শফিকুল ইসলাম
প্রকাশ : ১০ জুন ২০২৩, ০৩:০৭ এএম
আপডেট : ১০ জুন ২০২৩, ০৫:৫৯ এএম
অনলাইন সংস্করণ
নির্বাচনকালীন সরকার

নতুন কোনো ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

নতুন কোনো ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য বর্তমান সরকার বড় বাধা বলে মনে করছেন রাজপথের বিরোধী দল বিএনপির নীতিনির্ধারকরা। তারা বলছেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। অন্যথায় আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায় করা হবে। বিএনপির অভিযোগ, ক্ষমতাসীনরা দেশের চলমান সংকট নিরসনে উদ্যোগ না নিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে। সরকারি দলের নেতারা একদিকে সংলাপের কথা বলছেন। অন্যদিকে রাজপথের আন্দোলনকে প্রতিরোধের কথা বলে উসকানি দিচ্ছেন। গত ২৪ মে মার্কিন নতুন ভিসা নীতি ঘোষণার পর সরকারের মন্ত্রী-এমপিরা বিএনপির সঙ্গে সংলাপ করা নিয়ে যে মন্তব্য করেছেন, তা সরকারের নতুন ‘ষড়যন্ত্রের ফাঁদ’ বলে মন্তব্য করছে বিএনপির হাইকমান্ড। দলটির দাবি, মূলত সংলাপের কথা বলে ক্ষমতাসীনরা জনগণকে বিভ্রান্ত করছে এবং দৃষ্টি ভিন্ন খাতে নিতে চায়। যতই ছলচাতুরী করুক না কেন, বিএনপি আর সরকারের পাতানো ফাঁদে পা দেবে না বলে নীতিনির্ধারকরা জানান।

গত মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু বলেন, ‘প্রয়োজনে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় বিএনপির সঙ্গে আলোচনা হতে পারে। সব রাজনৈতিক দলের জন্য আলোচনার দরজা খোলা আছে।’ কিন্তু পরদিন বুধবার ছয় দফা দিবসের আলোচনা সভায় আমু বলেন, ‘নির্বাচন ইস্যুতে কাউকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয়নি। কাউকে আহ্বান করার সুযোগ নেই।’

এরপর গত বৃহস্পতিবার গুলিস্তানে দলীয় কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির সঙ্গে আলোচনার প্রসঙ্গে আমির হোসেন আমু যা বলেছেন, তা ‘কথাচ্ছলে’ বলেছেন। আপাতত এ ধরনের কোনো চিন্তা আওয়ামী লীগের নেই। অথচ এর আগের দিন বুধবার দুপুরে এক অনুষ্ঠান শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণের ক্ষমতায় চলতে হবে। জনগণের ক্ষমতা অব্যাহত রাখতে হলে সবার সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। তাই আলোচনার বিকল্প নেই।’

ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও মন্ত্রীদের এমন বক্তব্যকে উদ্দেশ্যমূলক ও ষড়যন্ত্র বলে আখ্যা দিয়ে বিএনপির নীতিনির্ধারকরা বলছেন, সরকার আবারও ষড়যন্ত্রের ফাঁদ তৈরি করছে। কিন্তু বিএনপি আর সেই ফাঁদে পা দেবে না। এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আজকে মানুষের ভোটাধিকার নেই। ২০১৪ ও ২০১৮ সালে ভোট দিতে পারিনি। এখন আবার নির্বাচন আসছে, সেই নির্বাচন নিয়ে আবার নির্বাচন নির্বাচন খেলা শুরু করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য চলমান আন্দোলন এবং বর্তমানে বিদ্যুতের যে সমস্যা, সেটাকে ডাইভার্ট (ঘুরিয়ে দেওয়া) করার লক্ষ্যে এসব বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু আমাদের প্রয়োজন একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন এদেশে হবে না। এজন্য এই সরকারকে পদত্যাগ ও সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে এবং নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে নতুন নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় নির্বাচন করতে হবে। এ ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। আমরা সরকারের কোনো ফাঁদে পা দেব না। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনের লক্ষ্যে তিনটি প্রধান ইস্যুর সমাধান চাইছে বিএনপি। অবিলম্বে সরকার তাদের দাবি মানলে চলমান রাজনৈতিক সংকটের আপাতত সমাধান হবে। অন্যথায় দেশের পরিস্থিতি আরও সংকটে পড়বে। সরকার দাবি না মানলে বিএনপি দ্রুত সময়ের মধ্যে এক দফা আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করবে। বিএনপির প্রধান তিনটি দাবি হলো—সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও সারা দেশে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে লক্ষাধিক মামলা প্রত্যাহার করা। এর বাইরেও বিএনপির বেশকিছু দাবি রয়েছে। সম্প্রতি বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে বিএনপির সিনিয়র নেতারা কয়েকটি বৈঠক করেছেন। এ ক্ষেত্রে বিদেশি কূটনীতিকরা আগামী নির্বাচনের বিষয়ে দলটির অবস্থান জানতে চাইলে বিএনপি নেতারা জবাবে বলেন, বিএনপি সবসময় গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। আর দেশের শাসনব্যবস্থার পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন অপরিহার্য। কিন্তু সেই নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, অবাধ ও নিরপেক্ষ। এজন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে, খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে হবে, দেশের ৪০ লাখ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে দেওয়া মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। অর্থাৎ মোটাদাগে কূটনীতিকদের কাছে এসব দাবিই জোরালোভাবে তুলে ধরছেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা।

এদিকে চূড়ান্ত আন্দোলন-সংগ্রামের ফসল ঘরে তুলতে নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছে বিএনপির হাইকমান্ড। যুগপৎভাবে ধারাবাহিক কর্মসূচির পাশাপাশি দেশের ৬টি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে তরুণ সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল সমন্বিতভাবে এসব সমাবেশের আয়োজন করবে। পাশাপাশি বিগত দিনে গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতে বাধাপ্রদানকারী ও গুম-খুন, গায়েবি মামলার সঙ্গে যুক্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তা ও সদস্যদের নাম এবং তাদের বিষয়ে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করছে বিএনপির একটি সেল। সেইসঙ্গে রাজধানীতে একটি নারী সমাবেশ করবে বিএনপি। এ ছাড়া নিষ্ক্রিয় নেতাকর্মী এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সক্রিয় করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে বিএনপি সমর্থিত ওয়ার্ডের (সিটি করপোরেশন, পৌর ও ইউনিয়ন পরিষদ) সাবেক ও বর্তমান জনপ্রতিনিধিদের সক্রিয় করা হবে। তাদের তালিকা তৈরি ও কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মধ্যে সমন্বয়ের লক্ষ্যে ১০টি সাংগঠনিক বিভাগে সাবেক ও বর্তমান ছাত্রনেতাদের সমন্বয়ে পৃথক টিম গঠন করেছে। তালিকা তৈরির পর নারী জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে বিএনপির হাইকমান্ডের বৈঠক হবে। আন্দোলনে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে সম্পৃক্ত করার জন্য এসব জনপ্রতিনিধিকে কাজে লাগানো হবে। এর আগে গত ফেব্রুয়ারি ও মার্চে প্রায় সাড়ে তিন হাজার জনপ্রতিনিধির সঙ্গে ধারাবাহিক মতবিনিময় করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও সিনিয়র নেতারা।

আলাপকালে বিএনপি নেতারা জানান, দেশের বিদ্যমান সংকট থেকে বের হতে হলে অবিলম্বে সরকারকে পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অতীতের সবকটি নির্বাচনই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু হয়েছে। কিন্তু যেই আওয়ামী লীগ তত্ত্বাবধায়কের দাবিতে ১৭৩ দিন হরতাল করেছিল, তারাই ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর ক্ষমতায় এসেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আদালতকে দিয়ে বাতিল করেছে। অথচ আদালতের রায়ে আরও দুটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করার কথা বলা হয়েছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দেশের স্বাধীনতার ৫২ বছরেও শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর পদ্ধতি তৈরি করতে পারিনি। খালেদা জিয়া দলের কথা না ভেবে সবার মতামতের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। কারণ জনগণ তার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু ২০১১ সালে শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান বাতিল করেছেন। এর মাধ্যমে দেশকে অনিশ্চয়তা ও সংঘাতের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে একদল আরেক দলকে বিশ্বাস করে না। সেজন্যই তো অতীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে দেশে চারটি জাতীয় নির্বাচন মানুষের কাছে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য হয়েছে।

খালেদা জিয়ার মুক্তি প্রসঙ্গ : খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ৩৭টি মামলার মধ্যে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় ১৭ বছরের সাজা হয়েছে। এর মধ্যে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় দণ্ডিত হয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাবন্দি হন খালেদা জিয়া। দুই বছরের বেশি কারাভোগের পর করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে শর্তযুক্ত সাময়িক মুক্তি পান তিনি। মুক্তির পর থেকেই গুলশানের ভাড়া বাসা ফিরোজায় থাকছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। পরিবারের আবেদনের ভিত্তিতে ৬ মাস অন্তর বাসায় থাকার মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। সর্বশেষ গত ২৬ মার্চ খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ আরও ছয় মাস বৃদ্ধি করা হয়েছে।

