দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনে নোয়াখালী- ১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলা পরিষদের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান খন্দকার রুহুল আমিন। এজন্য তিনি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। গত বুধবার (২৯ নভেম্বর) স্থানীয় সরকার বিভাগ তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে।
রোববার (৩ ডিসেম্বর) দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নোয়াখালী- ১ (চাটখিল-সোনাইমুড়ী) আসনের মনোনয়ন যাচাই-বাছাইকালে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান ভোটার তালিকায় তথ্যের গরমিলের দায়ে তার মনোনয়নপত্র বাতিল করেন।
এছাড়াও নোয়াখালী-১ আসনের আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইদ মোহাম্মদ তুষারের মনোনয়নও একই কারণে বাতিল করা হয়েছে।
নোয়াখালীতে মনোনয়ন বাতিল করা আলোচিত প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন নোয়াখালী-৩ (বেগমগঞ্জ) আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মামুনুর রশিদ কিরন। নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের প্রার্থী ও বিকল্পধারা বাংলাদেশের মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নান। ঋণখেলাপির দায়ে এই দুজনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। মনোনয়ন বাতিলের আদেশের বিরুদ্ধে তারা নির্বাচন কমিশেন আপিল করবেন বলে কালবেলাকে নিশ্চিত করেছেন।
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, নোয়াখালী জেলার ৬টি সংসদীয় আসনে মোট ৫৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৮ জনের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। বাকি ৩৭ জনের মনোনয়ন বৈধ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন