মোস্তফা কামাল
প্রকাশ : ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:০৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

ঢাকায় চিকনে চীন: সূক্ষ্মতে যুক্তরাষ্ট্র

ঢাকায় চিকনে চীন: সূক্ষ্মতে যুক্তরাষ্ট্র

ওই অঞ্চলে রাশিয়ার টুঁটি চেপে ধরতে এমন কোনো পথ অবশিষ্ট রাখছে না যুক্তরাষ্ট্র। সঙ্গে তার মিত্র ইউরোপীয় দেশগুলোও। আর এ অঞ্চলে কেবল ধেয়ে এগোচ্ছে চীন। পেছনে তাকানোর ফুরসত নেই। বাংলাদেশেও এখন চীনপন্থির কিলবিল। রাজনীতিক, আমলা, ব্যবসায়ী কে যাচ্ছে, কে ফিরছে—এগুলো এখানে আর বড় খবর নয়। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং কৌশলগত কারণে ক্রমবর্ধমান প্রভাবশালী এ শক্তির সঙ্গে গাঁথুনি জোরদারের প্রবণতা অনেকের মাঝে। ভারতের তো বটেই, যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী নীতির বাইরেও বাংলাদেশে দিনকে দিন চীন আরও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে।

চাইনিজ মাল টেকে কম—এমন একটি কথা চালু থাকলেও চীনের সঙ্গে খাতির গড়ার এক চিকন খেল এখানে চলছে। এর সমান্তরালে সহি বা জাল, যা-ই হোক একটি হাদিসের আলোকে জ্ঞানার্জনের জন্য প্রয়োজনে সুদূর চীন দেশে যাওয়ার কথা চালু আছে। বাস্তবে এখন শুধু জ্ঞানের জন্য চীন নয়। রাজনীতি, ব্যবসা, বাণিজ্য, প্রকল্পের আগাম স্লট নিশ্চিতকরণেও কতজন ছুটছেন সেখানে। ৫ আগস্টের পর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির নেতা, আতিপাতি অনেকের মাঝে এ নিয়ে একটা রিলে রেস চলছে। চীনও তার দুয়ার খুলে দিয়েছে। ঢাকার চীনের রাষ্ট্রদূত প্রায় প্রতিদিনই জানান দিচ্ছেন তারা কত দিয়েছেন। আরও কত উজাড় করে দিতে চান। দিতেই থাকবেন। গেল সরকারকেও চীন উজাড় করে দিয়েছে।

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের হিসাবে বাংলাদেশে চীনের বিনিয়োগ ৩০০ শতাংশ বেড়েছে। সামনে তা বাড়বে বলে বার্তা আছে। আবার এ অপেক্ষাও আছে। চীন থেকে সোনার নৌকা এসেছিল তা স্মরণ করে এখন কে কী আনে, কারে জেতায়, কারে হারায়, কার সর্বনাশ করে তা দেখার অপেক্ষা। দরকার পড়লে সোনা দিয়ে বানানো ধানের শীষ বা সোনার দাঁড়িপাল্লা বানাতেও সময় লাগবে না। চিকনে বড় রকমের কিছু যন্ত্রপাতি কেনাকাটা ও বিশেষ প্রকল্প নাজিল হওয়ার বার্তাও ঘুরছে। একটা সময় পর্যন্ত বলা হতো যুক্তরাষ্ট্র সামরিক পরাশক্তি। আর চীন অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক পরাশক্তি! বউ ছাড়া সবার ঘরেই তার পণ্য আছে। এখন আরও অনেক কিছু আছে। ওটার ব্যবস্থাও তারা করছে। রোবট বউ পাচার করা শুরু করেছে। চীন সুলভ মূল্যে সবকিছুরই কপি পয়দা করে দেয়। তাই কেউ দেশ থেকে, কেউ অন্য কোনো দেশ থেকে চীনে ছুটে এসেও ছোটন ছোটন ডাক পাড়েন।