বিএনপির দাবি, খালেদা জিয়া সাময়িক মুক্ত হলেও কার্যত তিনি গৃহবন্দি এবং অত্যন্ত অসুস্থ। ফলে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিটি বেশ জোরালোভাবে তুলে ধরছেন দলটির নেতাকর্মীরা। তারা নেত্রীর মুক্তির দাবিতে স্লোগানও দিচ্ছেন। সম্প্রতি বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠকেও খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়টিতে গুরুত্বারোপ করে বক্তব্য উপস্থাপন করছেন। এ ছাড়া বিএনপি ঘোষিত গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ১০ দফার চতুর্থ নম্বরেও খালেদা জিয়াসহ সব নেতাকর্মী, সাংবাদিক, আলেমদের মুক্তির দাবিটি গুরুত্ব সহকারে তুলে ধরা হয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ২০১৯ সালের ১৯ ডিসেম্বর উদ্বেগ প্রকাশ করে এক বিবৃতিতে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা ও সুষ্ঠু বিচার পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছিল।

নেতাকর্মীদের মুক্তি ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার দাবি : এদিকে বর্তমান সরকারের আমলে সারা দেশে বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অসংখ্য মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে বলে দলটির দাবি। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী গতকাল শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গত বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচনের আগে হয়রানিমূলক মামলা না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।’ তার এ কথায় প্রমাণিত হলো, গত ১৫ বছরে সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে বিএনপি

নেতাকর্মীসহ বিরোধী মত ও সরকারের রোষানলে পড়া বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নামে মামলা সম্পূর্ণভাবে ডাহা মিথ্যা ও হয়রানিমূলক।

তিনি বলেন, অবৈধ আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী গত ১৫ বছরে দেড় লাখ হয়রানিমূলক মিথ্যা ও গায়েবি মামলায় খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানসহ প্রায় ৫০ লাখ নেতাকর্মীকে আসামি করেছে। প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে খালেদা জিয়াকে যে মামলায় সাজা দেওয়া হয়েছে, তাতে তার বিন্দুমাত্র সম্পৃক্ততা ছিল না। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এই সরকারের আমলে বিচারের রায় ছিল ফরমায়েশি ও আক্রোশমূলক। এখন তার বিরুদ্ধে একটি মামলায় শুধু দিনে নয়, রাতেও কোর্ট বসানো হচ্ছে, যা বিশ্বের ইতিহাসে নজিরবিহীন।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আজ ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে

২৮ মার্চ : ইতিহাসের এই দিনে যা ঘটেছিল 

২৮ মার্চ : আজকের নামাজের সময়সূচি

ভ্যানের বহর নিয়ে এনসিপি নেতা আখতার হোসেনের জনসংযোগ

চট্টগ্রাম ওয়াসার পানির বিলের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা

স্কাউটস্ দিবসের বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন শরণখোলা আইডিয়াল ইনস্টিটিউট

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল যুবদল নেতার

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ যেন ক্যাম্পাসে ফিরতে না পারে : লেবার পার্টি

ডাব পাড়তে নিয়ে স্কুলছাত্রকে হত্যা, লাশ মিলল সেপটিক ট্যাংকে

ঈদ উপহার পৌঁছে দিচ্ছেন বিএনপি নেতা জিন্নাহ

১০

ছেলের দায়ের কোপে প্রাণ গেল বাবার

১১

চাঁদাবাজি বরদাশত করা হবে না : আসিফ মাহমুদ

১২

যমুনা ফিউচার পার্কে কেনাকাটায় কোটি টাকার ঈদ উপহার

১৩

কর্মচারীদের ঈদ উপহার দিল কবি নজরুল কলেজ ছাত্রশিবির

১৪

যবিপ্রবির সাবেক ভিসিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

১৫

সংস্কার প্রস্তাবনায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির মতামত জমা

১৬

দেশে রিজার্ভের পরিমাণ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

১৭

২০২৮ পর্যন্ত চীনে শুল্ক ও কোটামুক্ত পণ্য প্রবেশাধিকার পাবে বাংলাদেশ

১৮

ভিসি-কোষাধ্যক্ষকে বিমান বিলাস করাত কুবি কর্মকর্তা অ্যাসোসিয়েশন

১৯

সংবিধানের মৌলিক সংস্কার টেকসই করতে জনগণের ম্যান্ডেট লাগবে : সাকি

২০
X