরকার পরিবর্তনের এমন আকাঙ্ক্ষার নেপথ্যে আরও একটি কারণ আছে। সেটি হলো বিদেশি শক্তির ওপর নির্ভরশীল থাকা। এসব শাসকরা নিজেদের সবটুকু বিলিয়ে দেয়, যার বিনিময়ে ঔপনিবেশিক প্রভুরা তাদের ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখে। সাবেক উপনিবেশগুলোর অধিকাংশের সাথেই ফ্রান্সের প্রতিরক্ষা চুক্তি রয়েছে যার আওতায় প্রায়ই দেখা যায় বিভিন্ন দেশে ফ্রান্সপন্থি অজনপ্রিয় রাজনীতিকদের ক্ষমতায় রাখতে ফরাসি সৈন্য মোতায়েন করা হচ্ছে। এমন অনেক উদাহরণই রয়েছে যে ফ্রান্সের মদতে অনেক দুর্নীতিপরায়ণ এবং অত্যাচারী শাসক গণতন্ত্রের তোয়াক্কা না করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে, যেমন- চাদের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইদ্রিস ডেবি বা বুর্কিনা ফাসোর সাবেক প্রেসিডেন্ট ব্লেইজ কমপাওরে। এসব দুর্নীতিবাজ রাজনীতিকরা আফ্রিকার দরিদ্র দেশগুলো থেকে প্রচুর অর্থ-সম্পদ পাচার করছে পশ্চিমা দেশে। পশ্চিমা ব্যাংকগুলো আবার ব্যক্তিগত গোপনীয়তা সুরক্ষার নামে তাদের সম্পদের হিসাবও কাউকে জানতে দেয় না।

পশ্চিম আফ্রিকার জনগণের মধ্যে ফ্রান্সবিরোধী মনোভাব এখন তুঙ্গে। সেনা শাসকরাও সেটাকে কাজে লাগিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জনে সফল হয়েছেন। মালির সামরিক অভ্যুত্থানের নেতা কর্নেল আবুলায়ে মাইগা গত বছর সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর ফ্রান্সের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা উগরে দিতে শুরু করেন। ফ্রান্স প্রসঙ্গে মি. মাইগা বলেন ‘নব্য-ঔপনিবেশিক, আধিপত্যবাদী’; দেশটি ‘সার্বজনীন নৈতিক মূল্যবোধ বর্জন করেছে’ এবং মালির ‘পিঠে ছুরি মেরেছে।’ নাইজারে সেনাবাহিনী প্রেসিডেন্ট মোহামেদ বাজুমকে উৎখাতের পর বলেছিল- তিনি ছিলেন ফ্রান্সের বসানো একটি পুতুল যার মূল লক্ষ্যই ছিল ফরাসি স্বার্থরক্ষা। অভ্যুত্থান পরবর্তী বিভিন্ন দেশের সামরিক সরকার ফরাসি সৈন্য মোতায়েন সম্পর্কিত দীর্ঘদিনের সামরিক চুক্তি বাতিল করে দিয়ে ফরাসি সৈন্যদের চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।

তবে আফ্রিকায় ফ্রান্সের বিরুদ্ধে এসব রোষের পেছনে ঐতিহাসিক অনেক কারণও রয়েছে। সব ঔপনিবেশিক শাসকরাই তাদের শাসনামলে উপনিবেশগুলোতে এমন রাজনৈতিক ব্যবস্থা চালু করেছিল যার প্রধান লক্ষ্যই ছিল সম্পদ কুক্ষিগত করা এবং এ ব্যবস্থা বজায় রাখতে তারা নির্যাতনমূলক বিভিন্ন কৌশলও প্রয়োগ করত। জনগণকে নানা ধর্ম, বর্ণে, গোত্রে বিভক্ত করে গৃহবিবাদ বাধিয়ে নির্বিঘ্নে শোষণ ও লুণ্ঠন করে যেত। ব্রিটিশ ও স্প্যানিশরা একই কাজ করলেও, ফরাসিরা যেটা করেছে তা হলো কাগজে-কলমে ঔপনিবেশিক শাসন শেষ হওয়ার পরও অদ্যাবধি তারা তাদের সাবেক উপনিবেশগুলোর রাজনীতি, অর্থনীতি ও খনিজসম্পদের ওপর কঠিন নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছে। ফ্রান্সের এ লুণ্ঠন কৌশলের কারণেই মূল্যবান সব খনিজসম্পদের আকর হয়েও পৃথিবীর সবচেয়ে দরিদ্র-পীড়িত অঞ্চল আফ্রিকা। সম্প্রতি একজন নাইজিরীয় বিবিসির কাছে মন্তব্য করেছিলেন : ‘ছোটবেলা থেকেই আমি ফ্রান্সের বিরোধী... আমাদের যেসব মূল্যবান সম্পদ রয়েছে তার সবই তারা আত্মসাৎ করেছে ইউরেনিয়াম, পেট্রল, স্বর্ণ।’ পশ্চিম আফ্রিকার ৯টি ফরাসি ভাষাভাষী দেশের ৭টিতেই এখনও সিএফএ ফ্রাঁ মুদ্রা চালু রয়েছে। আফ্রিকান এসব মুদ্রার বিনিময় মূল্যের স্থিতিশীলতার নিশ্চয়তা দেয় ফ্রান্স। তবে ফ্রান্সই যে কেবল সাবেক উপনিবেশগুলোতে স্বৈরাচারী নেতাদের মদদ দিয়েছে তা নয়। শীতল যুদ্ধ চলার সময়, ব্রিটেন ও যুক্তরাষ্ট্র আনুগত্যের বিনিময়ে কেনিয়ার ড্যানিয়েল আরপ মই এবং গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের মবুতু সেসো সেকোর মতো অনেক স্বৈরাচারী শাসককে মদদ দিয়েছে।

