সাইদুল ইসলাম ও নূর হোসেন মামুন, চট্টগ্রাম
প্রকাশ : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৪০ এএম
আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৯ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

পাল্টে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর

পাল্টে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর

আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের পর চট্টগ্রাম বন্দরের দায়িত্ব নেন রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান। চেয়ারম্যানের চেয়ারে বসার মাত্র চার মাসের মাথায় এখন অনেক কিছু বদলে গেছে দেশের অর্থনীতির এই হৃৎপিণ্ডের। নানা সংকটেও গতি ফিরেছে পণ্য পরিবহনে। বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক মন্দা, যুদ্ধ পরিস্থিতি, দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা, ডলার সংকট, বন্যা—সব মিলিয়ে নাজুক বছরেও আমদানি-রপ্তানি পণ্য পরিবহনে রেকর্ড হচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দরে। চলতি বছর কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে ৩২ লাখ ৫৮ হাজার ৮৮৬ টিইইউস। আর কার্গো পণ্য হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ প্রায় ১২ কোটি ৩১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৮৩ মেট্রিক টন। আগে বন্দরে বিস্ফোরণের ঝুঁকি থাকলেও এখন সেই শঙ্কা কেটেছে। বিপজ্জনক ৯ কনটেইনার শ্রীলঙ্কার কলম্বো বন্দরে ধ্বংস করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বন্দরের সক্ষমতা বাড়াতে হাতে নেওয়া হয়েছে নতুন নতুন অনেক প্রকল্প। বে-টার্মিনাল, পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল, লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর, ল্যান্ড বেইজ এলএনজি টার্মিনাল, ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণের পাশাপাশি যুগোপযোগী আরও কিছু প্রকল্প হাতে নিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। তারা বলছেন, কনটেইনার ও কার্গো হ্যান্ডলিংয়ের এ পরিমাণ ভেঙেছে আগের সব রেকর্ড। আর প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হলে বদলে যাবে বর্তমান বন্দরের চিত্র।

চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান জানান, করোনা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং পরবর্তী সময়ে মধ্যপ্রাচ্য সংকটের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক অর্থনীতির অস্থিরতা এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতি দেশের অর্থনীতিতেও ফেলেছে। এসব প্রতিকূল অবস্থা সত্ত্বেও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ তার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার মাধ্যমে কার্গো ও কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে গত চার মাসে বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করার লক্ষ্যে ব্যাপক কার্যক্রম শুরু করেছি।

তিনি আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনায়, নৌপরিবহন উপদেষ্টার নেতৃত্বে এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সার্বিক সমন্বয়ে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ দেশের সমুদ্রপথে বহির্বাণিজ্য সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনেও বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। চট্টগ্রাম বন্দরকে জবাবদিহি, কল্যাণমূলক এবং অধিকতর ব্যবহারবান্ধব করার লক্ষ্যে সব কার্যক্রম পরিচালনা করছি। এ পরিপ্রেক্ষিতে যেসব ক্ষেত্রে সংস্কার প্রয়োজন, সেগুলো করা হচ্ছে।

বাংলাদেশে শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মোহাম্মদ আরিফ বলেন, ‘বছরের শুরুতে অনেকেই এলসিও খুলতে পারেনি। ডলার সংকট তীব্র হয়েছিল। কিন্তু বছরের শুরুতে মানুষ পণ্য আনতে না পারলেও শেষের দিকে ঠিকই এসব পণ্য আমদানি হয়েছে। আর এতে সামগ্রিকভাবে বেড়ে গেছে আমদানি-রপ্তানি। বন্দর কর্তৃপক্ষ আমাদের যেভাবে সহযোগিতা করছে তা প্রশংসনীয়।’

আমদানি বেড়েছে, গতি ফিরেছে রপ্তানিতে: বছরের শেষ সময়ে বিলাসবহুল পণ্যের এলসি খোলার জটিলতা কাটতে শুরু করায় আমদানি যেমন বেড়েছে, তেমনি গতি ফিরেছে রপ্তানিতেও। চট্টগ্রাম বন্দরের ইতিহাসে সর্বোচ্চসংখ্যক কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের রেকর্ড গড়েছে চট্টগ্রাম বন্দর। গতকাল ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরের চলতি বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ৩২ লাখ ৫৮ হাজার ৮৮৬ টিইইউস কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের রেকর্ড গড়েছে।

