বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশ : ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৩৩ এএম
আপডেট : ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩৩ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

প্রশাসন ক্যাডারের আলটিমেটাম

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে মুয়ীদ চৌধুরীর পদত্যাগ দাবি
প্রশাসন ক্যাডারের আলটিমেটাম

উপসচিব পদোন্নতিতে কোটা বাড়ানো-কমানো নিয়ে সম্ভাব্য সুপারিশ ও ২৫টি ক্যাডারের ধারাবাহিক আন্দোলনের মুখে কিছুটা চাপ ও অস্বস্তিতে পড়েছে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডার। তারা এখন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীর পদত্যাগ দাবি করেছেন। পদত্যাগে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন প্রশাসন ক্যাডারের নেতারা। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিয়াম ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে ‘যৌথ প্রতিবাদ সভা’ করে এ ঘোষণা দেন তারা। উপসচিব পদে শতভাগ পদোন্নতি প্রশাসন ক্যাডার থেকে দেওয়ারও জোর দাবি উঠেছে।

বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান কার্যালয়ে (বিয়াম ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে) এ যৌথ প্রতিবাদ সভার আয়োজন করে বিসিএস (প্রশাসন) কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেড ও বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (বিএএসএ)। এতে প্রশাসন ক্যাডারের অবসরপ্রাপ্ত এবং কর্মরত কর্মকর্তারা উপস্থিত হয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেন। যৌথসভা থেকে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা আরও সংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বার্তা দিয়েছেন। দাবি-দাওয়া আদায়ে অবসরপ্রাপ্ত ও কর্মরত কর্মকর্তারা একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার করেছেন। এ ক্ষেত্রে প্রশাসনের নবীন কর্মকর্তা সবচেয়ে বেশি সক্রিয় হয়েছেন।

বিসিএস (প্রশাসন) কল্যাণমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি এবিএম আব্দুস সাত্তার জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগের আহ্বান জানান। সভায় উপস্থিত অন্য কর্মকর্তারা তার এ দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন। উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসনের ৫০ শতাংশ কোটা ইস্যুতে তিনি এ দাবি জানান। এ ছাড়া কমিশন ‘হঠকারী’ সিদ্ধান্ত থেকে সরে না এলে আগামী ৪ জানুয়ারি মহাসমাবেশ করার ঘোষণা দেন আব্দুস সাত্তার। প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক এ কর্মকর্তা বর্তমানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত সহকারী পদে কাজ করছেন।

প্রশাসন ক্যাডারের নবম ব্যাচের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাকির হোসেন কামাল বলেন, শুধু সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যানকে পদত্যাগ করলেই হবে না, সব স্টেকহোল্ডারকে নিয়ে এ সংস্কার কমিশনকে পুনর্গঠন করতে হবে। তিনি মুয়ীদ চৌধুরীকে উদ্দেশ করে বলেন, আপনি তো পরীক্ষা দিয়ে পদোন্নতি নেননি। যেহেতু আপনি এ কাজ করেছেন, আপনি অবিলম্বে সংস্কার কমিশন থেকে পদত্যাগ করুন।

তিনি আরও বলেন, প্রত্যেক ক্যাডারের জন্য আলাদা সার্ভিস গঠন করলে সমস্যার সমাধান হবে। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, যেমন প্রশাসন ক্যাডারের জন্য বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস, পুলিশের জন্য বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস, মৎস্য ক্যাডারের জন্য বাংলাদেশ ফিশারিজ সার্ভিস ইত্যাদি।

বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব সোহেল রানা বলেন, উপসচিব পদে ৫০ শতাংশ হারে পদায়ন বৈষম্যমূলক, অযৌক্তিক ও ষড়যন্ত্রমূলক। রাষ্ট্রকে দুর্বল করার কোনো প্রচেষ্টা চলছে কি না, এটাও আমাদের দেখতে হবে।

ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এএসএম সালেহ বলেন, এই কমিশনের প্রতিবেদন কোনো কাজে আসবে না। আস্তাকুঁড়ে পড়ে থাকবে। কর্মকর্তাদের শান্তিপূর্ণভাবে তাদের দাবি-দাওয়া তুলে ধরার আহ্বান জানান।

