কজন চিনতেন ফ্লোরিডার ফোর্ট লডারডেল ফুটবলপাড়া। ২০১৪ সালে এই অঞ্চলে গড়ে ওঠে নতুন এক ফুটবল ক্লাব। ইংলিশ কিংবদন্তি ডেভিড বেকহামের হাত ধরে গড়ে ওঠে ইন্টার মায়ামি ফুটবল ক্লাব।
২০১৮ সালে হয় ১৮ হাজার ধারণ ক্ষমতার স্টেডিয়াম, তবুও গত মৌসুমে চেনা যায়নি ইন্টার মায়ামিকে। ১৫ দলের লিগে দলটির অবস্থান ছিল সবার তলানিতে। এই অবস্থা থেকে উত্তোলনের একমাত্র উপায় ছিল এমন কাউকে নিয়ে আসা যার দ্যুতি ছড়িয়ে আছে বিশ্বব্যাপী।
যিনি মুহূর্তেই পাল্টে দিতে পারে সব। ঠিক সেই কাজটাই করে ফেললেন ডেভিড বেকহাম। নিজের দলকে বিশ্বজোড়া আলোচনায় নিয়ে আসতে দলে ভেড়ালেন সর্বকালের সেরা ফুটবলারের একজন লিওনেল মেসিকে।
বিশ্ব রাজনীতির একক আধিপত্য যুক্তরাষ্ট্রের। কিন্তু ফুটবলে খুব বড় কিছু হয়ে উঠতে ব্যর্থ তারা। প্রতি বিশ্বকাপে মুখ থুবড়ে পড়ে দলটি। বিশ্বজয়ী মেসির আগমনের প্রভাবে এই দশা দূর হবে তো!
বেকহাম বা ইন্টার মায়ামির মেসিকে নেওয়ার চেষ্টা নতুন নয়। ২০১৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্লাবের পথচলা শুরু। ২০২১ সালে মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার খবরে সবার আগে মেসির বাবা ও এজেন্ট জর্জ মেসিকে ফোন করেছিলেন বেকহাম। কিন্তু ওই সময় পরিস্থিতির কারণেই বেকহামের প্রস্তাব নিতে পারেননি মেসি।
তবে ইন্টার মায়ামি ধরে নিয়েছিল মেসি একদিন তাদের হবেন। হলোও তাই। মেসিকে ঘিরে দল সাজাতে শুরু করেছে তারা। সম্প্রতি খবর ছড়িয়েছে সাবেক বার্সেলোনা ও আর্জেন্টিনা কোচ টাটা মার্টিনেজকে কোচ হওয়ার প্রস্তাব দেবে ইন্টার মায়ামি। এ ছাড়া সবচেয়ে আলোচনার খবর সার্জিও বুসকেতস, জর্দি আলবা ও লুইস সুয়ারেজদের টানার চেষ্টায় অনেক দূর এগিয়েছে। যা সবশেষে মেসি ও তার বন্ধু একাদশে রূপ নিতেই পারে!