এর আগে চট্টগ্রাম বন্দরের রেকর্ড ছিল ২০২১ সালে। সেই বছর চট্টগ্রাম বন্দর ৩২ লাখ ১৪ হাজার ৫৪৮ টিইইউস কনটেইনার হ্যান্ডলিং করেছিল। এবার বছর শেষ হওয়ার এক দিন আগেই প্রায় সাড়ে ৩২ লাখ কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের রেকর্ড গড়েছে চট্টগ্রাম বন্দর। তবে চট্টগ্রাম বন্দরের প্রত্যাশা, বছর শেষে এই পরিসংখ্যান ৩২ লাখ ৮০ হাজার টিইইউস ছাড়িয়ে যাবে। এর আগে প্রায় এক মাস হাতে রেখেই চলতি বছরে চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিং ৩০ লাখ ছাড়িয়ে গিয়েছিল। গত ১ ডিসেম্বর ৩০ লাখ ৪ হাজার ৩৮৬ টিইইউস ছাড়িয়ে যায় চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিং। এর মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরের কনটেইনার হ্যান্ডলিং থ্রি মিলিয়ন ক্লাবে প্রবেশ করে।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক কালবেলাকে বলেন, কার্গো পণ্য হ্যান্ডলিংয়েও চট্টগ্রাম বন্দর এগিয়ে রয়েছে। মাসিক হিসাব অনুযায়ী গত ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরে কার্গো পণ্য হ্যান্ডলিং হয়েছে ১২ কোটি ৩১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৮৩ মেট্রিক টন। এ সময় পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দর মোট ৩ হাজার ৫২৬টি জাহাজ হ্যান্ডলিং করেছে। বছর শেষ হলে কনটেইনার, কার্গো ও জাহাজ হ্যান্ডলিংয়ের প্রবৃদ্ধি আগের বছরকে ছাড়িয়ে যাবে।

অগ্রগতি বেড়েছে নতুন টার্মিনাল নির্মাণ ও ব্যবস্থাপনায়: চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্যোগে এরই মধ্যে নির্মাণ করা হচ্ছে কয়েকটি কনটেইনার টার্মিনাল। সামনে আরও বেশ কিছু নতুন টার্মিনাল নির্মাণ হবে। তবে সেগুলোর ব্যবস্থাপনা দেশি নাকি বিদেশি কোম্পানির মাধ্যমে হবে, তা জানতে সাধারণ মানুষের আগ্রহ লক্ষ্য করা গেছে। এমন তথ্য জানিয়েছেন বন্দরের নতুন চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান। তিনি জানান, বাংলাদেশের বন্দর ব্যবস্থাপনায় বেসরকারি অংশীদারত্বের বিষয়টি দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন ও চ্যালেঞ্জ। কর্তৃপক্ষ অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে সে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল অপারেশন ও ব্যবস্থাপনায় সৌদি আরবভিত্তিক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল টার্মিনাল অপারেটর আরএসজিটিআইকে সম্পৃক্ত করেছে। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় টার্মিনাল অপারেটর এপিএমের সঙ্গে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের ভিত্তিতে লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল নির্মাণের কার্যক্রম হাতে নিয়েছি।

চট্টগ্রাম বন্দর সূত্রে জানা যায়, বে-টার্মিনাল এলাকায় বন্দরের নিজস্ব জমিতে ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণ এবং আগামী জানুয়ারিতে ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জিসিবি এলাকায় নবনির্মিত কেমিক্যাল শেডের কার্যক্রম চালুর কাজ চলছে। গত দুই মাসে প্রায় ২ হাজার বর্গমিটার ইয়ার্ড নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। কর্ণফুলী নেভিগেশনাল চ্যানেলে যথাযথ নাব্য বজায় রাখাতে চ্যানেলের বিভিন্ন অংশে ও জেটির সম্মুখভাগে সংরক্ষণ ড্রেজিং কাজ শেষ হয়েছে।