চিকন-মোটায় নানা স্লটে বাংলাদেশে এখন চীনের অনেক পাইপলাইন। এ ছোট দেশেও ব্যবসার অনেক উইং। বহু মুরিদ-আশেকান। চীনের উত্থান শুধু বৈশ্বিক অর্থনীতিতেই নয়, বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও নতুন বাস্তবতা তৈরি করেছে। ভারতের অবিরাম ডিস্টার্ব ও বিমাতাসুলভ আচরণে অতিষ্ঠ হয়ে বাংলাদেশের অনেকের চিকিৎসা ও পর্যটনের ভেন্যু চীন। দেশটিতে চিকিৎসা নিতে ইচ্ছুক বাংলাদেশি রোগীদের জন্য বিশেষ সুবিধামূলক ভিসা ব্যবস্থা চালু করেছে চীনা দূতাবাস। এ ব্যবস্থার অধীনে চিকিৎসা ভিসার জন্য আবেদনকারীদের নথিপত্রের প্রক্রিয়া আরও সহজ এবং দ্রুত ভিসার দিকে মনোযোগ দেওয়া হয়েছে। এটি হঠাৎ বা আকস্মিক নয়। গত মার্চ মাসে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের চীন সফরের সময় দুই দেশের নেতাদের মধ্যে স্বাস্থ্য সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং কর্মী বিনিময় সহজ করার বিষয়ে যে ঐকমত্য হয়েছে, নতুন এই ব্যবস্থার আওতায় বৈধ লাইসেন্সধারী স্থানীয় বাংলাদেশি ট্রাভেল এজেন্সিগুলো এখন চীনে চিকিৎসার জন্য ভ্রমণকারীদের ব্যাংক ডিপোজিট সার্টিফিকেট এবং রক্তের সম্পর্ক প্রমাণস্বরূপ গ্যারান্টি পত্র ইস্যু করতে পারবে। এর ফলে আবেদনকারীদের বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত সার্টিফিকেট দাখিল করার বাধ্যবাধকতা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি জানিয়েছে, দেশটি আগামী পাঁচ বছরের উন্নয়ন পরিকল্পনায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে স্বনির্ভরতা বাড়ানোর ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেবে। বিশ্ব পরিস্থিতিতে অনিশ্চয়তা বৃদ্ধির মধ্যেই গুরুত্বপূর্ণ ও জটিল পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে চীন। এ অবস্থায় দেশটি দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও জাতীয় নিরাপত্তা সুসংহত করার লক্ষ্যে কাজ করবে। দেশীয় চাহিদা বৃদ্ধি ও নাগরিকদের জীবনমান উন্নয়নের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হবে, যদিও রপ্তানিনির্ভর অর্থনীতি থেকে কীভাবে উত্তরণ ঘটানো হবে; সে বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হয়নি। ঘোষণাপত্রে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধের কথা উল্লেখ করা হয়নি। তবে এটি এমন এক সময়ে এসেছে, যখন ওয়াশিংটন চীনের সেমিকন্ডাক্টরসহ আধুনিক প্রযুক্তি পণ্যের প্রবেশাধিকার ক্রমেই সীমিত করছে। আগামী সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) সম্মেলনে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ট্রাম্প জানিয়েছেন, শুল্কবিরোধ সত্ত্বেও তিনি একটি ন্যায়সংগত বাণিজ্য চুক্তি করতে চান। বিরল খনিজ উৎপাদনে চীনের প্রায় একচেটিয়া আধিপত্য রয়েছে, যা বিশ্ব প্রতিরক্ষা শিল্প ও সেমিকন্ডাক্টর খাতে অপরিহার্য। গত সপ্তাহে চীন বিরল খনিজ রপ্তানিতে নতুন নিয়ন্ত্রণ আরোপ করায় দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে যায়। এর প্রতিক্রিয়ায় ট্রাম্প চীনা পণ্যের ওপর শুল্ক ১০০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানোর হুমকি দেন।

