শাহনেওয়াজ খান সুমন
প্রকাশ : ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৫১ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ

বজ্রপাতে দীর্ঘ হচ্ছে লাশের মিছিল

কৃষকদের জন্য হাওরাঞ্চলে শেল্টার নির্মাণের তাগাদা
বজ্রপাতে দীর্ঘ হচ্ছে লাশের মিছিল

ফসল ফলিয়ে, ঘাম ঝরিয়ে, গোধূলির আলো মেখে কৃষকের ঘরে ফেরা আবহমান বাংলার কৃষিজীবনের চিরচেনা এক প্রতিচ্ছবি। কিন্তু সবার ফেরা হয় না, আচমকা বজ্রপাত ফিরতে দেয় না তাদের। বায়ুদূষণ, তাপপ্রবাহ ও বনাঞ্চল কমে যাওয়ায় দেশে বাড়ছে বজ্রপাতের প্রবণতা। এতে উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে প্রাণহানিও। প্রায় প্রতিদিনই ঝরছে জীবন। শুধু গত রোববার এক দিনেই মারা গেছেন ১১ জন। বজ্রপাতে যারা মারা যাচ্ছেন, তাদের বড় অংশই মাঠে খেটে খাওয়া সাধারণ কৃষক বা কৃষি শ্রমিক। এমন প্রেক্ষাপটে আবহাওয়াবিদ ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ বলছেন, প্রান্তিক মানুষদের মৃত্যুতে রাষ্ট্র বরাবরই উদাসীন। বজ্রপাতের ক্ষেত্রেও তাই।

যদিও বিলম্বে হলেও বজ্রপাতকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। কিন্তু বজ্রপাত থেকে সুরক্ষার জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়া হচ্ছে, সেগুলোর কার্যকারিতা এবং ব্যয় নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। বজ্রপাতে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি রোধে ব্যয় বাড়লেও সে তুলনায় মিলছে না দৃশ্যমান সুফল। প্রায় ১০ বছর হতে চলেছে বজ্রপাতকে দুর্যোগ ঘোষণার। এ সময়ে বজ্রপাতে মৃত্যু রোধে বেশকিছু প্রকল্প হাতে নেওয়া হলেও তা কাজে আসেনি। প্রতি বছর তিন শতাধিক মানুষ বজ্রপাতে প্রাণ হারাচ্ছেন। নতুন নতুন প্রকল্প আর ব্যর্থতার মধ্যে শুধু কিছু মানুষের আর্থিক পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটে।

একদিকে নিত্যনতুন প্রকল্পের ভিড়ে গচ্চা যাচ্ছে হাজার কোটি টাকা। অন্যদিকে, দেশে আগামীতে বজ্রপাতের ঘনত্ব এবং তীব্রতা আরও বেড়ে যাবে—এমন শঙ্কার কথা জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এমন পরিস্থিতিতে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বজ্রপাতে মৃত্যু কমাতে আগাম সতর্কতা বা পূর্বাভাস দেওয়া এবং সচেতনতা বাড়ানোর ওপর জোর দিচ্ছে।

দেশে বজ্রপাত পরিস্থিতি এবং এতে হতাহতের ঘটনা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করে বেসরকারি সংগঠন ডিজাস্টার ফোরাম। প্রতিষ্ঠানটির হিসাবে, ২০১০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১৪ বছরে বজ্রপাতে প্রাণ গেছে ৪ হাজার ১৫৮ জনের। অর্থাৎ প্রতি বছর গড়ে ২৯৭ জন বজ্রপাতে মারা গেছেন। এর ভেতর ২০২১ সালে সর্বোচ্চ ৩৮১ জনের মৃত্যু হয়। তবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, ২০১১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত ১৪ বছরে বজ্রপাতে শুধু ৩ হাজার ৮৪৫ জনের মৃত্যুই হয়েছে। অর্থাৎ প্রতি বছর গড়ে অন্তত ২৭৪ জন মানুষ মারা গেছেন এই দুর্যোগে।

