মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রকাশ : ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:২১ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
এ কথা সে কথা

বিএনপিকে পা ফেলতে হবে সাবধানে

বিএনপিকে পা ফেলতে হবে সাবধানে

বলার অপেক্ষা রাখে না, সময়টা বিএনপির জন্য ততটা অনুকূল নয়, যতটা সবাই ভেবেছিলেন। গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন ও পলায়নের পর অনেকেই মনে করেছিলেন, বিএনপির রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠান সময়ের ব্যাপার মাত্র। এ ধারণার বশবর্তী হয়ে কতিপয় নেতাকর্মী এমনসব কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়, যা দলটির ভাবমূর্তি অনেকাংশে ক্ষুণ্ন করেছে। একটি সুশৃঙ্খল ও অপেক্ষাকৃত নৈতিকতাবোধসম্পন্ন কর্মী বাহিনীসমৃদ্ধ দল হিসেবে বিএনপির সুনাম যে অক্ষত থাকেনি, সেটা অস্বীকার করা যাবে না। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের নানা স্থানে ছাত্রদল-যুবদলের কতিপয় কর্মীর কর্মকাণ্ডে পতিত আওয়ামী লীগের শিখণ্ডী ছাত্রলীগ-যুবলীগের প্রতিচ্ছবি দেখতে পেয়েছে জনসাধারণ। এ ছবি তাদের যারপরনাই হতাশ করেছে। কেননা, দলীয় কর্মী-সমর্থক ছাড়াও দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের কাছে বিএনপি একটি দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বীকৃত। তারা বিশ্বাস করে, বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকলে তারা ভালো থাকবে। তার মানে এই নয়, সরকারে গিয়ে বিএনপি ভালো থাকার সব উপকরণ তাদের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেবে। তারা মনে করে, বিএনপির মতো একটি জনসম্পৃক্ত রাজনৈতিক দলের হাতে রাষ্ট্রপরিচালনার দায়িত্ব থাকলে সমাজে অন্যায়-অবিচার হ্রাস পাবে, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে। কেউ তাদের হয়রানি করতে পারবে না, চাঁদা চাইবে না, জমি দখল করবে না। এ বিশ্বাস থেকেই তারা বিএনপিকে সমর্থন করে।

একটি রাজনৈতিক দলের প্রতি জনগণের সমর্থন কখনোই স্বার্থহীন হয় না। জনগণের সঙ্গে রাজনৈতিক দলের সম্পর্ক ‘গিভ অ্যান্ড টেক’-এর। অর্থাৎ দেওয়া-নেওয়ার। জনগণ রাজনৈতিক দলকে সমর্থন ও ভোট দেবে আর রাজনৈতিক দল দেবে শান্তি ও স্বস্তিতে বসবাসের নিশ্চয়তা। জনগণ সে দলকেই সমর্থন করে, যে দল তাদের স্বার্থকে বড় করে দেখে। বিএনপির প্রতি সাধারণ মানুষের এই যে বিপুল সমর্থন, তা কি শুধু তারা আওয়ামী লীগকে অপছন্দ করে সেজন্য? সেটা একটা কারণ অবশ্যই। কেননা, আওয়ামী লীগের প্রতি এ দেশের মানুষের তীব্র রোষ ও অসন্তুষ্টির পরিপ্রেক্ষিতেই বিএনপির জনপ্রিয়তার ব্যারোমিটারের পারদ তরতরিয়ে ওপরের দিকে উঠে গেছে। সে সঙ্গে ছিল দেশপ্রেমিক রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমানের ইতিবাচক ভাবমূর্তি। মূলত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সততা ও দেশপ্রেম বিএনপির অন্যতম পুঁজি। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দুঃশাসন, লুটপাট ও নৈরাজ্যে অতিষ্ঠ জনগণ জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত দল বিএনপিকে নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে পেয়েছিল। যে কারণে যখনই এ দেশে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হয়েছে, জনগণ বিএনপির পক্ষে তাদের রায় ঘোষণা করেছে।