এ অঞ্চলে শুধু ব্যবসা-বিনিয়োগ নয়, ভূরাজনীতি ও সামরিকায়নেও কম যাচ্ছে না চীন। অনেকের অলক্ষ্যে ধারণার বাইরে গত এক বছরে মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে চীন। বিদ্রোহীদের কাছে হারানো এলাকা পুনর্দখল করছে দেশটির সামরিক জান্তা। এর পেছনে রয়েছে চীনের সরাসরি সহায়তা। ২০২৩ সালের অক্টোবরের ‘অপারেশন ১০২৭’-এর মাধ্যমে তিনটি জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী একত্রে সেনাবাহিনীর ঘাঁটিতে ব্যাপক আক্রমণ চালায়। তা’আং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ), মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ) ও আরাকান আর্মি (এএ) প্রায় ১৮০টি ঘাঁটি দখল করে উত্তর শান অঙ্গরাজ্যের বড় অংশ নিয়ন্ত্রণে নেয়। তখন ধারণা করা হচ্ছিল, সামরিক সরকার ভেঙে পড়বে। কিন্তু ২০২৪ সালের শেষদিক থেকে পরিস্থিতি পাল্টে যায়। সামরিক জান্তাকে নির্বাচনের প্রস্তুতিতে সমর্থন দেয় চীন। নতুন ড্রোন, প্রযুক্তি ও অস্ত্র সরবরাহ করে। সীমান্তের বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করে। এতে সেনাবাহিনী দ্রুত হারানো শহরগুলো পুনর্দখল শুরু করে। এর মধ্যে আছে কিয়াও ও হসিপাও। চীনা ড্রোন ও রুশ-চীনা যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে প্রতিদিন বিমান হামলা চালানো হচ্ছে। নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত প্রায় ৬০ হাজার সেনা সেনাবাহিনীর ঘাটতি পূরণ করেছে। মোটরচালিত প্যারাগ্লাইডার পর্যন্ত ব্যবহার হচ্ছে নির্ভুলভাবে বোমা ফেলার জন্য।

সেনাবাহিনী এখন শুধু কৌশলগত এলাকায় মনোযোগ দিচ্ছে। বিশেষত প্রধান বাণিজ্য রুট ও নির্বাচনের নির্ধারিত শহরগুলো তারা টার্গেট করছে। এ কারণে টিএনএলএ, এমএনডিএএ ও অন্য গোষ্ঠীগুলো ক্রমে পিছিয়ে পড়ছে। অনেক জায়গায় চীনের চাপের মুখে বিদ্রোহীরা যুদ্ধবিরতি বা আত্মসমর্পণ করেছে। শতাধিক স্থানীয় ‘পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ)’ নিয়ে গঠিত বিদ্রোহী গ্রুপ। কিন্তু তাদের কোনো কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব নেই। বহু গোষ্ঠী একে অন্যকে অবিশ্বাস করে। কেউই ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্টকে (এনইউজি)’ পুরোপুরি মেনে নিচ্ছে না। মিয়ানমারের চীন সীমান্তে বছর কয়েক মাস ধরে কঠিন লড়াইয়ের পর বিদ্রোহীরা জান্তা বাহিনীকে হটিয়ে কিয়াউকম শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল। চীন সীমান্ত থেকে মিয়ানমারের বাকি অংশে যাওয়ার প্রধান বাণিজ্য রুট এ অঞ্চলে অবস্থিত। তখন এটি ছিল বিদ্রোহীদের জন্য এক বড় জয়। কিয়াউকম এশিয়ান হাইওয়ে ১৪-এর ওপর অবস্থিত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটি ‘বার্মা রোড’ নামে বেশি বিখ্যাত ছিল। তা’আং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এ শহর দখল করার পর অনেকে বিরোধীদের জন্য এটিকে গুরুত্বপূর্ণ বিজয় হিসেবে দেখেছিলেন। মনে করা হয়েছিল, এর ফলে ২০২১ সালে ক্ষমতা দখলকারী সামরিক জান্তার মনোবল ভেঙে পড়ছে। তবে এ মাসেই মাত্র তিন সপ্তাহের মধ্যে সেনাবাহিনী কিয়াউকম বিদ্রোহীদের কাছ থেকে পুনর্দখল করেছে। সীমান্ত বন্ধ হওয়ায় ড্রোন ও অস্ত্রের যন্ত্রাংশ পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। চীনের অবস্থান এখন স্পষ্ট। তা হলো অরাজকতা নয়, স্থিতিশীলতা চাই। তাদের স্বার্থ—সীমান্ত নিরাপত্তা, বাণিজ্য রুট ও বঙ্গোপসাগরের দিকে প্রবেশাধিকার। এজন্য চীন এখন সামরিক জান্তাকে সমর্থন করছে। এমনকি নির্বাচনের প্রযুক্তিগত সহায়তাও দিচ্ছে। চীনের তৎপরতায় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে অনেকেই যুদ্ধ বন্ধে রাজি হয়েছে। সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ আরও কড়া হয়েছে।