বজ্রপাত থেকে সাধারণ মানুষকে রক্ষায় বজ্রনিরোধক দণ্ড বা লাইটনিং অ্যারেস্টার কেনার পূর্ববর্তী সরকারের উদ্যোগ বন্ধ করে দিয়েছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। ১৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৫টি জেলার ১৩৫টি উপজেলার জন্য ৩৩৫টি বজ্র নিরোধক দণ্ড এবং সংশ্লিষ্ট সরঞ্জাম স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। তবে বাস্তবতার নিরিখে তা কার্যকর মনে না করায় নতুন কৌশলে কাজ শুরু হয়েছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই আজম বলেন, ‘বজ্রনিরোধক দণ্ডগুলো আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে তেমন কার্যকর নয়। এগুলো মাত্র ১০০ মিটার ব্যাসার্ধের মধ্যে কাজ করে, যা পুরো দেশের সুরক্ষার জন্য পর্যাপ্ত নয়। এত বিশাল সংখ্যক দণ্ড স্থাপন করা ব্যয়বহুল এবং অকার্যকর। তাই সরকার মনে করে, বজ্র নিরোধক দণ্ডের চেয়ে মানুষকে সচেতন করা এবং আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে আগাম সতর্কতা প্রদান করা অধিক ফলপ্রসূ ও বাস্তবসম্মত।’

মন্ত্রণালয় এখন বজ্রপাত নিয়ে আগাম সতর্ক করার সুযোগকে কাজে লাগাতে চাচ্ছে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘নতুন প্রযুক্তির সাহায্যে এখন দুই ঘণ্টা আগেই জানা যাবে, কোথায় এবং কখন বজ্রপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মন্ত্রণালয়ের প্রধান লক্ষ্য হলো, কীভাবে স্বল্পতম সময়ে সর্বাধিক মানুষের কাছে এই আগাম সতর্কবার্তা পৌঁছানো যায়। বিশেষ করে কৃষক ও খেটে খাওয়া মানুষের কাছে, যারা কাজের সময় রেডিও-টিভির মতো প্রচলিত গণমাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন না। এ ক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বার্তা পাঠানোর পদ্ধতি নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বেশ কয়েকটি সভা হয়েছে এবং দ্রুতই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

বজ্রপাতে ক্ষয়ক্ষতি ও বিপুলসংখ্যক প্রাণহানি বিবেচনা করে ২০১৬ সালে সরকার একে দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করে। এরপর বজ্রপাত থেকে বাঁচাতে গত সরকারের সময় তালগাছ লাগানো, বজ্রনিরোধক ও লাইটনিং অ্যারেস্টার স্থাপনসহ কিছু প্রকল্প নেওয়া হয়। তবে এগুলো শেষ পর্যন্ত বজ্রপাতে হতাহত কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেনি। এর মধ্যে তালগাছ লাগানোর প্রকল্প যে গ্রহণযোগ্য সমাধান ছিল না, তা তখন স্বীকার করেছিলেন তৎকালীন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া বিজ্ঞান বিভাগের সমীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের অধিক বজ্রপাতপ্রবণ ১৫ জেলা হলো—নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ, জামালপুর, ময়মনসিংহ, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, রাজশাহী, নবাবগঞ্জ, পাবনা, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ, বগুড়া, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট ও দিনাজপুর। কৃষি উৎপাদনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জেলাগুলোই বজ্রপাতের হটস্পটে (সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ) পরিণত হয়ছে। অন্যদিকে ফসল উৎপাদন ও বজ্রপাতের মৌসুম একই সময়ে হওয়ায় বিষয়টি কৃষির জন্য নতুন বিপদ হিসেবে দেখা দিয়েছে। কৃষিবিজ্ঞানীরা বলছেন, এপ্রিল থেকে জুন—এই তিন মাস দেশের কৃষির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ সময় বোরো শস্য কাটা হয়। এর পরই আমন ও আউশের জন্য জমি প্রস্তুত ও ধান রোপণ করা হয়। তা ছাড়া গ্রীষ্মকালীন সবজি ও ফলের জন্যও এ সময়টা গুরুত্বপূর্ণ।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘বজ্রপাতে মৃত ও আহতদের উল্লেখযোগ্যসংখ্যকই কৃষিকাজের সঙ্গে জড়িত। এভাবে যদি কৃষকরা বজ্রপাতে আক্রান্ত হতে থাকেন, তাহলে ভবিষ্যতে কৃষি ঝুঁকিতে পড়বে। বিশেষ করে এপ্রিল, মে ও জুন হলো বোরো মৌসুম। কৃষকদের যদি সুরক্ষা দেওয়া না যায়, তাহলে তারা পেশা বদলাতে বাধ্য হবেন। যেহেতু কৃষকরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন, তাদের জন্য বিস্তীর্ণ হাওর অঞ্চলে শেল্টার সেন্টার নির্মাণ জরুরি।’

আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য-উপাত্ত অনুযায়ী, প্রাক-বর্ষাকাল অর্থাৎ, মার্চ থেকে মে মাসে দেশে ৩৮ শতাংশ বজ্রঝড় হয়। বর্ষা অর্থাৎ, জুন থেকে সেপ্টেম্বর—এই চার মাসে ৫১ শতাংশ বজ্রঝড় হয়। ২০১৬ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে বছরে প্রায় ১২০টি বজ্রপাতের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে, যার এক-তৃতীয়াংশ মাটিতে আঘাত হেনেছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর প্রথমবারের মতো বজ্রপাতের সতর্কবার্তা জারি করে চলতি বছরের ১৭ এপ্রিল। সেদিন ২৭ জেলার জন্য বজ্রপাত ও বজ্রবৃষ্টির সতর্কতা জারি করে অধিদপ্তর। এরপর থেকে নিয়মিত বজ্রপাতের আগাম সতর্কতা ও পূর্বাভাস দিয়ে আসছে সংস্থাটি।

আবহাওয়াবিদ ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক কালবেলাকে বলেন, ‘মার্চ থেকে মে মাসে বজ্রঝড়ের হার বর্ষার তুলনায় কম হলেও তা খুব শক্তিশালী হয়। সিলেট, রংপুর, পঞ্চগড়, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রঝড় সবচেয়ে বেশি হয়। বজ্রপাতের আশঙ্কা দেখা দিলেই ভবন বা ঘরে আশ্রয় নিতে হবে। খোলা জায়গা, ছাতা বা গাছের নিচে আশ্রয় নেওয়া যাবে না।’

জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ড. মো. আব্দুল মান্নান বলেন, ‘গ্রামীণ এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের যারা সচরাচর কৃষিকাজ ও মাছ ধরার মতো বাইরের কাজে নিযুক্ত, তারা সতর্কতামূলক ব্যবস্থা এবং প্রতিরক্ষা অবকাঠামোর সীমিত সুযোগের কারণে উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশ ঘন ঘন বজ্রপাতজনিত দুর্যোগের ঝুঁকিতে রয়েছে।’

এই আবহাওয়াবিদ বলেন, ‘বর্ষা মৌসুম শুরুর আগে বজ্রসহ বৃষ্টিপাত এবং বিজলি চমকানোর হার আরও বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। দেশে জলবায়ু পরিস্থিতি বজ্রপাতের জন্য আরও অনুকূল হয়ে উঠলে, পূর্বে যেসব এলাকায় বজ্রপাতের ঘটনা কম ঘটত, সেখানে ঘন ঘন বজ্রপাত হতে পারে। বেশ কয়েকটি গবেষণায় বাংলাদেশের প্রাক-বর্ষা মৌসুমে কনভেক্টিভ অ্যাভেইলেবল পটেনশিয়াল অ্যানার্জি ৪৫ শতাংশ বৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, যা বজ্রপাতের তীব্রতা বৃদ্ধির ঝুঁকির ইঙ্গিত দেয়।’