ছয় দফা দাবি:

সভা থেকে বিএএসএর সভাপতি মো. আনোয়ার উল্লাহ কঠোর কর্মসূচির হুমকি ও নিজেদের ছয় দফা ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, ‘প্রথমত, আমরা এক আছি, এক থাকব। দ্বিতীয়ত, আমরা প্রশাসন ক্যাডারের ওপর কোনোরকমের সার্জারি বা কোটা আরোপ করতে দেব না। তৃতীয়ত, কমিশন কোনো অযাচিত সুপারিশ করলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে। চতুর্থত, প্রশাসনে কোনো পর্যায়ে অন্ধভাবে বহিরাগত কাউকে বসানোর চেষ্টা করা হলে, তা কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে। পঞ্চমত, পদোন্নতি ও পদায়নের ক্ষেত্রে বঞ্চিত কর্মকর্তাসহ সব ধরনের কর্মকর্তাকে সম্মানজনক অবস্থান তৈরি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে অবিলম্বে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ষষ্ঠত, দেশকে কোনোভাবে অস্থিতিশীল করার জন্য যে কোনো ধরনের ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে প্রশাসন সারা দেশে সতর্ক থেকে দায়িত্ব পালন করবে। এ সময় উপস্থিত কর্মকর্তারা তাতে সম্মতি দেন।

জনপ্রশাসন বিশ্লেষক ও সাবেক সচিব একেএম আব্দুল আউয়াল মজুমদার কালবেলাকে বলেন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন ‘অনাহূত’ একটি বিষয় সামনে এনে গন্ডগোলের ব্যবস্থা করেছে। সিভিল সার্ভিস অব পাকিস্তান (সিএসপি)-এ কিন্তু অন্য ক্যাডারের প্রবেশাধিকার ছিল না। তার ওপর ৪০তম বিসিএস থেকে কোটা প্রথা বাতিল হয়েছে। যেখানে নতুন করে উপসচিব পদে পদোন্নতিতে অন্য ক্যাডারের কোটা বাতিল হওয়ার কথা, সেখানে কোটা আরও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত একেবারেই হঠকারী। এটা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়।

সভায় অন্য বক্তারা বলেন, জনপ্রশাসন সংস্কারকে ভিন্নপথে পরিচালিত করে দেশকে অস্থিতিশীল করার গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। কমিশন প্রধান সরকারের উপসচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের জন্য বিদ্যমান ৭৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫০ শতাংশ করার সুপারিশের বিষয় অবহিত করেছেন। উচ্চ আদালতে মীমাংসিত একটি বিষয়ে প্রদত্ত এ ধরনের বক্তব্য সম্পূর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত, কমিশনের আওতাবহির্ভূত এবং সর্বোচ্চ আদালতের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।

তারা অভিযোগ করে বলেন, উপসচিব পদোন্নতি প্রত্যাশী প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কোনো ধরনের মতবিনিময় বা পর্যাপ্ত বিচার-বিশ্লেষণ না করে কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে, তাতে কর্মকর্তাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ এবং প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন কমিশন প্রধানের এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানায়।

বক্তারা আরও বলেন, সংস্কার কমিশনের এই বক্তব্য জুলাই বিপ্লবের স্পিরিট এবং কমিশন গঠনের উদ্দেশ্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। প্রকৃতপক্ষে একটি জনমুখী, জবাবদিহিমূলক, দক্ষ ও নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন বিনির্মাণের অংশ হিসেবে সার্ভিসের এন্ট্রি পদ থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত পদগুলোর সমন্বয়ে একটি মেধাভিত্তিক এবং আধুনিক প্রশাসন ব্যবস্থার উপযোগী বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন। প্রশাসনসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন সার্ভিসের কর্মকর্তারা যখন অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশনা মতে আইনশৃঙ্খলাসহ স্থিতিশীলতা রক্ষা এবং সার্বিক পরিস্থিতি উন্নয়নকল্পে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন, সেখানে এ ধরনের বক্তব্য আন্তঃসার্ভিস দ্বন্দ্বকে উসকে দিচ্ছে। কমিশনের লিখিত রিপোর্ট সরকারের কাছে দাখিলের আগেই আকস্মিকভাবে এ ধরনের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কেন প্রকাশ্যে নিয়ে আসা হলো এবং তা কোনো গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ কি না, তা খতিয়ে দেখার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষকে আহ্বান জানান প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা।