বিএনপির প্রতি দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের এই সমর্থনের পেছনে রয়েছে আস্থা ও বিশ্বাস। বিগত দিনের অভিজ্ঞতা থেকে বুঝতে পেরেছে, বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে তারা নিরাপদে থাকবে। তাদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে তারা দলটির কাছে আশ্রয় ও সাহায্য পাবে। বিএনপির ওপর জনগণের এ আস্থা ও বিশ্বাস একদিনে গড়ে ওঠেনি। ছেচল্লিশ বছর ধরে অবিরাম পথচলায় বিপুলসংখ্যক মানুষকে তাদের সহযাত্রী করতে সক্ষম হয়েছে দলটি। তবে, ধানের মধ্যে যেমন চিটা থাকে, তেমনি একটি রাজনৈতিক দলেও সৎ ও নৈতিকতাসম্পন্ন কর্মীর পাশাপাশি কিছু অসৎ ও নৈতিকতাহীন নেতাকর্মী থাকাটা অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু দেখতে হবে দল তাদের প্রশ্রয় দেয় কি না; যেটা গত পনেরো বছর ঘটেছে। সে সময় আওয়ামী লীগের অণু-পরমাণুসম একজন কর্মীর অপরাধও সরকার অপরাধ হিসেবে নেয়নি। বরং ভাবটা এমন ছিল, যেন ওটা লীগ-কর্মীদের সাংবিধানিক অধিকার। যে কারণে ওদের বিরুদ্ধে সরকারের প্রশাসনও টুঁ শব্দটি করার সাহস পায়নি। আর এভাবেই বাংলাদেশে কায়েম হয়েছিল ‘লীগ-রামরাজত্ব’। সাড়ে পনেরো বছরের সে দুর্বিষহ অভিজ্ঞতার কারণে জনগণ তাই চাইবে না ওই দুর্বৃত্তায়িত শাসনের পুনরাবৃত্তি ঘটুক।

আর এখানেই বিএনপি সম্মুখীন হয়েছে কঠিন এক পরীক্ষার। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর আওয়ামী লীগশূন্য পরিবেশে বিএনপির নেতাকর্মীদের একটি অংশ আচরণ করতে শুরু করে ‘ক্ষমতাসীন’ দলের মতো। একশ্রেণির নেতাকর্মী দেশের বিভিন্ন স্থানে এমনসব অপকর্মে লিপ্ত হয়, যা মানুষকে লীগ দুঃশাসনের কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। আওয়ামী লীগের পনেরো বছরের আচরণ ও পরিণতি থেকে শিক্ষা নিয়ে যেখানে তাদের সমঝে চলার কথা, সেখানে তারা হয়ে ওঠে বাঁধনহারা। চাঁদাবাজি, ফুটপাতে ক্ষুদ্র দোকানদারদের কাছ থেকে তোলা আদায়, থানা থেকে আসামি ছিনতাই, সরকারি টেন্ডার দখল, কর্মকর্তাদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ, কোনোটাই বাদ দেয়নি। পার্থক্য এতটুকু, আওয়ামী লীগ তাদের কর্মীদের শাসন না করে প্রশ্রয় দিত আর বিএনপি-নেতৃত্ব উচ্ছৃঙ্খল কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। বিএনপির একশ্রেণির নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ওঠা এসব অভিযোগ যে ভিত্তিহীন নয়, তার প্রমাণ গত চৌদ্দ মাসে প্রায় সাত হাজার কর্মীকে বহিষ্কার, যে কথা স্বয়ং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্বীকার করেছেন। তারপরও প্রায় প্রতিদিনই সংবাদপত্রে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ বা অপরাধজনিত কারণে নেতাকর্মীদের বহিষ্কারের খবর পাওয়া যায়।

প্রশ্নটি সংগত কারণেই উঠেছে, একদা সৎ মানুষদের দল হিসেবে পরিচিত বিএনপিতে এ দুর্বৃত্তায়নের অঙ্কুরোদগম হলো কীভাবে? একজন সৎ ও দেশপ্রেমিক রাষ্ট্রনায়কের প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল তার আদর্শ অনুসরণ করবে সেটাই তো প্রত্যাশিত। কিন্তু গত বছর ৫ আগস্টের পর বিএনপি নেতাকর্মীরা যেসব কেচ্ছা-কাহিনির জন্ম দিয়েছে, তার কোনটি জিয়ার আদর্শের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ? এ প্রশ্নের উত্তরে কেউ কেউ বলতে চাইবেন, এ প্রজন্মের কর্মীরা সেভাবে জিয়ার আদর্শ সম্বন্ধে জানে না। কিন্তু না জানাটা তো আরও বড় অপরাধ। আসলে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের যদি দলীয় আদর্শের প্রশিক্ষণ না থাকে, পড়াশোনার সঙ্গে সম্পর্ক না থাকে, তাহলে আদর্শবান নেতাকর্মী গড়ে উঠতে পারে না। অবশ্য এখন সব রাজনৈতিক দলেই আদর্শবান কর্মীর প্রচণ্ড খরা চলছে। আর সেজন্য রাজনীতির মাঠ হয়ে উঠেছে শুষ্ক মরুভূমির ন্যায়; যেখানে আদর্শবান কর্মীর অঙ্কুরোদগম হয় না। নেতাকর্মীদের নেতার নামে স্লোগান দিতে দেখা গেলেও তার আদর্শের ত্রিসীমানায় তারা থাকে না।

