বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩ আশ্বিন ১৪৩২
কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:০৬ পিএম
আপডেট : ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:১৫ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

জানুয়ারির শেষে পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন

ছবি : সংগৃহীত
ছবি : সংগৃহীত

পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছে দেশটির নির্বাচন কমিশন (ইসিপি)। বৃহস্পতিবার এ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, আগামী বছর জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। খবর জিও নিউজের।

পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন জানিয়েছেম নতুন অদমশুমারি ও সীমানা পুননির্ধারণের কাজ শেষ হয়েছে। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর এটি প্রকাশ করা হতে পারে।

ইসিপি জানিয়েছে, তারা সীমানা পুনঃনির্ধারণের বিষয়টি আজ পর্যালোচনা করেছে। আজ এ সিদ্ধান্ত হয়েছে যে রিপোর্ট প্রকাশের পর অভিযোগের ভিত্তিতে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সেসব সমাধান করা হবে। এরপর চূড়ান্ত রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে।

কমিশনের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ৫৪ দিনের নির্বাচনী তপশিল শেষ হওয়ার পরে ২০২৪ সালের জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে পাকিস্তানের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লাহ বলেন, কাউন্সিল অব দ্য কমন ইন্টারেস্টে (সিসিআই) নতুন জনশুমারি অনুমোদন ও নির্বাচন কমিশনের (ইসিপি) সংসদীয় এলাকা পুনঃনির্ধারণের জন্য নির্বাচনন মার্চ পর্যন্ত পেছাতে পারে। তিনি বলেন, সংসদীয় সীমানা নির্ধারণের পর ফেব্রুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহ বা মার্চের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।

রানা সানাউল্লাহ বলেন, গত ৫ আগস্ট সিসিআইয়ের বৈঠকে সর্বসম্মতভাবে ২০২৩ সালের ডিজিটাল জনশুমারির একটি প্রস্তাবনা গৃহীত হয়েছে। যার ফলে চলতি বছরের অক্টোবরের শুরুতে বা নভেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা থাকলেও সেটি পেছাতে পারে। কেননা নির্বাচন কমিশনের জনশুমারি অনুসারে সংসদীয় সীমানা পুনঃনির্ধারণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

সিসিআইয়ের বরাতে সানাউল্লাহ বলেন, আমার মতে নির্বাচনের আগে সীমানা পুনঃনির্ধারণ হলো সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা। সাংবিধান অনুসারে, একটি জনশুমারির ভিত্তিতে দুটি নির্বাচন হতে পারে না। ফলে নির্বাচনের জন্য নতুন শুমারি প্রয়োজন। এজন্য নির্বাচন পেছাতে পারে।

এর আগে গত ৩ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে জোট শরিকদের সঙ্গে এক নৈশভোজে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ মেয়াদ শেষের আগেই সংসদ ভেঙে দেওয়ার ঘোষণা দেন। তিনি জানান, পাকিস্তানের সংসদের জাতীয় পরিষদ আগামী ৯ আগস্ট ভেঙে দেওয়া হবে।

পাকিস্তানের সংবিধান অনুযায়ী, স্বাভাবিকভাবে সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৬০ দিন পর সাধারণ নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। তবে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই সংসদ ভেঙে দেওয়া হলে নির্বাচন আয়োজনের তারিখ ৯০ দিন পর্যন্ত বাড়ানো যাবে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

শাহীনের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সুপার ফোরে পাকিস্তান

সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদা দাবির অভিযোগ

এশিয়া কাপে পাকিস্তান ওপেনারের লজ্জার রেকর্ড

চট্টগ্রামে আ.লীগ কর্মীদের বাসা ভাড়া না দিতে মাইকিং

ভারতে ‘মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা’ সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু

বনানীতে দুই শিসা বারে ডিএনসির অভিযান

বয়কটের হুমকি দিয়েও না করার কারণ জানালেন পিসিবি প্রধান

কর্মচারী দিয়ে ক্লাস-পরীক্ষা পরিচালনার অভিযোগ

শাহীন ঝড়ে বাঁচা-মরার ম্যাচে লড়াকু সংগ্রহ পাকিস্তানের

‘গোলাপী খালার’ পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১০

পরাজিত শক্তির সঙ্গে আঁতাতের রাজনীতি মঙ্গলজনক হবে না: নীরব

১১

চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সমালোচনার কারণ কী?

১২

রাকসু নির্বাচন / ভোটকেন্দ্র সিসি ক্যামেরার আওতায় আনাসহ ৭ দফা দাবি ছাত্রশিবিরের

১৩

দীর্ঘ ৬ বছর পর বুটেক্সে ক্যারিয়ার ফেয়ার অনুষ্ঠিত

১৪

ফ্যাসিবাদের মতো তামাকও দেশ থেকে নির্মূল করতে হবে : ফরিদা আখতার

১৫

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

১৬

বৃহস্পতিবার থেকে ৫ দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনে ৭ দল

১৭

কনটেইনারে ছিদ্র, তেল নিতে কাড়াকাড়ি

১৮

ইউরোপীয় পার্লামেন্টের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক 

১৯

পিআর পদ্ধতি চাই না : দুদু

২০
X