শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ১৯ বৈশাখ ১৪৩২
মুফতি আরিফ খান সাদ
প্রকাশ : ১৪ জুন ২০২৪, ০২:৪৮ এএম
আপডেট : ১৪ জুন ২০২৪, ১২:৫০ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ

কোরবানির ঈদে ত্যাগের উৎসব

কোরবানির ঈদে ত্যাগের উৎসব

বছর ঘুরে আবারও আমাদের দোরগোড়ায় কোরবানির ঈদ। জমে উঠেছে ধর্মপ্রাণ মুসলমানের উৎসব প্রস্তুতি। পশুর হাটে বেড়েছে ক্রেতা-বিক্রেতার পদচারণা। ঘরমুখো মানুষ ছুটছে নিজ গ্রামে। আগামী সোমবার সারা দেশে পালিত হবে পবিত্র ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। এটা মুসলিম জাতির অন্যতম ধর্মীয় উৎসব। ঈদের দিন মুমিন-মুসলিমরা আনন্দ উদযাপন করেন। পরিবার-পরিজনের সঙ্গে খুশি ভাগাভাগি করেন। উচ্ছ্বাস প্রকাশের মধ্য দিয়ে মেতে ওঠেন অনাবিল আনন্দে। প্রায় ১৪৫০ বছর পূর্ব থেকে এ উৎসব পালন করছে বিশ্ব মুসলিম সমাজ। রাসুল (সা.) যখন মক্কা থেকে হিজরত করে মদিনায় এলেন, দেখেন সেখানকার অধিবাসীরা বছরে দুদিন উৎসব পালন করেন। সে উৎসব সম্পর্কে নবীজি (সা.) জানতে চাইলে মদিনাবাসী বলেন, ‘জাহেলি যুগ থেকে আমরা এ দুদিন উৎসব পালন করে আসছি।’ পরে রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহতায়ালা তোমাদের এ দুদিনের বদলে আরও উত্তম দুদিন দিয়েছেন উৎসবের জন্য। সে দুদিন হলো—ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা।’ (আবু দাউদ : ১/১৬১)। সেদিনের পর থেকে মুসলিম জাতি বছরে দুটি ঈদ-উৎসব পালন করে আসছে স্বমহিমায়, সগৌরবে।

মুসলিমদের ঈদ যেমন আনন্দের; তেমনি ইবাদতেরও। ঈদের নামাজ, পশু কোরবানি, তাকবির প্রদানসহ বিভিন্ন আমল রয়েছে এদিন। তবে ঈদুল আজহার সবচেয়ে বড় আমল হলো আল্লাহর নামে পশু কোরবানি করা। কোরবানির মাধ্যমে আল্লাহ পরীক্ষা করেন—বান্দা কতটুকু ত্যাগ স্বীকার করতে পারে তার রবের জন্য। একই সঙ্গে সামর্থ্যবান ব্যক্তির সম্পদ থেকে পশু কোরবানির মাধ্যমে গরিবের ঘরেও আনন্দ বিলানোর ব্যবস্থা করেন আল্লাহ। তাই তো বিধান হয়েছে, কোরবানির গোশত মালিক একা খাবেন না, পাড়া-প্রতিবেশী অসহায়-গরিবকেও দিতে হবে। কোরবানির গোশত তিন ভাগ করা সুন্নত। এক ভাগ নিজের পরিবারের জন্য, এক ভাগ আত্মীয়-প্রতিবেশীদের জন্য, আরেক ভাগ অসহায়-গরিবের জন্য। এভাবেই কোরবানি মুসলিম সমাজে উদ্যমতা তৈরি করে। ধনী-গরিবের পার্থক্য মিটিয়ে সবাইকে এক কাতারে নিয়ে আসে। ঈদের খুশিতে আন্দোলিত করে তুলে সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে।