তারা বলেন, সরকারের উচ্চতর সিভিল প্রশাসনের স্বাতন্ত্র্য ও গুরুত্ব উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। কিন্তু তা উপেক্ষা করে অন্যান্য টেকনিক্যাল-বিষয়ভিত্তিক সার্ভিসের সঙ্গে প্রশাসনকে একত্রে ক্যাডারভুক্তকরণ করা যথাযথ হয়নি। তদুপরি সার্ভিসগুলোর বিভিন্নতা ও বৈচিত্র্যকে গুরুত্ব না দিয়ে এভাবে একত্রে ক্যাডারভুক্তকরণের নজির সম্ভবত বিশ্বের কোথাও পাওয়া যাবে না। মূলত এই অসামঞ্জস্যপূর্ণ সংমিশ্রণ থেকেই জটিলতার সূত্রপাত এবং প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে তুলনা করে অবাস্তব ‘বৈষম্য’ নিরসন বা ‘সমতা’র দাবি তোলার ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। সুতরাং বিশ্বের অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশের মতো বাংলাদেশেও সিভিল প্রশাসনকে অন্যান্য টেকনিক্যাল বা প্রফেশনাল ক্যাডারের সংমিশ্রণ থেকে পৃথক রাখা প্রয়োজন ছিল। বিশ্বের যেসব দেশে আধুনিক জনকল্যাণমুখী প্রশাসন বিদ্যমান, সেখানে কোথাও বিভিন্ন টেকনিক্যাল-প্রফেশনাল সার্ভিসের কর্মকর্তাদের কোটাব্যবস্থার মাধ্যমে সিভিল প্রশাসনে অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা নেই। তদুপরি সিভিল প্রশাসনের স্বাতন্ত্র্যকে উপেক্ষা করে, বিভিন্ন সার্ভিসের কাজের ধরন, বৈশিষ্ট্য, ইত্যাদির পার্থক্যকে বিবেচনায় না নিয়ে সব জেনারেল-টেকনিক্যাল-প্রফেশনাল সার্ভিসকে একত্রে ক্যাডারভুক্তকরণ ব্যবস্থাটিও আধুনিক প্রশাসনের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ এবং নজিরবিহীন। এ ব্যবস্থার মাধ্যমে নানা জটিলতা ও আন্তঃক্যাডার দ্বন্দ্বের বীজ রোপিত হয়েছে, যার নিরসন একান্ত প্রয়োজন বলে মনে করেন তারা।

গত ১৭ ডিসেম্বর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী জানান, উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসন ক্যাডারের ৫০ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ কোটা রাখার সুপারিশ করবেন তারা। এমন প্রস্তাবকে এরই মধ্যে প্রত্যাখ্যান করেছেন প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা।

বর্তমান পদোন্নতি বিধিমালা অনুযায়ী, উপসচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের ৭৫ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডারের ২৫ শতাংশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়।

সাবেক সচিব আবদুল আউয়াল মজুমদার কালবেলাকে বলেন, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, মালয়েশিয়াসহ পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে প্রশাসন ক্যাডারের পদে অন্য ক্যাডার থেকে যুক্ত হওয়ার কোনো সুযোগই নেই। এটি কমিশনকে বিবেচনায় নিতে হবে। উপসচিব ও যুগ্ম সচিব পদোন্নতিতে কমিশন যে পরীক্ষার চিন্তা করছে, তা-ও বাস্তবায়ন সম্ভব নয় বলে মনে করেন তিনি। সাবেক এই সচিব আরও বলেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আমলেও সিনিয়র সার্ভিস পুল (উপসচিব থেকে তদূর্ধ্ব) পদোন্নতিতে পরীক্ষার আয়োজন করা হয়েছিল। পরীক্ষার জন্য প্রবেশপত্রও ইস্যু করা হয়েছিল। কিন্তু সেটি বাস্তবায়ন হয়নি। এটি নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা-মোকদ্দমাও হয়। সুতরাং এবারও পরীক্ষার বিষয়টি বাস্তবায়ন হবে বলে মনে হয় না।