মেসিকে আনতে একাট্টা হয়েছিল মেজর লিগ সকারের সব ক্লাব। এই চুক্তি সম্পাদনে বড় ভূমিকা রেখেছে লিগটির কর্তৃপক্ষ। তাদের বিশ্বাস ১৬ বছর আগে লিগে যে শুরুটা এনে দিয়েছিলেন বেকহাম। তার ক্লাবের মাধ্যমে মেসির পায়ে নতুন দিগন্তের শুরু হবে যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবলে।
কানাডা, মেক্সিকোকে সঙ্গে নিয়ে যৌথভাবে ২০২৬ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে যুক্তরাষ্ট্র। মেসি এমএলএসে যোগ দেওয়ার সবচেয়ে বড় লাভটা হলো মার্কিনিদের। মেসিকে টেনে একেবারে লাইমলাইটে চলে
কজন চিনতেন ফ্লোরিডার ফোর্ট লডারডেল ফুটবলপাড়া। ২০১৪ সালে এই অঞ্চলে গড়ে ওঠে নতুন এক ফুটবল ক্লাব। ইংলিশ কিংবদন্তি ডেভিড বেকহামের হাত ধরে গড়ে ওঠে ইন্টার মায়ামি ফুটবল ক্লাব।
২০১৮ সালে হয় ১৮ হাজার ধারণ ক্ষমতার স্টেডিয়াম, তবুও গত মৌসুমে চেনা যায়নি ইন্টার মায়ামিকে। ১৫ দলের লিগে দলটির অবস্থান ছিল সবার তলানিতে। এই অবস্থা থেকে উত্তোলনের একমাত্র উপায় ছিল এমন কাউকে নিয়ে আসা যার দ্যুতি ছড়িয়ে আছে বিশ্বব্যাপী।
যিনি মুহূর্তেই পাল্টে দিতে পারে সব। ঠিক সেই কাজটাই করে ফেললেন ডেভিড বেকহাম। নিজের দলকে বিশ্বজোড়া আলোচনায় নিয়ে আসতে দলে ভেড়ালেন সর্বকালের সেরা ফুটবলারের একজন লিওনেল মেসিকে।
বিশ্ব রাজনীতির একক আধিপত্য যুক্তরাষ্ট্রের। কিন্তু ফুটবলে খুব বড় কিছু হয়ে উঠতে ব্যর্থ তারা। প্রতি বিশ্বকাপে মুখ থুবড়ে পড়ে দলটি। বিশ্বজয়ী মেসির আগমনের প্রভাবে এই দশা দূর হবে তো!
বেকহাম বা ইন্টার মায়ামির মেসিকে নেওয়ার চেষ্টা নতুন নয়। ২০১৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্লাবের পথচলা শুরু। ২০২১ সালে মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার খবরে সবার আগে মেসির বাবা ও এজেন্ট জর্জ মেসিকে ফোন করেছিলেন বেকহাম। কিন্তু ওই সময় পরিস্থিতির কারণেই বেকহামের প্রস্তাব নিতে পারেননি মেসি।
তবে ইন্টার মায়ামি ধরে নিয়েছিল মেসি একদিন তাদের হবেন। হলোও তাই। মেসিকে ঘিরে দল সাজাতে শুরু করেছে তারা। সম্প্রতি খবর ছড়িয়েছে সাবেক বার্সেলোনা ও আর্জেন্টিনা কোচ টাটা মার্টিনেজকে কোচ হওয়ার প্রস্তাব দেবে ইন্টার মায়ামি। এ ছাড়া সবচেয়ে আলোচনার খবর সার্জিও বুসকেতস, জর্দি আলবা ও লুইস সুয়ারেজদের টানার চেষ্টায় অনেক দূর এগিয়েছে। যা সবশেষে মেসি ও তার বন্ধু একাদশে রূপ নিতেই পারে!
মেসিকে আনতে একাট্টা হয়েছিল মেজর লিগ সকারের সব ক্লাব। এই চুক্তি সম্পাদনে বড় ভূমিকা রেখেছে লিগটির কর্তৃপক্ষ। তাদের বিশ্বাস ১৬ বছর আগে লিগে যে শুরুটা এনে দিয়েছিলেন বেকহাম। তার ক্লাবের মাধ্যমে মেসির পায়ে নতুন দিগন্তের শুরু হবে যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবলে।
কানাডা, মেক্সিকোকে সঙ্গে নিয়ে যৌথভাবে ২০২৬ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে যুক্তরাষ্ট্র। মেসি এমএলএসে যোগ দেওয়ার সবচেয়ে বড় লাভটা হলো মার্কিনিদের। মেসিকে টেনে একেবারে লাইমলাইটে চলে এল তারা। এখন মেসিও ইন্টার মিয়ামিকে কাজে লাগিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মতো ২০২৬ বিশ্বকাপে মাঠে নামার প্রস্তুতি সেরে রাখতে পারেন।
মন্তব্য করুন