নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রকাশ : ২২ জুলাই ২০২৫, ০১:৪৮ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

মৃত্যুর মিছিল কোথায় ঠেকলে টনক নড়বে আমাদের

রাজধানীর উত্তরায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়, সেখানে উদ্ধারকাজ চলছে। ছবি : সংগৃহীত
রাজধানীর উত্তরায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়, সেখানে উদ্ধারকাজ চলছে। ছবি : সংগৃহীত

স্কুলে যখন নতুন ট্রানস্লেশন শিখতাম তখন বহুল প্রচলিত ছিল, ‘রোগী মারা যাওয়ার পর ডাক্তার আসিল’ আর ‘ডাক্তার আসিবার পূর্বেই রোগীটি মারা গেল’ । আমাদের বর্তমান প্রেক্ষাপটের সঙ্গে এ লাইন দুটি খুবই মিলে যায়। দেশে একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটেই চলেছে। এসব দুর্ঘটনায় একের পর এক তাজা প্রাণ চলে যায়। কিছুদিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে টেলিভিশনের পর্দা থেকে শুরু করে চায়ের দোকানে সরগরম থাকে এসব ইস্যুতে। প্রশাসন থেকে নেওয়া হয় নানান পদক্ষেপ।

সবশেষে তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন দাখিল করেন। সেখানে মেলে কর্তৃপক্ষের গাফিলতি বা পর্যাপ্ত ব্যবস্থা ছিল না। এমন সব তথ্য তখন বের হয়ে আসে। অথচ দুর্ঘটনাটি না ঘটলে হয়তো এসব কখনোই জানা হতো না সাধারণের। ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর বেরিয়ে আসে অনেক অজানা সব তথ্য। কিন্তু এসব সমস্যা যে একদিনেই তৈরি হয়েছে সেটি নয়। দীর্ঘদিন ধরে জমতে জমতে ঘটে যায় বিরাট দুর্ঘটনা।

কোথাও বড় কোনো অগ্নিদুর্ঘটনা ঘটলে ফায়ার সার্ভিস নড়েচড়ে বসে। একের পর এক অভিযান চালিয়ে বের করা হয় ঝুঁকিপূর্ণ সব ভবন। তারপর আবার সব চুপচাপ। নতুন ঘটনার অপেক্ষায় থাকি আমরা। কোনো ভবন ধসে পড়লে রাজউকের দৌড়ঝাঁপ বেড়ে যায়। শুরু হয় অভিযান। একের পর এক ভবন ঝুকিপূর্ণ বা অনুমোদনহীন পাওয়া যায়। আবার সব চুপচাপ হয়ে যায়। আমরা আবার নতুন প্রাণ যাওয়ার অপেক্ষায় থাকি। অথচ এসব অভিযান চালানো কিন্তু সারা বছরের কাজ।

বর্তমানে ঢাকা শহর তৈরি হয়েছে এক মৃত্যুকূপে। প্রতিদিন নানা ঘটনায় প্রাণ যাচ্ছে। অথচ পরিকল্পনাহীন একটা নগরে টিকে থাকার জন্য আমাদের কত লড়াই করতে হয়। ধারণক্ষমতার কয়েকগুণ বেশি স্থাপনা ও লোক নিয়ে বাস করে যাচ্ছি আমরা প্রতিনিয়ত। আরও কত প্রাণ ঝরলে হবে সমাধান এবং দুর্ঘটনার আগেই কবে নড়েচড়ে বসবে প্রশাসন।

সাম্প্রতিক সময়ে ঘটনাগুলোর দিকে এবার আমরা একটু নজর দিই।

চুড়িহাট্টা ট্র্যাজেডি

২০১৯ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পুরান ঢাকার চকবাজারের চুড়িহাট্টায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ৭১ জনের প্রাণহানি ঘটেছিল সে ঘটনায়। রাতে হঠাৎ বিকট শব্দে সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ওয়াহেদ ম্যানশনসহ আশপাশের ভবনে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। ওয়াহেদ ম্যানশনে থাকা অবৈধ কেমিক্যালের কারণে আগুন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। এ আগুনে যানজটে আটকে থাকা পিকআপ, প্রাইভেট কার, রিকশা, ঠেলাগাড়ি, মোটরসাইকেলসহ শতাধিক যানবাহন পুড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই লাশ হন ৬৭ জন। পরে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ায় ৭১ জনে।