আফ্রিকায় সামরিক নেতৃত্বাধীন এ গণঅভ্যুত্থানের কাঙ্ক্ষিত সুফল পাওয়া যাবে যদি সামরিক নেতারা দেশকে ঔপনিবেশিক শাসনের কালিমা মোচন করে দেশে আইনের শাসন ও জনগণের মৌলিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। কিন্তু যদি তারা এক সাম্রাজ্যবাদী শক্তির কবল থেকে বাঁচতে অন্য সাম্রাজ্যবাদী শক্তির আশ্রয় নেন কিংবা জনগণের কল্যাণ চিন্তা না করে কেবল বিদেশি মিত্র বদলের প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হন তবে ভাগ্য বদলাবে না আফ্রিকার জনগণের। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন বিক্ষোভে রাশিয়া ও ওয়াগনারের পতাকা হাতে স্লোগান দিতে দেখা গেছে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের। রাশিয়া ও ওয়াগনার বাহিনী সাময়িক সংকট মোকাবিলায় পশ্চিম আফ্রিকার মিত্র হতে পারে, তবে দীর্ঘ মেয়াদে তারাও আফ্রিকার জনগণের প্রকৃত বন্ধু হবে না। অতীতে সবসময়ই বহির্বিশ্বের সাথে মৈত্রীর সম্পর্কের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আফ্রিকার অভিজাত রাজনীতিক শ্রেণি এবং সেসব সম্পর্কের সুবিধাও ভোগ করেছে তারাই। সাধারণ জনগণের মতামত বা স্বার্থ ছিল গৌণ। তাই, ভবিষ্যতে শুধু ফ্রান্সের প্রভাব হ্রাস পেলেই যে পশ্চিম আফ্রিকায় মানুষের ভাগ্য বদলাবে তা বলা যাবে না। সকল প্রকার ঔপনিবেশিক ও সাম্রাজ্যবাদী শক্তির কবল থেকে মুক্ত করলেই মুক্তি মিলবে আফ্রিকার জনগণের।

তথ্যসূত্র ১. লেনার্ড এমবুলে-এনজেগি এবং নিক চিজম্যান, পশ্চিম আফ্রিকায় একের পর এক অভ্যুত্থানের দায় কি ফ্রান্সের?, বিবিসি বাংলা, ৬ আগস্ট ২০২৩।

২. যহির উদ্দিন, আন্তর্জাতিক আইনে জাতিগত আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার, ঢাকা ল’ রিভিউ, ২৫ নভেম্বর ২০১৭।

৩. আল জাজিরার বিশ্লেষণ : আফ্রিকায় সামরিক অভ্যুত্থান কেনো জনপ্রিয়তা পাচ্ছে, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩।

ইমতিয়াজ আহমেদ সজল : শিক্ষক, বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইসরায়েল-সৌদি সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে?

মানামার বাতাসে দূষণ সবচেয়ে বেশি, ঢাকার পরিস্থিতি কী

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার বর্জ্যে দুর্ভোগে ৩ লাখ মানুষ

স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

অলিম্পিকে নিষিদ্ধ ছিল যে দেশগুলো

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

উদ্বোধনীতে অ্যাথলেটদের চেয়ে বেশি উৎফুল্ল বাংলাদেশের কর্তারা

কুষ্টিয়ায় নাশকতা মামলায় আ.লীগ নেতার ছেলে গ্রেপ্তার

৬ দিন পর বরিশাল-ঢাকা রুটে লঞ্চ চলাচল শুরু

ভেজানো ছোলা খাওয়ার উপকারিতা

১০

হামলা মামলা ও লাঞ্ছনার শিকার লালমনিরহাটের ৬ সাংবাদিক

১১

কলেজছাত্রীকে বিবস্ত্র, লজ্জায় আত্মহত্যা

১২

প্যারিসের আলোয় উদ্ভাসিত অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

১৩

ট্রলার উদ্ধারে গিয়ে ডুবল স্পিডবোট, সৈকতে ভেসে এল ২ মরদেহ

১৪

সিলেটে ‘অবৈধ’ নিয়োগে প্রভাষক জালিয়াতিতে অধ্যক্ষ!

১৫

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী শনিবার

১৬

ইতিহাসে এই দিনে কী ঘটেছিল?

১৭

অস্ট্রেলিয়ায় উদ্ভাবিত বিশ্বের প্রথম টাইটানিয়াম হার্ট মানবদেহে প্রতিস্থাপন

১৮

শনিবার রাজধানীর যেসব এলাকায় যাবেন না

১৯

শক্তিশালী পাসপোর্টে শীর্ষে সিঙ্গাপুর, বাংলাদেশের অবস্থান কত?

২০
X