লালদিয়ার বিষয়ে নিয়োজিত ট্রানজেকশন অ্যাডভাইজার কার্যক্রম পরিচালনা করছে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক। তিনি বলেছেন, আশা করা যায়, আগামী ছয় মাসের মধ্যে কনসেশন চুক্তি স্বাক্ষর সম্ভব হবে। বে-টার্মিনালের কনটেইনার টার্মিনাল-১ এবং কনটেইনার টার্মিনাল-২ নির্মাণের জন্য পিপিপি অংশীদার পিএসএ সিঙ্গাপুর এবং ডিপি ওয়ার্ল্ডের সঙ্গেও কার্যক্রম চলছে। এনসিটি স্বয়ংসম্পূর্ণ অপারেশনাল টার্মিনাল হওয়ায় এটি পরিচালনায় আন্তর্জাতিক টার্মিনাল অপারেটর নিয়োগের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।

বন্দর পরিচালনায় আসছে নতুন নতুন যন্ত্রপাতি: কর্ণফুলী নদীর সদরঘাট থেকে বাকলিয়ার চর পর্যন্ত বর্জ্য অপসারণ এবং ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে নাব্য বৃদ্ধি প্রকল্পে গত তিন মাসে ১ দশমিক ৩৭ লাখ ঘনমিটার ড্রেজিং শেষ হয়েছে।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য ও অতিরিক্ত সচিব মো. হাবিবুর রহমান বলেন, এটি পুরোপুরি শেষ হবে ২০২৫ সালের জুনে। অন্যদিকে, বন্দরের বিভিন্ন ইয়ার্ড এবং টার্মিনালের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সংগ্রহে বন্দরে পৌঁছেছে ২০ টন ক্ষমতাসম্পন্ন ১২টি মোবাইল ক্রেন। এলসি খোলা হয়েছে দুটি হেভি ট্রাক্টর ও দুটি লো বেড ট্রেইলারের। প্রক্রিয়াধীন আছে একটি ম্যাটেরিয়াল এবং মাল্টি হ্যান্ডলারের। বন্দর এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন হাইড্রোগ্রাফিক সার্ভে করতে কেনা হবে দুটি আধুনিক প্রযুক্তির জাহাজ।

বিস্ফোরণ ঝুঁকির শঙ্কামুক্ত বন্দর: বন্দরের বিভিন্ন ইয়ার্ডে বিপজ্জনক কনটেইনার সংরক্ষণের জন্য গত ১৫ বছরের ৪টি অতিদাহ্য সোডিয়াম নাইট্রোক্লোরাইড পরিবাহী ট্যাঙ্ক কনটেইনার ছিল। এগুলো বহু বছর ধরে অনিষ্পন্ন অবস্থায় পড়ে থাকায় উচ্চ তাপমাত্রায় বিস্ফোরিত হওয়ার ঝুঁকি ছিল, যা গোটা বন্দরকেই ঝুঁকিতে ফেলেছিল।

বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক কালবেলাকে বলেন, গত ২৭ অক্টোবর অতিদাহ্য সোডিয়াম নাইট্রোক্লোরাইড ভর্তি চারটি ট্যাঙ্ক কনটেইনার নিলামের মাধ্যমে ডেলিভারি দেওয়া হয়। এতে চট্টগ্রাম বন্দর বিস্ফোরণের ঝুঁকিমুক্ত হয়েছে। এ পর্যন্ত বিপজ্জনক পণ্য পরিবাহিত ৯টি কনটেইনার শ্রীলঙ্কার কলম্বো বন্দরের মাধ্যমে ধ্বংস করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সব সেক্টরকে ডিজিটালাইজেশন এবং আধুনিকীকরণে উদ্যোগ: আধুনিক পোর্ট ইকোসিস্টেম, পোর্ট কমিউনিটি সিস্টেমের প্রবর্তন, ডিজিটালাইজেশন এবং আধুনিকীকরণের মাধ্যমে বিশ্বমানের বন্দরে পরিণত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বন্দরের সরকারি নথিপত্র আদান-প্রদান করা হতো অ্যানালগ সিস্টেমে। তবে এখন ৮০ শতাংশ কাজ ডি-নথি পদ্ধতিতে করা হবে। সিপিএ অটোমেশন প্রজেক্টের আওতায় ট্রেনিং অটোমেশন সিস্টেম সম্পূর্ণরূপে চালু হয়েছে। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা ও পরিদর্শন বিভাগের সামগ্রিক কার্যক্রম ডিজিটালাইজেশন করার কাজ চলছে। অ্যাসাইকুডা, টিওএস এবং বায়োমেট্রিক ডেটা সিস্টেমের মধ্যে সমন্বয়ের কাজও প্রক্রিয়াধীন।