এ ঘটনার পর জানা যায়, পুরান ঢাকায় ২৫ হাজার কেমিক্যাল গোডাউন আছে। এর মধ্যে মাত্র আড়াই হাজার বৈধ। অথচ উচিত ছিল এসব আগেই ক্ষতিয়ে দেখা। কিন্তু আমরা সেখানে ব্যর্থ। এর আগেও ২০১০ সালে পুরান ঢাকার নিমতলীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১২৪ জনের প্রাণ হারিয়েছিলেন।

বারবার ভয়াবহ দুর্ঘটনার পরও তেমন বদলায়নি পুরান ঢাকার দৃশ্যপট। ঘনবসতিপূর্ণ আর ঘিঞ্জি এলাকার অনেক বাসাবাড়ির নিচে এখনো ঝুঁকিপূর্ণভাবে নানা ধরনের কেমিক্যালসামগ্রী তৈরি করা হচ্ছে। আবার নতুন করে যখন আরেকটি দুর্ঘটনা ঘটবে তখন আবার শুরু হবে অভিযান। বেরিয়ে আসবে নানা তথ্য। আমরাও সে অপেক্ষায়। সমাধান বা পূর্বপ্রস্তুতির থেকে আমরা আগ্রহী শুধু সমস্যাটা জানানোতে। যাদের সমাধান করার কথা তারা নিশ্চুপ।

বনানীর এফআর টাওয়ার

২০১৯ সালের ২৮ মার্চ বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউয়ের পাশের ১৭ নম্বর সড়কে ফারুক রূপায়ণ (এফআর) টাওয়ারে আগুনের ঘটনায় ঘটনাস্থলে ২৫ জন এবং হাসপাতালে একজন নিহত হন। ওই ঘটনায় আহত হন ৭১ জন।

আদালতে দেওয়া তদন্ত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনায় অবহেলা এবং বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের কারণে আগুনের সূত্রপাত হয়। ২০২১ সালের ১৮ অক্টোবর ঢাকার আরেকটি আদালত ভবনের নকশা জালিয়াতির অভিযোগে করা মামলায় রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান হুমায়ুন খাদেম এবং অন্য তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে।

অথচ ভবনের যে নকশা জালিয়াতি করা হয়েছে সেটি কিন্তু আগেই ঘটেছে। প্রশাসন ছিল নির্বিকার। এগুলো আগেই তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত ছিল। আমরা সেটি নিইনি। কারণ আমরা মৃতদেহ দেখতে খুব ‘ভালোবাসি’।

ইউনাইটেড হাসপাতালে আগুন

২০২০ সালে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালের করোনা ইউনিটে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র থেকে আগুন লেগেছিল। তদন্ত শেষে ফায়ার সার্ভিস তখন জানায়, ‘অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা গ্রহণের ব্যাপারে ইউনাইটেড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের আরও সতর্ক হওয়ার দরকার ছিল।’

অথচ কথিত এই সতর্কতার আগেই ঝরে যায় ৫টি তাজা প্রাণ। পরে পরিবারগুলোকে কিছু টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়। ব্যাস, কাজ শেষ।

ফায়ার সার্ভিসের ডিজি বলেন, ‘ইউনাইটেড হাসপাতাল তাড়াহুড়ো করে কাজটি করেছে। এটি যেহেতু স্পর্শকাতর জায়গা, তারা জিনিসটি নিয়ে আরও সতর্ক হতে পারত। সেখানে প্যাসিভ মেজারমেন্ট ছিল। অ্যাকটিভ মেজারমেন্ট নিলেই হয়তো ঘটনাটি ঘটত না। ওখানে ভেতরে যারা কাজ করেছেন, তারা যদি একটু সতর্ক হতেন, তাহলে এ দুর্ঘটনাই হয়তো ঘটত না।’

