চট্টগ্রাম ব্যুরো
প্রকাশ : ২৬ মে ২০২৪, ০৭:৩৮ এএম
অনলাইন সংস্করণ
ঘূর্ণিঝড় রিমাল

জরুরি ভার্চুয়াল সভা করল দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের সভাপতিত্বে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত। ছবি : স্ক্রিন শর্ট থেকে সংগৃহীত
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের সভাপতিত্বে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত। ছবি : স্ক্রিন শর্ট থেকে সংগৃহীত

ঘূর্ণিঝড় রিমালের সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় চট্টগ্রামে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৫ মে) রাত ৯টার দিকে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সকল সদস্য, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার জনপ্রতিনিধি, পুলিশ, কৃষি, মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ, ফায়ার সার্ভিস, আনসারসহ জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রতিনিধি, উপকূলবর্তী উপজেলা সমূহের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং বিভিন্ন এনজিওর প্রতিনিধিরা।

সভায় জেলা প্রশাসক ঘূর্ণিঝড় রিমাল মোকাবেলায় সংশ্লিষ্ট সকলকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করেন। বিশেষ করে সন্দীপ, আনোয়ারা, বাঁশখালী, মিরেরসরাই, সীতাকুণ্ড ও কর্ণফুলী উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদেরকে বিশেষভাবে প্রস্তুতি গ্রহণ করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন।

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে চট্টগ্রামে ব্যাপক বর্ষণ ও পূর্ণিমার কারণে তীব্র জলোচ্ছ্বাসের সম্ভাবনা থাকায় উপকূলবর্তী এলাকাসমূহ এবং পাহাড়ি এলাকা থেকে লোকজনকে দ্রুত সময়ের মধ্যে সরিয়ে নেওয়ার জন্য জেলা প্রশাসক, সংশ্লিষ্ট ইউএনও ও এসিল্যান্ডদের নির্দেশনা প্রদান করেন।

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান কালবেলাকে বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের আঘাত ও জানমাল রক্ষায় চট্টগ্রামের উপকূলীয় ছয় উপজেলায় ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে সেখানে খোলা হয়েছে ৮৫টি আশ্রয়কেন্দ্র, প্রস্তুত করা হয়েছে আরও ৭৮৫টি। ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের আশ্রয়কেন্দ্রে আনতে করা হচ্ছে মাইকিং। কাজ করছে বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর, জনপ্রতিনিধি ও সেচ্ছাসেবকরা। দুর্যোগ পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রাথমিক চাহিদা মিটানোর জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২১ টন চাল। এ ছাড়া বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের লক্ষ্যে প্রস্তুত রাখার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), জেলা মাধ্যমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

ঘটনাপ্রবাহ: ঘূর্ণিঝড় রেমাল
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

সিরিয়ার জ্বালানি খাতকে সুযোগ হিসেবে দেখছে পশ্চিমারা

বিয়ের বৈঠকে বাগ্‌বিতণ্ডা, ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত

রাজধানীতে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, একই পরিবারের দগ্ধ ৬

রাজধানীতে আজ কোথায় কী

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া, তাপমাত্রা নেমে ১১ ডিগ্রিতে

৬ ডিসেম্বর : ইতিহাসের এই দিনে যা ঘটেছিল

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৬ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

নতুন ‘বাবরি মসজিদের’ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন শনিবার

নতুন প্রজন্ম শান্তিপূর্ণ রাজনীতি প্রত্যাশা করে : ইশরাক

১০

ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা আজ

১১

‘খালেদা জিয়া বাংলাদেশের মানুষের আপনজন’

১২

২০ বছরের ব্যবসা বাঁচাতে ছাড়লেন চেয়ারম্যান পদ

১৩

তাসনিম অনন্যার অনুসন্ধানে মহাবিশ্বের চাঞ্চল্যকর রহস্য উন্মোচন

১৪

২০২৬ বিশ্বকাপে কবে মুখোমুখি হতে পারে আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল?

১৫

বিশ্বকাপের গ্রুপ অব ডেথে ফ্রান্স

১৬

নুরুদ্দিন অপুর হাত ধরে আ.লীগ নেতার বিএনপিতে যোগদান

১৭

২০২৬ বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠিত: দেখে নিন কোন গ্রুপে কোন দল

১৮

২০২৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের প্রতিপক্ষ যারা

১৯

রাতে আবার হাসপাতালে গেলেন জুবাইদা রহমান

২০
X