বন্দর সচিব মো. ওমর ফারুক বলেন, বন্দরের ফিক্সড এসিটস ভ্যালুয়েশন প্রক্রিয়া সহজীকরণ ও ডিজিটালাইজেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পেনশনভোগীদের পেনশন নথিগুলো ডিজিটাল আর্কাইভ করে সংরক্ষণ করা সংক্রান্ত কাজও শুরু হয়েছে। স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক সরকারি ক্রয় কার্যক্রম করার জন্য এ-সংক্রান্ত সব কাজ ই-জিপিতে করা হবে। দরপত্র প্রক্রিয়া যাতে অংশগ্রহণ ও প্রতিযোগিতামূলক এবং বৈষম্যহীন নিশ্চিত করা হচ্ছে। টার্মিনাল অপারেটর এবং বার্থ অপারেটর নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিতে পিপিএ ২০০৬, পিপিআর ২০০৮ এবং প্রতিযোগিতা আইন ২০১২ অনুসরণে ওটিএম পদ্ধতি প্রয়োগ করা হচ্ছে।

বন্দরে আর সিন্ডিকেট চায় না বন্দর: চট্টগ্রাম বন্দরে সব ধরনের সিন্ডিকেট, মনোপলি ভেঙে ব্যবসার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার কার্যক্রমও জোরদার করা হচ্ছে বলে জানান রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান। ২৩টি শিপ হ্যান্ডলিং অপারেটর লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। সব ক্ষেত্রে দুর্নীতি কিংবা অনিয়মের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যার সুফল এরই মধ্যে বন্দর ব্যবহারকারীরা পেতে শুরু করেছেন।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

সুসজ্জিত গাড়িতে পুলিশ সদস্যের রাজকীয় বিদায়

বিদ্রোহী সরকারের প্রধানমন্ত্রী নিহত, ইয়েমেনের পক্ষে ইরানের হুংকার

চোখের পাতা লাফানো কি অশুভ, নাকি কোনো রোগের লক্ষণ

সিডনিতে রুশ কনস্যুলেটের গেটে গাড়ির ধাক্কা, অতঃপর...

চবি ক্যাম্পাসে সুনসান নীরবতা

মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক ওসমানীর ১০৭তম জন্মবার্ষিকী আজ

ফাইনালে হারের পর সুয়ারেজের বিতর্কিত কাণ্ড!

হাত-পায়ের ৫ লক্ষণে বুঝে নিন লিভারে সমস্যা ভুগছেন কি না

হাসি, বিনা মূল্যের থেরাপি : তিশা

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, আন্দোলনের ঘোষণা একাংশের

১০

ভিসা নিয়ে ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের কঠোর বার্তা

১১

গোলের বদলে ডিম! পাখির কারণে মাঠছাড়া ফুটবলাররা

১২

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, নিহত বেড়ে ২৫০

১৩

নিজেদের অজান্তেই গাজায় বড় সফলতা পেল ইসরায়েল

১৪

সিইসির সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক দুপুরে

১৫

ইন্দোনেশিয়ায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মারমুখী অবস্থান, আন্দোলনে নতুন মোড়

১৬

প্রিন্স মামুনের সেলুন কেনা নিয়ে মুখ খুললেন অপু বিশ্বাস

১৭

দুপুরের মধ্যে ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস 

১৮

দেশে কত দামে স্বর্ণ বিক্রি হচ্ছে আজ

১৯

আফগানিস্তানে কেন বারবার ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানছে

২০
X