মগবাজার

২০২১ সালের ২৭ জুন সন্ধ্যায় রাজধানীর মগবাজারে একটি তৃতীয়তলা ভবনে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে দুই শতাধিক আহত ও ১২ জন নিহতের ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে অসংখ্য যানবাহন ও ভবন এই বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

বিস্ফোরক পরিদপ্তরের সাবেক এক কর্মকর্তা জানান, ভবনটির ভেতরে ত্রুটিপূর্ণ লাইন থেকে নির্গত গ্যাস থেকেই বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটেছে বলে সংস্থার তদন্তে উঠে এসেছে। এখন কথা হচ্ছে এই ত্রুটিপূর্ণ লাইন কেন আগেই শনাক্ত করা যায়নি। এগুলো তদারকির ভার ছিল কি যারা আহত বা নিহত হয়েছে তাদের? নাকি কর্তৃপক্ষের।

বঙ্গবাজার

২০২৩ সালের ৪ এপ্রিল রাজধানীর বঙ্গবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড হয়। এ ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন গঠিত তদন্ত কমিটি ও ফায়ার সার্ভিস গঠিত তদন্ত কমিটি তখন বলেছিল, মশার কয়েলের আগুন বা বৈদ্যুতিক গোলযোগ থেকে বঙ্গবাজারে আগুনের সূত্রপাত হয়।

বঙ্গবাজারে আগুন লাগার ঘটনায় ২০২৩ সালের ১১ এপ্রিল ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন গঠিত তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছিল। তারা বলেছিল, মার্কেটের তৃতীয় তলায় একটি টেইলার্স থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। সিগারেটের অথবা মশার কয়েলের আগুন থেকে এই ঘটনা ঘটে। এতে ৩ হাজার ৮৪৫ জন ব্যবসায়ী সর্বস্ব হারান। ক্ষয়ক্ষতি হয় ৩০৫ কোটি টাকার।

এক ভবনে এতগুলো দোকান ও যথাযথ পূর্ব ব্যবস্থা না থাকার দায় তাহলে কি ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের নাকি যেসব প্রতিষ্ঠান তদারকি করে তাদের। এসব বিষয় নিয়ে কি আমরা আগে থেকেই সতর্ক হতে পারি না?

বেইলি রোড

২০২৪ সালের ১ মার্চ ঢাকার বেইলি রোডে একটি বহুতল ভবনে আগুন লেগে ৪৬ জন নিহত হন এবং ১২ জন গুরুতর আহত হন। ভবনটির নিচতলার একটি রেস্তোরাঁ থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় এবং দ্রুত তা ছড়িয়ে পরে।

ভবনের নিচতলায় অবস্থিত একটি রেস্তোরাঁ থেকে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের মাধ্যমে আগুনের সূত্রপাত হয়, যা পরে দ্রুত ছড়িয়ে পরে।

জানা যায়, ভবনটিতে অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা দুর্বল ছিল এবং অনুমোদন ছাড়াই এটিকে ৭ তলা পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হয়েছিল, যা পরিস্থিতি আরও খারাপ করে তোলে। তাদের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা যে দুর্বল ছিল সেটি এ দুর্ঘটনা না ঘটলে কখনো জানা যেত না। দুর্ঘটনায় প্রাণ যাওয়ার পর বাড়ে কর্তৃপক্ষের ছোটাছুটি।

সর্বশেষ মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ঘটনা। এখন পর্যন্ত ২৭ জনের মরদেহ নিশ্চিত করা গেছে। গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন অনেকে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন বের হবে একদিন। হয়তো ক্ষতিপূরণ পাবে পরিবারগুলো। কিন্তু যে ক্ষতি হয়েছে সেগুলো কি আদৌ পূরণযোগ্য?

