পঞ্চম সমাবর্তনে যোগ দিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পথে রওনা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আখতারুজ্জামান উড়াল সড়ক হয়ে হাটহাজারীর দিকে যাচ্ছে প্রধান উপদেষ্টার গাড়িবহর। এ নিয়ে বিশেষ নিরাপত্তা বাড়িয়েছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ ও জেলা পুলিশ। নগরীতে প্রতি ১০০ গজ অন্তর সিএমপি ও জেলা পুলিশের সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।
বুধবার (১৪ মে) দুপুর দেড়টার আগে তিনি চট্টগ্রাম সার্কিট হাউস থেকে বের হয়ে যান। আখতারুজ্জামান উড়ালসড়ক থেকে নেমে তিনি দুই নম্বর গেট-বায়েজিদ, অক্সিজেন হয়ে হাটহাজারী যাবেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
জানা গেছে, সমাবর্তনে মূল অনুষ্ঠান হচ্ছে কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে। সেখানে তৈরি করা হয়েছে বিশাল মঞ্চ। সেখানেই বক্তব্য দেবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। অনুষ্ঠানে অতিথিদের আসন গ্রহণ শুরু করেন দুপুর দেড়টায়। দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে সমাবর্তন শোভাযাত্রা হয়। তবে এতে কোনো গ্র্যাজুয়েট অংশ নিতে পারেননি। পরে দুপুর ২টায় জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে মূল অনুষ্ঠান শুরু হয়। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য, ডি লিট গ্রহণ, শিক্ষা উপদেষ্টার বক্তব্য, উপাচার্যের বক্তব্য, দুই সহ-উপাচার্যের বক্তব্য মিলিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হবে বিকেল ৪টায়।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সরকারের আরও চার উপদেষ্টা উপস্থিত থাকবেন। তারা হলেন- শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, বিদ্যুৎ ও খনিজসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এসএমএ ফায়েজ।
কেন্দ্রীয় খেলার মাঠের বিশাল মঞ্চেই বক্তব্য দেবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সঙ্গে সরকারের আরও চার উপদেষ্টা উপস্থিত থাকবেন। তারা হলেন- শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, বিদ্যুৎ ও খনিজসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এসএমএ ফায়েজ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ও অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর ২০০৬ সালে মুহাম্মদ ইউনূস একবার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছিলেন। পরে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে অর্থনীতি বিভাগ পরিদর্শনে আসেন। সে হিসেবে প্রায় ১০ বছর পর তিনি ক্যাম্পাসে আসছেন। আজ অনুষ্ঠানের এক ফাঁকে অর্থনীতি বিভাগে যেতে পারেন তিনি।
মন্তব্য করুন