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নেতাকর্মীদের প্রশিক্ষণের জন্য একটি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। নাম ছিল ‘রাজনীতি ও সমাজবিজ্ঞান প্রশিক্ষণ কেন্দ্র’। এর প্রিন্সিপাল ছিলেন এ কে এ ফিরোজ নূন। জিয়াউর রহমান বেশ কিছু সেশনে উপস্থিত থেকে নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছেন। এমনি একটি সেশনে বক্তৃতা করতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘প্রশিক্ষিত কর্মীরাই রাজনৈতিক দলের প্রাণ।’ এতটুকু অবকাশ নেই জিয়াউর রহমানের এ উক্তির সঙ্গে দ্বিমত পোষণের। তবে সে প্রশিক্ষণ শুধু রাজনৈতিক কৌশলের নয়, নীতি-আদর্শেরও। রাজনৈতিক দল, তথা নেতৃত্ব যদি কর্মীদের আদর্শচর্চায় উদ্বুদ্ধ করতে না পারে, তাহলে সে দলের টেকসই কাঠামো গড়ে ওঠে না।

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটিতে ‘প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদকে’র একটি পদ আছে। একজন সাবেক ছাত্রনেতা পদটি অলংকৃত করে আছেন। ২০১৬ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত তিনি কর্মীদের রাজনৈতিক প্রশিক্ষণের কোনো উদ্যোগ নিয়েছেন বলে খবর পাওয়া যায়নি। অবশ্য ২০২৩ সালে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা ঘোষণার পর সে সম্পর্কে দেশবাসীকে অবহিত করতে যেসব সভা-সেমিনার হয়েছে, প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক মহোদয় তাতে সম্পৃক্ত থেকেছেন। কিন্তু রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা তো কর্মীদের রাজনৈতিক প্রশিক্ষণের অংশ নয়। ওটা দলের একটি বিশেষ রাজনৈতিক কর্মসূচি, বলা যায় ইশতেহার। সে কর্মসূচি সম্পর্কে কর্মীগণকে অবশ্যই অবগত হতে হবে এবং সাধারণ মানুষকেও তা অবহিত করতে হবে। কিন্তু দেখা গেছে, জেলায় জেলায় ৩১ দফা নিয়ে যে সভাগুলো হয়েছে, তাতে দলীয় কর্মী ও পেশাজীবীরাই অংশ নিয়েছে। এর বাইরে রাজনীতির যারা মূল অংশীজন, সে জনসাধারণের কোনো অংশগ্রহণ ছিল না। ফলে নবঘোষিত ৩১ দফা তৃণমূল পর্যায়ে জনগণের মধ্যে খুব এতটা প্রভাব বিস্তার করতে পেরেছে বলে মনে হয় না।

রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা বিএনপির বিশেষ কর্মসূচি বা ভবিষ্যতে রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে কী ধরনের কাজ করবে তার একটি প্রস্তাবনা। বিএনপির মূল ভিত্তি হলো প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা কর্মসূচি; যা এ দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে আধুনিক রাজনৈতিক প্রস্তাবনা হিসেবে স্বীকৃত। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের যে প্রশ্নাতীত জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা; এর মূলে রয়েছে তার ১৯ দফা কর্মসূচি। এই ১৯ দফা কর্মসূচি বিএনপিরও ভিত্তিপ্রস্তর, যা স্থাপন করেছিলেন চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান। আজকাল বিএনপি নেতাকর্মীদের মুখে ১৯ দফার কথা শোনা যায় না। তারা এটাও বলেন না যে, জিয়ার ১৯ দফার বীজ থেকেই ৩১ দফার অঙ্কুরোদগম হয়েছে। কেউ স্বীকার করুক আর না করুক, সত্যি হলো—বিএনপি এখনো গণমানুষের কাছে সমাদৃত জিয়াউর রহমানের সততা ও দেশপ্রেম এবং খালেদা জিয়ার দূরদর্শী নেতৃত্বের জন্য। তাদের উত্তরসূরি তারেক রহমানকে যদি রাজনৈতিক ইতিহাসে স্থান করে নিতে হয়, তাহলে জিয়া-খালেদার রাজনীতির পতাকাকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরেই এগোতে হবে।