কোরবানি মূলত ত্যাগের পরীক্ষা। এর মাধ্যমে আল্লাহ বান্দার অন্তর পরিশুদ্ধ করেন। নবী কারিম (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহতায়ালা দেখেন না তোমাদের সম্পদ, দেখেন না তোমাদের বেশভূষা, দেখেন শুধুই তোমাদের অন্তর আর আমলে পরিশুদ্ধতা।’ (মুসলিম : ২৫৬৪)। অন্য হাদিসে হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ঈদুল আজহার আমলগুলোর মধ্যে কোরবানি করার চেয়ে অন্য কোনো আমল আল্লাহর কাছে অধিক প্রিয় নয়। কেয়ামতের দিন কোরবানির এ পশুকে তার শিং, পশম, খুরসহ সবকিছু উপস্থিত করা হবে। আর কোরবানির পশুর রক্ত জমিনে পড়ার আগেই আল্লাহর কাছে (কোরবানি) কবুল হয়ে যায়। সুতরাং তোমরা সন্তুষ্টচিত্তে কোরবানি করো।’ (তিরমিজি : ১৪৯৩)। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আল্লাহর কাছে না পৌঁছে তাদের গোশত আর না তাদের রক্ত, বরং তার কাছে তোমাদের তাকওয়াই পৌঁছে।’ (সুরা হজ : ৩৭)। তাই কোনো বান্দা যদি লোকদেখানো বা গর্ব করার জন্য মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করে কোরবানি দেয়, এতে তার সওয়াবের পরিবর্তে গুনাহের পাল্লা ভারী হবে। তাই সর্বাগ্রে নিয়তের শুদ্ধতা চাই। শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই কোরবানি করা চাই।

হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কোরবানির দিন রক্ত প্রবাহিত করা তথা কোরবানি করা থেকে কোনো আমলই আল্লাহর কাছে অধিক প্রিয় নয়। নিশ্চয়ই কোরবানির পশু কেয়ামতের দিন তার শিং, চুল, খুরসহ উপস্থিত হবে। আর কোরবানির পশুর রক্ত মাটিতে পড়ার আগেই আল্লাহর কাছে পৌঁছে যায়। সুতরাং তা দ্বারা নিজেকে সুবাসিত ও সুরভিত করো।’ (তিরমিজি : ১/২৭৫)। অন্য বর্ণনায় আছে, কোরবানির পশুর প্রতিটি পশমের বিনিময়ে কোরবানিদাতাকে সওয়াব দেওয়া হবে। (তিরমিজি : ১/২৭৫; মুসনাদে আহমাদ : ১৮৮৫৭; ইবনে মাজাহ : ৩১২৬)

কোরবানির ঈদে মুসলমানের আত্মত্যাগ ও আত্মসমর্পণের পরীক্ষা হয়। মুসলিম মানেই আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণকারী। আল্লাহতায়ালা তার বান্দাকে যে কোনো আদেশ দেওয়ার এখতিয়ার রাখেন এবং বান্দা তা পালন করতে বাধ্য। তাই তার আনুগত্য হবে শর্তহীন। আল্লাহর আদেশ সহজ হোক আর কঠিন হোক—তা পালন করার মন-মানসিকতা থাকতে হবে। আল্লাহর হুকুম মানার বিষয়ে কোনো মায়া-মমতা ও নিজস্ব অভিরুচি প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারবে না। নফসের আনুগত্য ত্যাগ করে আল্লাহর একান্ত অনুগত হওয়াই কোরবানির উদ্দেশ্য। যেমন—ইব্রাহিম (আ.)-এর আনুগত্য ছিল শর্তহীন। যখন তার প্রিয়তমা স্ত্রী ও সদ্যজাত সন্তানকে মরু উপত্যকায় রেখে আসার হুকুম হলো—তার মনে এরকম কোনো প্রশ্নের উদয় হয়নি যে, আমার পরিবার কী খাবে? কোথায় থাকবে? তাদের নিরাপত্তার কী হবে? বরং বিনা প্রশ্নে বিনা দ্বিধায় আল্লাহতায়ালার হুকুম বাস্তবায়ন করেছেন। পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগে আল্লাহতায়ালার আরও আজ্ঞাবহ ও অনুগত বান্দা হওয়ার আকাঙ্ক্ষাও ব্যক্ত করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘পরওয়ারদেগার! আমাদের উভয়কে তোমার আজ্ঞাবহ করো এবং আমাদের বংশধর থেকেও একটি অনুগত দল সৃষ্টি করো।’ (সুরা বাকারা : ১২৮)। আবার পিতার প্রতি ছেলেকে কোরবানি করার নির্দেশের সামনে পিতা ইব্রাহিম (আ.) যেমনি কোনো প্রশ্ন তোলেননি, তেমনি সন্তান ইসমাইল ও সম্পূর্ণরূপে আনুগত্যের মস্তক অবনত করে দিয়েছেন। যেহেতু হুকুম আল্লাহতায়ালার, সুতরাং এখানে আপত্তি করার কোনো অধিকার কারও নেই। কেননা সবকিছুর মালিক তো তিনিই। এ জীবনের মালিকও তিনি। ইব্রাহিম (আ.) নিজেই করেছিলেন এমন উক্তি, ‘নিশ্চয়ই আমার নামাজ, আমার কোরবানি, আমার জীবন, আমার মরণ সবই বিশ্বজাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য নিবেদিত।’ (সুরা আনআম : ১৬২)

