পর্দা নামল এশিয়া প্যাসিফিক ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি অ্যালায়েন্স (এপিকটা) অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ এর। হংকং এর ডিজনিল্যান্ড হোটেলে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে এপিকটার ২৩তম আসরের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয়। এবারের আসরে বাংলাদেশ থেকে অংশ নেওয়া কোনো প্রতিযোগী কোনো ক্যাটাগরিতে পদক বা মেরিট সনদ অর্জন করতে না পারলেও বিশেষ স্বীকৃতি পেয়েছে র্যাবিটহোল।
শুক্রবার দুপুরে ডিজনিল্যান্ড হোটেলের সিন্ড্রেলা বলরুম হলে এপিকটার সমাপনী পর্ব শুরু হয়। শুরুতেই অতিথি এবং প্রতিযোগীদের স্বাগত জানান হংকং কম্পিউটার সোসাইটির প্রেসিডেন্ট রকি চ্যাং। এরপর প্রধান অতিথির বক্তব্যে এপিকটা প্রেসিডেন্ট ফুলভিও ইনোসেরা বলেন, এবারের আসরে অনেক সম্ভাবনাময় সমাধান দেখেছি। প্রতিযোগীদের মাঝ থেকে চূড়ান্ত বিজয়ী নির্ধারণ করা সত্যিই অনেক কঠিন ছিল। যারা বিজয়ী হয়েছে তাদের জন্য যেমন শুভ কামনা তেমনি যারা হতে পারেনি তারা এপিকটা প্ল্যাটফর্মকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের নেটওয়ার্কিং পরিধি বৃদ্ধি করেছেন বলে আশা করছি। এটা শুধু পদক প্রদান অনুষ্ঠান নয় বরং এমন এক আয়োজন যেখানে আপনি আপনার ইনোভেশন বা সমাধান বড় পরিসরে নিয়ে যেতে পারেন। হংকং খুব শক্তিশালী এক অর্থনীতির দেশ এবং এবারের আসরে বৃহৎ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো আমাদের সাথে ছিল। আশা করছি, অংশগ্রহণকারীরা এখান থেকে উপকৃত হয়েছেন।
এবারের আসরে বাংলাদেশ থেকে তিনটি প্রতিষ্ঠান পাঁচটি ক্যাটাগরিতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও কোনোটিতে ‘উইনার’ পদক বা ‘মেরিট’ সম্মাননা অর্জন করতে পারেনি। তবে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম র্যাবিটহোল বিশেষ অংশগ্রহণমূলক স্বীকৃতি পেয়েছে। অনুষ্ঠানের সবশেষে এপিকটার পরবর্তী আয়োজক দেশ হিসেবে ব্রুনাইয়ের নাম ঘোষণা করা হয়।
মন্তব্য করুন