বিএএসএর মহাসচিব মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমানের সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সভায় আরও বক্তব্য দেন প্রশাসনের ১৯৭৩ ব্যাচের কর্মকর্তা মাহমুদ হোসেন আলমগীর, ১৯৭৯ ব্যাচের এস এম জহিরুল ইসলাম, ১৯৮১ ব্যাচের হেলালুজ্জামান, ১৯৮৪ ব্যাচের এম এ খালেক, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদ, আবু ইউসুফ, ১৯৮৫ ব্যাচের মোহাম্মদ মসিউর রহমান, ১৯৮৬ ব্যাচের মো. জাকির হোসেন কামাল, শামীম আল মামুন, ঢাকার জেলা প্রশাসক তানভীর আহমেদ, উপসচিব নূরুল করিম ভূঁইয়া, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টার একান্ত সচিব মো. সারওয়ার আলম, পররাষ্ট্র উপদেষ্টার একান্ত সচিব মো. সামিউল মাসুদ, ২৮ ব্যাচের খন্দকার মুশফিক রহমান, ঢাকার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. বদরুদ্দোজা প্রমুখ।

এদিকে পদ ও পদোন্নতির দাবিতে গত মঙ্গলবার এক ঘণ্টার ‘কলম বিরতি’র মাধ্যমে প্রকাশ্যে আন্দোলনে নেমেছেন ২৫টি ক্যাডারের কর্মকর্তারা। আজ বৃহস্পতিবার মানববন্ধন কর্মসূচি করারও ঘোষণা দিয়েছেন তারা।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

যারা অত্যাচার-নির্যাতন করেছে তাদের বিচার হতেই হবে : হুম্মাম কাদের

স্বাস্থ্য পরামর্শ / চোখের লাল-জ্বালা: এডেনোভাইরাল কনজাঙ্কটিভাইটিসের প্রাদুর্ভাব

ইতালিতে ‘ও লেভেল’ পরীক্ষায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের অভাবনীয় সাফল্য

সাবেক এমপি বুলবুলের পিএস সিকদার লিটন গ্রেপ্তার

টাকা না পেয়ে ফুপুকে গলাকেটে হত্যা করল ভাতিজা

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে নারীদের জন্য বিশেষ কোটা বাতিল 

আন্তর্জাতিক ফেলোশিপে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন ছাত্রদলের ঊর্মি

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরেছেন খালেদা জিয়া

সাতক্ষীরার পুলিশ সুপারের মায়ের মৃত্যুতে প্রেস ক্লাবের শোক

প্রকৌশলীদের মর্যাদা রক্ষায় আইইবি’র ৫ দফা দাবি

১০

পুলিশের গাড়িতে হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই

১১

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের লিগপর্বের ড্র অনুষ্ঠিত, রিয়াল-বার্সার প্রতিপক্ষ কারা?

১২

সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর বাড়িতে অগ্নিসংযোগের ভিডিওটি ভুয়া

১৩

আজীবন থাকা, কাজ ও ব্যবসার সুযোগ দেবে সৌদি, কত টাকা লাগবে

১৪

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১৫

এবার যুক্তরাজ্য থেকে ফেরত পাঠানো হচ্ছে অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের 

১৬

ফিফা কোয়ালিফায়ারে শেষবারের মতো নামছেন মেসি, জানালেন নিজেই

১৭

অপারেশন থিয়েটারে রোগীকে রেখে স্বাস্থ্যকর্মীর টিকটক, অতঃপর...

১৮

গকসু নির্বাচন : রেকর্ডসংখ্যক মনোনয়ন বিতরণ 

১৯

চট্টগ্রামে হবে আইইসিসি মাল্টিডেস্টিনেশন এডুকেশন এক্সপো 

২০
X