আঞ্চলিকভাবে দূষণের হার বেড়ে যাওয়ায় বায়ুর মান আরও খারাপ হয়েছে, যা বজ্রপাত বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে বলে মনে করেন আব্দুল মান্নান। তিনি বলেন, ‘গবেষণায় বাংলাদেশে দূষণের মাত্রা বৃদ্ধি এবং বজ্রপাতের ঘনত্ব বৃদ্ধির মধ্যে একটি শক্তিশালী যোগসূত্র পাওয়া গেছে। লম্বা গাছ কেটে ফেলায় গ্রামীণ এলাকায় বজ্রপাতের ঝুঁকি আরও বেড়েছে। গাছ কেটে ফেলার ফলে প্রাকৃতিকভাবে বজ্রপাত থেকে সুরক্ষা হ্রাস পেয়েছে এবং মানুষের জন্য ঝুঁকি বেড়েছে।’

অস্ট্রেলিয়ার কার্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও বজ্রপাত গবেষক অধ্যাপক আশরাফ দেওয়ান বলেন, ‘প্রান্তিক মানুষের মৃত্যুতে রাষ্ট্র বরাবরই উদাসীন। বজ্রপাতের ক্ষেত্রেও তাই। আমরা স্পষ্টভাবে দেখতে পাচ্ছি যে, বায়ুমণ্ডলে দূষণ বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশে বিশেষ করে প্রাক-বর্ষা মৌসুমে বজ্রপাতের ঘটনা বাড়ছে। এক্ষেত্রে আমাদের দক্ষিণ এশিয়ার উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে জৈব জ্বালানি পোড়ানো নিয়ন্ত্রণে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শক্তিশালী আলোচনার প্রয়োজন।’

এদিকে বজ্রপাতে প্রাণহানি এড়াতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সরকারকে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে গত ১৯ মে রুল জারি করে হাইকোর্ট। বজ্রপাত বিষয়ে গৃহীত পদক্ষেপের মূল্যায়ন এবং অগ্রগতি পর্যবেক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়। পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে একটি অগ্রগতি প্রতিবেদন হলফনামা আকারে দাখিল করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

আইনজীবী মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব বলেন, ‘সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রত্যেক মানুষের জীবনের অধিকার মৌলিক অধিকার। আধুনিক গবেষণা ও প্রযুক্তির বিকাশের ফলে বজ্রপাত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাও আবিষ্কৃত হয়েছে। ফলে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে মানুষের প্রাণহানি ও ক্ষতি অনেকাংশে কমানো সম্ভব।’

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

অচল দৌলতপুর প্রাণিসম্পদ অফিস, ভোগান্তিতে হাজারো খামারি

চালকের গলা কেটে ব্যাটারিচালিত ভ্যান ছিনতাই

সঙ্গীর কথা বলা বন্ধ করে দেওয়া শুধু অভিমান নয়, হতে পারে মানসিক নির্যাতন

গুমের বিচারের মুখোমুখি শেখ হাসিনাসহ ৩০ জন

মাছ ধরতে গিয়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

রান্নায় হলুদ বেশি পড়ে গেছে? যা করণীয়

হত্যা মামলায় নতুন করে গ্রেপ্তার মেনন-আতিক-পলক

জুবিনের মৃত্যুর ঘটনায় নতুন মোড়, এবার গ্রেপ্তার পুলিশ কর্মকর্তা

বাসচাপায় শিক্ষক নিহত, প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ 

যুব আন্দোলন নেতা আমির হামজার ওপর হামলার অভিযোগ 

১০

সম্মেলনের দাওয়াত দিয়ে রংপুরে ফেরার পথে বিএনপি নেতার মৃত্যু

১১

আদালতে বিচারককে গুলি করে হত্যা

১২

মাঠে নামার আগে সুখবর পেল বাংলাদেশ

১৩

একদিকে অভিযানের ট্রলার, অন্যপাশে ‘ধুমধামে’ ইলিশ শিকার

১৪

আলু খেয়ে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াচ্ছেন কি

১৫

নিজের সিদ্ধান্ত বদলালেন হ্যারি কেইন

১৬

হেফাজতে ইসলামের অবরোধ প্রত্যাহার

১৭

মাত্র ১৩ গ্রাম ওজনে বিশ্বের সবচেয়ে ছোট ফোন

১৮

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১৯

সড়কের দশা দেখতে গিয়ে যানজটে আটকা উপদেষ্টা

২০
X