ঢাকা মহানগর ইমারত (নির্মাণ, উন্নয়ন, সংরক্ষণ ও অপসারণ) বিধিমালা-২০০৮ এবং ২০০৩ সালের অগ্নিকাণ্ড রোধ ও নির্বাপণ আইন অনুযায়ী, প্রতিটি ভবনে অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, অগ্নিপ্রতিরোধক দরজা এবং নিরাপদ সিঁড়ি থাকা বাধ্যতামূলক। কিন্তু বাস্তবে এই নিয়মগুলোর বাস্তবায়ন প্রায় নগণ্য। বেশিরভাগই ভবন নির্মাণ বিধিমালা মেনে গড়ে ওঠেনি। বাণিজ্যিক স্বার্থে অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থাকে উপেক্ষা করা হয়েছে, যার ফলশ্রুতিতে প্রাণহানি ঘটে।

প্রতিটি বড় অগ্নিকাণ্ডের পর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়, কিন্তু এই তদন্তগুলোর ফলাফল বা সুপারিশ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা স্পষ্ট। এই দুর্ঘটনাগুলোর জন্য শুধু কর্তৃপক্ষই দায়ী নয়, আমাদের সামাজিক উদাসীনতাও একটি বড় কারণ। অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রের ব্যবহার শেখা, নিরাপত্তা সচেতনতা বৃদ্ধি এবং স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে এই ঝুঁকি অনেকাংশে কমানো সম্ভব। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অগ্নিনির্বাপণ প্রশিক্ষণ এবং জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বাড়ানো জরুরি।

এসব প্রতিরোধে পরিকল্পিত নগরায়ণ এবং নির্মাণ বিধিমালার কঠোর প্রয়োগ অত্যন্ত জরুরি। রাজউক এবং ফায়ার সার্ভিসের মতো সংস্থাগুলোকে আরও সক্রিয় ও জবাবদিহিমূলক করতে হবে। অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়া কোনো ভবনের অনুমোদন দেওয়া যাবে না।

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জাকেরের ফিফটির পরেও ১৩৩ রানে অলআউট বাংলাদেশ

দেশবাসীকে গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান বিমানবাহিনী প্রধানের 

উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় সুরভিতে শিশু-কিশোরদের শোকসভা 

৭ ঘণ্টা ধরে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ

শিক্ষার্থীদের আইডি কার্ডে অভিভাবকের ফোন নম্বর যুক্ত করার নির্দেশ

পুড়ে গেলে প্রথমেই যে চিকিৎসা নেবেন

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : সিসিইউতে কাতরাচ্ছে যমজ বোন

বিমান বিধ্বস্তে মর্মান্তিক প্রাণহানি : অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের গভীর শোক

ময়মনসিংহে শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

ছেলে বেঁচে ফিরলেও পাওয়া যাচ্ছে না মাকে

১০

২য় বিস্ফোরণে দগ্ধ হন সেই শিক্ষিকা, মৃত্যুর আগে পুরো ঘটনা স্বামীকে বলে যান

১১

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডিতে কোর্ট রিপোর্টার্স ইউনিটির শোক

১২

নরসিংদীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী সোহেল গ্রেপ্তার

১৩

শেওড়াপাড়ায় মেট্রো স্টেশনের পাশের ভবনে আগুন

১৪

উত্তরার ঘটনায় ঐকমত্য কমিশনের শোক প্রস্তাব, ৩০টি রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষর 

১৫

‘এই দেশের সিস্টেম কোনোদিনই ঠিক ছিল না!’ বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে সাদিয়ার পোস্ট

১৬

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের জন্য চিকিৎসক নার্স ও সরঞ্জাম পাঠাচ্ছে ভারত

১৭

১০ বছর পর মায়ের অপমানের বদলা নিল তরুণ

১৮

দুর্নীতিবাজ-জালিমের বেড়াজাল ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করব : জামায়াত আমির

১৯

সচিবালয়ে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া, আহত ৪০ জন ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি

২০
X