সামরিক জান্তা আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা করছে নির্বাচনের মাধ্যমে। সেনাবাহিনীর বিমান হামলায় হাজারের বেশি বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছে। ধ্বংস হয়েছে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার বাড়িঘর। লক্ষাধিক মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। একটু ব্যতিক্রম রাখাইন ও চিন রাজ্যে। সেখানে স্থানীয় প্রতিরোধ গোষ্ঠী এখনো দৃঢ় অবস্থানে। সুদূর যুক্তরাষ্ট্রের কি এদিকটায় নজর নেই বা তারা জানে না? মোটেই তা নয়। ঢাকায় পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মনোনীত ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন সিনেট শুনানিতে বাংলাদেশ বিষয়ে রাখা বক্তব্যে এর অনেকটাই পরিষ্কার। সেখানে তিনি এ দেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এবং আগামী বছরের শুরুতে প্রত্যাশিত ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে যে গণতান্ত্রিক সরকার আসছে, তার সঙ্গে কাজ করতে উন্মুখ হয়ে আছেন বলে জানান। বিস্তৃত শুনানিতে লিখিত বক্তব্যের এক জায়গায় বলেছেন, বাংলাদেশ বিশ্বের অষ্টম জনবহুল দেশ। দেশটি তার বৃহৎ প্রতিবেশীদের ছায়ায় পড়ে আছে। এ কারণে বাংলাদেশ তার প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ সবসময় পাচ্ছে না। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনের বক্তব্যটি প্রচার হয়েছে। মার্কিন সিনেটের পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটিতে প্রদত্ত বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন প্রাসঙ্গিক নানা বিষয় টেনেছেন। সেখানে তিনি বলেন, আমি ভালোভাবেই জানি, বাংলাদেশ কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ কতটা তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলাদেশের কৌশলগত অবস্থান একে উন্মুক্ত, নিরাপদ ও সমৃদ্ধ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের অপরিহার্য অংশে পরিণত করেছে। বাংলাদেশ সেন্টার পয়েন্ট বা সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। তার বক্তব্যে এসেছে মিয়ানমার-বাংলাদেশ বিশেষ করে রোহিঙ্গা প্রসঙ্গও। বাকিটা বুঝতে বাকি থাকার কথা নয়।

লেখক: সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

সীমান্তে চীনের ‘গোপন বিমানঘাঁটি’, দুশ্চিন্তায় ভারত

ক্যারিবীয়দের সামনে মুখ থুবড়ে পড়ল লিটনরা

রাষ্ট্রপতির অনুমোদন পেল বেরোবি ছাত্র সংসদ

নোবিপ্রবি ছাত্রদলের সভাপতি জাহিদ, সম্পাদক হাসিব

ছিনতাইকারীকে নিয়ে বাস চালিয়ে থানায় চালক

তৃণমূলে রাজনৈতিক নেতৃত্ব গড়ে তোলার আহ্বান ইসলামী আন্দোলন মহাসচিবের

আমি পালাইনি, বাসাতেই আছি; আত্মসমর্পণ করব : ডন

চীনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এবি পার্টি চেয়ারম্যানের বৈঠক

গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপের ছেলে দুলাল পেল চাকরি

ঘূর্ণিঝড় মোন্থার প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১০

আরেক দফা স্বর্ণের দাম কমলো

১১

বন্দর বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে সমাবেশের ডাক

১২

এল ক্লাসিকো পরবর্তী বিতর্ক নিয়ে মুখ খুললেন ভিনি

১৩

পুলিশের সঙ্গে তর্ক, জেদ করে প্রিজনভ্যানে দাঁড়িয়ে রইলেন ইনু

১৪

তাদের আত্মত্যাগ আমাদের এগিয়ে নেওয়ার পথ সুগম করবে : রাষ্ট্রপতি

১৫

সালমান মারা যাওয়ার সময় বগুড়াতে নৌকায় খিচুড়ি খাচ্ছিলাম : ডন

১৬

জামায়াত প্রার্থীর মাইক কেড়ে নিলেন নিজ দলের নেতাকর্মীরা

১৭

মিয়ানমারের নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে না আসিয়ান

১৮

আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, গুলিতে নিহত ২

১৯

ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল সাংবাদিক মনিরুজ্জামানের

২০
X