বিএনপির নেতৃত্ব লক্ষ করেছেন কি না জানি না, তবে দেশবাসী লক্ষ করেছে, বিএনপিকে বিপাকে ফেলার জন্য চক্রান্ত ক্রমেই গভীর থেকে গভীরতর হচ্ছে। যেদিন প্রধান উপদেষ্টা লন্ডনে তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেছেন, সেদিন থেকে বন্ধুবেশে থাকা শক্তিগুলো তাদের আসল রূপ প্রকাশ করেছে। যে কারণে ১৯৯৫-৯৬ সালে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাতকারী জামায়াতে ইসলামী এবং অতীতে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বশংবদ হিসেবে পরিচিত চরমোনাই পীরের দল এখন বিএনপিকে অভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে। নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, এদের সংঘবদ্ধ আক্রমণ ততই জোরালো হবে।

আওয়ামী লীগ দেশ থেকে পালিয়ে গেছে বলে বিএনপির নিশ্চিন্ত হওয়ার সুযোগ নেই। দিন যাবে, নতুন নতুন শত্রুর আবির্ভাব ঘটবে। কারণ প্রকৃত জাতীয়তাবাদী শক্তির শত্রু থাকে ঘরে-বাইরে। আর সেজন্য অভিজ্ঞজনরা বলছেন, বিএনপিকে এখন পা ফেলতে হবে ভেবেচিন্তে, অতি সাবধানে। কেননা, সামনের দিনগুলোতে পথ আরও পিচ্ছিল হয়ে উঠবে। পা ফসকালেই ঘটতে পারে ভয়ংকর বিপদ।

লেখক: সাংবাদিক ও কলাম লেখক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

থাইল্যান্ডে বডি ম্যাসাজ নিতে নিতে ঘুমিয়ে যাই : প্রিয়ন্তী উর্বী

কোক স্টুডিও বাংলায় এবার হাবিবের ‘জাদু’

গবেষণা / গর্ভাবস্থায় প্যারাসিটামল খাওয়া কি অটিজমের কারণ হতে পারে?

দেশে মুক্তি পাচ্ছে লিওনার্দোর ‘ওয়ান ব্যাটল আফটার অ্যানাদার’

সুপার টাইফুনের আঘাত, আশ্রয়কেন্দ্রও প্লাবিত

ভারতের অধিনায়ক হিসেবে কার্তিকের নাম ঘোষণা!

জেলে কাটানো মুহূর্তগুলো জীবন পাল্টে দিয়েছে : রিয়া চক্রবর্তী

সেরা আর্থিক প্রতিষ্ঠান সম্মাননা পেল সিটি ব্যাংক

নারায়ণগঞ্জে ‎গ্লোব এডিবল অয়েল কারখানায় আগুন

সাইকোলজিস্ট পদে ওয়ার্ল্ড ভিশনে চাকরি

১০

সীমান্তে আরও ১৯ বাংলাদেশিকে বিএসএফের পুশইন

১১

‎আন্দোলনের মুখে আইআইইউসি বন্ধ ঘোষণা

১২

ইনোভেশনের জরিপ / সরকার গঠনে সবচেয়ে বেশি সম্ভাবনা বিএনপির

১৩

নায়ক থেকে রাজনীতিবিদ—১৫০টির বেশি প্রেমের প্রস্তাব পেয়েছেন উর্বী

১৪

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগে গ্রেপ্তার ১

১৫

ছাগলকাণ্ডের মতিউরের জামিন নামঞ্জুর

১৬

ওয়ালটনে চাকরির সুযোগ

১৭

‘এই সময়’-এ প্রকাশিত ফখরুলের সাক্ষাৎকার নিয়ে বিএনপির বিবৃতি 

১৮

অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার পদে এপেক্স ফুটওয়্যারে চাকরির সুযোগ

১৯

২৪ ঘণ্টায় মধ্যে সাগরে লঘুচাপ, সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

২০
X