কোরবানির ঈদে পশু কোরবানির মাধ্যমে মুসলমান আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করে। তাকওয়া অর্জন ছাড়া আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায় না। একজন মুসলিমের অন্যতম চাওয়া হলো আল্লাহতায়ালার নৈকট্য অর্জন। পশুর রক্ত প্রবাহিত করার মাধ্যমে কোরবানিদাতা আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের নৈকট্য অর্জন করেন। যেমন আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আল্লাহর নিকট পৌঁছায় না তাদের গোশত এবং রক্ত, বরং পৌঁছায় তোমাদের তাকওয়া।’ (সুরা হজ : ৩৭)। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কোরবানির দিনে কোনো আদম সন্তানের কোরবানির পশুর রক্ত প্রবাহিত করার থেকে মহান আল্লাহর নিকট অধিক পছন্দনীয় কোনো আমল নেই। কেয়ামত দিবসে কোরবানির পশু শিং, খুর, লোম প্রভৃতি নিয়ে উপস্থিত হবে এবং তার রক্ত জমিনে পড়ার আগেই আল্লাহর নির্ধারিত মর্যাদার স্থানে পতিত হয়। অতএব, তোমরা প্রফুল্লচিত্তে কোরবানি করো।’ (ইবনে মাজাহ : ৩১২৬)

পৃথিবীতে ত্যাগী মানুষের বড্ড অভাব আদিকাল থেকেই। ত্যাগের স্থান দখল করে রেখেছে স্বার্থপরতা ও পরশ্রীকাতরতা। কোরবানি হলো একটি ত্যাগের পরীক্ষা। আল্লাহর বিধান পালনে জানমালের ত্যাগ স্বীকার করার যোগ্যতা তৈরি হয়। কোরবানির ঈদ শুধু গোশত খাওয়ার অনুষ্ঠানে পরিণত না করে বরং নিজেদের মধ্যকার পশুসুলভ আচরণ তথা লোভ ও স্বার্থপরতা ত্যাগ করার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার একটি প্রস্তুতিমূলক আয়োজন।

কোরবানির মাধ্যমে সামাজিক ও পারিবারিক ঐক্য প্রতিষ্ঠা করার বিশেষ সুযোগ সৃষ্টি হয়। সমাজে আল্লাহর বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রেরণা তৈরি হয়। একসঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করা এবং কোরবানির গোশত গরিব-দুঃখী, আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীর মধ্যে বণ্টনের মাধ্যমে তৈরি হয় সহযোগিতা, সহমর্মিতা, সহাবস্থান ও সামাজিক ঐক্যবদ্ধতার মানসিকতা। আর ইসলাম বিচ্ছিন্নতা প্রশ্রয় দেয় না বরং নির্দেশ দেয় ঐক্যবদ্ধতার। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে ঐক্যবদ্ধভাবে আঁকড়ে ধরো এবং পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না।’ (সুরা আলে ইমরান : ১০৩)। প্রতি বছর এ মহান শিক্ষার কথাই যেন কোরবানি মানুষকে স্মরণ করিয়ে দেয়।

কোরবানিতে গরিব মানুষের অনেক উপকার হয়। যারা বছরে একবারও গোশত খেতে পারে না, তারাও গোশত খাবার সুযোগ পায়। ক্ষুধা ও দারিদ্র্য বিমোচনে এর গুরুত্ব অপরিসীম। দরিদ্র মানুষের কর্মসংস্থানেরও ব্যবস্থা করা যায়। কোরবানির পশুর চাহিদা মেটাতে ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিকভাবে পশু পালনের সুযোগ সৃষ্টি হয়। কোরবানির চামড়ার টাকা গরিবের মধ্যে বণ্টন করার মাধ্যমে গরিব-দুঃখী মানুষের নিত্যদিনের মৌলিক প্রয়োজন মেটানো সম্ভব। অন্যদিকে কোরবানির পশু চামড়া অর্থনীতিতে একটি বিরাট ভূমিকা পালন করে থাকে।

ঈদুল আজহায় পশু কোরবানি ছাড়া আরও যেসব আমল করতে হয়—

ঈদের দিন গোসল: ঈদের দিন সকাল সকাল গোসল করে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অর্জন করা। কারণ এ দিনে নামাজ আদায়ের জন্য মুসলমানরা ঈদগাহে একত্র হয়ে থাকে। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ঈদের নামাজে যাওয়ার আগে গোসল করতেন। (মুয়াত্তা ইমাম মালিক)

উত্তম পোশাক ও সাজসজ্জা: উত্তম জামা-কাপড় পরে ঈদ উদযাপন করা। সামর্থ্য থাকলে নতুন পোশাক পরা, অন্যথায় নিজের পরিষ্কার উত্তম পোশাক পরা। হজরত নাফে (রহ.) বর্ণনা করেন, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) ঈদের দিন উত্তমভাবে গোসল করতেন, সুগন্ধি থাকলে তা ব্যবহার করতেন, নিজের সর্বোত্তম পোশাক পরিধান করতেন। অতঃপর নামাজে যেতেন। (শরহুস সুন্নাহ : ৪/৩০২)

ঈদগাহে যাওয়া: ঈদগাহে এক পথ দিয়ে যাওয়া ও অন্য পথ দিয়ে ফেরা সুন্নত। (বোখারি : হাদিস ৯৮৬) সম্ভব হলে ঈদগাহে হেঁটে যাওয়াও সুন্নত। (ইবনে মাজা : হাদিস ১০৭১)

ঈদের নামাজ আদায়: ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম।

ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়: ঈদে পরস্পরকে শুভেচ্ছা জানানো শরিয়ত অনুমোদিত একটি বিষয়। বিভিন্ন বাক্য দ্বারা এ শুভেচ্ছা বিনিময় করা যায়। যেমন—১. হাফেজ ইবনে হাজার (রহ.) বলেছেন, সাহাবায়ে কেরামরা ঈদের দিন সাক্ষাৎকালে একে অন্যকে বলতেন, ‘তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকা’, অর্থ—আল্লাহতায়ালা আমাদের ও আপনার ভালো কাজগুলো কবুল করুন। ২. ঈদ মোবারক ইনশাআল্লাহ। ৩. ‘ঈদুকুম সাঈদ’ বলেও ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করা যায়।

ঈদের তাকবির পাঠ: তাকবির পাঠের মাধ্যমে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করা হয়। তাকবির হলো—‘আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ।’ বাক্যটি উচ্চৈঃস্বরে পড়া। পুরুষরা এ তাকবির উঁচু আওয়াজে পাঠ করবে, মেয়েরা নীরবে। এ তাকবির জিলহজ মাসের ৯ তারিখ ফজরের নামাজের পর থেকে ১৩ তারিখ আসর পর্যন্ত প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর একবার পাঠ করা ওয়াজিব। (ফাতহুল বারি : ২/৫৮৯)

এ ছাড়া ঈদে খাবার গ্রহণ, এতিম ও অভাবীকে খাওয়ানো, আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীর খোঁজ নেওয়া, পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখাসহ নানা বিষয়ে কোরআন ও হাদিসে সুনির্দিষ্ট পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

লেখক: মুহাদ্দিস ও ইসলামী চিন্তাবিদ

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফের সুখবর পেলেন সরকারি মাধ্যমিকের সহকারী শিক্ষকরা

ভয়াবহ পরিস্থিতি, বিশেষ দোয়া চাইলেন মুসলিম নেতা

সিরিয়ায় ইরানের সাম্রাজ্যবাদী পরিকল্পনা ব্যর্থ, গোপন নথি ফাঁস

শুধু ১০০ দিনেই ওলটপালট করেছেন সব

এনসিপির সমাবেশ নিয়ে নাহিদের বার্তা

শ্বশুরবাড়ি থেকে সাবেক কৃষিমন্ত্রীর এপিএস গ্রেপ্তার

ছুটির দিনেও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের টানাপোড়েনে বাণিজ্যে ধাক্কা

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ আজ

জুমার দিন দোয়া কবুলের উত্তম সময় কখন 

১০

নারায়ণগঞ্জে ব্যবসায়ীকে প্রকাশ্যে গুলি

১১

গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আজ

১২

আবারও বড় ধাক্কা খেল যুক্তরাষ্ট্র-ইরান পরমাণু আলোচনা

১৩

ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি / ইরানের তেল কিনলেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসা বন্ধ

১৪

নতুন করে বিমান হামলা চালাল যুক্তরাষ্ট্র, অপ্রতিরোধ্য ইয়েমেন

১৫

রাজশাহীতে পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১৬

ঢাকার আবহাওয়া আজ কেমন থাকবে

১৭

শুক্রবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১৮

ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহী দুই বন্ধুর

১৯

০২ মে : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

২০
X